মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর ২০১৬ , ০১:০১ পিএম
নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে হলে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার আর অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার জোরদার করতে হবে। এমনটি মনে করছেন সেখানকার ভোটার আর কাউন্সিলর প্রার্থীরা। পুলিশ বলছে নির্বাচন কমিশনের সুপারিশ মতো ব্যবস্থা নেয়া হবে।
চূড়ান্ত হয়েছে প্রার্থিতা। ২২ ডিসেম্বরের সিটি নির্বাচন সামনে রেখে প্রচার পর্বের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত, কাউন্সিলর প্রার্থীরা। চলছে যার যার মতো করে পরিস্থিতির বিশ্লেষণ। তবে কয়েকজন প্রার্থী এরই মধ্যে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া নিয়ে। তাদের দাবি মাঠে ঘুরে বেড়াচ্ছে অনেক চিহ্নিত সন্ত্রাসী। এদের গ্রেপ্তার ও অস্ত্র উদ্ধারে প্রশাসনের তৎপরতা না বাড়ালে নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হতে পারে। একই আশঙ্কা অনেক ভোটারেরও।
সন্ত্রাসীদের তৎপরতা রোধে প্রশাসন সক্রিয় জানিয়ে জেলা পুলিশ সুপার মঈনুল হক জানান, নির্বাচন কমিশনকে সবধরনের সহযোগী করা হবে।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার নুরুজ্জামান তালুকদার বলেছেন,
নির্বাচনে এবার অন্তত ১০ হাজার নিরাপত্তাকর্মী নিয়োজিত থাকবে।
সিটি করপোরেশন নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠ করার জন্য সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করার দাবি নারায়ণগঞ্জের ভোটারদের।
এসএস