• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বিমানবন্দর এলাকায় ৪ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
ঈদকে কেন্দ্র রাজধানীতে সক্রিয় হওয়া ছিনতাইকারী চক্রের এক দলনেতাসহ চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। রোববার (৭ এপ্রিল) দিবাগত রাতে র‌্যাব-১ এর একটি দল রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- রায়হান (২৪), উজ্জ্বল (২০), রাসেল (২০), রাতুল (২০)। র‌্যাব-১ এর সহকারী পরিচালক (অপস্ অফিসার) সহকারী পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমান জানান, আসন্ন ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে সম্প্রতি ছিনতাইকারী, অজ্ঞান পার্টি ও কিশোর গ্যাং চক্রের তৎপরতা বেড়েছে। ছিনতাইকারী চক্রের সদস্যরা নিরীহ মানুষকে অস্ত্রাঘাত করে, প্রাইভেটকার, মোটরসাইকেল, গাড়ি, টাকা-পয়সা, মোবাইল, স্বর্ণালংকার ছিনতাই করে জনজীবন অতিষ্ঠ করে তুলছে। তিনি বলেন, গত ২৬ মার্চ টঙ্গি এলাকায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে র‌্যাব-১ এর কন্ট্রোল রুম সক্রিয় হওয়ার পর থেকে নিয়মিত ছিনতাই চেষ্টার অভিযোগ আসে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রাতে বিমানবন্দর এলাকা থেকে ওই চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি আরও বলেন, রাজধানীবাসী এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাজধানীতে আগত যাত্রীরা যাতে নিরাপদে ঈদের কেনাকাটা করে নির্বিঘ্নে স্বস্তির সঙ্গে বাড়ি ফিরে যেতে পারেন এ লক্ষ্য নিয়ে ছিনতাইকারী, অজ্ঞানপার্টি এবং কিশোর গ্যাং চক্রের বিরুদ্ধে র‍্যাব-১ এর সাঁড়াশি অভিযান অব্যাহত থাকবে।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৩৬

বিমানবন্দর স্টেশনে থামবে না ৯ ট্রেন
বিমানবন্দর রেলস্টেশনে যাত্রা বিরতি বাতিল করেছে ৯ ট্রেন। এ নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ঢাকায় রেল ভবনের সম্মেলন কক্ষে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় রেলওয়ের মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) সরদার সাহাদাত আলী এই তথ্য জানান। ঈদে ট্রেনের নির্ধারিত সময় বজায় রাখা এবং শিডিউল বিপর্যয় নিরসনে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। এতে টিকিটধারী যাত্রীদের ভ্রমণে আরও সুবিধা হবে। ফলে বিমানবন্দর স্টেশন থেকে ঢাকাগামী এবং ঢাকা স্টেশন হতে বিমানবন্দরগামী আন্তঃনগর ট্রেনে কোনো টিকিট ইস্যু করা হবে না। সরদার সাহাদাত আলী বলেন, আসন্ন ঈদ যাত্রার শিডিউল বিপর্যয় নিরসনে ঢাকাগামী একতা, দ্রুতযান, পঞ্চগড়, নীলসাগর, কুড়িগ্রাম, লালমনি, রংপুর, চিলাহাটি ও বুড়িমারী এক্সপ্রেস ট্রেনগুলোর বিমানবন্দর রেলস্টেশনে যাত্রা বিরতির জন্য থামানো হবে না। অন্যদিকে সুন্দরবন, মধুমতি, বেনাপোল এক্সপ্রেস ও নকশীকাঁথা কমিউটার ট্রেন ঢাকা রেলস্টেশনের শহরতলী প্ল্যাটফর্ম থেকে যাত্রা আরম্ভ করবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ঢাকা, বিমানবন্দর, জয়দেবপুর, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, সিলেট, রাজশাহী, খুলনাসহ সকল বড় বড় স্টেশনে জিআরপি, আরএনবি, বিজিবি ও স্থানীয় পুলিশ এবং র‍্যাবের সহযোগিতায় টিকিটবিহীন যাত্রীদের শনাক্ত করা হবে। স্টেশনে সার্বক্ষণিক প্রহরার ব্যবস্থা করা হবে। তাছাড়া জেলা প্রশাসকদের সহায়তায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে। একই সঙ্গে আরএনবি, জিআরপি ও রেলওয়ে কর্মচারীরা নাশকতা প্রতিরোধে চলন্ত ট্রেনে, স্টেশনে বা রেললাইনে তাদের নিজস্ব কার্যক্রম আরও জোরদার করবে। এ ছাড়া র‍্যাব, বিজিবি, স্থানীয় পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সক্রিয় সহযোগিতায় নাশকতাকারীদের কঠোরভাবে দমন করা হবে। বিমানবন্দর রেলস্টেশনে যাত্রা বিরতি বন্ধের এ নিষেধাজ্ঞা ঈদের আগে ৩ এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে।
১৫ মার্চ ২০২৪, ১৩:৫৮

চার বিমানযাত্রীর কাছে মিলল ২ কেজি সোনা
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সোনাসহ এনএসআই-কাস্টমস-এপিবিএনের হাতে আটক হয়েছেন চার যাত্রী। এসময় তাদের কাছ থেকে ২ কেজি ১০৪ গ্রাম সোনার বার এবং স্বর্ণালংকার উদ্ধার করা হয়েছে। আটকরা হলেন, আব্দুল কাদির (৪১), মো. জুয়েল হোসেন (৩৪), ইব্রাহিম খলিল (৪০) এবং খোরশেদ আলম (৪২)। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক। তিনি জানান, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) তথ্য অনুযায়ী ২১ ফেব্রুয়ারি ভোরে দুবাই থেকে আসা একটি ফ্লাইটের যাত্রীদের নজরদারিতে রাখে। গ্রিন চ্যানেল এবং এর বাইরে অপেক্ষায় ছিল এনএসআই-এপিবিএন-কাস্টমসের একটি যৌথ অপারেশন টিম। একে একে ফ্লাইটের যাত্রী হওয়ার সময় চার যাত্রীকে থামানো হয়। তাদের কাছে স্বর্ণ বা স্বর্ণালংকার আছে কি না সে ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তারা কোনো ধরনের স্বর্ণ বহনের কথা অস্বীকার করেন। গোয়েন্দা তথ্য ও যাত্রীদের আচরণে সন্দেহ হওয়ায় তাদের অধিকতর তল্লাশি করে আভিযানিক দল। এসময় অভিযানে অংশ নেওয়া সব সংস্থার প্রতিনিধিদের সামনে যাত্রীদের আবার তল্লাশি করলে তাদের প্রত্যেকের জামায় বিশেষ কায়দায় লুকায়িত অবস্থায় প্রত্যেকের কাছ থেকে ৩১৬ গ্রাম করে ভেজা স্বর্ণের পাউডার, ১টি করে গোল্ড বার ১১৬ গ্রাম এবং ৯৪ গ্রাম করে স্বর্ণের অলংকার পাওয়া যায়। তিনি আরও জানান, প্রত্যেক যাত্রীই একই মাপের এবং ওজনের স্বর্ণ বহন করছিলেন এবং প্রত্যেকের কাছেই ৫২৬ গ্রাম করে স্বর্ণ পাওয়া যায়। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক আরো জানান, আটক যাত্রীদের মধ্যে মো. জুয়েল হোসেন পটুয়াখালী জেলার বাসিন্দা, ইব্রাহিম খলিল এবং আব্দুল কাদির মুন্সিগঞ্জের বাসিন্দা এবং খোরশেদ আলম গাজিপুরের বাসিন্দা। আটক যাত্রীদের বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করা হয়েছে।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:১৬

দক্ষিণাঞ্চলের পর্যটন উন্নয়নে কুয়াকাটায় বিমানবন্দর করার উদ্যোগ 
সাগরকন্যা খ্যাত কুয়াকাটা থেকে দেখা যায় অপরূপ সূর্যাস্ত। আর তা দেখতে প্রতিদিনই ভিড় করেন দেশী পর্যটক। এছাড়া কুয়াকাটার অপরূপ সৈকত এবং দর্শনীয় স্থান থাকলেও বিদেশী পর্যটকদের তেমন আনাগোনা অন্যান্য পর্যটন এলাকার মতো ছিল না। তাই আন্তর্জাতিক পর্যটক টানতে একটি বিমানবন্দর তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সম্প্রতি পায়রা বন্দর ও কুয়াকাটা পর্যটন ভিত্তিক শীর্ষক প্রকল্প এলাকায় বিমানবন্দরের স্থান চিহ্নিত করতে প্রাথমিক পরিদর্শন করেছে ৬ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল।  বিমানবন্দর নির্মাণের লক্ষ্য প্রস্তাবিত জায়গা পরিদর্শনের পর প্রতিবেদন দেবে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং বেবিচকের টিম। জানা গেছে, কুয়াকাটায় বিমানবন্দর নির্মাণে এর আগেও জায়গা পরিদর্শন করা হয়েছে। সেখানে কিছু খাস জমি রয়েছে। ওই জমি পরিদর্শন করতে আবারও একটি টিম গত শনিবার সেখানে যান। সরেজমিন পরিদর্শন শেষে ওই জমিতে কিভাবে বিমানবন্দর নির্মাণ করা যায়, তার ওপর মতামত ও সুপারিশ করবেন টিমের সদস্যরা। সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশের পর্যটন শিল্পকে আরও সমৃদ্ধ করার চেষ্টা করছে সরকার। এর মাধ্যমে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুয়াকাটাকে আধুনিক পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত করা হবে। সেজন্য সেবার আগে কুয়াকাটার যোগাযোগ ব্যবস্থার দিকে নজর দেওয়া হয়েছে। সেতু ও মহাসড়কের পর বিমানবন্দর নির্মাণ করার জন্য জমি পরিদর্শন করা হবে। কুয়াকাটা বিমানবন্দর জমি পরিদর্শনের বিষয়ে বেবিচকের একজন কর্মকর্তা জানান, বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য কুয়াকাটায় জমি চিহ্নিত করা হয়েছে। পরিদর্শনের পর টিমের মতামত ও পরামর্শ অনুযায়ী জমি অধিগ্রহণের জন্য অর্থ বরাদ্দ চেয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে দ্রুতই এ কাজ শুরু করা যাবে। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, বিমানবন্দর হলে ওই এলাকার আর্থ-সামাজিক দৃশ্যপট পাল্টে যাবে। সমুদ্রসৈকতের কোল ঘেঁষে কুয়াকাটা আরও একধাপ এগিয়ে যাবে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম মফিদুর রহমান বলেছেন, কুয়াকাটা পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে ঘোষণার পর থেকেই দেশি-বিদেশি পর্যটকের ভিড় বাড়ছে। সেই উপলক্ষ্যে কুয়াকাটায় হোটেল-মোটেলও  বেড়েছে। এ অবস্থায় একটি বিমানবন্দর নির্মাণের চিন্তাভাবনা করছে সরকার। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির ফলে দেশি-বিদেশি পর্যটকরাও উপভোগ করতে পারবে কুয়াকাটার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য। অর্থসংস্থান করতে পারলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিমানবন্দর নির্মাণ করা যাবে।  তিনি আরও বলেন, বন্দর নগরী পায়রা ও কুয়াকাটায় যাতায়াত সুবিধা উন্নত করার জন্য এর আশপাশে বিমানবন্দর নির্মাণে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। বিমানবন্দরের স্থান নির্ধারণের জন্য তথ্য চেয়ে এরই মধ্যে বেবিচকের কাছে চিঠি দিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। গত বছরের ২৩ নভেম্বর বেবিচককে পাঠানো ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘পায়রা বন্দর নগরী ও কুয়াকাটা উপকূলীয় অঞ্চলের পরিবেশ পর্যটনভিত্তিক সমন্বিত পরিকল্পনা প্রণয়ন’ শীর্ষক প্রকল্প এলাকায় বিমানবন্দরের স্থান চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে তথ্য প্রেরণের জন্য নগর উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে অনুরোধ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে গত বছরের ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত সমন্বয় সভার সিদ্ধান্তের আলোকে এ তথ্য চাওয়া হয়। প্রকল্পটির সুষ্ঠু বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকায় বিমানবন্দর স্থাপনের লোকেশন চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে তথ্য প্রেরণ করতে বলা হয়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পদ্মা সেতু হওয়ার পর অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পায়রা বন্দরে মানুষের যাতায়াত অনেক বেড়েছে। এখানে সড়কপথের যোগাযোগব্যবস্থা ভালো হলেও আকাশপথের কোনো ব্যবস্থা নেই। বিমানবন্দর হলে বিদেশি পর্যটকদের সংখ্যা বাড়বে।  জানা গেছে, কুয়াকাটাকে পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ বহু আগে শুরু হলেও মূলত ১৯৯৮ সাল থেকে এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের জন্য বিখ্যাত কুয়াকাটা সৈকত ধীরে ধীরে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে প্রিয় হয়ে ওঠে। পর্যটকদের কেন্দ্র করে এখানে গড়ে উঠেছে অসংখ্য আবাসিক হোটেল, খাবার হোটেল। এ কারণে বেড়েছে প্রশাসনিক নিরাপত্তাব্যবস্থাসহ অন্য সুযোগ-সুবিধা। সৈকতের কোলঘেঁষে রয়েছে বিশাল বনাঞ্চল। সুন্দরবনের পূর্বাংশ ফাতরার বন, লেম্বুর বন, নারিকেলবাগান, ঝাউবাগান, গঙ্গামতী ও কাউয়ার চরের সংরক্ষিত বনাঞ্চল এর মধ্যে অন্যতম। পর্যটকরা কুয়াকাটায় বেড়াতে এসে আশপাশের পর্যটন স্পটগুলো ঘুরে দেখেন। পাশাপাশি সমুদ্রের কোলঘেঁষা বনাঞ্চল ঘুরে ছবি তোলেন। কিন্তু আকাশপথের সুযোগ না থাকায় দেশ ও বিদেশের পর্যটকরা আসছেন না। ফলে বিশ্বব্যাপী কুয়াকাটা ও পায়রা বন্দরকে পরিচিত করার জন্য বিমানবন্দরের বিকল্প নেই। বিমানবন্দর হলে খুব সহজেই বিদেশিরা এখানে আসবেন। সময় বাঁচাতে কিংবা প্রথম বিমানভ্রমণের স্বাদ পেতে আসা পর্যটকদের সংখ্যাও বাড়বে। ফলে কক্সবাজারের মতো কুয়াকাটা অঞ্চলেরও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে। শুধু তা-ই নয়, পটুয়াখালী এবং বরগুনা জেলার ৭টি উপজেলাকে অন্তর্ভুক্ত করে ‘পায়রা বন্দর নগরী ও কুয়াকাটা উপকূলীয় অঞ্চলের পরিবেশ পর্যটনভিত্তিক উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন’ প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলেছে। প্রকল্পে এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক, সামাজিক উন্নয়ন, জলবায়ুর প্রভাব, পরিবহন, পর্যটনসহ এসব বিষয় কেমন হওয়া উচিত- তা বিস্তারিতভাবে উল্লেখ থাকবে। পরিকল্পনা প্রণয়নে উপকূলীয় এলাকার উপযোগী অবকাঠামো, আবাসন, পর্যটন, জীবিকা, সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হবে। ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. আব্দুল খালেক বলেন, দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্রসৈকত কুয়াকাটা। এখানে সড়কপথের যোগাযোগব্যবস্থা ভালো হলেও আকাশপথের কোনো ব্যবস্থা নেই। যে কারণে দেশি-বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা খুবই কম। বিমানবন্দর হলে বিদেশি পর্যটকদের সংখ্যা বাড়বে। 
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:০৪

ঘন কুয়াশায় ঢাকায় নামতে পারল না ৩ ফ্লাইট
ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ঘন কুয়াশার কারণে নামতে না পেরে সিলেট ও ভারতের কলকাতায় অবরতণ করেছে ৩টি বিমান। এ ছাড়া শিডিউল বিপর্যয়ে পড়েছে আন্তর্জাতিক ৭টি ফ্লাইটের অবতরণ। বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ২টা থেকে শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সকাল ৮টা পর্যন্ত ফ্লাইটগুলো ডাইভার্ট হয়ে সিলেট ও ভারতের কলকাতায় বিমানবন্দরে অবতরণ করে। শাহজালাল বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম জানান, ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে যাওয়ায় রাত ২টার পর ৮ ঘণ্টায় তিনটি ফ্লাইট শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণ করতে পারেনি। ডাইভার্ট হয়ে চলে যায় সিলেট ও কলকাতা বিমানবন্দরে। আর শিডিউল বিপর্যয়ে পড়েছে আন্তর্জাতিক ৭টি ফ্লাইটের অবতরণ। এর আগে বুধবার (৩ জানুয়ারি) রাত ২টা থেকে বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) সকাল ৯টা পর্যন্ত ১৩ ফ্লাইট ভারতের কলকাতা, হায়দরাবাদ, চট্টগ্রাম ও সিলেট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। এগুলোর মধ্যে ৭টি ফ্লাইট ভারতের কলকাতা ও হায়দরাবাদ অবতরণ করেছে। বাকি ৬টি ফ্লাইট চট্টগ্রাম ও সিলেট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।  
০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:১৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়