যে ৯ জেলায় তাপপ্রবাহ বইবে
![](https://www.rtvonline.com/assets/news_photos/2024/06/06/image-277132-1717686452.jpg)
ফাইল ছবি
আগামী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাস জানিয়েছে অধিদপ্তর। এতে অতিরিক্ত আর্দ্রতার কারণে অস্বস্তি বিরাজ করবে বলে জানানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) সন্ধ্যা ৬টায় আবহাওয়া অফিসের দেওয়া পূর্বাভাস থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রাজশাহী, খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, যশোর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলাসমূহের উপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
এতে আরও বলা হয়েছে, দেশের উত্তরাঞ্চলের দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং অন্যত্র তা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। অতিরিক্ত আর্দ্রতার কারণে অস্বস্তি অব্যাহত থাকতে পারে।
মন্তব্য করুন
টানা ৩ দিন যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে
দেশের অনেক জায়গায় টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
রোববার (৯ জুন) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরের অন্যত্র মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
এ অবস্থায় রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়; রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
এ সময়ে খুলনা বিভাগসহ ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, রাজশাহী ও পাবনা জেলার ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। অতিরিক্ত আর্দ্রতার কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে।
সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়; রংপুর, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। এ সময়ে চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।
এ ছাড়া মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
![টানা ৩ দিন যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে](https://www.rtvonline.com/assets/news_photos/2024/06/09/image-277597-1717951870.jpg)
কোকাকোলার ভাইরাল বিজ্ঞাপন নিয়ে যা বললেন আজহারী
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় টানা আট মাসেরও বেশি সময় ধরে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল। প্রাণহানি হয়েছে ৩৭ হাজারেরও বেশি মানুষের। ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে সারাবিশ্বসহ বাংলাদেশেও ইসরায়েলি ও মার্কিন পণ্য বয়কট করছেন সাধারণ জনগণ। আর এই ইস্যুতে বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশেই কোমলপানীয় ব্র্যান্ড কোকাকোলা বয়কটের ডাক দিয়েছিল।
এরইমধ্যে কোকাকোলা সম্প্রতি বাংলাদেশে একটি বিতর্কিত বিজ্ঞাপন প্রকাশ করলে তা নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় বইতে শুরু করে। নেটিজনদের একাংশের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় বিজ্ঞাপনটি নিয়ে।
এ নিয়ে মুখ খুলেছেন মালয়েশিয়ায় বসবাসরত জনপ্রিয় বাংলাদেশি ইসলামি আলোচক মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী।
মঙ্গলবার (১১ জুন) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে একটি পোস্ট করেন। আরটিভির পাঠকদের জন্য পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো—
কোরবানির আগে আগে ওদের বিজ্ঞাপনটা অনেকটা পাগলকে সাঁকো না নাড়ানোর অনুরোধের মতোই হয়েছে। পণ্য বয়কটের মুভমেন্ট খানিকটা ঝিমিয়ে পড়েছিল। এবার নতুন করে আরও চাঙ্গা হবে।
আজহারী বলেন, যেকোনো আগ্রাসনের বিপক্ষে অবস্থান নিন। যার যতটুকু সম্ভব ইসলাম বিদ্বেষী ও জালিমদের পণ্য কেনা থেকে দূরে থাকুন। ধীরে ধীরে এটা অভ্যাসে পরিণত করুন। পণ্য বর্জন কতোটা শক্তিশালী তা বলার অপেক্ষা রাখে না। মালয়েশিয়াতে তা স্বচক্ষে অবলোকন করছি। এখানে ম্যাকডোনাল্ড এবং স্টারবাকস অনেকটা আইসিউতে।
তিনি আরও বলেন, বর্জন এবং জনসচেতনতা চলবে একইসাথে। শুধু পণ্যই নয়, ইসলাম বিদ্বেষী সবকিছুকেই বর্জন করতে হবে। এবারের ঈদ হোক ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত, হোক চিহ্নিত সকল ইসলাম বিদ্বেষী পণ্যমুক্ত।
![কোকাকোলার ভাইরাল বিজ্ঞাপন নিয়ে যা বললেন আজহারী](https://www.rtvonline.com/assets/news_photos/2024/06/11/image-277846-1718097227.jpg)
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি যতদিন
পবিত্র ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি উপলক্ষে ১৭ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) থেকে এ ছুটি শুরু হয়ে শেষ হবে ২৯ জুন।
মঙ্গলবার (১১ জুন) রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইতোমধ্যে এ ছুটির নোটিশ টানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, গ্রীষ্মকালীন ছুটি ও পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগামী ১৩ জুন থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত ১৭ দিন ক্লাস ছুটি থাকবে। ৩০ জুন থেকে যথারীতি অর্ধদিবস ক্লাস চলবে। তবে ১ জুলাই থেকে পূর্ণ দিবস ক্লাস চলবে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানরা জানান, জুন মাসে সাধারণত গ্রীষ্মকালীন ছুটি দেওয়া হয়ে থাকে। এবার ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্ম একই সময়ে তাই দুটি ছুটি সমন্বয় করে দেওয়া হয়েছে। তবে স্কুল কর্তৃপক্ষ চাইলে ঈদের ছুটি এবং গ্রীষ্মকালীন ছুটি আলাদা করেও দিতে পারেন।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (মাধ্যমিক) প্রফেসর সৈয়দ জাফর আলী বলেন, ‘গ্রীষ্মকালীন ছুটি নিয়ে আমাদের ভিন্ন ভাবনা রয়েছে। তবে যেহেতু ঈদের ছুটি আগামী বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে যাবে তাই আপাতত ঈদের ছুটির সঙ্গে সমন্বয় করে কোনো প্রতিষ্ঠান গ্রীষ্মকালীন ছুটি দিতে পারে। গ্রীষ্মকালীন ছুটি নিয়ে কোনো পরিবর্তন হলে তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে।’
![শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি যতদিন](https://www.rtvonline.com/assets/news_photos/2024/06/11/image-277875-1718103927.jpg)
পবিত্র কাবায় স্ত্রীর সামনেই স্বামীর মৃত্যু, হজে আসার আগে যা বলেছিলেন
‘কুয়ালামপুর বিমানবন্দরে থাকা অবস্থায় জুহাইর মৃত্যু নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, আল্লাহকে ধন্যবাদ আমরা হজ করতে যাচ্ছি। আমরা জানি না ফিরে আসব কিনা। আমার বিশ্বাস আমার স্বামী হয়তো চেয়েছিলেন জীবনটা যেন সুন্দরভাবে শেষ হয় এবং কাবায় তার মৃত্যু হয়।’
পবিত্র হজ করতে এসে কাবা শরীফের ভেতর স্ত্রীর সামেনেই মৃত্যুবরণ করেছেন মালয়েশিয়ার নাগরিক মোহাম্মদ জুহাইর (৫০) নামের এক হজযাত্রী। হজ করতে সৌদি আসার মাত্র ১২ ঘণ্টা পরই তার মৃত্যু হয়। হজে আসার আগে ওই ব্যক্তি স্ত্রী ফাওজিয়ার সঙ্গে উপরোক্ত আলোচনা করেন।
এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শেষ মুহূর্তে হজে যাওয়ার আবেদন করেছিলেন মোহাম্মদ জুহাইরের ও তার স্ত্রী ফাওজিয়া ,দুজনই অপ্রত্যাশিতভাবে অনুমতি পেয়েছিলেন। হজে আসার আগে তার স্বাস্থ্যগত কোনো সমস্যা ছিল না জুহাইরের। মালয়েশিয়ার অন্যান্য হজযাত্রীর সঙ্গে মক্কায় আসার পর তারা কাবা শরীফে গিয়ে প্রথমে কাবা তাওয়াফ করেন। এরপর কাবা শরীফ থেকে আল মাসরার দিকে যেতে পা বাড়ানোর পরপরই জুহাইর মাটিতে পড়ে যান। উপস্থিত চিকিৎসাকর্মীরা তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিলে তিনি নিজের পায়ে উঠে দাঁড়াতে সমর্থ হন এবং কয়েক কদম হাঁটেন। এরপর জুহাইর আবার মাটিতে পড়ে যান এবং সেখানে স্ত্রীর সামনেই তার মৃত্যু হয়।
![পবিত্র কাবায় স্ত্রীর সামনেই স্বামীর মৃত্যু, হজে আসার আগে যা বলেছিলেন](https://www.rtvonline.com/assets/news_photos/2024/06/11/image-277880-1718104763.jpg)
বহু প্রতীক্ষিত সুপারবাইক আনলো কাওয়াসাকি
নতুন সুপারবাইক নিনজা জেডএক্স-৪আরআর আনলো জনপ্রিয় বাইক সংস্থা কাওয়াসাকি। ভারতীয় বাজারে বহু প্রতীক্ষার পর এই বাইক আনলো সংস্থা। এই বাইকে ৩৯৯ সিসি লিকুইড কুল্ড ইনলাইন-ফোর ইঞ্জিন রয়েছে, যা সর্বোচ্চ ৭৭ হর্সপাওয়ার এবং ৩৯ এনএম টর্ক তৈরি করতে পারে।
যদিও স্ট্যান্ডার্ড মডেলের ফ্রেমের সঙ্গে বড় কোনো পার্থক্য নেই নিনজা জেডএক্স-৪আরআর এর। তবে সাসপেনশনে তফাৎ রয়েছে। নতুন এই মডেলের সামনের সাসপেনশনে সামনে মিলবে অ্যাডজাস্টেবেল প্রি-লোড ফর্ক এবং পেছনে মনোশক। এতে বাই-ডাইরেকশনাল কুইকশিফটারও দেওয়া হয়েছে।
এই স্পোর্টস বাইকে কাওয়াসাকির সিগনেচার ডিজাইন রেসিং গ্রিন রঙের সঙ্গে পাওয়া যাবে। এই বাইকে স্পোর্ট, রেইন, রোড এবং রাইডারসহ একাধিক রাইডিং মোড রয়েছে। ট্র্যাকশন কন্ট্রোল এবং ডুয়াল চ্যানেল অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেমও পাওয়া যাবে। কাওয়াসাকি জেডএক্স-৪আরআর বাইকের টপ স্পিড ২৫৩ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা।
কাওয়াসাকি বাইকের ক্ষেত্রে তার গতি, পারফেকশন এবং শক্তিশালী ইঞ্জিন অনেক বেশি প্রভাব রাখে। সেই বিভাগে কমতি রাখেনি কোম্পানি। উপরন্তু, উন্নত সাসপেনশন এবং ফিচার্স যোগ করা হয়েছে বাইকে, যা রাইডারকে আরও বেশি আকৃষ্ট করতে পারে।
ভারতীয় রুপিতে বাইকের দাম রাখা হয়েছে ৯ লাখ ১০ হাজার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১২ লাখ ৮১ হাজার টাকা। এর থেকে দামি ভারতে আর কোনো ৪০০ সিসির মোটরসাইকেল নেই।
![বহু প্রতীক্ষিত সুপারবাইক আনলো কাওয়াসাকি](https://www.rtvonline.com/assets/news_photos/2024/06/11/image-277889-1718106940.jpg)
কোরবানির পশুর যেসব অংশ খাওয়া নিষেধ
কোরবানি শব্দটি আরবি। এর অর্থ ত্যাগ, আত্মোত্সর্গ; নৈকট্য লাভ এবং জবাই করা ইত্যাদি। আর ইসলামি শরীয়তের পরিভাষায় কোরবানির অর্থ হলো, জিলহজ মাসের ১০ তারিখ সকাল থেকে ১২ তারিখ সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট পশু জবাই করা।
যদি কারও কাছে নেসাব পরিমাণ সম্পদ থাকে তার ওপর পশু কোরবানি ওয়াজিব। একজন সামর্থ্যবান মুসলিমের জন্য ১০ জিলহজ কোরবানির থেকে উত্তম আমল আর কিছু নেই।
এ প্রসঙ্গে রাসুল (সা.) বলেছেন, কোরবানির দিন আদম সন্তান যে আমল করে তার মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় আমল হলো কোরবানির পশুর রক্ত প্রবাহিত করা। কেননা, কোরবানির পশু কিয়ামতের দিন তার শিং, নাড়িভুঁড়ি ও চুল-পশম নিয়ে উপস্থিত হবে। আর তার রক্ত জমিনে পতিত হওয়ার আগেই আল্লাহর নিকট কবুল হয়ে যায়। অতএব তোমরা আনন্দের সঙ্গে তা পালন কর। (ইবন মাজাহ)
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে বলেন, আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্যে কোরবানি নির্ধারণ করেছি, যাতে তারা আল্লাহর দেওয়া চতুষ্পদ জন্তু জবাই কারার সময় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে। অতএব তোমাদের আল্লাহ তো একমাত্র আল্লাহ সুতরাং তারই আজ্ঞাধীন থাকো এবং বিনয়ীদের সুসংবাদ দাও। (সুরা হজ, ৩৪)
অন্য আয়াতে বলা হয়েছে, (মনে রেখো, কোরবানির পশুর) গোশত অথবা রক্ত আল্লাহর কাছে কখনোই পৌঁছায় না; বরং তার কাছে শুধু তোমাদের তাকওয়া পৌঁছায়। (সুরা হজ, আয়াত, ৩৭)
কোরবানির পশুর মাংস খাওয়া হালাল হলেও কিছু অংশ খাওয়া নিষেধ। এর অন্যতম হলো রক্ত্; যা ইসলামে সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ। এ ছাড়াও রাসুলুল্লাহ (সা.) পশুর ৭টি জিনিস খাওয়া অপছন্দ করতেন।
তা হলো- প্রবাহিত রক্ত, অণ্ডকোষ, চামড়া ও গোশতের মাঝে সৃষ্ট জমাট মাংসগ্রন্থি, মূত্রথলি, পিত্ত, নর ও মাদি পশুর গুপ্তাঙ্গ।
হাদিসের একাধিক বর্ণনায় এসেছে, বিখ্যাত তাবেয়ি হজরত মুজাহিদ (রহ.) বর্ণনা করেন রাসুলুল্লাহ (সা.) বকরির সাত জিনিস খাওয়াকে অপছন্দ করেছেন। তা হলো- প্রবাহিত রক্ত, পিত্ত, মূত্রথলি, মাংসগ্রন্থি, নর-মাদি পশুর গুপ্তাঙ্গ এবং অ-কোষ (বায়হাকি)।
যদিও অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, ‘রক্ত ছাড়া হালাল পশুর অন্য কোনো অংশ হারাম নয়।’
যেহেতু রাসুল (সা.) পশুর সাত জিনিস খাওয়াকে অপছন্দ করতেন তাই, মুসলমানদের উচিত সেগুলো না খাওয়া।
![কোরবানির পশুর যেসব অংশ খাওয়া নিষেধ](https://www.rtvonline.com/assets/news_photos/2024/06/12/image-278016-1718177768.jpg)
বাজারে সিএনজিচালিত মোটরসাইকেল আসছে যেদিন
বাই-ফুয়েল প্রযুক্তির ব্যবহারে চালকের খরচ কমানো ও পরিবেশের খেয়াল রাখা সিএনজিচালিত মোটরসাইকেল বাজারে আনছে বাজাজ। আগামী ১৭ জুলাই কোম্পনিটি বহুল প্রত্যাশিত এই মোটরসাইকেল বাজারে আনবে।
‘সিএনজি বাইকে ব্রুজার’ নামে বাজারে আসা মোটরসাইকেলটির পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালু করে দিয়েছে কোম্পানিটি। বাইকটি ডিসকভার ও পালসারের মতো হবে না, তা অনেকটাই স্পষ্ট করেছে কোম্পনিটি। মূলত নিম্ন মধ্যবিত্ত গ্রাহকদের জন্য আনা হবে। যারা কম খরচে নিত্য যাতায়াতের জন্য একটি ভালো মাইলেজ-সম্পন্ন বাইক খুঁজছেন তাদের জন্য এটি বিকল্প হতে পারে।
বাজাজ অটো লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রাকেশ শর্মা এক পডকাস্টে জানিয়েছেন, ৩ বছর ধরে এই বাইক বাজারে আনার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা।
পেট্রোল খরচ কত কমবে
বাজাজ দাবি করেছে, মোটরসাইকেলটিতে পেট্রল খরচ ৫০ শতাংশ কমবে। সাম্প্রতিক সময়ে যে হারে তেলের দাম বেড়েই চলেছে, এই অবস্থায় বাজাজ সিএনজি বাইক কিছুটা হলেও স্বস্তি দিতে পারে মধ্যবিত্তদের। এখন যেখানে ১০০ টাকা কিংবা তার বেশি খরচ করতে হয়, এই বাইক এলে তার অর্ধেক খরচ হবে।
কত মাইলেজ
লিটারে ৭০ কিলোমিটার বা তার বেশি বাজাজ সিএনজি বাইকের মাইলেজ হতে পারে। রাইডারদের জন্য বাইকটিতে পেট্রোনজি এবং সিএনজি থেকে পেট্রোল মোডে সুইচ করার অপশন থাকবে। আগামী ১৭ জুলাই বাইকের দাম ও ফিচার্সের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করবে বাজাজ অটো লিমিটেড।
![বাজারে সিএনজিচালিত মোটরসাইকেল আসছে যেদিন](https://www.rtvonline.com/assets/news_photos/2024/06/12/image-278059-1718192240.jpg)