• ঢাকা রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (১৯ মে)
সাংবাদিক প্রবেশ নিষেধ করার কথা ‘মিথ্যা’: ডেপুটি গভর্নর
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশ নিষেধ করা হয়েছে এটা ‘মিথ্যা’। আমরা তথ্য দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। আমাদের তিনজন কর্মকর্তাকে শুধুমাত্র তথ্য দেওয়ার জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তারপরও যদি না হয় আমরা তিনজন ডেপুটি গভর্নর রয়েছি। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বললেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর খুরশিদ আলম। শনিবার (১৮ মে) দুপুরে পঞ্চগড় চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিস ভবনে একটি অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, এ বছর ৮ লাখ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করা হবে। যারা অপ্রচার চালাচ্ছে তাদের দ্বারা বিভ্রান্ত হবেন না। বাংলাদেশ এখন অনেক দেশের কাছে রোল মডেল বলে মন্তব্য করেন খুরশিদ আলম।  ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটি অ্যান্ড কাস্টমার সার্ভিসেস ডিপার্টমেন্ট আয়োজনে এ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক নূরুল আমিন ও রুহুল আমিন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটি অ্যান্ড কাস্টমার সার্ভিসেস ডিপার্টমেন্টের পরিচালক লিজা ফাহমিদা ও শায়েমা ইসলামসহ অনেকে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (১৮ মে)
যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ৩০ ব্যাংকের এমডি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (১৭ মে)
একদিনে ১৩০৮৫ কোটি টাকা ধার দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সুদহার ১৪ শতাংশের বেশি হবে না, আশ্বাস গভর্নরের
ব্যাংক ঋণের সুদহার সর্বোচ্চ ১৪ শতাংশের ওপরে যেতে দেওয়া হবে না বলে এফবিসিসিআইকে আশ্বাস দিয়েছেন গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব কাথা জানিয়েছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মাহবুব আলম। বৈঠকে ব্যবসায়ীরা গভর্নরকে জানান, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঘনঘন নীতি পরিবর্তনের কারণে ব্যবসায়ীক পরিকল্পনায় বিপত্তি তৈরি হয়। তবে গভর্নর আশ্বাস দিয়েছেন এখন থেকে নীতিমালা স্থিতিশীল থাকবে। আর পরিবর্তন হবে না। সুদের হার বাজারভিত্তিক করা হলেও এটাকে ১৪ শতাংশের উপরে যেতে দেওয়া হবে না বলে আশ্বাস দিয়েছেন গভর্নর। বৈঠক শেষে এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুব আলম বলেন, সুদের হার বৃদ্ধির বিষয়টি আমরা ওনাকে বলেছি। উনি বলেছেন, এটা মার্কেটের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ডলার এক্সচেঞ্জ যেমন মার্কেটের ওপর ছাড়া হয়েছে, এটাও তেমনি মার্কেটের ওপর ছাড়া হয়েছে। উনি বলেছেন বিভিন্ন ব্যাংকের কস্ট (খরচ) ৬ থেকে ৭ শতাংশ। এর বেশি না। এ কারণে উনি মনে করছেন, ১৪ শতাংশের উপরে ব্যাংকের ইন্টারেস্ট যাওয়া কোনোভাবেই উচিৎ না, সম্ভবও না। তিনি বলেন, ডলারের দাম একসঙ্গে ৭ টাকার বাড়ার কারণে যে পরিমাণ ঋণ বেড়েছে সে পরিমান টাকার দীর্ঘমেয়াদী ঋণের আবেদন করেছেন ব্যবসায়ীরা। কারণ ডলারের দাম বাড়ার কারণে ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাছাড়া যাদের ঋণে একক গ্রাহক ঋণসীমা অতিক্রম করেছে। তাদের জন্য বিশেষ সুবিধার ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানিয়েছেন গভর্নর। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ডলার মার্কেট স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলেও জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তা। গত ৮ মে ব্যাংক ঋণের সুদহার নির্ধারণ পদ্ধতি সিক্স মান্থ মুভিং অ্যাভারেজ রেট (স্মার্ট) প্রত্যাহার করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই নির্দেশনার ফলে এখন থেকে ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে ঋণের সুদহার নির্ধারিত হবে। এর ফলে সুদ বাড়বে বলে বৈঠকে ব্যবসায়ী নেতারা উদ্বেগ প্রকাশ করে। এ সময়ে আরও উপস্থিত ছিলেন, বিজিএমইএ সভাপতি এস এম মান্নান কচি, বিটিএমএ সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন, এফবিসিসিআই-এর সাবেক সভাপতি জসিম উদ্দিন এবং প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আহসান খান চৌধুরীসহ শীর্ষ ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (১৬ মে)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে ১৬ মে ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম   বাংলাদেশি টাকা   ইউএস ডলার   ১১৭ টাকা ০১ পয়সা   ইউরোপীয় ইউরো   ১২৭ টাকা ১২ পয়সা   ব্রিটেনের পাউন্ড   ১৪৭ টাকা ৫১ পয়সা    ভারতীয় রুপি   ১ টাকা ৩৭ পয়সা   মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত   ২৪ টাকা ৭৪ পয়সা   সিঙ্গাপুরের ডলার   ৮৬ টাকা ২৫ পয়সা   সৌদি রিয়াল   ৩১ টাকা ২০ পয়সা   কানাডিয়ান ডলার   ৮৪ টাকা ৪৫ পয়সা   অস্ট্রেলিয়ান ডলার   ৭৭ টাকা ৪০ পয়সা   কুয়েতি দিনার   ৩৮৩ টাকা ২৮ পয়সা   ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
সাংবাদিক প্রবেশে কড়াকড়ি, যা জানাল বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাংকের অভ্যন্তরে সংবাদকর্মীদের প্রবেশ ও তথ্য সংগ্রহের বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের বিভ্রান্তিমূলক তথ্য পরিবেশিত হচ্ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বুধবার (১৫ মে) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের যোগাযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক ও সহকারী মুখপাত্র সাঈদা খানম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, বাংলাদেশ ব্যাংকের অভ্যন্তরে সংবাদকর্মীদের প্রবেশ ও তথ্য সংগ্রহের বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের বিভ্রান্তিমূলক তথ্য পরিবেশিত হচ্ছে।  বিষয়টি স্পষ্টীকরণের নিমিত্তে এ মর্মে সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, গণমাধ্যম কর্মীদের প্রদানযোগ্য সকল তথ্য সংগ্রহ ও পরিবেশনের জন্য নিম্নবর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে-   ১) বাংলাদেশ ব্যাংক সম্পর্কিত গণমাধ্যমে প্রদানযোগ্য তথ্য প্রদান, তার ব্যাখ্যা ও সম্পূরক তথ্যাদি প্রদানের জন্য নির্বাহী পরিচালক পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা মুখপাত্র হিসেবে এবং পরিচালক পর্যায়ের দুইজন কর্মকর্তা সহকারী মুখপাত্র হিসেবে নিয়োজিত রয়েছেন। যে কোনো সংবাদকর্মী অফিস চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মূল ভবনে প্রবেশ করে উল্লেখিত কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগপূর্বক তথ্য সংগ্রহ ও বক্তব্য গ্রহণ করতে পারেন। ২) কোনো বিশেষ প্রয়োজনে কোনো নির্দিষ্ট কর্মকর্তার নিকট থেকে প্রবেশ পাশ গ্রহণপূর্বক উক্ত কর্মকর্তার নিকট সংবাদকর্মীরা প্রয়োজনীয় তথ্যাদির ব্যাখ্যা গ্রহণ করতে পারেন। ৩) বাংলাদেশ ব্যাংক সময়ে সময়ে প্রেস কনফারেন্স, প্রেস রিলিজ ও অন্যান্য মাধ্যমে সংবাদকর্মীদের প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করছে। ৪) এ ছাড়াও অবাধ তথ্য প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিতকরণের নিমিত্তে বাংলাদেশ ব্যাংক তার নিকট সংরক্ষিত সকল অর্থনৈতিক তথ্য ও উপাত্ত ইহার ওয়েবসাইটে নিয়মিতভাবে প্রকাশ করে আসছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংক গণমাধ্যমকর্মীদের মাধ্যমে দেশের জনসাধারণের কাছে সব প্রদানযোগ্য তথ্য দেওয়ার জন্য বদ্ধপরিকর। সে আলোকে বাংলাদেশ ব্যাংক বর্ণিত পদ্ধতিতে তথ্য সরবরাহ ও তার ব্যাখ্যা প্রদান করছে। জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের জনগণের কাছে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহের বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। এর আগে গত ২৫ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এখন থেকে সাংবাদিকরা ব্যাংকের নির্দিষ্ট অনুমতিপত্র (প্রবেশ পাস) নিয়েই কেবল মুখপাত্রের কাছে যেতে পারবেন। আর কোনো কর্মকর্তা যদি সাংবাদিকদের পাস দেন, সে ক্ষেত্রে তারা শুধু সেই কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন। তবে আগের মতো তারা অবাধে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোনো বিভাগে প্রবেশ করতে পারবেন না। গত বুধবার (৮ মে) দুপুর আড়াইটায় আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তির ছাড় বিষয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলন করে বিবি। সংবাদ সম্মেলনে উপ‌স্থিত হ‌য়ে প্রোগ্রাম‌টি বয়কট করেন শতা‌ধিক সংবাদকর্মী।  সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর ড. মো. হাবিবুর রহমান বলেন, সাংবাদিকদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে হবে। এজন্য তাদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সপ্তাহে এক দিন করে বসবে। তবে তার এ বক্তব্যের বিরোধিতা করে বয়কটের ডাক দেন সাংবাদিকরা। তারা জানান, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া যায় না। এরপরই কনফারেন্স রুম ছেড়ে বাইরে অবস্থান করেন সম্মেলনে আগত সাংবাদিকরা।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (১৫ মে)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে ১৫ মে ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম   বাংলাদেশি টাকা   ইউএস ডলার   ১১৬ টাকা ৫০ পয়সা   ইউরোপীয় ইউরো   ১২৬ টাকা ৫৫ পয়সা   ব্রিটেনের পাউন্ড   ১৪৭ টাকা ১৬ পয়সা    ভারতীয় রুপি   ১ টাকা ৩৭ পয়সা   মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত   ২৪ টাকা ৫৫ পয়সা   সিঙ্গাপুরের ডলার   ৮৬ টাকা ২৫ পয়সা   সৌদি রিয়াল   ৩১ টাকা ২০ পয়সা   কানাডিয়ান ডলার   ৮৪ টাকা ৩০ পয়সা   অস্ট্রেলিয়ান ডলার   ৭৭ টাকা ১৪ পয়সা   কুয়েতি দিনার   ৩৮২ টাকা ১২ পয়সা   ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (১৪ মে)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে ১৪ মে ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম   বাংলাদেশি টাকা   ইউএস ডলার   ১১৫ টাকা ৫৩ পয়সা   ইউরোপীয় ইউরো   ১২৬ টাকা ৫০ পয়সা   ব্রিটেনের পাউন্ড   ১৪৬ টাকা ৪৫ পয়সা    ভারতীয় রুপি   ১ টাকা ৩৭ পয়সা   মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত   ২৪ টাকা ৫৫ পয়সা   সিঙ্গাপুরের ডলার   ৮৬ টাকা ৩৫ পয়সা   সৌদি রিয়াল   ৩১ টাকা ১৮ পয়সা   কানাডিয়ান ডলার   ৮৪ টাকা ২০ পয়সা   অস্ট্রেলিয়ান ডলার   ৭৭ টাকা ০৫ পয়সা   কুয়েতি দিনার   ৩৭৯ টাকা ৯৪ পয়সা   ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
১০ দিনে এলো ৮১ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
চলতি মে মাসের প্রথম ১০ দিনে (১ থেকে ১০ মে) প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স দেশে এসেছে ৮১ কোটি ৩৭ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার; যা আগের মাসের তুলনায় বেশি। সোমবার (১২ মে) এ তথ্য প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তথ্য অনুযায়ী, ঈদের মাস এপ্রিলে প্রতিদিনে এসেছিল ৬ কোটি ৮১ লাখ ২ লাখ ডলার। আর আগের বছরের মে মাসে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছিল ৫ কোটি ৬৩ লাখ ৮৮ হাজার ৬৬৬ ডলার। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের মে মাসের প্রথম ১০ দিনে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে প্রবাসী আয় এসেছে ৭১ কোটি ৫১ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। এ ছাড়া রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৯ কোটি ৩৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৮ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ২৮ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। দেশে কার্যরত ব্যাংকগুলোর মধ্যে প্রথম ১০দিনে একক ব্যাংক হিসাবে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। আর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ন্যাশনাল ব্যাংক। এ সময়  ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ২৭ কোটি ২৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার। ন্যাশনাল ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে আট কোটি ২৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার। জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ছয় কোটি ৫২ লাখ ৩০ হাজার ডলার। এ ছাড়া প্রবাসী আয় সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে তিন কোটি ৮৫ লাখ ৫০ হাজার ডলার এবং সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের তিন কোটি ২৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার এসেছে।  এদিকে গত এপ্রিল মাসে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২০৪ কোটি ৩০ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। গত মার্চে দেশে এসেছিল ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে চলতি অর্থবছরে সর্বোচ্চ ২১৬ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। আর গত জানুয়ারি মাসে দেশে প্রবাসী আয় এসেছিল ২১০ কোটি ৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার।
একীভূত হতে সোনালী-বিডিবিএলের সমঝোতা স্মারক সই
একীভূতকরণের কার্যক্রম শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক পিএলসি (বিডিবিএল)।  রোববার (১২ মে) ব্যাংক দুটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এ বছরের এপ্রিলে সোনালীর ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হতে বিডিবিএলের পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদনের পর এই উদ্যোগ নেওয়া হলো। সমঝোতা স্মারক সই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার, সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান জিয়াউল হাসান সিদ্দিকী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক-সিইও আফজাল করিম এবং বিডিবিএলের চেয়ারম্যান শামীমা নার্গিস ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. হাবিবুর রহমান গাজীসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে জিয়াউল হাসান সিদ্দিকী বলেন, ‘চুক্তি সইয়ের আগে চুক্তিটি ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করার জন্য সময় নেওয়া হয়েছে। কোনো প্রভাব ছাড়াই আমরা নিজেরাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাকে জানিয়েছি যে আমরা বিডিবিএলের সঙ্গে একীভূত হতে চাই।’ উল্লেখ্য, গত ডিসেম্বর পর্যন্ত সোনালী ব্যাংকের ঋণ ছিল ৯৩ হাজার ৯৬ কোটি টাকা। বাংলাদেরশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, সোনালীর বিতরণ করা ঋণের মধ্যে ১৩ হাজার ১৫০ কোটি টাকা ঝুঁকিতে; যা মোট বিতরণ করা ঋণের ১৪ দশমিক ১ শতাংশ। এ ছাড়া বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক ও বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্থা একীভূত হয়ে ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত বিডিবিএল  ব্যাংকটিও খেলাপি ঋণে জর্জরিত। বর্তমানে বিডিবিএলের খেলাপি দাঁড়িয়েছে ৯৮২ কোটি টাকা; যা বিতরণ করা ঋণের ৪২ দশমিক ৪৬ শতাংশ।