• ঢাকা রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
বিয়ের জন্য মৃত পাত্রের আত্মা চেয়ে বিজ্ঞাপন!
আজ বিশ্ব গাধা দিবস
আজ ৮ মে বিশ্ব গাধা দিবস। ‘গাধা’ শব্দটি হরহামেশাই ব্যবহার হয় মানুষের ক্ষেত্রে। একটু ভুল করলে বা না বুঝলে মানুষ সাধারণত তাকে গাধার সঙ্গে তুলনা করে। আবার কেউ বেশি পরিশ্রম করলে তাদের কাজকে অনেকেই গাধার খাটুনির সঙ্গে তুলনা করে। এক কথায়, বোঝা টানা এ প্রাণীটিকে বোকাসোকা হিসেবেই মনে করে মানুষ। এ থেকেই বোঝা যায় গাধা কতটা পরিশ্রম করে। এ ছাড়া গাধা ওষুধশিল্পের গুরুত্বপূর্ণ কাঁচামাল উৎপাদকও। মূলত প্রাণীটির প্রতি সচেতনতা ও ভালোবাসা তৈরির উদ্দেশ্যেই দিবসটির সূচনা করা হয়। গাধা দিবস উপলক্ষে ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন বিং ডট কম বিশেষ ডুডল প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, প্রাণিবিজ্ঞানী আর্ক রাজিক ২০১৮ সালে বিশ্ব গাধা দিবসের প্রচলন করেছিলেন। তিনি মূলত মরুভূমির প্রাণী নিয়ে কাজ করেন। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন গাধারা মানুষের জন্য যে পরিমাণ কাজ করে, সেই পরিমাণ স্বীকৃতি পাচ্ছে না। এ জন্য তিনি একটি ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করেন। তারপর সেখানে গাধাবিষয়ক বিভিন্ন তথ্য প্রচার করতে শুরু করেন। গাধার দুটি প্রজাতি। উভয়ই আফ্রিকান বন্য গাধার উপপ্রজাতি এবং এগুলো হলো- সোমালি বন্য গাধা ও নুবিয়ান বন্য গাধা। ইতিহাস বলছে, ৪০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে মানব সেবার কাজ করছে গাধা। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি গাধা রয়েছে চীনে। দেশটিতে গাধার চামড়ার নিচে থাকা এক ধরনের বিশেষ আঠা থেকে ওষুধ তৈরি করা হয়। এ ওষুধ অ্যাজমা থেকে ইনসোমনিয়ার মতো নানা রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ওষুধশিল্পে গাঁধার ব্যবহারের ফলে দেশটিতে ক্রমেই কমছে প্রাণীটির সংখ্যা।
১৪০ মিটার দীর্ঘ রুটি বানিয়ে ফরাসিদের রেকর্ড
৩৪ হাজার ম্যাক ডোনাল্ড বার্গার খেয়ে রেকর্ড
খোঁজ মিলল ৩৭০০ বছরের পুরোনো লিপস্টিকের
বুলগেরিয়ার পোমাকদের ঐতিহ্যবাহী বিয়ের অনুষ্ঠান
অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে প্রয়োজন যেসব সতর্কতা
সম্প্রতি রাজধানীর বেইলি রোডে আগুনে নারী-পুরুষ ও শিশুসহ আকালে প্রাণ হারিয়েছেন ৪৬ জন। আগুন সর্বগ্রাসী। তাই আগুন প্রতিরোধে সবার আগে প্রয়োজন সচেতনতা আর সতর্কতা। আগুন থেকে বাঁচতে সতর্ক থাকার কোনো বিকল্প নেই। প্রত্যেককে যে যার জায়গা থেকে আমাদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে। সেটা হোক বাসা, অফিস কিংবা যে কোনো স্থান। আগুন যাতে না লাগে সেজন্য সবার প্রথমে আমাদের এ বিষয় সতর্ক থাকতে হবে। মেনে চলতে হবে কিছু শর্ত। আর যদি আগুন লেগেই যায় তা হলেও কিছু সতর্কতা অবলম্বন  করতে হবে। সবার আগে আগুন লাগলে দ্রুত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা প্রতিরোধে কিছু সতর্কতা অবশ্যই মানতে হবে। যেমন- রান্নার পর সম্পূর্ণভাবে চুলা নিভিয়ে ফেলতে হবে চুলা। চুলা জ্বালানোর অন্তত আধা ঘণ্টা আগে জানালা দরজা খুলে দিতে হবে রান্নাঘরের। চুলা জ্বালানোর আগে কোনো লিকেজ আছে কিনা আগে পরীক্ষা করতে হবে। খোলা আগুন দিয়ে অনেকে পরীক্ষা করেন, এটা করবেন না। সাবানের ফেনা দিয়ে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ পরীক্ষা করে দেখতে হবে। ভেজা জামাকাপড় চুলার ওপর শুকাতে দেওয়া যাবে না। বাড়ির বিদ্যুৎ লাইন, গ্যাস লাইন কিছুদিন পরপর পরীক্ষা করতে হবে। এসি চালুর আগে পরীক্ষা করতে হবে ঠিক আছে কিনা, দীর্ঘদিন বন্ধ রাখার পর অবশ্যই সার্ভিসিং করিয়ে নিতে হবে। গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই তার মেয়াদ পরীক্ষা করে দেখতে হবে। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। প্রতি তিন বছর পরপর সিলিন্ডারের হাইড্রোলিক প্রেসার টেস্ট করা হয়েছে, এ বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে সিলিন্ডার ব্যবহার করতে হবে।  ভারী যন্ত্র চালাতে নির্দিষ্ট সকেট ও প্লাগ ব্যবহার করুন এবং অব্যবহৃত বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম মূল লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে হবে। এছাড়া অভিজ্ঞ লোক দিয়ে বাসার কিংবা অফিসের ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে।
১১০ ক্যারেট হিরা বসানো বিশ্বের সবচেয়ে দামি হাতঘড়ি, দাম কত?
ঘড়ি আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। দৈনন্দিন কাজে কমবেশি সবাই ঘড়ি ব্যবহার করেন এবং এর সঙ্গে পরিচিত। তবে ঘড়ি এখন আর শুরু সময়ের জানান দেয় না। আজ হাতঘড়ি মানে ফিটনেস কন্ট্রোলার। স্মার্ট ওয়াচের দুনিয়ায় এই ঘড়ি বিপি-সুগার-কোলেস্টরলের হিসেব রাখে। বিরাট কোহলি, সুনীল ছেত্রীদের মতো খেলোয়াড়রা বিশেষ ধরনের ঘড়ি ব্যবহার করেন। সেই সব ঘড়ির দাম আকাশছোঁয়া। আর এই ঘড়ির দাম স্বর্গছোঁয়া। হিরা-মণি-মুক্তা বসানো রাজকীয় ওই ঘড়ির দাম ৫৫ মিলিয়ন ডলার। যা বাংলাদেশী মুদ্রায় ৬০৪ কোটি টাকা। বিশ্বাস হয়? এটাই বিশ্বের সবচেয়ে দামি হাতঘড়ি! বহুমূল্য এই হাত ঘড়ির নাম গ্রাফ ডায়মন্ডস হ্যালুসিনেশন। ২০১৪ সালে লন্ডনের বিখ্যাত গ্রফ ডায়মন্ডস জুয়েলারি হিরা ও বহুমূল্য রত্ন বসানো এই ঘড়িটি তৈরি করে বিশ্বের সবচাইতে দামি ঘড়ি বলে দাবি গ্রাফ ডায়মন্ডস কোম্পানির। ১১০ ক্যারেটের নানা রঙের হিরা বসানো রয়েছে গ্রাফ ডায়মন্ডস কোম্পানির তৈরি এই ঘড়িটিতে। সবচেয়ে বড় হিরাটি বসানো হয়েছে ঘড়ির ডায়ালে, যার নাম পেল্লায় হিরে। নানা রঙের হিরে ও তাদের নানা রকম নিখুঁত নকশা ঘড়িটিকে আরও আকর্ষণীয় করেছে। মোট ৩০ জন অভিজ্ঞ ডিজাইনার, জেমোলজিস্ট, জহুরি মিলে তৈরি করেছেন এই ঘড়ি। এর আগে এই কোম্পানিই আরও একটি রাজকীয় ঘড়ি প্রকাশ্যে এসেছিল। যার দাম ছিল ৪৩৯ কোটি টাকার মতো। যদিও সেটিকে ছাপিয়ে গিয়েছে ‘ডায়মন্ডস হ্যালুসিনেশন’।  
গাড়ির অভিনব সংগ্রহ
পাকিস্তানে এক ব্যক্তির গাড়ির সংগ্রহ সত্যি নজর কাড়ার মতো৷ তিনি সেই সব গাড়ির ইতিহাস ও প্রেক্ষাপট তুলে ধরতে মিউজিয়াম খুলতে চান৷ পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে এমন গাড়ির সংগ্রহ আর নেই৷ সে বিষয়ে রাজা মুজাহিদ জাফরের আবেগের কোনো সীমা নেই৷ পপ কালচার জগতের রত্ন থেকে শুরু করে ঐতিহাসিক যান নিয়ে তার ৪০টি গাড়ির সংগ্রহ সত্যি অনবদ্য৷ জাফর রাওয়ালপিণ্ডি শহরের এক ধনী পরিবারের সদস্য৷ রিয়েল এস্টেট বা আবাসন ব্যবসার সঙ্গে তিনি যুক্ত৷ তিনি নিজে অবশ্য কৃষিকাজ, গবাদি পশুপালন ও মাছ ধরার কাজে ব্যস্ত থাকেন৷ বালক হিসেবেই তিনি একবার এক ক্লাসিক গাড়ি টুকরো করার কাজ দেখেছিলেন৷ চকমকে ধাতুর অংশ তাঁর কাছে সে সেময়ে অপ্রতিরোধ্য মনে হয়েছিল৷ তখন থেকেই পুরানো গাড়ির প্রতি তাঁর টান সৃষ্টি হয়৷ রাজা বলেন, আমার বয়স তখন প্রায় ২০৷ ওয়াল্সলে নামের একটি গাড়ি কিনেছিলাম৷ সেটা ব্রিটেনে তৈরি৷ আমি সেটিকে রিস্টোর করলাম৷ তারপর ১৯৮৫-৮৬ সাল থেকে আমি একের পর এক গাড়ির হাল ফেরানোর কাজ শুরু করলাম৷ এখনো আমি গাড়ি নিয়ে সেই কাজ করে চলেছি৷ ইসলামাবাদে জাফরের প্রাসাদের মতো বাসভবনের এক অংশে তাঁর আদরের যন্ত্রগুলি রাখা রয়েছে৷ তাঁর মালিকানার সব ভিন্টেজ কার পাকিস্তানেই কেনা৷ সেগুলি নানা পর্যায়ে বেহাল অবস্থায় ছিল৷ তিনি অনেক পরিশ্রম করে সেগুলিকে আবার আগের গৌরবে ফিরিয়ে আনেন৷ তবে যন্ত্রাংশের সন্ধান পাওয়া খুবই কঠিন৷ অ্যামেরিকা বা ইউরোপ থেকে বেশিরভাগ যন্ত্রাংশ আনাতে হয়৷ রাজা মুজাহিদ জাফর বলেন, আমি যখন গাড়ি জোগাড় করা শুরু করলাম, তখন ভাবিনি যে একদিন আমার এত বড় আকারের সংগ্রহ হবে৷ সেই পর্যায়ে পৌঁছতে ৩৪-৩৫ বছর লেগেছিল৷ নিজের সংগ্রহ জনসাধারণের সামনে তুলে ধরতে জাফর এখন স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছে গাড়ি মিউজিয়াম খোলার বিষয়ে সহায়তা চেয়েছেন৷ রাজা বলেন, আমি সেই মিউজিয়ামকে এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অংশ করতে চাই, যাতে গোটা পাকিস্তান থেকে ছাত্রছাত্রীরা যখন সেখানে আসবে, তখন তাদের গাড়ি সৃষ্টি থেকে শুরু করে বর্তমান অবস্থায় উন্নতির বিষয়ে জানাতে পারি৷ প্রথম দিন থেকেই টাকা উপার্জন, বড়াই করা বা এই সব গাড়ির পেছনে বাড়তি অর্থ ঢালা আমার লক্ষ্য ছিল না৷ আমি ভালোবাসা দিয়ে আবার সেগুলির হাল ফিরিয়েছিলাম এবং সেই কাজে যতটা সম্ভব মূল যন্ত্রাংশ ব্যবহার করেছি৷ তাঁর সংগ্রহের মধ্যে ১৯৫৯ সালের পেজো ২০৩ মডেলও রয়েছে৷ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সেটিই ছিল কোম্পানির প্রথম গাড়ি৷ আর আছে রোল্স রয়েস সিলভার শ্যাডো৷ জেমস বন্ড চলচ্চিত্রের দৌলতে এই গাড়ি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে৷ মহম্মদ আলির মতো বিখ্যাত মানুষও সেই মডেল পছন্দ করতেন৷ উইম্বলডন হোয়াইট ফোর্ড মুস্ট্যাং মডেলও জাফরের সংগ্রহে রয়েছে৷ গোল্ডফিঙ্গার চলচ্চিত্রে বন্ডের নায়িকা তানিয়া ম্যালেট সেই গাড়ির জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে দেন৷ তবে বুলিট চলচ্চিত্রে সর্বকালের অন্যতম সেরা কার চেজ দৃশ্যে স্টিভ ম্যাককুইনের কারণে গাড়িটি অমর হয়ে ওঠে৷ তবে জাফরের গাড়ির সংগ্রহের সেরা মুকুট হলো মার্সিডিজ ১৭০ভি মডেল৷ সেটিই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে সবচেয়ে জনপ্রিয় মার্সিডিজ মডেল ছিলো৷ সেটির দৌলতেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ব্র্যান্ড হিসেবে মার্সিডিজ আবার মাথা তুলে দাঁড়াতে পেরেছিল৷ রাজা বলেন, আমি কখনোই গাড়ির মূল্য ও সেটি আবার বিক্রি করার ভাবনা নিয়ে গাড়ি সংগ্রহ করি না৷ আমি কখনোই গাড়ি বিক্রির চেষ্টা করি না৷ ইহজগতে আর না থাকলে হয়তো আমার সন্তান বা নাতিনাতনিরা সেগুলি বিক্রি করবে৷ কিন্তু আমার কোনো গাড়ি বিক্রি করার ইচ্ছে নেই৷
আসছে ফাল্গুন-ভালোবাসা দিবস, বাড়ছে ফুলের দাম
বসন্ত বরণ, ভালোবাসা দিবস আর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসকে ঘিরে প্রতিবছর সারাদেশে জমে ওঠে ফুলের বাজার। তবে এ বছর একটু আগেভাগেই শুরু হয়েছে ফুলের বাণিজ্য। ক্রেতাদের ভিড় বেড়েছে রাজধানীর ফুলের দোকানগুলোতে। ক্রেতারা বলছেন আগের তুলনায় ফুলের দাম বেশ চড়া। দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে ফুলের রানি গোলাপের। পহেলা ফাল্গুন ও বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে গোলাপের কদর বাড়ে। প্রেমিক-প্রেমিকা আর ভালবাসার মানুষকে গোলাপের উপহার না দিলে কি ভালবাসা পূর্ণতা পায়? তাই সবাই কমবেশি গোলাপ কিনে।  তবে এখনও ভালবাসা দিবসের বাকি প্রায় এক সপ্তাহ। এর মধ্যেই  জমে ওঠেছে গোলাপের বেচাকেনা। বিক্রি হচ্ছে ৫ গুণ বেশি দামে। কয়েকদিন আগেও যে গোলাপ বিক্রি হত ১০ থেকে ২০ টাকায়, সেটি এখন বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকায়। ক্রেতারা বলছেন, দাম বেশি হলেও পছন্দমত ফুল পাওয়া কষ্টকর। রাজধানীর শাহবাগ, কাঁটাবনসহ বেশ কয়েকটি ফুলের দোকান ঘুরে দেখা যায়, অন্যান্য ফুলের তুলনায় গোলাপের চাহিদা বেশি। বিক্রেতারাও দাম হাঁকছেন কয়েকগুণ। বাধ্য হয়ে বেশি দামেই কিনছেন ক্রেতারা। এ ছাড়া রজনীগন্ধা বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা এবং চন্দ্রমল্লিকা ১০-১৫ টাকা করে। শাহবাগে ফুলের দোকানে কথা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সজীবের সঙ্গে। তিনি জানান, গোলাপ ফুলের দাম তুলনামূলক বেশি নিচ্ছেন বিক্রেতারা। একটি গোলাপ তিনি নিয়েছেন ৬০ টাকা দিয়ে। আবুল কালাম। পেশায় ব্যবসায়ী। অফিসের কাজে ফুল কিনতে এসেছেন। তিনি বলেন, প্রায় সময়ই তোড়া কিনতে হয়, কিন্তু এবার কিনতে হলো অনেক বেশি দামে। অন্য সময় যেটার দাম ২৫০ টাকা ছিল, সেটা আজ ৬০০ টাকা। গোলাপের সংখ্যা খুবই কম। ফুলবিক্রেতা নুর আলম বলেন, হঠাৎ করেই ফুলের চাহিদা বেড়ে গেছে। বিভিন্ন বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় এবং নতুন শিক্ষার্থীদের বরণ অনুষ্ঠানে প্রচুর ফুলের চাহিদা। এ ছাড়া সামনে বসন্ত বরণ, ভালোবাসা দিবস। ফুলবিক্রেতা শরীফ বলেন, কয়েকদিন আগেও গোলাপ ১০ টাকা করে বিক্রি করেছি। এখন বেশি দামে কিনতে হচ্ছে, তাই বিক্রিও করছি বেশি দামে। ফেব্রুয়ারি মাসে ফুলের দাম একটু বেশিই থাকে। এমন দাম চলবে আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। তারপর আবার কমবে।