পথে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা তল্লাশি শেষ করেই রমনার বটমূলে প্রবেশ করতে হচ্ছে মানুষকে। যদিও অতিরিক্ত নিরাপত্তার তল্লাশির কারণে বিড়ম্বনার স্বীকার হতে হচ্ছে, তবু নতুন বছরকে শান্তিতে বরণ করতে পারাই বড় কথা।
পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, নিরাপত্তার স্বার্থেই এ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
সবকিছু মেনেই হাজারো মানুষের মিছিল রমনার বটমূলে মিলিত হয়েছে।
ভোরের সূর্য উঠার আগেই নানা বয়সের মানুষে পদচারণায় মুখরিত হয় রমনা পার্ক। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে মানুষের ভীড়।
মেয়েদের শাড়ি, কারো আবার সালোয়ার-জামা, ছেলেদের পায়জামা-পাঞ্জাবী, কারো ফতুয়া শোভা পাচ্ছে। তবে এ সব পোশাকে লাল-সাদার প্রাধান্যই পোশাকে বেশি।
এদিকে, ভোরের আলো যখন ফুটতে শুরু করেছে তখন থেকেই দিকে দিকে বেজে ওঠে, এসো এসো হে বৈশাখ এসো এসো। অনেকেই সেই গান গাইতে গাইতে প্রবেশ করেন রমনা বটমূল চত্বরে। সেখানে সকাল সাড়ে ছয়টায় শুরু হয় বর্ষবরণ মূল উৎসব। ছায়ানটের আয়োজনে ঐতিহ্যবাহী এই অনুষ্ঠান বর্ষবরণের সূচনা বলেই বিবেচিত।
এ বছর ছায়ানটের এই আয়োজনের মূল প্রতিপাদ্য ‘আনন্দ, আত্মপরিচয়ের সন্ধান ও মানবতা।
জেএইচ