• ঢাকা সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
ভূমি দুর্নীতি মামলায় জামিন পেলেন ইমরান 
রাষ্ট্রায়ত্ত সব কোম্পানি বিক্রি করে দিচ্ছে পাকিস্তান
কৌশলগত প্রতিষ্ঠানগুলোর বাইরে অন্যান্য সব সরকারি কোম্পানি বেসরকারি খাতে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তান সরকার। দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ মঙ্গলবার (১৪ মে) এই ঘোষণা দিয়েছেন। পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে দেশটির জাতীয় দৈনিক ডন জানিয়েছে, সরকারি বিভিন্ন কোম্পানি ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের বিগত কয়েক বছরের পণ্য-পরিষেবা উৎপাদন ও অর্জিত মুনাফার সার্বিক অবস্থা যাচাই শেষে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই পরিকল্পনা চলতি ২০২৪ সাল থেকে বাস্তবায়ন করা শুরু হবে এবং আগামী ২০২৯ সালের মধ্যে সব প্রতিষ্ঠানকে বেসরকারি খাতে স্থানান্তর করা হবে। প্রসঙ্গত, পর্যাপ্ত বরাদ্দের অভাব, অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির জেরে বছরের পর বছর ধরে লোকসানে রয়েছে পাকিস্তানের সরকারি পণ্য ও পরিষেবা কোম্পানিগুলো। এসবের মধ্যে সরকারি বিমান পরিষেবা কোম্পানি পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সসহ (পিআইএ) কয়েকটি প্রতিষ্ঠান রীতিমতো ধুঁকছে। আগেও দেশটির সরকারি কোম্পানিগুলোকে বেসরকারি খাতে স্থানান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, কিন্তু সেসবের অধিকাংশই সফল হয়নি। মূলত রাজনৈতিক কারণে টানা লোকসানে থাকা সত্ত্বেও এই কোম্পানিগুলোকে টিকিয়ে রাখছে ইসলামাবাদ। কিন্তু ডলারের মজুত তলানিতে ঠেকে যাওয়ায় বিগত দুই বছর ধরে যে নজিরবিহীন অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে দেশটি, সেই সংকট সরকারের ‘হুঁশ’ ফিরিয়েছে বলে মনে করছেন অনেক অর্থনীতি বিশ্লেষক। ডলারের মজুত ন্যূনতম স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরাতে বিস্তর চেষ্টা-তদবির শেষে গত বছর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সংস্থা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের কাছ থেকে ৩০০ কোটি ডলার ঋণ নেয় পাকিস্তান। সেই সঙ্গে আইএমএফের বিভিন্ন পরামর্শও মেনে চলার প্রতিশ্রুতি দেয় দেশটির সরকার। ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির জন্য সোমবার ইসলামাবাদে পাকিস্তানের সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে আইএমএফ প্রতিনিধিদের। সেই বৈঠকের পরই মঙ্গলবার এই বিবৃতি এলো প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরসূত্রে আরও জানা গেছে, শিগগিরই বেসরকারি খাতে স্থানান্তর করা হবে— এমন সব সরকারি কোম্পানির একটি প্রাথমিক তালিকাও প্রস্তুত করা হয়েছে ইতোমধ্যে। তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে পিআইএ, চারটি বিদ্যুৎ উৎপাদন কোম্পানি, ১০টি বিদ্যুৎ সরবরাহ কোম্পানি, নিউইয়র্কের ম্যানহাটানে অবস্থিত বিলাসবহুল রুজভেল্ট হোটেল এবং দুটি বিমা কোম্পানিসহ ২৫টি প্রতিষ্ঠান।    
পাকিস্তান জুড়ে ২১ মে কৃষকদের বিক্ষোভের ডাক
ট্রান্সজেন্ডারকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে
পাকিস্তানে ঘুমন্ত ৭ নাপিতকে গুলি করে হত্যা 
ইমরানের তোশাখানা মামলার নতুন করে তদন্ত
পাকিস্তানে বাস উল্টে নিহত অন্তত ২০
পাকিস্তানে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে তিনজন নারীসহ অন্তত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে।  আহত হয়েছেন ২১ জন। শুক্রবার (৩ মে) ভোরে দেশটির গিলগিট-বালতিস্তানের দিয়ামার জেলার কারাকোরাম হাইওয়েতে এ ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন এক প্রতিবেদনে জানায়, বেসরকারি সংস্থার ওই বাসটি রাওয়ালপিন্ডি থেকে গিলগিটের দিকে যাচ্ছিল।  বাসটি কারাকোরাম হাইওয়েতে বাক নেওয়ার সময় চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে।  পরে বাসটি উল্টে সিন্ধু নদীর তীরে পড়ে যায়।  ভয়াবহ এই ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ।  তিনি শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন এবং আহতদের ‘সম্ভাব্য সকল চিকিৎসা’ প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন।
পাকিস্তানের সড়কে ছিনতাই-ডাকাতি থামছেই না
পাকিস্তানের করাচির পথঘাটে অপরাধ বেড়ে গেছে। দিনে-দুপুরে সেখানে রাস্তায় ছিনতাই, মাদক কারবারি, ডাকাতি ছাড়াও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গেও সংঘর্ষে জড়াচ্ছে অপরাধীরা। সংবাদমাধ্যম ডন জানিয়েছে, দিনের আলোতেই ব্যাংকের বাইরে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। যানজট কিংবা কোলাহলপূর্ণ বাজারের মধ্যেই এসব ঘটনা ঘটছে। আবার ছিনতাইয়ের সময় প্রতিরোধ করতে গেলেই সহিংস ঘটনা ঘটাচ্ছে অপরাধীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সিন্ধুর মুখ্যমন্ত্রীকে সম্প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি। করাচির রাস্তার অপরাধীদের পাশাপাশি সিন্ধু ও দক্ষিণ পাঞ্জাবের নদীতীরবর্তী অঞ্চলে মাদক ব্যবসায়ী ও ডাকাতদের বিরুদ্ধে ব্যাপক পদক্ষেপের আহ্বান জানান তিনি। ইতোমধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কিছু পদক্ষেপও নেওয়া হয়েছে। শাহীন ফোর্স চালু করা, মাদাদগার-১৫ হেল্পলাইন, অপরাধীদের ই-ট্যাগিং এবং সিন্ধু স্মার্ট নজরদারি ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ডন তাদের প্রতিবেদনে আরও জানায়, অপহরণের ১০৩টি ঘটনার মধ্যে ৪৭টি ঘটনায় অভিযোগ করা হয়নি। অপহরণের শিকার ১০৪ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো নিখোঁজ রয়েছে ১৯ জন। অপরাধের ৪৮টি ঘটনায় ৪৯ জন হতাহত হয়েছে। সহিংস ২৭টি ঘটনা শনাক্ত করা হয়েছে। ৪৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে ১৩ জন নিহত হয়েছেন।
বাংলাদেশের উন্নতি দেখে এখন লজ্জিত হই : পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
অর্থনৈতিক দিক দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাপক উন্নতি করেছে, বাংলাদেশের দিকে তাকালে এখন লজ্জিত হই বলে জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ। বুধবার (২৪ এপ্রিল) পাকিস্তানের ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে একটি মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। খবর হিন্দুস্থান টাইমসের। শেহবাজ শরীফ বলেন, ১৯৭১ সালের আগে পাকিস্তানের অংশ ছিল বাংলাদেশ। আমি খুবই তরুণ ছিলাম। আমাদের বলা হতো বাংলাদেশ আমাদের ওপর একটি বোঝা। আজ সবাই জানেন অর্থনৈতিক দিক দিয়ে ওই বোঝা কোথায় পৌঁছে গেছে। দেশটির উন্নতির দিকে তাকালে আমি লজ্জিত হয়। কারণ, বাংলাদেশ এগিয়ে গেলেও পাকিস্তান এখনও অনেক পিছিয়ে আছে। এদিন নতুন প্রধানমন্ত্রীকে দেশটির বিভিন্ন প্রদেশের ব্যবসায়ী নেতারা চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের সঙ্গেও ব্যবসাবিষয়ক আলোচনা শুরুর তাগিদ দিয়েছেন।  গত ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তানে জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন শেহবাজ শরীফ। বর্তমানে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নাজুক অবস্থায় আছে, ফলে শেহবাজ শরীফের ওপর বেশ চাপ রয়েছে।
পাকিস্তানে নিখোঁজ ব্যক্তিদের উদ্ধারে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ
পাকিস্তানের পাঞ্জাবে ১১ ব্যক্তির নিখোঁজের ঘটনা দ্রুত তদন্ত এবং তাদের উদ্ধারের নির্দেশ দিয়েছে পাঞ্জাব সুপ্রিম কোর্ট (এইচএসসি)। এদের মধ্যে আপন দুই ভাইও রয়েছেন। এ সংক্রান্ত এক পিটিশনের শুনানি নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট বেঞ্চ নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনদের আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছে। সোমবার ওই আদেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট বেঞ্চ। এক্সপ্রেস ট্রিবিউন প্রতিবেদনে বলা হয়, আদালতের শুনানিতে আইনজীবীরা জানান, বিভিন্ন এলাকা থেকে নাগরিকদের পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। কর্তৃপক্ষ যেন তাদের উদ্ধার করে সে ব্যাপারে আদেশ দিতে কোর্টের কাছে অনুরোধও জানান তারা। নিখোঁজ বা গুমের ঘটনাগুলোতে বিচারপতি আরশাদ হুসেইন পাঞ্জাব সরকার ও পুলিশের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, স্বজন হারানোর বেদনা কেউ বুঝবে না। শুধু এতটুকুই চিন্তা করুন, পরিবারগুলোর জন্য সেই সময়গুলো পার করা কতটা কঠিন। বিচারপতি জুলফিকার আলী সাঙ্গী বলেন, নিখোঁজদের উদ্ধার এবং তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণের প্রদানের বিষয়ে আদালতের আদেশ সম্পর্কে কোনো কর্মকর্তা অবগত ছিল বলে মনে হয় না। পুলিশ ও প্রাদেশিক সরকারের এমন মনোভাব দুঃখজনক। তিনি বলেন, পুলিশ কর্মকর্তা ও সচিবরা কি তিন মাস ঘুমিয়ে ছিলেন? একজন পুলিশ কর্মকর্তা আদালতকে জানিয়েছেন, নিখোঁজ ব্যক্তিদের হদিস পাওয়া গেছে। কিন্তু আদালতে পরবর্তী শুনানির মধ্যেই ওই কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়। এটি রসিকতার মত। নিখোঁজ ব্যক্তিদের খুঁজে বের করতে অনুসন্ধান ও উদ্ধার কার্যক্রমের জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
পাকিস্তানের সংসদ ভবনে জুতা চুরি, খালি পায়ে ফিরলেন এমপিরা
পাকিস্তানের সংসদ ভবন থেকে ২০ জোড়া জুতা চুরির ঘটনা ঘটেছে। এতে খালি পায়ে বাড়ি ফিরতে হয়েছে এমপিদের। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন। প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, গত শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) পাকিস্তানের সংসদ চত্বরে থাকা একটি মসজিদে এই জুতা চুরির ঘটনা ঘটেছে। ওই দিন জুমার নামাজ পড়তে মসজিদে ঢুকেছিলেন সংসদ সদস্য, সাংবাদিক ও সরকারি কর্মকর্তারা। নামাজ শেষে দেখলেন তাদের জুতা গায়েব। অনেক খোঁজাখুজির পরেও নিজেদের জুতা না পেয়ে খালি পায়েই ঘরে ফিরতে হয়েছে তাদের।  কড়া নিরাপত্তায় ঘেরা সংসদ চত্বরের মসজিদ থেকে অন্তত ২০ জোড়া জুতা চুরির ঘটনা নিয়ে পাকিস্তানে চলছে বিতর্কের ঝড়। জুতা চুরির সময় দায়িত্বপ্রাপ্ত নিরাপত্তাকর্মীরা স্পষ্টতই অনুপস্থিত থাকায় পরিস্থিতিকে আরও জটিল হয়েছে। পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার সরদার আয়াজ সাদিক এই ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। সংসদের নিরাপত্তা ব্যবস্থার ত্রুটি অনুসন্ধানে সূক্ষ্ম তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ : প্রধান বিচারপতিকে ইমরানের চিঠি
পাকিস্তানে বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ করে যারা সংবিধান লঙ্ঘন করেছে, তাদের বিচার দাবি করেছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপের বিষয়ে ইসলামাবাদ হাই কোর্টের ছয় বিচারপতির দেওয়া অভিযোগের বিষয়ে প্রধান বিচারপতি কাজী ফয়েজ ঈসার কাছে চিঠি দিয়ে এই দাবি জানিয়েছেন পাকিস্তান তেহরিক ই ইনসাফ (পিটিআই) নেতা। পাকিস্তানি সংবাদ মাধ্যম ডন জানিয়েছে, গত ২৫ মার্চ পাকিস্তানের সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলে চিঠি দেন হাই কোর্টের ছয় বিচারপতি। তারা ওই চিঠিতে বলেন, বিচারপতিদের পরিবারের সদস্যদের গুম, অপহরণ ও তাদের বাড়িঘরে নজরদারি চালানোর মাধ্যমে বিচারবিভাগের ওপর চাপ তৈরি করা হচ্ছে। বিচারপতি মহসিন আখতার কায়ানি, তারিক মেহমুদ জাহাঙ্গিরি, বাবর সাত্তার, সরদার এজাজ ইসহাক খান, আরবাব মুহাম্মদ তাহির এবং সামান রাফাত ইমতিয়াজ চিঠিতে স্বাক্ষর করেন। এই ঘটনাকে ‘বিদ্রূপাত্মক’ বলে অভিহিত করেন ইমরান খান। কারণ যাদের বিচার করার কথা, তারাই এখন বিচার চাইছেন। পাকিস্তানে বিচারবিভাগে কী পরিমাণ হস্তক্ষেপ রয়েছে, তা হাই কোর্টের বিচারকদের বিচারিক তদন্তের দাবিই স্পষ্টভাবে তুলে ধরে। যেখানে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে অস্ত্রে সজ্জিত ব্যক্তিরা কলমের ধারক বাহকদের পরাস্ত করে চলেছে। এই ঘটনায় সুপ্রিম কোর্ট এখন পর্যন্ত যে পদক্ষেপ নিয়েছে তা জোরালো ও যথেষ্ট নয় বলে মন্তব্য করেছেন ইমরান খান।
৮৩৭ আফগান শরণার্থীকে ফেরত পাঠাল পাকিস্তান
পাকিস্তান থেকে দ্বিতীয় ধাপে ৮৩৭ আফগান শরণার্থীকে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। তোরখাম ও স্পিন বোল্ডাক ক্রসিং দিয়ে তাদের ফেরত পাঠানো হয়েছে বলে খামা প্রেস জানিয়েছে। আফগান সরকারি কর্মকর্তারা শনিবার জানিয়েছেন, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এসব শরণার্থীকে ফেরত পাঠিয়েছে পাকিস্তান। এর মধ্যে ৯০ পরিবারের মোট ৪৬৮ জনকে তোরখাম ক্রসিং দিয়ে পাঠানো হয়। একইভাবে স্পিন বোল্ডাক দিয়ে ৬৭ পরিবারের ৩৬৯ জনকে পাঠানো হয়। পাকিস্তানে আফগান শরণার্থীদের অবস্থা এখনো ভয়াবহ। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই এসব শরণার্থীদের প্রত্যাবাসন করছে পাকিস্তান। অনেকেরই মাথার ওপর ছাদ নেই। শিক্ষা ও চিকিৎসার মতো প্রয়োজনীয় চাহিদার সুযোগ নেই। সব জায়গায় তাদের যাওয়ার সুযোগও নেই।