• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
তুলা চাষে ১০ কোটি টাকার প্রণোদনা 
দেশে তুলার উৎপাদন বাড়াতে ৯ কোটি ৯০ লাখ টাকার প্রণোদনা দেওয়া হবে।  সোমবার (১ মার্চ) কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, দেশের ২৬টি জেলার ১২ হাজার ৩৭৫ জন কৃষক জনপ্রতি এক বিঘা জমিতে তুলা চাষের জন্য প্রয়োজনীয় হাইব্রিড তুলা বীজ, ২৬ কেজি ইউরিয়া, ৫০ কেজি ডিএপি ও ৫০ কেজি এমওপি সার এবং বিভিন্ন রকমের বালাইনাশক ও বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রক বিনামূল্যে পাবেন। এসব উপকরণের বাজারমূল্য ৮ হাজার টাকা। এদিকে তুলা উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী পরিচালক ফখরে আলম ইবনে তাবিব জানিয়েছেন, প্রথমবারের মতো তুলা চাষে কৃষকদের  প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে।  কৃষি মন্ত্রণালয় জানায়, নিয়মিত বাজেট কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা এবং বীজ ও চারা খাত থেকে এ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। এ সংক্রান্ত সরকারি আদেশ ইতোমধ্যে জারি হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে শিগগিরই এসব প্রণোদনা বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে।  
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৪৬

পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়াতে ১৪ কোটি টাকার প্রণোদনা
গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়াতে ২৪ জেলার ৩৬ হাজার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষককে ১৩ কোটি ৭৪ লাখ টাকার প্রণোদনা দেবে সরকার। এতে একজন কৃষক এক বিঘা জমিতে চাষের জন্য প্রয়োজনীয় ১ কেজি বীজ, ২০ কেজি ডিএপি ও ২০ কেজি এমওপি সার বিনামূল্যে পাবেন। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বিএডিসি এসব বীজ সরবরাহ করবে। বীজের অঙ্কুরোদগম ক্ষমতা, বিশুদ্ধতা ও উৎপাদন কাঙ্ক্ষিত মানের হতে হবে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত বাজেট কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা এবং বীজ ও চারা খাত থেকে এ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। এ সংক্রান্ত সরকারি আদেশ ইতোমধ্যে জারি হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে শিগগিরই এসব প্রণোদনা বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে বলেও জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।
২১ মার্চ ২০২৪, ১৭:৪৮

আউশের উৎপাদন বাড়াতে এবার ৬৪ কোটি টাকার প্রণোদনা
ধানের উৎপাদন করতে কৃষকদের উৎসাহ দিতে আবার পাশে দাঁড়িয়েছে সরকার। এবার আউশের আবাদ ও উৎপাদনে প্রণোদনা দেবে সরকার। প্রণোদনার অঙ্কটি নেহাত কম নয়, ৬৪ কোটি ১৫ লাখ। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশের ৯ লাখ ৪০ হাজার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক এ প্রণোদনার আওতায় বিনামূল্যে বীজ ও সার পাবেন। উচ্চফলনশীল আউশ ধানের উৎপাদন বাড়াতে এ প্রণোদনার আওতায় একজন কৃষক এক বিঘা জমিতে চাষের জন্য প্রয়োজনীয় ৫ কেজি বীজ, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার বিনামূল্যে পাবেন। অধিক ফলনশীল ব্রিধান ৪৮, ব্রিধান ৮২, ব্রিধান ৮৫, ব্রিধান ৯৮, ব্রিধান ১৯ ও ব্রিধান ২১ এর বীজ দেওয়া হবে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত বাজেট কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা এবং বীজ ও চারা খাত থেকে এ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত সরকারি আদেশ জারি হয়েছে।  
১২ মার্চ ২০২৪, ১৯:২৯

রপ্তানিমুখী ৪৩ খাতে প্রণোদনা কমানোর সিদ্ধান্ত ‘আত্মঘাতী’ বলছেন ব্যবসায়ীরা
স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের প্রস্তুতি হিসেবে রপ্তানিমুখী ৪৩টি খাতে প্রণোদনা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু এ সিদ্ধান্তের মধ্যে শিল্প ধ্বংসের চক্রান্ত খুঁজে পাচ্ছেন শিল্প মালিকরা। পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের এ সিদ্ধান্তকে আত্মঘাতী হিসেবে উল্লেখ করে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন তারা। গত ৩০ জানুয়ারি এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংক স্বল্পোন্নত দেশের কাতার থেকে চূড়ান্তভাবে বের হওয়ার পদক্ষেপ হিসেবে রপ্তানিমুখী ৪৩টি খাতে নগদ প্রণোদনা কমানোর সিদ্ধান্তের কথা জানায়। এতে বলা হয়, দেশের রপ্তানি বাণিজ্যকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে সরকার চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৪৩টি খাতে রপ্তানির বিপরীতে প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা দিয়েছে। ডব্লিউটিওর বিধিবিধান অনুসারে বিষয়টি রপ্তানিনির্ভর সাবসিডি (সাবসিডি কন্টিনজেন্ট আপন এক্সপোর্ট পারফরমেন্স) হিসেবে বিবেচিত হয় এবং এগ্রিমেন্ট অন সাবসিডিস অ্যান্ড কাউন্টারভেইলিং মেজার্স (এএসসিএম) অনুযায়ী স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ হলে কোন ধরনের রপ্তানি প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা দেওয়া যাবে না। ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ ঘটতে যাচ্ছে উল্লেখ করে সার্কুলারে বলা হয়, উত্তরণ পরবর্তী সময়ে রপ্তানি প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা সম্পূর্ণভাবে একত্রে প্রত্যাহার করা হলে রফতানি খাত চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারে। তাই এ বছরের ১ জানুয়ারি থেকে বিভিন্ন খাতে নগদ সহায়তার হার অল্প অল্প করে কমিয়ে আনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।   সিদ্ধান্ত অনুসারে চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত সময়ে জাহাজিকরণ করা পণ্যের ক্ষেত্রে বিদ্যমান ৪৩টি খাতে রপ্তানি প্রণোদনা বা নগদ সহায়তার জন্য নতুন প্রণোদনার হার নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের আকস্মিক এ সিদ্ধান্তে আক্ষেপ প্রকাশ করে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, 'এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় কোনো স্টেকহোল্ডারকে ডাকা হয়নি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব বলেছেন তিনি কিছু জানেন না। কেউ এ বিষয়ে জানে না। কেন এই ধরনের সার্কুলার হঠাৎ করে দেয়া হলো? এর সিদ্ধান্তের পেছনে কারা?'   এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে কাদের স্বার্থ রক্ষা করা হচ্ছে - এমন প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম। তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) বিশ্লেষণ বলছে, নতুন বিজ্ঞপ্তিতে তৈরি পোশাক শিল্পের প্রধান ৫টি পণ্যে (টি-শার্ট, সোয়েটার, নিটেড শার্ট, পুরুষদের আন্ডার গার্মেন্ট এবং ওভেন ট্রাউজার ও জ্যাকেট) দেওয়া নগদ সহায়তা সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। অথচ গত অর্থবছর এ খাতের মোট রপ্তানি আয়ের ৫৫.৫২ শতাংশই এসেছিল এই ৫টি পণ্যের উপর ভর করে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে তৈরি পোশাক শিল্পের প্রধান এই পাঁচ পণ্যের রপ্তানি আয় ছিল ২৫.৯৫ বিলিয়ন ডলার।   একইভাবে রপ্তানি প্রণোদনার বাইরে ঠেলে দেওয়া হয়েছে নতুন বাজার খ্যাত জাপান, ভারত আর অস্ট্রেলিয়াকে। গত অর্থবছরে পোশাক খাতের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮ শতাংশ বা ৩.৭৭ বিলিয়ন ডলার এ তিন দেশ থেকেই এসেছিল। প্রণোদনা কমানোর নামে পোশাক খাতে বিদ্যমান প্রণোদনার প্রায় ৭০ ভাগই তুলে নেওয়া হয়েছে।   এর আগে গত ২৪ আগস্ট দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে প্রণোদনা আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত বহাল রাখার ঘোষণা দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। সেভাবেই ক্রয়াদেশ নিয়ে উৎপাদন ও রপ্তানি প্রক্রিয়া চালু রেখেছেন উদ্যোক্তারা। কিন্তু মাঝপথে এভাবে সিদ্ধান্ত পরিবর্তনকে শিল্প ধ্বংসের চক্রান্ত হিসেবে দেখছেন তারা।   রপ্তানি প্রণোদনা কমানোর ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের আকস্মিক সিদ্ধান্তে শুধু পোশাক খাতই নয়, চামড়া খাতের উপরও বড় চাপ পড়েছে। চামড়া খাতে বিপর্যয়ের আশঙ্কা করে বিটিএ সভাপতি শাহীন আহমেদ বলেন, বাংলাদেশ থেকে ৭০ শতাংশ ক্রাস্ট লেদার রপ্তানি করা হয়। এখনও আমরা সেভাবে পণ্য বহুমুখীকরণে যেতে পারিনি। এমন পরিস্থিতিতে এভাবে প্রণোদনা বন্ধ করে দিলে তা খাতের জন্য একটি বিপর্যয় বয়ে আনবে। চাপ পড়েছে রপ্তানি বাজারে সম্ভাবনার আলো ছড়ানো পাট-প্লাস্টিকসহ সব খাতেই। উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পথে রপ্তানিতে দেয়া বিশেষ সুবিধা প্রত্যাহারের বিষয়ে শিল্প মালিকরাও এক মত। তবে তা সহনশীল উপায়ে করার দাবি তাদের। বিটিএমএ সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে এই দেশের শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ হয়ে যাবে যদি বাংলাদেশ ব্যাংকের এই বিজ্ঞপ্তি প্রয়োগ হয়। এখনও সময় আছে। ব্যবসায়ীদের স্বার্থে এ সিদ্ধান্তকে প্রত্যাহার করা হোক। আমাদের সঙ্গে বসে তারপর এমন কিছু ধীরে ধীরে করা হোক। আমি বলছি না, আমাদের সারাজীবন প্রণোদনা দিতে হবে।   বাস্তবতার দিকে তাকিয়ে রপ্তানিকারকদের যতটা সম্ভব ছাড় দেয়ার পরামর্শ অর্থনীতিবিদ ড. মাহফুজ কবিরের। তিনি বলেন, রপ্তানিকারকদের সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা না করেই প্রণোদনা প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ব্যবসায়ীদের কোনো ধরনের সময় না দিয়ে হঠাৎ করেই নেওয়া এ সিদ্ধান্ত দেশের অর্থনীতিতে খুব একটা ভালো ফল নিয়ে আসবে না। সরকার হয়তো এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তবে এক্ষেত্রে আলাপ-আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে।  
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:২০

পোশাকসহ সব পণ্য রপ্তা‌নি‌তে প্রণোদনা ও নগদ সহায়তা কমলো
বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক ও কৃষিসহ সব ধরনের পণ্য রপ্তা‌নি‌তে প্রণোদনা ও নগদ সহায়তা কমানো হয়েছে। খাতভেদে ০ দশমিক ৫০ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশ পর্যন্ত এই সহায়তা কমেছে। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করা হয়েছে। এতে বলা হয়, দেশের রপ্তানি বাণিজ্যকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে সরকার চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৪৩টি খাতে রপ্তানির বিপরীতে প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা প্রদান করছে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) বিধিবিধান অনুসারে বিষয়টি রপ্তানি নির্ভর সাবসিডি হিসেবে বিবেচিত হয় এবং চুক্তি অনুযায়ী স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ হলে কোনো রপ্তানি প্রণোদনা ও নগদ সহায়তা প্রদান করা যাবে না। ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ ঘটতে যাচ্ছে। এরূপ উত্তরণ পরবর্তী সময়ে রপ্তানি প্রণোদনা ও নগদ সহায়তা সম্পূর্ণভাবে একত্রে প্রত্যাহার করা হলে রপ্তানি খাত চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারে। এসব বিবেচনায় চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে বিভিন্ন খাতে নগদ সহায়তার হার অল্প অল্প করে হ্রাসের বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নতুন নির্দেশনায় তৈরি পোশাক খাতে ০ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে নগদ সহায়তা পাবেন পোশাক রপ্তা‌নিকারকরা; যা আগে ছিল ১ শতাংশ। এ ছাড়া চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের নগদ সহায়তা ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১২ শতাংশ, পাট পণ্যে ভর্তুকি ২০ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশ, প্লাস্টিক পণ্যে ১০ শতাংশ থেকে ৮ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। পাশাপাশি নীট, ওভেন ও সোয়েটারসহ তৈরি পোশাক খাতের সব ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের অতিরিক্ত সুবিধা ৪ শতাংশই বহাল আছে। তবে নতুন পণ্য বা নতুন বাজারে ৪ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিকেএমইএ) এর নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, রপ্তানি সহায়তা কমানোর চেয়ে বড় সমস্যা হলো কয়েকটি ক্যাটাগরির পণ্য সহায়তা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। পোশাক খাত ধ্বংস করতে কেউ কেউ পাঁয়তারা করছে।আমি মনে করি, তাদের পরামর্শে এই সিন্ধান্ত। বিষয়টি আমরা সরকারকে জানাব।
৩১ জানুয়ারি ২০২৪, ০২:৫৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়