• ঢাকা রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
ভোটে জিতলেই অভিনয়কে বিদায় জানাবেন কঙ্গনা
সিনেমায় আসার আগেই পর্ন সাইটে ছবি, মুখ খুললেন জাহ্নবী কাপুর
প্রয়াত বলিউড অভিনেত্রী শ্রীদেবী ও প্রযোজক-অভিনেতা বনি কাপুর দম্পতির বড় কন্যা অভিনেত্রী জাহ্নবী কাপুর। বলিউডে নিজের জায়গা পাকাপোক্ত করতে খুব একটা কষ্ট করতে হয়নি তাকে। তবে নেপোটিজম বিতর্ক সবসময় তাড়া করে বেড়ায় অভিনেত্রীকে। শ্রীদেবীর মেয়ে হওয়ার সুবাদে ছোটবেলা থেকেই মিডিয়ার ক্যামেরার নজরে তিনি। বলিউডের মানুষ হওয়ার যেমন সুবিধা আছে, তেমন অসুবিধাও কম নয়। মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে জাহ্নবীর স্পোর্টস ড্রামা চলচ্চিত্র ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস মাহি।’ এতে অভিনেতা রাজকুমার রাওয়ের সঙ্গে দেখা যাবে জাহ্নবীকে। সম্প্রতি সিনেমাটির প্রচারণায় খুব অল্প বয়সেই ‘সেক্সুয়ালাইজড’ হওয়া নিয়ে মুখ খুলেছিলেন জাহ্নবী। করন জোহরের সঙ্গে একটি অনুষ্ঠানের কথোপকথনে জাহ্নবী অতীতের কথা স্মরণ করে বলেন, আমার মনে হয় এটিও এমন একটি বিষয় যার সঙ্গে আমি দীর্ঘ সময় ধরে লড়ে চলেছি। ১২-১৩ বছর বয়সে প্রথমবার আমি অনুভব করেছিলাম মিডিয়া আমাকে কামুক দৃষ্টিতে দেখছে। বাবা-মার সঙ্গে একটা অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। তখন সোশ্যাল মিডিয়া সবে শুরু হয়েছিল। এরপর একটি পর্নোগ্রাফিক সাইটে আমার ছবি পেয়েছিলাম এবং আমার স্কুলের ছেলেরা সেটা দেখে হাসাহাসি করছিল। ‘নেপোটিজম’ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি মনে করি আমি যেখান থেকে (শ্রীদেবী-বণি কাপুরের মেয়ে হিসাবে) এসেছি তা আমাকে তাড়া করে বেড়ায়। আমাকে এটি কাটিয়ে উঠতে হবে। আমি নিশ্চিত যে অন্যরা (স্টারকিডরা) এটিকে আরও ভিন্ন অর্থে মোকাবিলা করে।  প্রায়ই সামাজিক মাধ্যমে জাহ্নবীর পোশাক নিয়ে ব্যাপক আলোচনা দেখা যায়। পোশাক বিতর্কে বেশ কয়েকবার সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে অভিনেত্রীকে। এ প্রসঙ্গে জাহ্নবী জানান, নিজের ইচ্ছেমতো পোশাক পরার অধিকার সবার আছে। লোকে কী ভাবছে সেটা ভেবে নিজের ইচ্ছার বিসর্জন দেয়া সাজে না। নারীবাদী হিসাবে এটা তার মূল্যবোধের বিপরীতে। ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস মাহি’তে জাহ্নবী একজন চিকিৎসকের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। চিকিৎসক হলেও দুর্দান্ত ক্রিকেট খেলতে জানেন মাহি। স্ত্রীর এই প্রতিভা দেখে নিজের অপূর্ণ স্বপ্নপূরণের ইচ্ছে জেগে উঠে রাজকুমার (মাহি)-এর মনে। এই নিয়েই এগিয়েছে সিনেমাটির গল্প। এতে নায়ক-নায়িকা, দুজনেরই নাম মাহি। শরণ শর্মা পরিচালিত সিনেমাটি মুক্তি পাবে ৩১ মে। 
কান থেকে ফিরেই হাসপাতালে ঐশ্বরিয়া
‘গ্লোবাল ডিসরাপ্টর্স’ তালিকায় প্রথম ভারতীয় হিসেবে দীপিকার নাম
কানে শুভ্র প্রজাপতি হয়ে ধরা দিলেন কিয়ারা
অস্ত্রোপচারের আগে দোয়া চাইলেন রাখি
সিক্যুয়েল আসছে অনিল-রানীর ‘নায়ক’ সিনেমার
সময়টা ২০০১ সালের ৭ সেপ্টেম্বর, মুক্তি পায় এস. শঙ্কর পরিচালিত আলোচিত বলিউড সিনেমা ‘নায়ক: দ্য রিয়েল হিরো’। সিনেমাটির কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেন অনিল কাপুর। এরপর কেটে গেছে প্রায় ২৩ বছর। দীর্ঘ বিরতির পর নির্মিত হতে যাচ্ছে সিনেমাটির সিক্যুয়েল। মিড-ডে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ‘নায়ক: দ্য রিয়েল হিরো’ সিনেমার সিক্যুয়েল নির্মিত হতে যাচ্ছে। এ সিনেমার সিক্যুয়েলের স্বত্ব কিনে নিয়েছেন প্রযোজক দীপক মুকুট। সংবাদমাধ্যমটিকে প্রযোজক দীপক মুকুট বলেন, আমরা সিক্যুয়েল নির্মাণের পরিকল্পনা করেছি। চরিত্রগুলোর সঙ্গে গল্প এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। আমি অনেক আগে প্রযোজক এ. এম. রথনামের কাছ থেকে সিনেমাটির স্বত্ব কিনে রেখেছিলাম। এখন আমরা চিত্রনাট্য রচনার কাজ করছি। কেন্দ্রীয় চরিত্রসহ অন্যান্য অভিনয়শিল্পীদের যুক্ত করার কাজও চলছে। চিত্রনাট্যের কাজ শেষ হলে পরবর্তী কাজ শুরু করব। এটি পরিচালনার বিষয়ে একাধিক পরিচালকের সঙ্গে কথা হচ্ছে। তবে এখনো কাউকে চূড়ান্ত করিনি।   নাম ঠিক না হওয়া নতুন সিক্যুয়েলে কে কে অভিনয় করবেন, সে বিষয়ে দীপক মুকুট বলেন, ‘আমরা কয়েকজন অভিনেতার সঙ্গে কথা বলেছি। সিনেমাটির বিষয় বস্তুও জানিয়েছি। কোন চরিত্রের জন্য কোন অভিনেতা উপযুক্ত, তা চূড়ান্ত হওয়ার পর তাদের পরিচয় করিয়ে দেব।’ রাজনৈতিক, অ্যাকশন-থ্রিলার ঘরানার ‘নায়ক: দ্য রিয়েল হিরো’ সিনেমায় করেছেন, অনিল কাপুর, রানী মুখার্জি, অমরেশ পুরি, পরেশ রাওয়াল, জনি লিভার, পূজা বাত্রা প্রমুখ। সিনেমাটির একটি বিশেষ চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন সুস্মিতা সেন।
অন্তরঙ্গ দৃশ্য নিয়ে মুখ খুললেন তামান্না
ভারতের দক্ষিণী সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া। এক সময়ে পর্দায় চুম্বনের দৃশ্যেও রাজি ছিলেন না তিনি। পরে সেই প্রতিজ্ঞা ভেঙে ‘লাস্ট স্টোরিজ ২’ ছবিতে অভিনেতা বিজয় বর্মার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে অভিনয় করেন তামান্না। এবার পর্দায় ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে অভিনয় নিয়ে কথা বললেন অভিনেত্রী। ক্যামেরার সামনে ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে অভিনয় করতে কেমন লাগে, তা নিয়ে মুখ খুললেন তামান্না। তার মতে, এ ক্ষেত্রে নারীদের তুলনায় পুরুষদেরই বেশি অস্বস্তি হয়। তামান্না বলছেন, পর্দায় ঘনিষ্ঠ দৃশ্য অভিনয় করার সময়ে আমাদের চেয়ে পুরুষদের বেশি অস্বস্তি হয়। ওরা ভাবেন, বেশি ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করলে নারীরা হয়তো খারাপ ভাববেন। নারীদের যাতে অস্বস্তি না হয়, সেই দিকটা দেখার দায়িত্বও তাদের উপর থাকে। ‘লাস্ট স্টোরিজ ২’-তে বিজয়ের সঙ্গে তামান্নার চুম্বনদৃশ্য নেটদুনিয়ায় বেশ সাড়া ফেলেছিল। সেই ছবির সময় থেকেই সম্পর্কে জড়ান তামান্না ও বিজয়। বর্তমানে সম্পর্কে আছেন দু’জন। বিজয় ছাড়াও ‘জি করদা’ ওয়েব সিরিজেও অভিনেতা সুহেল নায়ারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে অভিনয় করেছেন তামান্না। এই মুহূর্তে তামান্নার ছবি ‘আরানমানাই ৪’ বক্স অফিসে ভাল ব্যবসা করছে। এখনও পর্যন্ত ৪৭.৯০ কোটি রুপি আয় করেছে এই ছবি। ছবিটির সাফল্য দেখেই এই ছবির হিন্দি রূপান্তর আগামী ২৪ মে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে।  
নিখোঁজের ২৫ দিন পর বাড়ি ফিরে যা জানালেন অভিনেতা
ভারতীয় অভিনেতা গুরুচরণ সিং ওরফে সোধি গত ২২ এপ্রিল বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন। এরপর আর খোঁজ মিলছিল না তার। অনেকেই ভেবেছিলেন নিখোঁজ হয়েছেন সোধি। তবে ২৫ দিন পর বাড়ি ফিরে জানালেন অন্য কারণ।  ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২২ এপ্রিল বাড়ি ছাড়েন সোধি। কথা ছিল মুম্বাই যাবেন তিনি। কিন্তু খোঁজ নিয়ে জানা যায় সেখানে পৌঁছাননি। অন্যদিকে মুঠোফোনও রেখেছিলেন বন্ধ করে। এতে চিন্তার উদ্রেক হয় তার পরিবারের সদস্যদের। অভিনেতার বাবা গত ২৬ এপ্রিল পুলিশের দ্বারস্থ হন। তার অভিযোগের পর মাঠে নামে পুলিশ।  পুলিশ সূত্রে খবর, সিসি ক্যামেরার ফুটেজ অনুযায়ী শেষবার গত ২৪ এপ্রিল বাড়ি থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে পালামে দেখা যায় অভিনেতাকে। তাকে একটি ব্যাগ কাঁধে রাস্তা পার হতে দেখা যায়। তবে তার পরই মোবাইল ফোন সুইচড অফ করে দেন সিধু। মোবাইল টাওয়ার লোকেশন ট্র্যাক করে আর তার গতিবিধি সংক্রান্ত কোনও তথ্য পাওয়া সম্ভব হয়নি পুলিশের। নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার পর দিল্লির একটি এটিএম থেকে ৭ হাজার টাকাও তুলেছিলেন অভিনেতা। এদিকে দিন গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে অপহরণের আশঙ্কা তীব্র হচ্ছিল। ঠিক তখন ২৫ দিনের মাথায় রহস্যভেদ। আচমকা বাড়ি ফেরেন অভিনেতা। পুলিশকে জানান, ধর্মের টানে বাড়ি ছেড়েছিলেন। গত ২৫ দিন ধরে একাধিক শহরের বিভিন্ন তীর্থক্ষেত্রে যান। অমৃতসর এবং লুধিয়ানার গুরুদ্বারেই ছিলেন। ২০ দিন পর বাড়ি ফেরার কথা মনে হয়। সে কারণেই বাড়ি ফেরা। স্বস্তিতে সোধির পরিবার।  
কানে ঐশ্বরিয়ার পোশাক নিয়ে নেটিজেনদের কটাক্ষ
বরাবরই কানের লাল গালিচা মাতান বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রায় বচ্চন। নজরকাড়া লুকে হাজির হয়ে চমকে দেন সবাইকে। তবে এবার ঘটল তার ভিন্নতা। চলতি বছরের ‘কান চলচ্চিত্র উৎসব’ এর ৭৭তম আসরে নেটিজেনদের কটাক্ষের মুখে পড়লেন ঐশ্বরিয়া।   গত ১৬ মে কানের রেড কার্পেটে কালো-সোনালী গাউনে সবার নজর কাড়েন ঐশ্বরিয়া। তবে উৎসবের দ্বিতীয় দিন, অর্থাৎ গত ১৭ মে অভিনেত্রীর সাজপোশাক দেখে তুমুল সমালোচনা শুরু হয় নেটদুনিয়ায়। কানের প্রথম অ্যাপিয়ারেন্সের জন্য ফাল্গুনী এবং শেন পিককের কালো-সোনালী গাউন বেছে নিয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া। তবে উৎসবের দ্বিতীয় দিন তার দেখা মিলল সুবজ-রুপালী গাউনে। নাটকীয় পোশাকের লম্বা টেইল এবং সুউচ্চ হাতা অনেকের নজর কাড়লেও, কেউ কেউ আবার কটাক্ষ করেছেন ঐশ্বরিয়াকে নিয়ে।  অভিনেত্রীর এই লুক দেখে অনেকেই মজা করে লিখেছেন, ‘আরাধ্যার স্কুল প্রোজেক্ট নাকি? কে ঐশ্বরিয়াকে স্টাইল করেছে?’ অনেকে আবার গেম অফ থ্রনসের ছায়াও খুঁজে পেয়েছেন ঐশ্বরিয়ার পোশাকে। এদিকে কানের দ্বিতীয় দিনে মায়ের পাশে নজর কাড়লেন আরাধ্যা। নীল রঙের পোশাকে ঐশ্বরিয়া ছিলেন সাবলীল। মায়ের পাশে আরাধ্যার দেখা মিলল হলুদ রঙের পোশাকে। একদম নো-মেকআপ লুকে দেখা মিলেছে আরাধ্যার। গত ১৬ মে কান উৎসবে মেয়ে আরাধ্যাকে নিয়ে হাজির হন ঐশ্বরিয়া। উৎসবে মা-মেয়ে জুটিকে ফুলের তোড়া দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।  মুম্বাই এয়ারপোর্টে ঐশ্বরিয়াকে প্লাস্টার করা হাতে দেখে ভক্তরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন, চোট নিয়ে কীভাবে সবটা সামলাবেন তিনি, তা নিয়ে চিন্তা ছিল। তবে ভাঙা হাতেও ঠিক সামলে নিচ্ছেন ঐশ্বরিয়া। মর্যাদাপূর্ণ এই আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে অভিনেত্রীর ২১তম সফর এটি।  
শিশুর জীবন বাঁচাতে যা করলেন অভিনেতা সোনু
বলিউড অভিনেতাসোনু সুদ। কাজ করেছেন দক্ষিণী সিনেমাতেও। তবে অভিনয়ের থেকেও সমাজকল্যাণমূলক কাজের জন্য বেশি আলোচনায় তিনি। অতিমারির সময় থেকেই জনসেবার দিকে মন দিয়েছেন তিনি। শ্রমিকদের বাসে করে বাড়ি পাঠানো থেকে শুরু করে আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া বাচ্চাদের লেখাপড়ার খরচের ব্যবস্থা করা নিজের কাঁধে দায়িত্ব তুলে নিয়েছেন অভিনেতা। এবার এক শিশুর জীবন বাঁচাতে ১৭ কোটি রুপির ইনজেকশনের ব্যবস্থা করলেন।  জয়পুরের এই শিশুটি ‘স্পাইনাল মাসকুলার অ্যাট্রফি টাইপ-২’ রোগে আক্রান্ত। পেশির সঞ্চালনকে নিয়ন্ত্রণ করে যে মোটর নিউরোন, তা নষ্ট হওয়ার কারণেই মেরুদণ্ডের এই বিরল রোগ হয়। এই রোগের চিকিৎসা খরচ খুবই বেশি।  অবশেষে ২২ মাসের শিশুটির পাশে দাঁড়ান অভিনেতা। বিশ্বের সবচেয়ে দামি ইনজেকশনের ব্যবস্থা করেন তিনি। এজন্য বিভিন্ন জায়গা থেকে অর্থের ব্যবস্থা (ক্রাউডফান্ডিং) করেন অভিনেতা। মাত্র ৩ মাসের মধ্যে ৯ কোটি টাকা জোগাড় করেন তিনি। শিশুটিকে সুস্থ জীবন দান করার জন্য এ ভাবেই ১৭ কোটি টাকার ইনজেকশনের ব্যবস্থা করেন তিনি।  এদিকে অল্প সময়ে বড় অঙ্কের চিকিৎসার ব্যবস্থা করে বেশ প্রশংসিত সোনু। এর আগেও একাধিকবার মানুষের পাশে দাঁড়াতে দেখা গেছে তাকে। সেসময় সিক্ত হয়েছেন নেটিজেনদের প্রশংসায়। এবারও ব্যতিক্রম হচ্ছে না। 
হাতে প্লাস্টার নিয়ে কান উৎসবে ঐশ্বরিয়া
হাতে প্লাস্টার, তবুও থেমে থাকেননি। বরাবরের মতো এবারের কান উৎসবেও রূপের দ্যুতি ছড়ালেন সাবেক বিশ্বসুন্দরী ও বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন।  বৃহস্পতিবার (১৬ মে) উৎসবের লাল গালিচায় হেঁটেছেন তিনি। এ সময় ঐশ্বরিয়ার পরনে ছিল ফাল্গুনি-শেন পিককের কালো-সোনালি গাউন। বিশেষ করে তার গাউনের লম্বা টেইল নজর কাড়ে সবার। ইতোমধ্যে সেই ছবি ও ভিডিও অনলাইনে ভাইরাল।  একজন লিখেছেন, কে বলবে তার হাতে চোট লেগেছে। আপনার আত্মবিশ্বাস দেখে কুর্নিশ জানাতে হয়। আপনাকে ছাড়া লাল গালিচা অসম্পূর্ণ। এর আগে বুধবার (১৫ মে) মেয়ে আরাধ্যকে নিয়ে ৭৭তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নিতে ভারত ছাড়েন ঐশ্বরিয়া। সে সময় প্লাস্টার জড়ানো হাতে তাকে মুম্বাই এয়ারপোর্টে দেখে চমকে গিয়েছিলেন অনেকেই। ভেবেছিলেন লাল গালিচায় হয়তো হাঁটতে দেখা যাবে না তাকে। কিন্তু সব দ্বন্দ্ব-শঙ্কা ফু দিয়ে উড়িয়ে লাল গালিচায় দ্যুতি ছড়ালেন এই অভিনেত্রী। প্রসঙ্গত, কান চলচ্চিত্র উৎসবে ঐশ্বরিয়া আলো ছড়াচ্ছেন ২০০২ সাল থেকে। ওই বছর ভারী সোনার গয়না ও শাড়িতে প্রথম লালগালিচায় হাঁটেন তিনি। সেবার তার কান সফর শুরু হয় ‘দেবদাস’ সিনেমা নিয়ে। সঙ্গে ছিলেন অভিনেতা শাহরুখ খান ও পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালি। এরপর থেকে প্রায় প্রতি বছরই উৎসবে হাজির থেকেছেন এই অভিনেত্রী। 
লাইফ সাপোর্টে মা, যে সিদ্ধান্ত নিলেন মোনালি ঠাকুর
ভারতীয় সংগীতশিল্পী ও অভিনেত্রী মোনালি ঠাকুর। চার বছর আগে করোনাকালীন সময়ে হারিয়েছিলেন বাবা গায়ক-অভিনেতা শক্তি ঠাকুরকে। এবার কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তার মা। রয়েছেন লাইফ সাপোর্টে। এর মাঝেই কঠিন সিদ্ধান্ত নিলেন মোনালি।   বৃহস্পতিবার ( ১৬ মে) ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে তিনি লিখেছেন, কীভাবে সামলাব এই পরিস্থিতি। কীভাবে এই শূন্যতাকে ভরিয়ে তুলব…এই ব্যথা কীভাবে দূর হবে। মনে হয় মা ক্লান্ত, কিংবা নয়। কিন্তু এটাই সময়, আর আমি এক কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে চলেছি। মায়ের লাইফ সাপোর্ট সরিয়ে দেব...। মোনালি আরও লিখেছেন, এই কঠিন পরিস্থিতিতে কীভাবে লড়তে হয়, তা কেন শেখাওনি তুমি? অসহায় লাগছে। কী করব বুঝতেই পারছি না। মা তুমি শান্তিতে থেকো। কিন্তু তোমাকে ছাড়া আমার জীবনটা কেমনভাবে চলবে…কোথায় রয়ে গেলাম মা আমি… এবার কী করব… আমার মা, আমার শিকড়, আমার সব…। চিকিৎসা প্রসঙ্গে মোনালির বড় বোন মেহুলি জানান, উচ্চ রক্তচাপের পাশাপাশি ১০২ ডিগ্রি জ্বর আর নানা ক্রিটিক্যাল কন্ডিশন নিয়ে বেঁচে থাকার লড়াইয়ে কষ্ট পাচ্ছেন মা। তাই এমন কঠিন পরিস্থিতিতে মায়ের লাইফ সাপোর্ট সরিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত জানিয়ে ইনস্টাগ্রাম স্টোরি দিয়েছেন মোনালি।