• ঢাকা শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ৩ মাঘ ১৪৩১
logo
সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (১৩ জানুয়ারি)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম       বাংলাদেশি টাকা       ইউ এস ডলার       ১২১ টাকা ৯৮ পয়সা       ইউরোপীয় ইউরো       ১৩৪ টাকা ৫০ পয়সা       ব্রিটেনের পাউন্ড       ১৫৪ টাকা ৮৮ পয়সা       ভারতীয় রুপি       ১ টাকা ২৯ পয়সা       মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত       ২৬ টাকা ৫০ পয়সা       সিঙ্গাপুরের ডলার       ৯১ টাকা ৪০ পয়সা       সৌদি রিয়াল       ২৯ টাকা ৪৫ পয়সা       কানাডিয়ান ডলার       ৮৯ টাকা ৩০ পয়সা       অস্ট্রেলিয়ান ডলার       ৮১ টাকা ৪০ পয়সা       কুয়েতি দিনার       ৩৯৬ টাকা ২৫ পয়সা       ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে। আরটিভি/একে
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (১০ জানুয়ারি)
সঞ্চয়পত্রে বাড়ছে মুনাফার হার  
ব্যাংকে ডলার সংকটের তথ্য সঠিক নয়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
৬ লাখ কোটি টাকা ছাড়াতে পারে খেলাপি ঋণ: বাংলাদেশ ব্যাংক
আর্থিক ভীতি কাটলেও পাঁচ মাসের অর্জনে খুশি নয় বাংলাদেশ ব্যাংক: ইডি শিখা
আর্থিক ভীতি কেটে গেলেও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে গত পাঁচ মাসের অর্জনে বাংলাদেশ ব্যাংক খুশি নয় বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক (ইডি) ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা। মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি। হুসনে আরা শিখা বলেন, গত পাঁচ মাসে বাণিজ্যিক ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন, ব্যাংকিং টাস্কফোর্স গঠন, ডলার বাজার স্থিতিশীলতা ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণসহ অন্যান্য বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে বহু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে কিছু সুফল পাওয়া গেছে। আবার কিছু ফলাফল আসতে আরও সময় লাগবে। কিন্তু আর্থিক খাতে এখনো পুরোপুরি স্থিতিশীলতা ফিরে আসেনি। তাই বাংলাদেশ ব্যাংক খুব বেশি খুশি নয়। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক খুশি না হলেও আর্থিক ভীতি কেটে গেছে। বিদেশে পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনার বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ ইডি বলেন, ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ কোন ব্যাংকের মাধ্যমে কত টাকা কোন দেশে পাচার হয়েছে সে বিষয়ে স্পষ্টভাবে জানা যাবে। পাচারের টাকা ফেরত আনা একটি সময় সাপেক্ষ প্রক্রিয়া। নির্ধারিত সংস্থাগুলো বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। নিরাপত্তার স্বার্থেই তারা এ বিষয়গুলো আমাদের সঙ্গে শেয়ার করেন না। মূল্যস্ফীতি না কমলে আবারও নীতি সুদহার বাড়ানো হতে পারে জানিয়ে তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য আমরা ইতোমধ্যেই একাধিকবার নীতি সুদহার বাড়িয়েছি। আশা করছি, জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি কমে আসবে। এমন না হলে হয়তো আবারও নীতি সুদহার বাড়ানো হতে পারে। তবে এই বিষয়টাতে ব্যবসায়ীরা মোটেই খুশি নন। কারণ, ব্যাংক ঋণের জন্য তাদের অতিরিক্ত সুদ গুনতে হয়। বিনিয়োগেও ধীরগতি নেমে আসে। তাই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পাশাপাশি অন্যান্য সংস্থাগুলোকে ঠিকঠাক মতো কাজ করা প্রয়োজন।  বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র বলেন, বিনিয়োগ কমার জন্য শুধু সুদের হার এককভাবে দায়ী নয়। অবকাঠামগত উন্নয়ন, জ্বালানি সরবরাহ, যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ আরও অনেক কিছু বিনিয়োগ বৃদ্ধির সাথে সম্পর্কিত। তাই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একক প্রচেষ্টায় মূল্যস্ফীতি পুরোপুরিভাবে কমানো সম্ভব নয়।   এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, বেসরকারি খাতে তলানিতে নেমেছে ঋণ প্রবৃদ্ধ। গত নভেম্বর মাসে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এই প্রবৃদ্ধি গত সাড়ে তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বেনামি-জালিয়াতির মাধ্যমে ঋণ বিতরণ কমে আসায় এবং দুর্বল হিসেবে চিহ্নিত ও পর্ষদে পরিবর্তন হয়েছে এমন ১১টি ব্যাংকের নতুন ঋণ প্রদান বন্ধ থাকায় এমন পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। এই ব্যাংকগুলো অবশ্য আমানতকারীদের টাকার চাহিদা মেটাতেই এখন হিমশিম খাচ্ছে। আরটিভি/এসএইচএম/এস
নতুন বছরের ৪ দিনে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২২ কোটি ডলার 
নতুন বছরের প্রথম ৪ দিনে দেশে এসেছে ২২ কোটি ৬৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৫ কোটি ৬৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। সোমবার (৬ জানুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ থেকে এই তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়, ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে প্রথম ৪ দিনে দেশে এসেছে ২২ কোটি ৬৭ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৭ কোটি ২২ লাখ ডলার। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ১ কোটি ১ লাখ ১০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ১৪ কোটি ৩৯ লাখ ৯০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪ লাখ ৪০ হাজার ডলার। এর আগে, সদ্যবিদায়ী ডিসেম্বর মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২৬৩ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। একক মাস হিসাবে আগে কখনোই এত পরিমাণ রেমিট্যান্স আসেনি। আর সদ্য বিদায়ী ২০২৪ সালে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ৬৮৮ কোটি ৯১ লাখ মার্কিন ডলার।   এর মধ্যে গত বছরের জানুয়ারিতে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার, ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার, মার্চে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ ৭০ হাজার, এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ ৩০ হাজার, মে মাসে ২২৫ কোটি ৪৯ লাখ ৩০ হাজার, জুনে ২৫৩ কোটি ৮৬ লাখ, জুলাইতে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার, আগস্টে ২২২ কোটি ৪১ লাখ ৫০ হাজার, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ৮ হাজার, নভেম্বরে ২১৯ কোটি ৯৫ লাখ ১০ হাজার ও ডিসেম্বরে এসেছে ২৬৩ কোটি ৮৭ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। আরটিভি/কেএইচ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (৬ জানুয়ারি)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা।  লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার ৬ জানুয়ারি ২০২৫ বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম               বাংলাদেশি টাকা               ইউ এস ডলার               ১২৩ টাকা ২০ পয়সা               ইউরোপীয় ইউরো               ১২৭ টাকা ১৫ পয়সা               ব্রিটেনের পাউন্ড               ১৫১ টাকা ২৫ পয়সা               ভারতীয় রুপি               ১ টাকা ৪০ পয়সা               মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত               ২৭ টাকা ৩০ পয়সা               সিঙ্গাপুরের ডলার               ৮৯ টাকা ৩০ পয়সা               সৌদি রিয়াল               ৩২ টাকা ৫০ পয়সা               কানাডিয়ান ডলার               ৮৭ টাকা ২৫ পয়সা               অস্ট্রেলিয়ান ডলার               ৭৬ টাকা ৭০ পয়সা               কুয়েতি দিনার               ৩৯৮ টাকা ১৫ পয়সা               ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে। আরটিভি/একে
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ৬ ব্যাংকের এমডি
আলোচিত এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে থাকা চারটিসহ মোট ৬ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে (এমডি) বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। রোববার (৫ জানুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে তাদের ছুটিতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ঋণ জালিয়াতিতে আলোচিত ওই ব্যাংকগুলো হলো, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, এসআইবিএল, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংক। এর মধ্যে ফার্স্টসিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের এমডিকে গতকাল শনিবার বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হয়। জানা গেছে, ঋণ কেলেঙ্কারি ও নানা অনিয়মে তারল্য সংকটে পড়ে খাদের কিনারায় যাওয়া এসব বেসরকারি ব্যাংকে ‘ফরেনসিক অডিট’ চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্যাংক খাত সংস্কারে গঠিত টাক্সফোর্স। অডিট চলবে তাই এসব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হলো। এমডিরা যেহেতু সে সময়ে (আগের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সময়ে) ছিলেন, তাই তাদেরকে দায়িত্বে রেখে অডিট প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে। কোনো বির্তক যাতে না ওঠে, নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে তাদেরকে ছুটিতে পাঠানো হলো। আরও জানা গেছে, একটি নির্দিষ্ট সময়ে হওয়া সবধরনের লেনদেন যাচাই-পর্যালোচনা ও কোনো তথ্য মুছে ফেলা হয়েছি কি না, তা দেখতে এই ফরেনসিক অডিটের সিদ্ধান্ত নিয়েছে টাক্সফোর্স। সেই সিদ্ধান্তে একমত হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকও। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ব্যাংকগুলোতে যদি আগের সময়ের কর্মকর্তারা থাকেন, তাহলে অডিটে ম্যানুপুলেশন হওয়ার সম্ভবনা থাকতে পারে। তাই বাংলাদেশ ব্যাংক ও ব্যাংকগুলোর সিদ্ধান্ত। আরটিভি/এসএপি/এআর
ইলেকট্রিক ও হাইব্রিড গাড়ি আমদানিতে শর্ত শিথিল
সম্পূর্ণ ইলেকট্রিক ও হাইব্রিড গাড়ি আমদানির ঋণপত্রে (এলসি) নগদ মার্জিনের শর্ত শিথিল করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া অন্যান্য গাড়ি আমদানিতে নগদ মার্জিন অর্ধেক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করেছে। এতে বলা হয়, দেশের মুদ্রা ও ঋণ ব্যবস্থাপনা অধিকতর সুসংহত রাখার জন্য মোটরকার আমদানি ঋণপত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ নগদ মার্জিন সংরক্ষণের জন্য নির্দেশনা রয়েছে। তবে জ্বালানি সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব বিবেচনায় বর্তমানে বিশ্বব্যাপী সম্পূর্ণ ইলেকট্রিক ও হাইব্রিড গাড়ির ব্যবহারকে নীতিগতভাবে অগ্রাধিকার প্রদান করা হচ্ছে। ঘনবসতিপূর্ণ এ দেশে এ ধরনের পরিবহন মাধ্যম কার্বন নিঃসরণ হ্রাস ও বায়ুর গুণমান সূচক উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। এসব বিষয় বিবেচনায় সম্পূর্ণ ইলেকট্রিক ও হাইব্রিড মোটরকারের আমদানি ঋণপত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে নগদ মার্জিন সংরক্ষণ করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হলো।   তবে সম্পূর্ণ ইলেকট্রিক ও হাইব্রিড মোটরকার ব্যতীত অন্যান্য মোটরকারের (সেডানকার, এসইউভি, এমপিভি ইত্যাদি) আমদানি ঋণপত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নগদ মার্জিন সংরক্ষণ করতে হবে। এ নির্দেশনা আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হবে। ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১-এর ২৯ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করেছে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে বাংলাদেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, আগে গাড়ি আমদানির এলসি খোলার সময় ১০০ শতাংশ নগদ মার্জিন জমা দিতে হতো। বর্তমানে ইলেকট্রিক ও হাইব্রিড গাড়ি আমদানিতে ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে নগদ মার্জিন নির্ধারণ করতে পারবে। এ ছাড়া অন্যান্য গাড়ির ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ জমা দিয়ে  আমদানিকারকরা এলসি করতে পারবেন। আরটিভি/এফএ/এস
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২ জানুয়ারি)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা।  লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার ২ জানুয়ারি ২০২৫ বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম       বাংলাদেশি টাকা       ইউ এস ডলার       ১২৩ টাকা ৩৬ পয়সা       ইউরোপীয় ইউরো       ১২৭ টাকা ৮৭ পয়সা       ব্রিটেনের পাউন্ড       ১৫২ টাকা ৪২ পয়সা       ভারতীয় রুপি       ১ টাকা ৪০ পয়সা       মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত       ২৭ টাকা ৩৬ পয়সা       সিঙ্গাপুরের ডলার       ৮৯ টাকা ৩৫ পয়সা       সৌদি রিয়াল       ৩১ টাকা ৮৭ পয়সা       কানাডিয়ান ডলার       ৮৭ টাকা ৩৮ পয়সা       অস্ট্রেলিয়ান ডলার       ৭৬ টাকা ৩৮ পয়সা       কুয়েতি দিনার       ৩৯৭ টাকা ৯১ পয়সা       ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।  আরটিভি/এসএইচএম
ডিসেম্বরে এলো দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স 
সদ্যবিদায়ী ডিসেম্বর মাসে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৬৪ বিলিয়ন ডলার বা ২৬৩ কোটি ৯০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে) যার পরিমাণ ৩১ হাজার ৬৬৮ কোটি টাকা। একক মাস হিসাবে আগে কখনোই এত পরিমাণ রেমিট্যান্স আসেনি।  বুধবার (১ জানুয়ারি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত সবশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, একক মাস হিসেবে সদ্যবিদায়ী ডিসেম্বরে আগের বছরের চেয়ে ৬৪ কোটি ডলার বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। যা প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৮ কোটি ৫১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। এর আগে, গত জুন মাসে গড়ে দৈনিক ৮ কোটি ৪৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। ওই মাসে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ২৫৪ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালের শেষ মাসে ব্যাংকগুলো ১ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে। আর ২০২২ সালের ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার। অবশ্য সাড়ে চার বছর আগে একক মাস হিসাবে ২৫৯ কোটি ৮২ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০ সালের জুলাই মাসে। ওই মাসে প্রতিদিন গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৮ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-ডি‌সেম্বর সময়ে অর্থাৎ ৬ মাসে এক হাজার ৩৭৭ কোটি ৭০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের একই সময়ে প্রবাসীরা পাঠিয়েছিলেন ১ হাজার ৮০০ কোটি ডলার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে এসেছে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার, আগস্টে এসেছে ২২২ কোটি ৪১ লাখ ৫০ হাজার ডলার এবং সেপ্টেম্বরে এসেছে ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার ডলার, অক্টোবরে এসেছে ২৪০ কোটি ডলার এবং নভেম্বরে মাসে এসেছে ২২০ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দুই হাজার ৩৯২ কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। রেমিট্যান্সের এ অঙ্ক এ যাবৎকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আহরণ। দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেকর্ড রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০-২১ অর্থবছরে, পরিমাণ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলার। আরটিভি/একে/এআর