• ঢাকা বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫, ৮ মাঘ ১৪৩১
logo
৭৫৬ কোটি টাকায় দেড় লাখ টন সার কিনবে সরকার
আরও ৯ স্টেশন দিয়ে আমদানি হবে ৩ দেশের আলু
আলু আমদানিকারকদের জন্য সুখবর। এখন থেকে দেশের আরও ৯টি শুল্ক স্টেশন দিয়ে ভারত, নেপাল ও ভুটানের আলু আমদানি করা যাবে। আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট শুল্ক স্টেশন দিয়ে এ আলু আমদানি করা যাবে বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সোমবার (২০ জানুয়ারি) এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানায় এনবিআর। শুল্ক স্টেশনগুলো হলো চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর, কুড়িগ্রামের সোনাহাট, জামালপুরের ধানুয়া কামালপুর, শেরপুরের নাকুগাঁও, ময়মনসিংহের গোবরাকড়া ও কড়ুইতলী, সিলেটের তামাবিল, জকিগঞ্জ ও শেওলা। জানা গেছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর শুল্ক স্টেশন দিয়ে ভারত, নেপাল ও ভুটানের আলু আমদানি করা যাবে। আর কুড়িগ্রামের সোনাহাট শুল্ক স্টেশন দিয়ে আমদানি হবে ভারত ও ভুটানের আলু। এ ছাড়া জামালপুরের ধানুয়া কামালপুর, সিলেটের জকিগঞ্জ ও শেওলা শুল্ক স্টেশন দিয়ে আমদানি করা হবে ভারতের আলু। পাশাপাশি নেপাল, ভুটান ও ভারতের আলু আসবে সিলেটের তামাবিল ও শেরপুরের নাকুগাঁও শুল্ক স্টেশন দিয়ে।  অন্যদিকে, ময়মনসিংহের গোবরাকড়া ও কড়ুইতলী শুল্ক স্টেশন দিয়ে আসবে ভারত ও ভুটানের আলু। প্রসঙ্গত, সাধারণত একটি নির্দিষ্ট শুল্ক স্টেশন দিয়ে কোন কোন পণ্য আমদানি করা যাবে এনবিআর থেকে সেই তালিকা ঠিক করে দেওয়া হয়। এরই অংশ হিসেবে এই ৯টি শুল্ক স্টেশনের আমদানি পণ্যের তালিকায় আলু যুক্ত হলো। আরটিভি/আইএম-টি
ঢাকাসহ ১৮ জেলার স্বর্ণের দোকানে বসবে ভ্যাট মেশিন
আমদানি মূল্য পরিশোধের সময় বাড়াল বাংলাদেশ ব‌্যাংক
ব্যাংকারদের জন্য সুখবর
জাঁকজমক আয়োজনে শুরু হলো ভিশন পিঠানন্দ উৎসব সিজন ৪
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২০ জানুয়ারি)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা।  লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার ২০ জানুয়ারি ২০২৫ বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম       বাংলাদেশি টাকা       ইউ এস ডলার       ১২১ টাকা ৯২ পয়সা       ইউরোপীয় ইউরো       ১২৭ টাকা ৫০ পয়সা       ব্রিটেনের পাউন্ড       ১৪৮ টাকা ১৫ পয়সা       ভারতীয় রুপি       ১ টাকা ৩৮ পয়সা       মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত       ২৬ টাকা ৯৫ পয়সা       সিঙ্গাপুরের ডলার       ৮৯ টাকা ১৫ পয়সা       সৌদি রিয়াল       ৩২ টাকা ২৫ পয়সা       কানাডিয়ান ডলার       ৮৭ টাকা ৩২ পয়সা       অস্ট্রেলিয়ান ডলার       ৭৬ টাকা ২০ পয়সা       কুয়েতি দিনার       ৩৯৪ টাকা ৫০ পয়সা       ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে আরটিভি/একে
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৪ হাজার ৭২৪ কোটি টাকা
চলতি মাসের প্রথম ১৮ দিনে বৈধ পথে রেমিট্যান্স এসেছে ১২০ কোটি ৬৮ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার বা ১৪ হাজার ৭২৪ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। রোববার (১৯ জানুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি জানুয়ারি মাসের প্রথম ১৮ দিনে ১৪ হাজার ৭২৪ কোটি টাকা রেমিট্যান্স এসেছে। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২৫ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৫ কোটি ৯ লাখ মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮৯ কোটি ৩৩ লাখ ১০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৭ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এ সময়ে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি ৯ ব্যাংকে। সেগুলো হলো—সরকারি খাতের বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বা বিডিবিএল, বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক। বেরসকারি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে কমিউনিটি ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংক। বিদেশি খাতের ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এবং উরি ব্যাংক। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬ মাসে দেশে এক হাজার ৩৭৭ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগের বছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল এক হাজার ৮০ কোটি মার্কিন ডলার। আলোচ্য সময়ের ব্যবধানে রেমিট্যান্স বৃদ্ধি পেয়েছে ২৯৭ কোটি ৭০ লাখ ডলার। জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার, আগস্টে এসেছে ২২২ কোটি ৪১ লাখ মার্কিন ডলার, সেপ্টেম্বরে এসেছে ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ মার্কিন ডলার, অক্টোবরে এসেছে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার, নভেম্বরে এসেছে ১৯৩ কোটি মার্কিন ডলার এবং ডিসেম্বর মাসে এসেছে ২৬৩ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আগের অর্থবছর ২০২৩-২৪ এর জুলাইয়ে দেশে রেমিট্যান্স আসে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ডলার, আগস্টে আসে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ডলার, সেপ্টেম্বর মাসে আসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ, অক্টোবরে আসে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ডলার, নভেম্বর মাসে আসে ১৯৩ কোটি ডলার, ডিসেম্বরে আসে ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ডলার, জানুয়ারিতে আসে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ডলার, ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ ডলার, মার্চ মাসে আসে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার, এপ্রিলে আসে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ ডলার, মে মাসে আসে ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলার এবং জুন মাসে এসেছিল ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আরটিভি/এসএপি-টি
জুনের মধ্যে গতি ফিরবে শেয়ারবাজারে: ডিএসই চেয়ারম্যান
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান মোমিনুল ইসলাম বলেছেন, আগামী জুন মাসের মধ্যে দেশের শেয়ারবাজার গতি ফিরে পাবে। দীর্ঘদিনের অনিয়ম-দুনীতির বিষয়ে টাক্সফোর্স কাজ করছে। ইতোমধ্যে সংস্কার কাজ শুরু হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরাম (সিএমজেএফ) আয়োজিত ‘সিএমজেএফ টক’ এ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান এ কথা বলেন। সিএমজেএফ সভাপতি এস এম গোলাম সামদানীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক আবু আলী। মোমিনুল ইসলাম বলেন, ‘জুনের মধ্যে সব সংস্কারগুলো শেষ হবে না। তবে কিছু কিছু সংস্কার হয়ে যাবে, যা বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে সহায়তা করবে। বিনিয়োগিকারী বিশ্বাস করতে শুরু করবে যে, সংস্কার হচ্ছে। শেয়ারবাজারে দীর্ঘস্থায়ী বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরি হবে। এখানে অন্যায় করে ছাড় পাওয়া যাবে না, সেই আস্থা ফিরবে। ফলে জুন-নাগাদ সংস্কারের কিছু বিষয় বাজারে ইতিবাচক বার্তা দিতে পারে। আমরা আশা করছি, জুন-নাগাদ শেয়ারবাজারে ভালো অবস্থা দেখতে পারবো।’ ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা এরইমধ্যে দীর্ঘমেয়াদি ও স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছি। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার কাজের ফলাফল পেতে একটু সময় লাগবে। অনেকটা একটি ভবনের ভিত্তি নির্মাণ যেমন বাইরে থেকে দেখা যায় না, সেরকম। তবে ভবনের ওপরে নির্মাণ কাজটা সবাই দেখতে পায়। কিন্তু আসল কাজটা করা হয় ওই ভিত্তি নির্মাণের সময়।’ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মমিনুল ইসলাম বলেন, শেয়ারবাজারে আস্থা ফেরাতে ডিএসইর বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ চারটি কাজে সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এগুলো হলো সরকারের দিক থেকে শেয়ারবাজারের জন্য আলাদা কর প্রণোদনার ব্যবস্থা করা, দেশি-বিদেশি কিছু ভালো কোম্পানিকে যত দ্রুত সম্ভব বাজারে আনা, ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর ঋণাত্মক ঋণহিসাব বা নেগেটিভ ইকুইটি সমস্যার স্থায়ী সমাধান করা এবং শেয়ারবাজারে সুবিধাভোগী (ইনসাইডার) লেনদেন ও কারসাজি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে শেয়ারবাজারের যে ভূমিকা থাকার কথা ছিল, তা হয়নি। প্রত্যাশার লেভেল থেকে আমরা অনেক পিছিয়ে আছি। স্টক এক্সচেঞ্জগুলোর অনেক সমস্যায় ছিল। এরমধ্যে অন্যতম নিয়ন্ত্রক সংস্থার অযাচিত হস্তক্ষেপ। এছাড়া স্টক এক্সচেঞ্জের মানবসম্পদের অদক্ষতা ও প্রযুক্তিগত সমস্যা রয়েছে। আর ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন আইনেও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ডিএসইতে কোনও চাটার্ড অ্যাকাউন্টটেন্ট নেই। আমরা চাটার্ড অ্যাকাউনটেন্ট নেওয়ার চেষ্টা করছি।’ সফটওয়্যার সমস্যায় ডিইএসইতে লেনদেনের বিঘ্ন হওয়ার ঘটনা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, ‘বর্তমানে স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সক্ষমতার একটা জায়গা প্রযুক্তিগত সক্ষমতা। কারণ ট্রেড (লেনদেন) এখন সবই ইলেকট্রনিক মাধ্যমে হচ্ছে। সেটেলমেন্টও ইলেকট্রনিক মাধ্যমে হচ্ছে। আমরা যে প্লাটফর্ম গড়ে তুলেছি, সেটা আমরা এই মুহূর্তে দেখছি আন্তর্জাতিক মানের প্লাটফর্ম।  আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ততটা ভালো নেই। ব্যাংকিং সেক্টরের একটা অস্থিরতা, সেখানে আমরা আশা করছি, কিছুটা স্থিতিশীলতা এসেছে। এখনও আমরা প্রত্যাশিত অবস্থায় যেতে পারিনি। তবে আমরা আশাবাদী, জুন-নাগাদ শেয়ারবাজারে  ইতিবাচক ধারা দেখতে পারবো।’ আরটিভি/এআর
রাজধানীর ৬ স্থানে বসছে ন্যায্যমূল্যের ‘জনতার বাজার’
নিত্যপণ্যের বাজারমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণ এবং জনজীবনে স্বস্তি ফেরাতে রাজধানীর ছয়টি স্থানে ‘জনতার বাজার’ বসানোর উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা জেলা প্রশাসন। কামরাঙ্গীচরের কুড়ারঘাট মেডিক্যাল মোড়, মোহাম্মদপুর, গুলশান, মিরপুর, বাড্ডা ও ডেমরা এলাকায় ন্যায্যমূল্যের এই বাজারগুলো বসবে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) রাজধানীর কামরাঙ্গীচর কুড়ারঘাট মেডিক্যাল মোড়ে এক মতবিনিময় সভায় এসব তথ্য জানান ঢাকা জেলা প্রশাসক তানভীর আহমেদ।  জানা গেছে, পর্যায়ক্রমে বাজারের সংখ্যা বাড়বে। রমজানে এসব বাজারের মাধ্যমে ভোক্তাদের জন্য বিশেষ সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এটি বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য বড় সহায়ক হবে। তবে পণ্যের সরবরাহ, বাজারের নিরাপত্তা ও পণ্যের পরিমাণ যেন বেশি হয়– এসব বিষয়ে নজর দেওয়ার তাগিদ দেন তারা। মতবিনিময় সভায় ঢাকা জেলা প্রশাসক তানভীর আহমেদ বলেন, ক্রেতাদের দীর্ঘদিনের অভিযোগ, কৃষকের কাছ থেকে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্য আসা পর্যন্ত কয়েকটি হাত বদল হয়। তাতে পণ্যের দর কয়েক গুণ বাড়ে। মধ্যস্বত্বভোগীর এই দৌরাত্ম্য কমাতে এমন উদ্যোগ ভূমিকা রাখবে। মূলত সরাসরি কৃষক ও ভোক্তাদের সংযোগ স্থাপনের জন্য এই বিশেষ বাজার স্থাপন করা হচ্ছে। এই বাজারের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে খাদ্যপণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা হবে।  সভায় জানানো হয়, নিত্যপণ্যের বাজার এখন বেশ চড়া। অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ায় ক্রেতার নাগালের বাইরে চলে গেছে পণ্যমূল্য। কিছু অসৎ ব্যবসায়ী ইচ্ছামতো দাম বাড়িয়ে বিপুল টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এ জন্য বিভিন্ন জেলায় এরই মধ্যে প্রশাসনের মাধ্যমে এ ধরনের বাজার বসানো হয়েছে। এ কারণে আশপাশের বাজারেও পণ্যের দর কমতে শুরু করেছে। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই ঢাকায় বাজার বসানো হচ্ছে। জনতার বাজারে মাছ, মাংস, দুধ, ডিম, সবজিসহ নিত্যপণ্য সাশ্রয়ী দামে বিক্রি হবে। প্রাথমিকভাবে কামরাঙ্গীচরসহ ঢাকার ছয় স্থানে বাজার বসলেও পর্যায়ক্রমে পরিসর বাড়বে।  ন্যায্য দরে পণ্য বিক্রির বাজার বসার ঘোষণায় এলাকাবাসী বেশ উচ্ছ্বসিত। রকি আহমেদ নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, এটি ভালো উদ্যোগ। তবে পণ্যের সরবরাহ ঠিক রাখতে হবে। সব ধরনের নিত্যপণ্য রাখতে হবে, যাতে ক্রেতার অন্য বাজারে যেতে না হয়।  জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হবে এই বাজার। এতে সহযোগিতা করবে সংশ্লিষ্ট সরকারি দফতর ও সংস্থা। দেশের যেখানে যে পণ্যের দাম তুলনামূলক কম থাকবে, সেখান থেকে পণ্য এনে সরাসরি এ বাজারে বিক্রি করা হবে।  জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বেচাকেনা ও পরিবহন ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় উদ্যোক্তা, ছাত্র-জনতাকে দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। প্রতিটি পণ্য জেলা প্রশাসন বা সংশ্লিষ্ট কমিটির মাধ্যমে নির্ধারিত দরে বিক্রি করা হবে। ক্রয়মূল্যের সঙ্গে প্রকৃত পরিবহন খরচ এবং উদ্যোক্তাদের প্রদেয় যৌক্তিক মুনাফা যোগ করে বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ হবে। তবে ইচ্ছা করলে যে কোনো চাষি, খামারি বা উৎপাদনকারী তার উৎপাদিত পণ্য সরাসরি এনেও বিক্রি করতে পারবেন। হিসাব সংরক্ষণ ও সার্বিক কার্যক্রম ব্যবস্থাপনার জন্য সফটওয়্যার নির্মাণ করা হবে। এর মাধ্যমে পণ্যের ক্রয় ও বিক্রয়মূল্য অনলাইনে দেখা যাবে। আরটিভি/এআর  
স্বস্তি ফিরলেও শঙ্কা কাটেনি রেস্তোরাঁ মালিকদের
রেস্তোরাঁয় ভ্যাট ১৫ শতাংশ না করে আগের মতো ৫ শতাংশই রাখার সিদ্ধান্ত নেয়ায় স্বস্তি ফিরেছে রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসানদের। এমনটাই জানিয়েছেন সংবাদ মাধ্যম ডয়চে ভেলের কাছে। তবে তার শঙ্কা পুরোপুরি কাটেনি। গত ৯ জানুয়ারি শতাধিক পণ্য ও সেবায় ভ্যাট ও শুল্ক বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে এনবিআর। প্রজ্ঞাপনে রেস্তোরাঁর খাবারের বিলের ওপর ভ্যাটের হার ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়। এ সিদ্ধান্তে তীব্র আপত্তি জানায় রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে তারা গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচিও ঘোষণা করে রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। তবে এ কর্মসূচির মাঝেই রেস্তোরাঁর ওপর থেকে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তের কথা জানায় এনবিআর। এনবিআরের সদস্য (মূসক বা ভ্যাট নীতি) বেলাল হোসাইন চৌধুরী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে সাধারণ মানুষ। আবার সরকারেরও রাজস্ব আয় বাড়ানো দরকার। তাই কিছু পণ্য ও সেবায় ভ্যাট বাড়ানো হয়েছিল। কিন্তু যেহেতু সাধারণ ও সীমিত আয়ের মানুষ রেস্তোরাঁর খাবারের সঙ্গে সম্পৃক্ত, তাই জনস্বার্থে রেস্তোরাঁর ভ্যাট বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত থেকে আমরা সরে এসেছি। রেস্তোরাঁর খাবারের বিলের ওপর ভ্যাট আগের মতো ৫ শতাংশ রাখার সিদ্ধান্তে অনেকটা স্বস্তি ফিরলেও ইমরান হাসান মনে করেন, মূল্যস্ফীতির এই বাজারে অস্বস্তি তবু থাকবে, আসলে আরো অনেক পণ্যের ওপর ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। এলপি গ্যাসের দামও বেড়ে গেছে। বাজারে পণ্যের দাম বাড়ছে। তার প্রভাব রেস্তোরাঁ ব্যবসায় পড়ছে। কিন্তু রেস্তোরাঁয় সাপ্লিমেন্টারি ডিউটি আছে। এখন সাপ্লিমেন্টারি ডিউটিরও প্রত্যাহার চান তারা। রেস্তোরাঁ মালিকদের এই প্রতিনিধি বলেন, আমরা করোনার সময় একবার ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছি। আমাদের ব্যবসা তখন বলতে গেলে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। করোনার পর আমরা ঘুরে দাঁড়াচ্ছিলাম। এখন আবার মূল্যস্ফীতি। শিল্প গ্যাসের দাম আবার বেড়েছে। দেশে এখন একটা পরিবর্তিত পরিস্থিতি, ফলে ব্যবসায় মন্দা। ইমরান হাসান জানান, ভ্যাটের বাইরে সেলস ট্যাক্সও দিতে হয় তাদের। এ কারণে বড় এক শঙ্কার কথাও উঠে আসে তার কথায়, ভ্যাটের বাইরে আমাদের সেলস ট্যাক্স দিতে হয়। বছর শেষে আমাদের বিক্রির ওপরে ৩৫ শতাংশ লাভ ধরে একটা ট্যাক্স নেয়। আর এটা এমন জটিল যে, সঠিকভাবে সেই ট্যাক্স দিতে হলে ব্যবসা তো দূরের কথা, আমাদের ঘর-বাড়ি বিক্রি করে দিতে হবে। আরটিভি/এএইচ
জমে উঠেছে বাণিজ্য মেলা, পণ্যভেদে রয়েছে বিশেষ অফার 
পূর্বাচলে বাংলাদেশ চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে চলছে ২৯তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। মাসব্যাপী এ মেলায় ছুটির দিনগুলোতে হচ্ছে উপচেপড়া ভিড়। দেশি স্টলগুলো ঘুরে দেখার পাশাপাশি ক্রেতা-দর্শনার্থীরা ভিড় করছেন বিদেশি স্টলগুলোতেও। উৎসবমুখর পরিবেশে চলছে বেচাকেনা। গৃহস্থালি সামগ্রী ও খাবারের দোকানের প্যাকেজ অফারে বেশি ঝুঁকছে ক্রেতারা। দাম নিয়েও নেই অভিযোগ। আর প্রত্যাশার চেয়ে বেশি দর্শনার্থীর সমাগম হওয়ায় খুশি বিক্রেতারাও। মেলায় মানানসই সব গৃহস্থালি পণ্যের  পাশাপাশি মিলছে বাহারি রং এবং ডিজাইনের খাট, পালঙ্ক, টেবিল, চেয়ার, আলমারিসহ হরেক রকমের আসবাবপত্র। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সরেজমিনে দেখা যায়, মেলায় প্রায় ২০টির মত স্টল ও প্যাভিলিয়ন গৃহস্থালি পণ্যের পসরা সাজিয়েছে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ক্রেতা ও দর্শনার্থীরা ভিড় করছে এসব স্টলে। হাড়ি পাতিল, ইলেকট্রিক মাল্টি কুকার, মাইক্রোয়েভ ওভেন, সসপেন, ওয়াটার ফিলাটার, গ্যাসের চুলা, ননস্টিকি প্রেসার কুকার, হটপট, অ্যালুমিনিয়ামের কারুকাজ করা ট্রে, মগ, গ্লাস, বাটি, বড় থালা, টিফিন বক্সসহ হরেক রকম তৈজসপত্র রয়েছে এসব দোকানকে। তৈজসপত্রগুলোর মধ্যে নতুন ও ব্যতিক্রমী পণ্যের দিকে আগ্রহ বেশি দর্শক-ক্রেতাদের। মেলা উপলক্ষে ক্রেতাদের বিশেষ অফারে ৩৩ হাজার টাকার ১২ পিস পণ্য সাড়ে ২৪ হাজার টাকায় দেওয়া হচ্ছে। ১২ পিসের মধ্যে রয়েছে, আধুনিক প্রযুক্তির ইটালিয়ন চুলা, ২৮ লিটারের মাইক্রোয়েভ ওভেন, মাল্টি কুকার, কারি কুকার, রাইস কুকার, স্যান্ডউইচ মেকার, পানির ফিল্টার, ৫টি রান্নার হাঁড়ি, ব্যালেন্ডার, রুটি মেকার। এছাড়াও ক্রেতাদের পছন্দমত পণ্য পরিবর্তন করতে নিতে পারবেন।  স্টিলের তৈরি কারুকাজ অ্যানোডাইস ট্রে সেট বিক্রি হচ্ছে ১৫০০ টাকা থেকে ৩ হাজার টাকায়। প্রতিটি সেটে তিনটি করে ট্রে রয়েছে। সোনালী রঙের কারুকাজ করা টিফিন ক্যারিয়ারও পাবেন ১ হাজার থেকে ২৫শ’ টাকায়। এছাড়া বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের চামচ সেট ৫০০ থেকে ৫ হাজার টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। মেলায় ১৯৬-১৯৭ নম্বার স্টলে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্যছাড়ে কুকিজি আইটেমের পণ্য বিক্রি করছে মিয়াকো। হকিস ব্র্যান্ডের ৪ পিস বিভিন্ন আকারের নন-স্টিক পেশারকুকার সাড়ে ৭ হাজার টাকা। মেলা উপলক্ষে ৫০ শতাংশ ছাড়ে বিক্রি করছি মাত্র ৩ হাজার ৭৫০ টাকায়। মিয়াকো থাইল্যান্ডের নন-স্টিক পেশারকুকার, মাইক্রোয়েভ ওভেনেও রয়েছে ৫০ শতাংশ ছাড়। এছাড়া সব ধরনের পণ্যে সর্বনিম্ন ১০ শতাংশ ছাড়া দেওয়া হচ্ছে। দেখা গেছে, প্রতিবারের মতো এবারও চাহিদা রয়েছে শোভাবর্ধক ফার্নিচার পণ্য। মেলায় মিলছে বাহারি রং এবং ডিজাইনের খাট, পালঙ্ক, টেবিল, চেয়ার, আলমারিসহ হরেক রকমের আসবাবপত্র। মেলায় ঘরে ব্যবহৃত আসবাবপত্রের পাশাপাশি অফিস সাজানোর পণ্যও মিলছে প্যাভিলিয়নগুলোতে। এবারের বাণিজ্যমেলা উপলক্ষে ব্র্যান্ডগুলো যেমন নতুন ডিজাইন নিয়ে এসেছে, তেমনি বিশেষ অফারও দিচ্ছে। দৃষ্টিনন্দন এসব ফার্নিচার দেখতে ও কিনতে বরারবই আগ্রহী থাকেন ক্রেতারা। হল 'এ' এর ডান দিকে রয়েছে ফার্নিচার এবং বামদিকে রয়েছে ইলেকট্রনিকসের প্যাভিলিয়ন। এদিকে এবারের মেলা উপলক্ষে পারটেক্স, নাদিয়া, নাভানা, আকতার, রিগ্যালসহ সব প্যাভিলিয়নের ফার্নিচারে দেওয়া হচ্ছে বিশেষ ছাড়। মেলা উপলক্ষে সব ফার্নিচারে রয়েছে অন্তত ৫ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। মেলায় কিস্তিতে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের আসবাব কেনার সুযোগও আছে। বিনা সুদে ৩ থেকে ১৮ মাসের কিস্তিতে বিভিন্ন ধরনের আসবাবপণ্য কেনার সুযোগ দিচ্ছে প্রায় সব প্রতিষ্ঠান। তবে এ জন্য ক্রেতাদের ক্রেডিট কার্ড থাকতে হবে। ওক কাঠের তৈরি ফার্নিচার মেলায় নিয়ে এসেছে রিগ্যাল। হল 'এ' এর প্রবেশ মুখেই রয়েছে তাদের প্যাভিলিয়ন। প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের এ প্রতিষ্ঠানের আগে থেকেই লেমিনেটেড প্লাইউড ও রড আয়রনের ফার্নিচার রয়েছে। মেলায় তাদের সব ফার্নিচারে ১০ শতাংশ মূল্যছাড় দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী আসবাবপত্র তৈরি করে দেওয়া হয়। এবারের মেলায় নাদিয়া ফার্নিচার নতুন কিছু বেডরুম সেট, সোফাসেট, ডাইনিং সেট নিয়ে এসেছে। নতুন যেসব পণ্য বাণিজ্যমেলায় এসেছে সেগুলো বিভিন্ন ব্রাঞ্চে পরবর্তীতে যাবে। এসব পণ্যে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ ছাড়। এ সুযোগ শুধু মেলা চলাকালীন প্রযোজ্য। হাতিম ফার্নিচারের একজন সেলসম্যান বলেন, আমরা তিন ধরনের ক্রেতা দেখি। কেউ ভিক্টোরিয়ান পছন্দ করেন, কেউ মডার্ন পছন্দ করেন, কেউ আবার একটু সিম্পল ডিজাইনের আসবাব পছন্দ করেন। আমরা সব ধরনের ডিজাইনের পণ্য আমাদের শোরুমে রাখার চেষ্টা করি। উল্লেখ্য, ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা মাসব্যাপী সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চলবে। আর সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোতে চলবে রাত ১০টা পর্যন্ত। আরটিভি/ এমএ
ডিবিসিসিআইয়ের নতুন সভাপতি মামুন, সেক্রেটারি রিসালাত 
ডাচ-বাংলা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিবিসিসিআই) ২০২৫-২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ভাইয়া গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাখায়াত হোসেন মামুন এবং সেক্রেটারি নির্বাচিত হলেন দ্য ম্যান অব স্টিল অ্যানালাইজেন বাংলাদেশ লিমিটেডের চেয়ারম্যান ড. মুহম্মদ রিসালাত সিদ্দীক। এছাড়া, মো. কাজী আফতাবুর রহমান সিনিয়র সহ-সভাপতি, মো. শহীদ আলম প্রথম সহসভাপতি, মেহরুন ইসলাম দ্বিতীয় সহসভাপতি, মো. হারুনুর রশিদ যুগ্ম সম্পাদক, সুমাইয়া নুর চৌধুরী অর্থবিষয়ক পরিচালক। এছাড়া পরিচালক নির্বাচিত হলেন মো. সায়েম ফারুকী (দৈনিক রূপালী বাংলাদেশের সম্পাদক ও প্রকাশক এবং সায়েম ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী), মো. মাজহারুল হক চৌধুরী (চেয়ারম্যান হাভাস মিডিয়া গ্রুপ), নওফেল বিন রেজা, ইঞ্জিনিয়ার রাজিব হায়দার, মো. কাউসার হোসাইন, আব্দুল হাকিম (সুমন), শাহ মোহাম্মদ রাফাত আফসার এবং মো. খন্দকার ইমরানুর ইসলাম। প্রসঙ্গত, শাখায়াত হোসেন মামুন বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী শিল্প গ্রুপ ‘ভাইয়া গ্রুপ অব ইন্ড্রাস্ট্রিজ এর ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্বরত আছেন। তিনি ভাইয়া অ্যাপারেলস লি., ন্যাচারাল রাইস ব্রান ওয়েল লি., সিগমা সিস্টেমস লি. এর চেয়ারম্যান এবং প্যাসিফিক কনজুমার প্রোডাক্ট  গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে আছেন। এ ছাড়াও তিনি ঢাকা চেম্বার অফ কমার্স, বেসিস, ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন, চায়না বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স, ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স, বিজিএমইএ (বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফেকচারি এন্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন), বাপাসহ বিভিন্ন ব্যবসায়ীক সংগঠনের সদস্য এবং বিভিন্ন সময়ে বিভন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। শাখায়াত হোসেন মামুন বাংলাদেশের তরুণদের সর্ববৃহৎ সংগঠন জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল এর ২০১৬ ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি জুনিয়র চেম্বারের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আরটিভি/ ডিসিএনই