আলবদর কমান্ডার মীর কাসেম আলীর দাফন সম্পন্ন হয়েছে। গেলো রাতে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার চালা গ্রামে এই শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীকে দাফন করা হয়।
শনিবার রাত পৌনে তিনটার দিকে তার মরদেহ সেখানে পৌঁছে। সাড়ে তিনটার দিকে জানাজার নামাজের পর দাফন করা হয়। এ সময় ওই এলাকা ঘিরে প্রায় তিন শতাধিক পুলিশের কড়া নিরাপত্তা ছিল। দাফনের সময় মীর কাসেম আলীর প্রায় ৪০ জন স্বজনও উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার প্রশান্ত কুমার বণিক জানান, রাত ১০টার পরই মীর কাসেম আলীকে ফাঁসির মঞ্চে তুলে গলায় ফাঁস পরানো হয়। এর পর ফাঁসি দিয়ে ঠিক রাত ১০টা ৩০ মিনিটে তার মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়।
মীর কাসেমের মাধ্যমে মানবতাবিরোধী অপরাধে ষষ্ঠ শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী ফাঁসি কার্যকর হল। এর আগে একই অপরাধে জামায়াতের সহকারি সেক্রেটারি কাদের মোল্লা ও মুহাম্মদ কামারুজ্জামান, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরী এবং জামায়াতের আমির মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
আরএইচ/
- ফাঁসিতে ঝুললেন মীর কাসেম
- যে অপরাধে মীর কাসেমের ফাঁসি
- মীর কাসেমের দাফন মানিকগঞ্জে
- এ্যাম্বুলেন্স ঢুকল কাশিমপুরে
- প্রস্তুত জল্লাদ
- কাশিমপুর কারাগারের নিরাপত্তা জোরদার
- কারাগারে মীর কাসেমের স্বজনরা
- পরিবারের সদস্যদের ডাকা হয়েছে
- কাশিমপুরের পথে মীর কাসেমের স্বজনরা
- ফাঁসির নির্বাহী আদেশ কারাগারে
