বৃহস্পতিবার, ১৮ মে ২০১৭ , ০৬:৫৬ পিএম
১ জুলাই থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন ভ্যাট আইন নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দ্বে আছেন ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে ভোক্তারা।
এতে পণ্যের দাম ও জীবনযাত্রার ব্যয় কতোটা বাড়বে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন সবাই।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, সাধারণ মানুষের কথা বিবেচনায় নিয়েই ভ্যাটের হার ধার্য করা উচিত।
দেশের মানুষের কেনাকাটার সক্ষমতা বাড়াতে এবং অর্থনীতিকে আরো গতিশীল করতে গেল মাসে ৫ হাজার ৫শ’ কোটি মার্কিন ডলার ভ্যাট কমানোর ঘোষণা দিয়েছে বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল চীন।
অর্থনীতিতে বাংলাদেশের প্রায় সমকক্ষ ভিয়েতনামের বেশিরভাগ পণ্যে ভ্যাট ৫ শতাংশের মধ্যে।
এশিয়ার দেশ সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডে ভ্যাট ৭ শতাংশ। আর মালয়েশিয়ায় ভ্যাটের হার ৬ শতাংশ।
এমন বাস্তবতায় বাংলাদেশে প্রায় ১৫ শতাংশ হারে নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবানের পথে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
আইনটি কার্যকর হলে পণ্যের দাম আকাশ ছুঁবে, এমন আশঙ্কা ব্যবসায়ীদের।
আর, এমনটি হলে এরই মধ্যে কঠিন হয়ে ওঠা জীবনযাত্রার খরচ মেটানো আরো বেশি কষ্টকর হয়ে পড়বে বলে উদ্বিগ্ন সাধারণ মানুষ।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের মির্জা আজিজ বলছেন, বাজেট বা ভ্যাট আইন যাই হোক, সব কিছুর আগে রাখতে হবে সাধারণ মানুষের স্বার্থ।
তবে ভ্যাটের হার না বাড়িয়ে এর আওতা বাড়ানো অথবা রাজস্ব আয়ের বিকল্প উপায় খোঁজার পরামর্শ ভোক্তা অধিকার সংস্থা’র চেয়ারম্যান গোলাম রহমানের।
এসজে