• ঢাকা রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
দিনাজপুরের খানসামায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু
গাইবান্ধায় চাচার ছুরিকাঘাতে ভাতিজি খুন
গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায় জমি-সংক্রান্ত জেরে চাচার ছুরিকাঘাতে পাপিয়া বেগম (৪৫) নামের এক নারী নিহত হয়েছেন।  শনিবার (১৮ মে) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পলাশবাড়ী থানার ওসি আজমিরুজ্জামান।  এর আগে সকালে উপজেলার মনোহরপুর কাজিরবাজার এলাকার বিরামেরভিটা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।  নিহত পাপিয়া বেগম ওই গ্রামের মৃত নুরুল ইসলামের মেয়ে।   স্থানীয়রা জানান, মৃত নুরুল ইসলামের মেয়ে পাপিয়া বেগম ও তার ভাই আরিফুজ্জামানের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে চাচা চান্দু মিয়া ও দুলা মিয়া জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিলো। গত কয়েকদিন আগে পাপিয়া বেগম বাবার বাড়িতে বেড়াতে আসেন। সকালে পাপিয়ার চাচা চান্দু মিয়া ও দুলা মিয়া তার লোকজন নিয়ে বিরোধপূর্ণ জমিতে গাছ লাগাতে যান। এ সময় পাপিয়া বেগমের ভাই আরিফুজ্জামান গাছ লাগাতে তাদের বাধা দেন। এ নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে তর্ক হচ্ছিল। এ সময় পাপিয়া বেগম তাদের বিরোধ মিটাতে ঘটনাস্থলে এগিয়ে আসলে দুলা মিয়ার হাতে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে পাপিয়া বেগমের গলায় আঘাত করে।  পরে রক্তাক্ত অবস্থায় পাপিয়া বেগমকে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ বিষয়ে গাইবান্ধা সহকারী পুলিশ সুপার উদয় কুমার জানান, ‘এ ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।’
জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা, প্রার্থীকে জরিমানা
পাটগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু 
শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করল ‘আমরাই কিংবদন্তী ফাউন্ডেশন’
রংপুরে তীব্র তাপদাহ, হিটস্ট্রোকে নিহত ১
হিলিতে তাপপ্রবাহ বইছে, অতিষ্ঠ জনজীবন
গত চারদিন থেকে দিনাজপুরের হিলিসহ আশপাশের এলাকাগুলোতে বইছে তাপপ্রবাহ। আর এই তাপপ্রবাহের কারণে জনজীবনে নেমে এসেছে চরম অসস্তি। গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা দিনাজপুরের ৩৯ ডিগ্রি নির্ধারণ করা হয়েছে।  রিকশাচালক আবদুর রহমান বলেন, অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হচ্ছে না। বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন-আয়ের মানুষ। কারণ, যাত্রী না থাকার কারণে ইনকাম কমে গেছে রিকশাচালকদের।  একজন রিকশাচলাক বলেন, আমরা খুব কষ্টের মধ্যে দিন পার করছি। এর মধ্যে সব জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। সংসার চালানো কষ্টকর হয়ে গেছে।  দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ তোফাজ্জল হোসেন বলেন, বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দুপুর ১২টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে দিনাজপুরে ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪৮ শতাংশ এবং বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৮ কিলোমিটার। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
অতিরিক্ত তাপমাত্রায় ভেঙে যাচ্ছে কলাগাছ, ক্ষতির মুখে বাগান মালিকরা
সারাদেশে বয়ে যাওয়া তীব্র তাপমাত্রার কারণে ক্ষতির মুখে দিনাজপুরের কলা চাষিরা। অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে কলার গাছের মাথা ভেঙে যাচ্ছে। এতে করে পরিপক্ক না হতেই কলার গাছ ভেঙে যাওয়াতে ক্ষতির মুখে পড়ছেন বাগান মালিকরা। দুই বেলা পানি দিয়েও কোন সমাধান পাচ্ছেন না তারা। কৃষি বিভাগ থেকে দেওয়া হচ্ছে সব ধরনের পরামর্শ। উত্তরের জনপদ দিনাজপুর। এই জেলাতে লিচুর পাশাপাশি দিন দিন বাড়ছে কলা চাষ। গত কয়েক দিনের অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে কলা গাছের মাথায় পানি কমে যাওয়াতে ভেঙে যাচ্ছে গাছ। এতে করে ক্ষতির মুখে পড়েছেন কলা বাগানিরা। দিনে দুই বেলা পানি দিয়েও কোন ফল পাচ্ছেন না তারা। পরিপক্ক না হতেই গাছ থেকে কলা নামিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে কলা বাগানের মালিকদের। জেলার অধিকাংশ কলা বাগানের একই অবস্থা। সেই সঙ্গে ভেঙে গেছে কলা চাষিদের স্বপ্ন।  দিনাজপুর জেলাতে গত ২৫ দিন থেকে ৩৫ থেকে ৪০ ডিগ্রি মধ্যে তাপমাত্রা উঠানামা করছে। পরিপক্ক কলা না হওয়ার কারণে বাহির থেকে পাইকাররা আসছেন না। ফলে অপরিপক্ক কলা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বাগান মালিকরা। এই জেলাতে চিনিচম্মা, সাগরকলা, অগ্নীস্বর, কানাইবাসী, অনুপম, সবরীকলাসহ নানা জাতের কলা চাষ হচ্ছে।  দিনাজপুর জেলার হাকিমপুর উপজেলার কয়েকজন কলাচাষি বলেন, আগে চাষিরা বিঘা প্রতি থেকে ৫০ হাজার টাকার কলা বিক্রি করলেও বর্তমানে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকার কলা বিক্রি করতে পারছেন। দিনে দুই বেলা পানি দিয়েও কোন কাজ হচ্ছে না। আগের থেকে পাইকারও কমে গেছে। আমরা খুব বিপাকে রয়েছি।  হাকিমপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরজেনা বেগম বলেন, দিনাজপুর জেলাতে দিন দিন বাড়ছে কলা চাষ। এই জেলাতে ১ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে কলা চাষ করা হচ্ছে। আগামীতে আরও কলা চাষ বৃদ্ধি হবে বলে মনে করছেন কৃষি বিভাগ। অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে কলা গাছের ক্ষতি হচ্ছে। কৃষি বিভাগ থেকে দেওয়া হচ্ছে নানা পরামর্শ। 
আগুনে পুড়লো বিধবা জবেদার মাথা গোঁজার ঠাই
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়নের হতদরিদ্র বিধবা জবেদার (৬০) বসতঘর আগুনে পুড়ে গেছে। মাথা গোঁজার শেষ ঠাঁইটুকু চোখের নিমিষে পুড়ে যাওয়ায় শেষ সম্বল হারিয়ে অনেকটা শোকে পাথর সহায় সম্বলহীন বিধবা জোবেদা। মঙ্গলবার (১৪ মে) দুপুরে উপজেলার খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়নের বুজরুক পাকুরিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এলাকাবাসী জানায়, রান্না ঘর থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে দ্রুত পাশের বসত ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়রা এসে আগুন নেভাতে নেভাতেই পুরো ঘরটি ভস্মীভূত হয়ে যায়। অভাব-অনটনের মধ্যে থাকা জবেদার স্বামীর রেখে যাওয়া মাত্র ২ শতক জমিতে এই ঘরটি নির্মাণ করতে অনেকেই সাহায্য করেছিল। কিন্তু মাথা গোঁজার শেষ ঠাঁইটুকু চোখের নিমিষে পুড়ে যাওয়ায় অসহায় হয়ে পরেছেন জবেদা। বুধবার (১৫ মে) জোবেদার বাড়িতে গেলে কান্নায় ভেঙে পড়ে তিনি।  তিনি বলেন, অন্যের বাড়িতে কাজ করি বাবা। কোনও কোনও সময় ভিক্ষাও করি। অনেক কষ্টে জীবন-যাপন করি। মানুষের কাছে চায়া-চিন্তে ঘরটি করেছিলাম। নিমিষেই পুড়ে ছাই হয়ে গেলো ঘরটি। খোলা আকাশের নিচেই থাকতে হবে মনে হয়। ঘর মেরামত করার মতো সামর্থ্য আমার নেই। আমি নিঃস্ব হয়ে গেছি। খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মমদেল ইসলাম বলেন, আগুন লেগে অসহায় জবেদার বসত ঘরটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। পরিষদের মাধ্যমে সহযোগিতা করার জন্য চেষ্টা করা হবে।
রংপুরে তুলা গবেষণা কেন্দ্রে আগুন
রংপুরে তুলা গবেষণা কেন্দ্রে আগুনের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বেশকিছু তুলার বস্তা পুড়ে গেছে।আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট। বুধবার (১৫ মে) রাত ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। তুলা বোর্ডের সদস্যরা জানান, হঠাৎ গোডাউনে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে থাকে। প্রাথমিকভাবে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করি। কিন্তু না পেরে ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে তারা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন। ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক শওকত আলী গণমাধ্যমকে জানান, আগুনের খবর পেয়ে আমরা দুটি ইউনিট নিয়ে আসি। পরে আগুন নিভিয়ে ফেলি। তুলা উন্নয়ন বোর্ডের দোতলায় পাকা গোডাউন ঘর ছিল। তুলার বস্তা ছাড়া অন্য কিছু পোড়া যায়নি। তিনি বলেন, কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে তা তদন্ত ছাড়া বলা যাচ্ছে না।
শুল্ক নিয়ে জটিলতা, পেঁয়াজ আমদানিতে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
প্রায় ৫ মাস পর দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ফের ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে।  মঙ্গলবার (১৪ মে) সন্ধ্যা ৬টা ২৫ মিনিটে ৩০ টন পেঁয়াজ নিয়ে একটি ভারতীয় ট্রাক বাংলাদেশে প্রবেশ করে।  গত ৪ মে ভারত সরকার বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেওয়ায় পেঁয়াজ আমদানি করা হচ্ছে। তবে শুল্ক না কমানো হলে পেঁয়াজ আর আমদানি করবে না হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা।  বন্দরের আমদানিকারক আহমেদ আলী সরকার বলেন, পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে রপ্তানি মূল্য ৫৫০ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করে ভারত। এই অবস্থায় ভারতে পেঁয়াজের এলসি করি। আশায় ছিলাম ভারত রপ্তানিতে যে ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল সেটি প্রত্যাহার করলে আমদানিতে লাভ না হলেও লোকসান হবে না। কিন্তু প্রত্যাহার করেনি। আগে এলসি করা ছিল একারণে আমদানি করতে বাধ্য হয়েছি। এখন লোকসান হবে না লাভ হবে বলতে পারছি না। তিনি আরও বলেন, পেঁয়াজ আমদানি কেজি প্রতি সব মিলে খরচ হচ্ছে ৭০ থেকে ৭২ টাকা। লোকসান না হলে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রাখা হবে। না হলে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করে দেওয়া হবে। হিলি স্থলবন্দর উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপ-সহকারী ইউসুফ আলী বলেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানিতে আমাদের পক্ষে কোনো বিধি-নিষেধ ছিল না। ভারত সরকার তাদের অভ্যন্তরীণ ঘাটতি মোকাবেলায় রপ্তানি বন্ধ রেখেছিল। গত ৪ মে তারা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেওয়ায় দেশের প্রায় ৩০ জন আমদানিকারক খামারবাড়ীতে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন। তিনি আরও বলেন, আবেদনের ফলে আমদানিকারকদের খামারবাড়ী থেকে অনুমতিপত্র (আইপি) দেওয়া হয়েছে। এসব আমদানিকারকরা প্রায় ৪৮ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছেন। কিন্তু শুনেছি আমদানিকারকরা লোকসান হবে বলে এতোদিন আমদানি করেননি। হিলি স্থলবন্দরের বেসরকারি অপারেটর পানামা হিলি পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন মল্লিক বলেন, গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যার একটু আগে একজন আমদানিকারক হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৩০ টন পেঁয়াজ আমদানি করেছেন। পেঁয়াজ পচনশীল পণ্য তাই আমরা দ্রুততা সঙ্গে খালাস করার প্রক্রিয়া শুরু করেছি। যেন তারা তাদের গন্তব্যে নিতে পারেন।  আমদানিকারক ব্যবসায়ী সূত্র জানায়, গত বছরের অক্টোবর মাস পর্যন্ত প্রতি টন পেঁয়াজ ২ থেকে ৩ শ’ ডলারে আমদানি করা হচ্ছিল। কিন্তু ওই বছরের ২৮ অক্টোবর ভারত রপ্তানি মূল্য বৃদ্ধি করে ৮০০ ডলার নির্ধারণ করে। তাতেও আমদানি হচ্ছিল। একপর্যায়ে বন্যায় উৎপাদন ব্যাহতের কথা বলে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে।  গত বছরের ৭ ডিসেম্বর ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য শাখার মহাপরিচালক সন্তোষ কুমার স্বাক্ষরিত এক চিঠির মাধ্যমে ৩১ মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়। এরপর থেকে হিলিসহ দেশের বিভিন্ন স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। কিন্তু গত ২৩ মার্চ নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা বৃদ্ধি করে অনির্দিষ্টকালের পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
ধান কাটতে গিয়ে হিটস্ট্রোকে শ্রমিকের মৃত্যু
রংপুরে আবারও শুরু হয়েছে তীব্র তাপদাহ। এই গরমে জমির ধান কাটতে গিয়ে হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে শাহ আলম নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১৫ মে) দুপুরে নগরীর ১০ নং ওয়ার্ডের কেরানীর হাট দেরহালিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।  মৃত শাহ আলমের বাড়ি রংপুরের লাহিড়ীহাটের কলাখামারে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নগরী ১০ নং ওয়ার্ডের দেরহালিয়া এলাকায় জমিতে বোরো ধান কাটার জন্য যান শাহ আলমসহ অন্য শ্রমিকরা। প্রচণ্ড গরমের মধ্যে শাহ আলম হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন।  পরে জমির মালিকসহ স্থানীয়রা শাহ আলমকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসক শাহ আলমকে মৃত ঘোষণা করেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তিনি হিটস্ট্রোকে মারা গেছেন।