• ঢাকা শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
রাজশাহীর ডিআইজি আনিসসহ ৮ জনকে আসামি করে মামলা
ধানখেত থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যশোর মনিরামপুরের ঝাঁপা ইউনিয়নের জোকা ঈদগাহ সংলগ্ন একটি ধানখেত থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের এক যুবকের (৪০) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশি। বৃহস্পতিবার (২ মে) সকালে খবর পেয়ে পুলিশ ধানখেতে পড়ে থাকা মৃতদেহটি উদ্ধার করে।  জানা যায়, এদিন সকালে ধানখেত মালিক আয়ুব হোসেন শ্রমিক নিয়ে ধান কাটার উদ্দেশ্যে মাঠে যান। এক প্রান্তের শ্রমিক ধান কাটার জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকেন। এ সময় জমির মালিক খেত পরিদর্শন করার সময় খেতের অপরপ্রান্তে অজ্ঞাত ওই যুবকের মৃতদেহ দেখতে পান। এ সময় ধানখেতের মালিকের চিৎকারে এলাকার লোকজন ছুটে আসে। এরপর স্থানীয় ইউপি সদস্য ঝাঁপা পুলিশ ফাঁড়িতে খবর দিলে পুলিশ এসে মৃতদেহটি উদ্ধার করে। যুবকের গলায় ধারালো অস্ত্রের ও রক্তের দাগ দেখা গেছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মৃতদেহের পরিচয় পাওয়া যায়নি। মনিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এ বি এম মেহেদী মাসুদ বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করেছে। ময়না তদন্তের জন্য লাশ যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসাপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পুকুরে জড়ানো অবস্থায় ছিল ভাই-বোনের মরদেহ
যশোরে ট্রাক ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ২
দোকানের ভেতর পুড়ল প্রতিবন্ধী বাবা, বাঁচানোর চেষ্টায় আহত ছেলে
যশোরে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শ্রমিক নিহত
ছাদ থেকে পড়ে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তার মৃত্যু
যশোরের মনিরামপুরে ৩ তলার ছাদ থেকে পড়ে অবসরপ্রাপ্ত এক পুলিশ কর্মকর্তা মারা গেছেন।  শনিবার (২৭ জানুয়ারি) উপজেলার ঢাকুরিয়া ইউনিয়নের ভবানীপুর গ্রাম থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত পুলিশ কর্মকর্তার নাম হারাধন কুণ্ডু (৬৪)। তিনি ভবানীপুর গ্রামের তারাপদ কুণ্ডুর ছেলে।  ২০১৬ সালে পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) পদে চাকরি থেকে অবসরে যান তিনি। স্বজনরা জানান, হারাধন কুণ্ডুর প্রথম স্ত্রীর ঘরে ২ মেয়ে রয়েছে। প্রথম স্ত্রীর মৃত্যুর পর দ্বিতীয় বিয়ে করেছিলেন হারাধন। তিন মাস আগে তার দ্বিতীয় স্ত্রী মারা গেছেন। এরপর থেকে বাড়িতে একা থাকতেন তিনি।  হারাধন কুণ্ডুর বড় মেয়ে মাধুরী কুণ্ডু জানান, কয়েক দিন আগে বাবার বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন তিনি। তার বাবা বাড়ির তিনতলা ছাদের একটি কক্ষে থাকতেন। এক বছর আগে তিনি ব্রেন স্ট্রোক করেছিলেন। প্রতিদিনের মতো শনিবার ভোরে বাড়ির খোলা ছাদে হাঁটাহাঁটি করছিলেন তিনি। ধারণা করা হচ্ছে, অসাবধানতাবশত পা পিছলে ছাদ থেকে নিচে পড়ে যান। এতে মাথায় আঘাত লেগে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়েছে।  ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন মনিরামপুর থানার ওসি (তদন্ত) মাহবুবুর রহমান।  তিনি বলেন, অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তার মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে আমরা মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
যশোরে স্কেভেটরচালকের মরদেহ উদ্ধার
যশোরে ফরিদুল ইসলাম নামে এক স্কেভেটরচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (১ জানুয়ারি) চাঁচড়া ইউনিয়নের সাড়াপোল গ্রাম থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ফরিদুল ইসলাম মণিরামপুর উপজেলার মল্লিকপুর ঝাঁপা গ্রামের মুনসুর আলীর ছেলে। জানা যায়, গত কয়েক দিন যাবৎ স্কেভেটরচালক সাড়াপোল গ্রামে মাটি কাটছিলেন। তিনি রাতে স্কেভেটরের মধ্যেই ঘুমিয়ে থাকতেন। সকালে এলাকাবাসী স্কেভেটরের কাছে গিয়ে দেখতে পান তিনি ঘুমিয়ে রয়েছেন। অনেক ডাকাডাকি করেও তার সাড়া মিলছে না। এরপর তারা চাঁচড়া পুলিশ ফাঁড়িতে খবর দেন। পরে পুলিশ গিয়ে তার মরদেহ উদ্ধার করে। তবে কি কারণে তার মৃত্যু হয়েছে সেটা জানাতে পারেনি পুলিশ ও এলাকাবাসী। তার মৃত্যু রহস্যজনক বলে পুলিশ মন্তব্য করেছে। এ কারণে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানায় মামলা হয়েছে।