ঢাকাশুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ২৮ চৈত্র ১৪৩১

বিপ টেস্টে লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেননি আশরাফুল, নাসিরসহ অনেকে

আরটিভি অনলাইন রিপোর্ট

মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর ২০১৯ , ০৩:৪২ পিএম


loading/img
ছবি- সংগৃহীত

ফিটনেসের পরীক্ষা দিয়েই এবার জাতীয় লিগে খেলতে হবে ক্রিকেটারদের। ব্যপারটা বড়ই দুশ্চিন্তার ছিল সিনিয়র ক্রিকেটারদের জন্য। বিশেষ করে যারা জাতীয় দল, এইচপি দল কিংবা বয়ঃভিত্তিক দলগুলোতে নেই অনেক দিন ধরে।

বিজ্ঞাপন

গত কদিন ধরে এ নিয়ে চিন্তার শেষ নেই তাদের। আজ প্রথম দিনে ছিল বিপ টেস্ট। এই পরীক্ষার মার্কস ধরা হয়েছিল ১১ পয়েন্ট।

সকালে সবার আগে পরীক্ষা দেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুল। পরীক্ষার ফলাফল ছিল ফেল। অর্থাৎ ৯.৬ পয়েন্ট পেয়ে পাশ করতে পারেননি তিনি।

বিজ্ঞাপন

এ নিয়ে গণমাধ্যমকে জানান, আমাকে ৯.৬ দিয়েছে। তবে আমি বিশ্বাস করি, আরও সাত-আট দিন ভালো মতো অনুশীলন করলে উন্নতি করা যাবে। আবার চার তারিখে একটা সুযোগ আছে। এই তিন চারদিন অনুশীলন করলে এবং চেষ্টা করলে হয়তোবা আরও উন্নতি করতে পারব।

আশরাফুল মনে করেন, বিপ টেস্টের পাস মার্ক ১১ এর পরিবর্তে ১০.৫ করলে সবার জন্য সহজ হতো।

শুধু আশরাফুল নন, দীর্ঘদিন জাতীয় দলের বাইরে থাকা নাসির হোসেনও পাশ মার্কস উঠাতে পারেননি বিপ টেস্টে। ৯.৭ পয়েন্ট পেয়ে তারও অপেক্ষা বাড়ছে পরবর্তী পরীক্ষার জন্য। পাশ করতে পারেননি স্পিনার আব্দুর রাজ্জাকও। তারও মার্কস ৯ এর নিচে।

বিজ্ঞাপন

প্রথম দিনে পরীক্ষা দিয়েছেন অনেকেই। তার মধ্যে আবু হায়দার ১১.১, জাহিদুজ্জামান ১২.৯, সৈকত আলী ১১.৪,  মার্শাল আইয়ুব ১১.৪, জুনাইদ সিদ্দিকি ১১.২, মিজানুর রহমান ১১.৬, শামসুর রহমান ১১.৩, আল আমিন জুনিয়র ১১.৩, মেহেদি মারুফ ১১.৮, শুভাগত ১১, অপু ১১.১, জুবায়ের লিখন ১১.২, মানিক ১২.৮, মোহাম্মদ শাকিল ১২.৬ ও আরাফাত সানি ১০.৯ এবং নাদিফ চৌধুরী ১০.৪ পয়েন্ট পেয়ে ফেল করেছেন প্রথম দিনের পরীক্ষায়।

এক বিপ টেস্টে ফেল করলেই যে জাতীয় লিগ থেকে ছিটকে পড়বেন সেটিও নয়। এরপর আরও পরীক্ষা রয়েছে ফিটনেসের। সেখানে ঠিকঠাক উত্তীর্ণ হলেই তবে খেলতে পারবেন আসন্ন মৌসুমে।

এমআর/

আরটিভি খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

বিজ্ঞাপন


© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৬-২০২৫ | RTV Online |