ঢাকাসোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২

একাডেমিক এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন নোবিপ্রবির ১০১ শিক্ষক-শিক্ষার্থী

নোবিপ্রবি প্রতিনিধি, আরটিভি নিউজ 

মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫ , ০৩:৪২ পিএম


loading/img
ছবি: আরটিভি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) ১৯তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপনকে ঘিরে রিসার্চ ফেয়ার ও একাডেমিক এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড প্রদানসহ নানা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

বিজ্ঞাপন

সোমবার (২৩ জুন) দিনব্যাপী আয়োজিত এ অনুষ্ঠানমালায় প্রধান অতিথি ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এতে সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. হায়দার আলী, নোবিপ্রবির প্রোভিসি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রেজওয়ানুল হক, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হানিফ, প্রাক্তন ভিসি (ভারপ্রাপ্ত) ও প্রোভিসি অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন, পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার, নোয়াখালীর কমান্ড্যান্ট (ডিআইজি) মো. হায়দার আলী খান,  নোয়াখালী জেলা প্রশাসক খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ, নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহ্-আল-ফারুক ও নোবিপ্রবি রিসার্চ সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম।

বিজ্ঞাপন

সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন সংলগ্ন গোলচত্বরে পতাকা উত্তোলন, বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে রিসার্চ ফেয়ার উদ্বোধন করেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। উদ্বোধন শেষে তিনি অতিথিদের সাথে নিয়ে রিসার্চ ফেয়ারে অংশ নেয়া বিভিন্ন ইনস্টিটিউট, বিভাগ ও সংগঠনের স্টলসমূহ পরিদর্শন করেন। এরপর বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ রুহুল আমিন অডিটোরিয়ামে একাডেমিক এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে শিক্ষা উপদেষ্টা প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিয়ে ৭০ জন শিক্ষককে ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড ও রিসার্চ অ্যাওয়ার্ড এবং ৩১ জন শিক্ষার্থীকে ডিনস্ অ্যাওয়ার্ড প্রদান করেন। এ সময় শিক্ষা উপদেষ্টা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থাপনার ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন ও সেবা এবং উন্নয়ন কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ১৯ থেকে ২০ বছরে পা দিয়েছে। বয়সে যেহেতু তরুণ প্রতিষ্ঠান তাই ছাত্রছাত্রীদের আবাসন ও যাতায়াতসহ নানা সঙ্কটের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। শিক্ষকদেরও গবেষণা বরাদ্দ ও ল্যাব সুবিধাসহ নানা বিষয় নিয়ে অভাব-অভিযোগ থাকতে পারে। কোনোটাই কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। 

তিনি আরও বলেন, আমরা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এ বিষয়গুলো বিবেচনার চেষ্টা করছি। বিগত সময়ে ভেবেছিলাম আমার জীবদ্দশায় হয়তো প্রজা হয়েই মৃত্যুবরণ করতে হবে। কিন্তু তরুণ সমাজ জেগে ওঠে ফ্যাসিবাদের প্রতিরোধ এবং উৎখাত করল। কোনো জাতি বৈষম্য দূর করতে চাইলে তার সবচেয়ে বড় বাহন হলো শিক্ষা। অন্ধ বিশ্বাসের চর্চা না করে বিজ্ঞানের চর্চা করতে হবে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে হবে।

বিজ্ঞাপন

আরটিভি/এমকে -টি

আরটিভি খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

বিজ্ঞাপন


© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৬-২০২৫ | RTV Online |