নানা কারণে স্থগিত হওয়া সারাদেশের ১৫৫টি ইউনিয়ন পরিষদের ভোট শেষ হয়েছে। এখন চলছে গণনা।
রোববার সকাল ৮টা থেকে ভোট শুরু হয়ে বিকেল ৪টায় শেষ হয়।
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে পুলিশ, আনসার, বিজিবি, র্যাব এবং উপকূলীয় এলাকায় কোস্ট গার্ড নিয়োজিত রয়েছে।
বরগুনা ৫টি ইউনিয়নে ভোট হয়। ভোট নেয়া হয় লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, ভোলা, সিরাজগঞ্জ ও রংপুরের তিনটি করে ইউনিয়নে। দু’টি ইউনিয়নে ভোট হয় দিনাজপুরে। নির্বাচন হলো দোহারের বিলাসপুরে।
ফরিদপুরের চারটি ও জামালপুরের চারটি ইউনিয়নেও ভোট হয়। ভোট গ্রহণ হয় মাদারীপুরের ৬ ইউনিয়নে। সুনামগঞ্জের দু’টিতে ভোট নেয়া হয়।
এদিকে, উপনির্বাচন হয় নওগাঁর মান্দা, ঝালকাঠির কাঠালিয়া সদর ও নড়াইলের কোটাকোল ও বাগেরহাট ও চুয়াডাঙ্গার ছয়টি ইউপিতে।
নির্বাচন কমিশনের উপসচিব ফরহাদ আহাম্মদ খান বলেছেন, তফসিল ঘোষণার সময় ১৭৩টি ইউনিয়ন পরিষদে ভোট হবার কথা ছিল। কিন্তু আইনি জটিলতার কারণে ১৮টা ইউপিতে ভোট হচ্ছে না।
জানা গেছে, ৫৫টি ইউনিয়ন পরিষদের সাধারণ নির্বাচন, ১০২টিতে উপ-নির্বাচন ও ১৭টিতে মামলাজনিত বা অন্য কারণে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ভোটের আগের দু’দিন, ভোটের দিন ও ভোটের পরের দিন মোট চার দিনের জন্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে। এছাড়া বন্ধ ঘোষিত ভোট কেন্দ্রগুলোতেও পর্যাপ্ত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী নিয়োজিত থাকবে।
কে/এসএস
