• ঢাকা বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
পাঁচ গোল করে ভাইরাল মেসি পুত্র
বর্তমানে ফুটবল বিশ্বের সব থেকে জনপ্রিয় এবং সেরা ফুটবলার লিওনেল মেসি। সর্বকালের সেরা ফুটবলারও বলা হয় এই আর্জেন্টাইন তারকাকে। তাই বাবার মতোই তারকা ফুটবলার হতে চান মেসির তিন ছেলে। বাবা যেমন প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়দের নাকা চুবানি খাইয়ে গোল করে বেড়ান, ছেলেও হয়েছে তেমনি। মেসি ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেওয়ার পর ক্লাবটির একাডেমিতে নাম লিখিয়েছেন তার তিন ছেলে থিয়াগো, মাতেও এবং চিরোও। এ তিনজনই খেলছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাবটির বয়সভিত্তিক দলে। সম্প্রতি মেসির ছোট ছেলে মাতেওর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা গেছে, ইন্টার মায়ামির অনূর্ধ্ব-৯ দলের হয়ে প্রতিপক্ষের জালে একে একে পাঁচবার বল জমা করেছেন মেসির ছেলে মাতেও।  এর মধ্যে একটি ছিল ফ্রি-কিক। বক্সের বাইরে থেকে বাঁকানো সেই ফ্রি-কিকের গোল দেখে মুগ্ধ হবেন যে কেউ। গোল করে বাবার আইকনিক সেলিব্রেশন (দর্শকদের উদ্দেশ্য করে চুমু খাওয়া) করছেন তিনি। এবার বিশ্ব দেখল ‘আসল ছোট মেসি’। মেসির সঙ্গে মাতেওর অমিল হয়তো একটিই মেসি বাঁ পায়ের খেলোয়াড় আর মাতেও ডান পায়ের। ফ্রিক-কিকসহ পাঁচটি গোলই মাতেও করেছে ডান পায়ে। এর আগেও দুর্দান্ত পারফর্ম করে বেশ কয়েকবার ভাইরাল হয়েছেন মেসির ছেলে। চলতি মাসের শুরুর দিকে ইস্টার আন্তর্জাতিক কাপের ফাইনালে মায়ামির অনূর্ধ্ব-১২ দলকে শিরোপা জিতিয়ে ভাইরাল হয়েছেন মেসির বড় ছেলে থিয়াগো।
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৩০

মেসি গোল পেলেও জেতেনি ইন্টার মায়ামি
ম্যাচের আগে মায়ামির সহকারী কোচ জাভি মোরালেস জানিয়েছিলেন, মেসির ফিটনেস নিয়ে পূর্ণাঙ্গ ধারণা পেতে তাকে অন্তত ১০ মিনিট খেলানোর কথা। হ্যামস্ট্রিং চোটের কারণে প্রায় এক মাস ধরে মাঠের বাইরে আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। তাই বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কবে মাঠে ফিরবেন, বেশ কিছুদিন ধরে ভক্তদের মনে সেই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছিল। অবশেষে মাঠে নামলেন রেকর্ড আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী এই ফুটবলার। ইন্টার মায়ামির হয়ে মাঠে ফেরার দিনে দৃষ্টিনন্দন এক গোলও করলেন। তবে জেতেনি তার দল।  রোববার (৭ এপ্রিল) চেজ স্টেডিয়ামে এমএলএসের সপ্তম রাউন্ডের ম্যাচে কলোরাডোর সঙ্গে ২-২ গোলের সমতা নিয়ে মাঠে ছেড়েছেন মেসি-সুয়ারেজরা। এদিন ম্যাচ জুড়েই আধিপত্য ছিল মায়ামির। তবে ম্যাচের প্রথমার্ধের একদম শেষ মুহূর্তে পিছিয়ে পড়ে ফ্লোরিডার ক্লাবটি। মায়ামির বক্সে ক্যাবরাল ফাউলের শিকার হলে পেনাল্টি পায় সফরকারীরা। স্পট-কিকে মায়ামিকে হতাশ করেন কোল নাভাররো। এতে লিড নিয়েই বিরতিতে যায় কলোরাডো। পরিস্থিতি বদলাতে বিরতির পরপরই মেসিকে মাঠে নামান কোচ টাটা মার্টিনো। মাঠের নামার ১২ মিনিটের মাথায় ভক্ত-সমর্থকদের দীর্ঘ এক মাসের অপেক্ষার প্রতিদান দেন আর্জেন্টাইন এই মহাতারকা। সতীর্থের বাড়ানো বল ধরে ডি-বক্সের ভেতর থেকে কোনাকুনি শটে লক্ষ্যভেদ করেন মেসি। এরপর মায়ামির লিড নেওয়ার গোলেও অবদান ছিল এই ক্ষুদে ফুটবল জাদুকরের। ম্যাচের ৬০তম মিনিটে মেসির পাস ধরে ডেভিড রুইজের বাড়ানো বলে কলোরাডো গোলরক্ষককে বোকা বানিয়ে জালে বল জড়ান লিওনার্দো আলফনসো। এরপর নিশ্চিত জয়ের দিকেই আগাচ্ছিল গোলাপি জার্সিধারীরা। তবে ম্যাচের একদম শেষ মুহূর্তের গোলে পয়েন্ট ভাগাভাগি করে মাঠ ছাড়ে সফরকারীরা।  এই ড্রয়ে ইস্টার্ন কনফারেন্সে ৮ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট মায়ামির। ৩টি করে জয় ও ড্র নিয়ে টেবিলের দুইয়ে তারা। অন্যদিকে এক ম্যাচ কম খেলে শীর্ষে থাকা নিউইয়র্ক রেডবুলসের পয়েন্ট ১৪।
০৭ এপ্রিল ২০২৪, ১০:২১

কবে অবসর নেবেন, জানালেন মেসি
আগামী জুনে ৩৭-এ পা দেবেন আর্জেন্টাইন মহারথি লিওনেল মেসি। সবকিছু বিবেচনায় এই সময়ে দীপ্তিময় সূর্যের সোনালি আভা ছড়ানোর শেষপ্রান্তে পৌঁছে যাবেন বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক। রেকর্ড আটবারের ব্যালন ডি’অরজয়ী লিও বলেই কি না, এখনও প্রশ্নাতীতভাবে পুরো মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। তবে ক্ষুদে এই জাদুকরের আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় জানানো নিয়ে কাতার বিশ্বকাপের পর থেকে কম জল ঘোলা হচ্ছে না। মেসির পক্ষ থেকে এতদিন কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য না এলেও সম্প্রতি এমবিসি’র ‘বিগ টাইম পডকাস্ট’-এ নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলেছেন আর্জেন্টাইন এই মহাতারকা। মেসির মন্তব্য, যখন মনে করবেন, আর কিছু দেওয়ার নেই; তখনই ক্যারিয়ারের ইতি টানবেন। বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়কের ভাষায়, সেই মুহূর্তটা কেমন হবে আমি জানি, যখন টের পাব আর পারফর্ম করতে পারছি না। বুঝতে পারব যে নিজেকে উপভোগ করছি না, সতীর্থদের কোনো সাহায্য করতে পারছি না (তখন সিদ্ধান্ত নেব)। তিনি যোগ করেন, আমি ভীষণ আত্ম-সমালোচক। আমি জানি, কখন আমি ভালো (অবস্থায় থাকি), কখন খারাপ, কখন ভালো খেলি, কখন বাজে খেলি এবং যখন অনুভব করব পদক্ষেপটা নেওয়ার সময় এসেছে, বয়সের কথা না ভেবেই সেটা নেব। ভালো অনুভব করলে, আমি সবসময় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চাই। কারণ, আমি এটাই পছন্দ করি এবং জানি, সেটা কীভাবে করতে হয়। ইন্টার মায়ামির এই অধিনায়কের দাবি, কাতার বিশ্বকাপে সবকিছু যদি ঠিকঠাক না চলত, তাহলে আমি জাতীয় দল থেকে সরে দাঁড়াতাম। মেসির ভাষ্য, খেলাধুলার দিক থেকে ক্যারিয়ার সবকিছু অর্জনের, স্বপ্ন পূরণের সৌভাগ্য হয়েছে আমার। সত্যি বলতে পেশাদার ফুটবলার হিসেবে ও ব্যক্তিগত জীবনে, পরিবার ও বন্ধুবান্ধব মিলিয়ে এর বেশি আমি চাইতে পারতাম না। সৃষ্টিকর্তা আমাকে যা দিয়েছেন, সেটা অনেক এবং আমি সবসময় তা উপভোগের চেষ্টা করি।
২৮ মার্চ ২০২৪, ১২:৪৯

মেসি ও ডি মারিয়ার অলিম্পিক খেলা নিয়ে যা জানালেন মাসচেরানো
অলিম্পিকে টানা দুইবারের স্বর্ণজয়ী ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২৩ দলকে বিদায় করে চূড়ান্ত পর্ব নিশ্চিত করেন আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব-২৩ দল। এরপর আলোচনা শুরু হয়েছে অলিম্পিকে মেসির ও ডি মারিয়ার খেলার বিষয় নিয়ে। তবে অনূর্ধ্ব-২৩ বলে কোচ এবং মেসির সাবেক সতীর্থ হাভিয়ের মাসচেরানো বলছেন দুজনের জন্য অলিম্পিকের খেলার দরজা খোলা রয়েছে। ব্রাজিলের বিপক্ষে জয়ের পর সংবাদ সম্মেলনে আসেন মাসচেরানো। এ সময় মেসির অলিম্পিকে খেলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মেসির সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব কেমন তা ইতোমধ্যে সবাই জানে। তার মতো খেলোয়াড়ের জন্য আমাদের সঙ্গী হওয়ার দরজা খোলা রয়েছে। অবশ্যই এটা তার ওপর এবং তার প্রতিশ্রুতির ওপর নির্ভর করে। দলের এমন অর্জনের পর অভিনন্দন জানিয়েছেন মেসি এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন যুব দলের কোচ। তিনি বলেন, মেসি আমাদের অভিনন্দন জানিয়েছে এবং খুবই খুশি হয়েছে। আমরা সবাই জানি সে (মেসি) জাতীয় দলের বড় ভক্ত এবং যুব দলগুলোর দিকেও তার চোখ থাকে। অলিম্পিক গেমসে আমাদের সঙ্গে যোগ দিলে আনন্দিতই হব। এটা নিয়ে কথা বলার সময় হবে। তবে অলিম্পিকে ওঠায় সে আমাদের অভিনন্দন জানিয়েছে, এর চেয়ে বেশি কিছু বলেনি।   এদিকে দেশটির বেশ কয়েকটি গণমাধমের দাবি চলতি বছরে অনুষ্ঠিত কোপা আমেরিকা ও অলিম্পিক টুর্নামেন্টে খেলার ইচ্ছা রয়েছে মেসি ও ডি মারিয়ার। কোপা আমেরিকার ঠিক পরপরই শুরু (২৬ জুলাই-১১ আগস্ট) হবে অলিম্পিক। মেসি ও ডি মারিয়ারকে মাসচেরানো বলেন, তারা কী চায়, সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার তাদের আছে। তবে অবশ্যই আমরা তাদের আমন্ত্রণ জানানোর চেষ্টা করব এবং দেখব কী হয়। জাতীয় দলের এবার কোপা আমেরিকা আছে এবং এটা সহজ কিছু নয়। এটা নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে আমাদের। সবাই জানে মেসি ও আনহেলের সঙ্গে আমার সম্পর্ক কেমন।   ‘আমরা বন্ধু, আমাদের মধ্যে অসাধারণ সম্পর্ক রয়েছে। কোচ হিসেবে অবশ্যই তাদের আমন্ত্রণ জানানোর বাধ্যবাধকতা আছে আমাদের। কিন্তু এটাও বুঝতে হবে তাদের অন্য কমিটমেন্টও রয়েছে এবং সেটার ওপর নির্ভর করছে তা। তাই বিষয়টা এতোটাও সহজ নয়। এখন উপভোগ করাটাই হলো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস।  সবশেষ ২০০৮ সালে অলিম্পিকে স্বর্ণ জেতে আর্জেন্টিনা। বেইজিংয়ে সেই দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন লিওনেল মেসি, আনহেল দি মারিয়া, হাভিয়ের মাসচেরানোরা। মেসি-ডি মারিয়া অবশ্য এখনও খেলে যাচ্ছেন। কিন্তু কোচিংয়ে নাম লিখিয়েছেন মাচেরানো। আর্জেন্টিনার অলিম্পিক দলটিকে তিনিই তালিম দিচ্ছেন।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:৪৫

হংকংয়ে কেন খেলেননি, জানালেন মেসি
হংকং সফরে স্থানীয় ক্লাবের বিপক্ষে একটি ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খেলেছে লিওনেল মেসির দল ইন্টার মায়ামি। প্রাক-মৌসুমে আগের ৪ ম্যাচে জয় বঞ্চিত মায়ামি স্বাগতিকদের ৪-১ গোলে হারালেও তা মোটেই সন্তুষ্ট করতে পারেনি মেসি ভক্তদের। কেননা, এই ম্যাচে মেসির অনুপস্থিতি আয়োজকদের দারুণ হতাশ করেছে। এমনকি ম্যাচের শেষে মায়ামির মালিক ডেভিড বেকহ্যাম ও কোচ জেরার্ডো মার্টিনোকে দুয়োধ্বনিও শুনতে হয়েছে। খোদ হংকং সরকার মেসির অনুপস্থিতিতে আয়োজকদের ওপর ক্ষুব্ধ। বেশ কিছুদিন ধরেই হ্যামস্ট্রিং ইনজুরিতে ভুগছেন আটবারের ব্যালন ডি’অরজয়ী মেসি। যে কারণে মায়ামির হয়ে মাঠে নামেননি তিনি। আর তাতেই হতাশ সমর্থকরা।  চরম হতাশায় দর্শকরা টিকিটের টাকাও ফেরত চেয়েছেন। বিষয়টি কথা বলেছে দেশটির সরকার।  সরকারি ঘোষণায় বলা হয়, মেসিকে কেন খেলানো হয়নি, সে কারণে আয়োজকদের ডলার কেটে রাখা হবে। সে সময়ে মেসিকে না খেলানোর বিষয়ে কথা বলেননি ইন্টার মায়ামি কোচ। এমনকি মেসিও এ বিষয়ে কোনো কথা বলেননি। অবশেষে বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন আর্জেন্টাইন বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক। আর্জেন্টাইন মহাতারকার ভাষ্য, পেশির অস্বস্তির কারণে আমি হংকংয়ে শেষ ম্যাচ মিস করি। আমি সত্যিই খেলতে চেয়েছিলাম। কারণ, অনেক ভক্ত এসেছিলেন। কিন্তু এটি (ইনজুরি) খেলার অংশ। মেসি যোগ করেন, এটা দুঃখের। কারণ, আমি সবসময় সেখানে থাকতে চাই। বিশেষ করে যখন এই ধরনের খেলাগুলোর ক্ষেত্রে আমরা এতদূর ভ্রমণ করি এবং লোকেরা আমাদের একটি খেলা দেখতে অনেক আগ্রহী হয়। আশা করি, আমরা ফিরে এসে হংকংয়ে আরেকটি খেলা খেলতে পারবো।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:৫৫

টানা দ্বিতীয়বার ফিফার বর্ষসেরা পুরস্কার জিতলেন মেসি
ম্যানচেস্টার সিটির তারকা আর্লিং হালান্ড ও ফ্রান্সের বিশ্বকাপজয়ী তারকা কিলিয়ান এমবাপ্পেকে পিছনে ফেলে ২০২৩ ফিফার ‘দ্য বেস্ট’ পুরস্কার জিতেছেন লিওনেল মেসি। টানা দ্বিতীয় এবং সব মিলিয়ে অষ্টমবারের মতো ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলারের স্বীকৃতি পেলেন ৩৬ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ড। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) রাতে লন্ডনে ‘দ্য বেস্ট ফিফা ফুটবল অ্যাওয়ার্ডস’ অনুষ্ঠানে বিজয়ী হিসেবে মেসির নাম ঘোষণা করা হয়। ২০২২ সালের কাতার বিশ্বকাপের পরের দিন ১৬ ডিসেম্বরের পর থেকে ২০২৩ সালের ২০ আগস্ট পর্যন্ত ফুটবল খেলার পারফরম্যান্স বিবেচনায় এই পুরস্কার প্রদান করে ফিফা। দর্শক-সমর্থকদের চোখে সেরা মেসিই জিতেছেন এই পুরস্কার। তবে নিজ হাতে পুরস্কার নিতে যেতে পারেননি তিনি। তার বদলে পুরস্কার গ্রহণ করেন অনুষ্ঠানের উপস্থাপক ও ফরাসি কিংবদন্তি থিয়েরি অঁরি। মূলত ভোটাভুটির ফলাফলে দেখা যায়, হালান্ড এবং তার দুজনের স্কোরিং পয়েন্ট সমান ৪৮ করে। তাই নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছিল না কার হাতে উঠবে সেরার পুরস্কার। তাই হয়তো অনুষ্ঠানে আসেননি মেসি।  তবে জাতীয় দলের অধিনায়কদের ভোটে প্রথম পছন্দের তালিকায় মেসি কিছুটা এগিয়ে ছিলেন। যে কারণে পুরস্কার জিতে নেন ইন্টার মায়ামি তারকা। আর এমবাপ্পে শেষ করেন ৩৫ পয়েন্ট নিয়ে। পিএসজি ছেড়ে গত জুলাইয়ে তিনি যোগ দেন মেজর সকার লিগের দল ইন্টার মায়ামিতে। সেখানেও গোলের পর গোল করে তিনি রাখেন ছাপ, বিবেচিত সময়ে দলটির হয়ে ৭ ম্যাচে করেন ১০ গোল। দলটির হয়ে লিগস কাপ জিতে ৪৪ ট্রফি নিয়ে ফুটবল ইতিহাসের সফলতম খেলোয়াড় হয়ে যান মেসি। অন্যদিকে ম্যানচেস্টার সিটির সাফল্যে পেছনে গ্লাভস হাতে অনেক অবদান রাখার সবচেয়ে বড় স্বীকৃতি পেয়েছেন এদেরসন সান্তানা দে মোরায়েস। মরক্কোর ইয়াসিন বোনো ও বেলজিয়ামের থিবো কোর্তোয়াকে পেছনে ফেলে ফিফা বর্ষসেরা পুরুষ গোলরক্ষকের পুরস্কার জিতলেন ব্রাজিলের ৩১ বছর বয়সী এই ফুটবলার।
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:০১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়