• ঢাকা সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
তুরাগ তীরে জুবায়েরপন্থীদের ৫ দিনের ‘জোড় ইজতেমা’ শুরু
কাশিমপুরে ফ্ল্যাট থেকে ২ যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
গাজীপুরের কাশিমপুরে চারতলা ভবনের ফ্ল্যাট থেকে দুই যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার রাত ২টায় মহানগরীর কাশিমপুরের মাধবপুর এলাকার রেজাউল করিমের মালিকানাধীন ভবন থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বুধবার (৬ নভেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাশিমপুর থানার ওসি সাইফুল ইসলাম।  খবর পেয়ে রাতেই গাজীপুর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ও থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। নিহতরা হলেন সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটা উপজেলার চাঁদপুর গ্রামের মৃত রবিউল ইসলামের ছেলে রাসেল হোসেন (২৩) এবং ভোলা জেলার সদর উপজেলার চরভেদুরা গ্রামের জাফর আলীর ছেলে সুফিয়ান (২৪)। তারা উভয়ে কাশিমপুর থানাধীন মাধবপুর উত্তরপাড়া এলাকায় রেজাউল করিমের বাসায় ভাড়া থেকে একটি কারখানার গোডাউনে প্যাকেজিংয়ের কাজ করতেন। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, নিহত রাসেল ও সুফিয়ান চারতলা ওই ভবনের চারতলা ফ্ল্যাটে দীর্ঘদিন ভাড়া বাসায় বসবাস করে স্থানীয় একটি কারখানার গোডাউনে প্যাকেজিংয়ের কাজ করতেন। কারখানার মালিক রাতে ওই ভবনের কেয়ারটেকার বকুলকে ফোন করে বলেন, রাসেল ও সুফিয়ান মঙ্গলবার কারখানায় আসেনি। পরে কেয়ারটেকার বকুল রাত ১১টায় ৪তলায় উঠে কক্ষের ভেতর তাদের গলাকাটা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। পরে কাশিমপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে। এ বিষয়ে কাশিমপুর থানার ওসি সাইফুল ইসলাম বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে কেন এবং কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। আরটিভি/এমকে-টি
গাজীপুরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে নিহত ১
নিখোঁজের ৩ দিন পর বাসচালকের মরদেহ উদ্ধার
বৈদ্যুতিক তার প্যাঁচানো যুবক-যুবতীর মরদেহ উদ্ধার
মাটি খুঁড়তেই মিলল ১৬ গ্রেনেড, অতঃপর...
হাসপাতালের লিফটে আটকে রোগীর মৃত্যু
গাজীপুরে হাসপাতালের লিফটে আটকা পড়ে মতাজ বেগম (৫৩) নামে এক রোগীর মর্মান্তিক মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। রোববার (১২ মে) বেলা ১১টার দিকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজে এ দুর্ঘটনা ঘটে।  মমতাজ বেগম কাপাসিয়া উপজেলার বারিগাঁও গ্রামের শারফুদ্দিনের মেয়ে। মমতাজের মামা শাহাদাত হোসেন সেলিম জানান, আজ সকাল ৬টার দিকে অসুস্থতার কারণে মমতাজকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন তিনি এবং মমতাজের ছেলে মান্নান (২৫) ও মেয়ে শারমিন (২০)।  বেলা ১১টার দিকে হাসপাতালের ১১ তলা থেকে চতুর্থ তলায় ডাক্তার দেখাতে লিফটে করে নামার সময় হঠাৎ লিফট বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় লিফটে ১৮ থেকে ২০ জন মানুষ ছিলেন। তারা ৪৫ মিনিট লিফটের ভেতর আটকে থাকেন। পরে হাসপাতালের লোকজন ৯ তলায় লিফট ফাঁকা করে তাদের বাইরে বের করে আনেন। তবে বের হওয়ার আগেই মমতাজ মারা যান। লিফটে আটকে থাকা আলাউদ্দিন নামে হাসপাতালের এক কর্মী মমতাজকে বাঁচাতে চেষ্টা করেন বলেও জানান তিনি। এ বিষয়ে গাজীপুর তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম  গণমাধ্যমকে বলেন, সকালে মমতাজ বেগমকে বুকে ব্যথা অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। পরে মেডিসিন বিভাগ থেকে ৪ তলায় নেওয়ার জন্য লিফটে তোলা হয়। এ সময় লিফটে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। এতে দীর্ঘ সময় লিফট আটকে থাকেন। পরে লিফটম্যান ও ফায়ার সার্ভিসের লোক এসে উদ্ধার করেন। লিফটে আটকা সবাই সুস্থ ছিলেন, কিন্তু উনি অসুস্থ থাকায় মারা গেছেন। বিষয়টি তদন্ত করা হবে। 
গাজীপুরে গাড়ির ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
গাজীপুরের বাইমাইল এলাকায় অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও একজন।  শুক্রবার (১০ মে) রাত পৌনে ৯টায় গাজীপুর-টাঙ্গাইল মহাসড়কের বাইমাইল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, ময়মনসিংহের নান্দাইল থানার মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নের মারফত আলীর ছেলে মনজুর সরকার (৩৮) ও বগুড়ার মোকামতলা এলাকার এহসান হাসান (৪২)।  জানা যায়, নিহত মনজুর গাজীপুরের মহানগরের কোনাবাড়ীর এশরারনগর হাউসিং এলাকায় ও এহসান হাসান হরিণাচালার এলাকায় বসবাস করতেন। আহত আব্দুল হামিদের (৪৫) বাড়ি পাবনায়। তিনি হরিণাচালায় বসবাস করতেন। তারা তিনজনই এলাকায় ঝুট ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত। স্থানীয়রা জানান, রাত ৯টার কিছু সময় পর কোনাবাড়ী থেকে মোটরসাইকেলে করে মনজুর সরকার, এহসান হাসান ও আব্দুল হামিদ ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক ধরে গাজীপুরের দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় বাইমাইল ব্রিজের ওপর পৌঁছালে পেছন থেকে অজ্ঞাত একটি গাড়ি মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দেয়।  এতে তিন আরোহী মহাসড়কের ওপর পড়ে যান। গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়ে মনজুর সরকার ও এহসান হাসান ঘটনাস্থলেই মারা যান এবং আব্দুল হামিদ গুরুতর আহত হন। আহত অবস্থায় তাকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কোনাবাড়ী থানার ওসি কে এম আশরাফ উদ্দিন। তিনি বলেন, দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাটি কীভাবে ঘটেছে তা নিশ্চিত না। তবে ধারণা করছি কোনো গাড়িচাপায় তাদের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসকের ফেসবুক আইডি হ্যাক
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামের ব্যক্তিগত ফেসবুক একাউন্ট ও জেলা প্রশাসকের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাক করা হয়েছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। বুধবার (৮ মে) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. মতিউর রহমান। তিনি বলেন, বর্তমানে একাউন্ট দুটি আনভিজিবল হয়ে আছে। বিষয়টি প্রথমে ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। পরে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক থাকার অনুরোধ করেন। যদি দুটি একাউন্ট থেকে কোনো বিভ্রান্তিকর পোস্ট বা অন্য কোনো কনটেন্ট প্রকাশ পায় তাহলে তাতে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সকলকে অনুরোধ করেন তিনি।
গাজীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল প্রকৌশলীর
গাজীপুরের পূবাইলের মীরের বাজার এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় শাহাদাত হোসেন মুন্না (২৭) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন।  বুধবার (১ মে) সকালে মীরের বাজার এলাকার গাজীপুর-গাউছিয়া বাইপাস সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শাহাদাত হোসেন ময়মনসিংহের নান্দাইল থানার রামগতি গ্রামের তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে। তিনি গাজীপুর-গাউছিয়া ঢাকা বাইপাস সড়ক উন্নয়ন প্রজেক্টের ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শাহাদাত হোসেন মোটরসাইকেলে করে গাজীপুর যাওয়ার পথে বিপরীত দিক থেকে আসা মালবোঝাই একটি ট্রাক তাকে ধাক্কা দেয়। এ সময় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে তাকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন পূবাইল থানার ওসি মো. কামরুজ্জামান। তিনি বলেন, শাহাদাত হোসেনকে আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পর তার মৃত্যু হয়। তার মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ট্রাকটি জব্দ করা গেলেও চালক পালিয়েছে।  এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন আছে বলে জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।
গাজীপুরে স্কুলছাত্রকে হত্যার দায়ে ৭ জনের যাবজ্জীবন
অপহরণের পর এক লাখ টাকা মুক্তিপণ না পেয়ে এক স্কুলছাত্রকে হত্যার দায়ে সাতজনকে সশ্রম যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সোমবার (২৯ এপ্রিল) গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-২ আদালতের বিচারক মো. বাহাউদ্দিন কাজী এ রায় দেন। রায়ে প্রত্যেককে ১০ লাখ টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন সেলিম (২২), আব্দুল্লাহ আলম মামুন (১৯), শাহ আলম (২৯), মো. রিপন মিয়া (৩০), মো. মিলন খন্দকার (২৪), মো. তানজিল (২৪) ও শফিকুল ইসলাম (২২)। রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন আব্দুল্লাহ আল মামুন, সেলিম, রিপন খন্দকার ও মো. তানজিল। শাহ আলম ও মিলন খন্দকার জামিন নিয়ে পলাতক এবং শফিকুল ইসলাম মামলার শুরু থেকেই পলাতক রয়েছেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ৮ ডিসেম্বর রাত ৮টার দিকে গাজীপুর সদর উপজেলার ভবানীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির ছাত্র মো. সোহেল পার্শ্ববর্তী চায়ের দোকানে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়। এরপর তিনি আর বাড়িতে ফিরে আসেনি। পরদিন সোহেলের বাবার মোবাইলে ফোন দিয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তি সোহেলের সন্ধান লাভের জন্য ১ লাখ টাকা দাবি করেন। ১০ ডিসেম্বর সকালে জয়দেবপুর থানার লুটিয়ারচালা গ্রামের মিনারদাগ নামক স্থানে গজারী বনের ভেতরে ছেলের মরদেহ পড়ে থাকার খবর পান। পরে খবর পেয়ে জয়দেবপুর থানার পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় নিহতের বাবা ফজলুল হক বাদী হয়ে অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, অজ্ঞাতনামা খুনিরা অজ্ঞাত কারণে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে তার ছেলে মো. সোহেলকে বাড়ি থেকে পার্শ্ববর্তী দোকানে যাওয়ার পথে কৌশলে ডেকে নিয়ে মারপিট করে গলায় প্লাস্টিকের সুতো প্যাঁচিয়ে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করে। হত্যার রহস্য গোপন করার জন্য মরদেহ ঘটনাস্থল লুটিয়ারচালা এলাকার মিনারদাগ গজারী বনের ভেতরে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। মামলাটি জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই মোহাম্মদ হাসান তদন্তের পর ২০১৫ সালের ১৮ জানুয়ারি ওই সাতজনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দেন। দীর্ঘ শুনানির পর আদালত সাত আসামিকে সাজা প্রদান করেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এপিপি মাহবুব আলম মামুন। আসামিপক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট লাবিব সিদ্দিকী।
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল হাতির মরদেহ
গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর মহাসড়কের পাশ থেকে একটি হাতির মরদেহ উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে রাজেন্দ্রপুর ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানের ২নং গেট এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশ থেকে হাতির মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।  ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা রুবিয়া ইসলাম। তিনি বলেন, মঙ্গলবার সকালে ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মহাসড়কের পাশে হাতির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে আমাদের বিষয়টি জানান। ঘটনাস্থলে এসে দেখি হাতির মাথায় ক্ষতচিহ্ন রয়েছে। দাঁতগুলো উঠিয়ে নিয়ে গেছে। ইতোমধ্যে, পুলিশের একটি ফরেনসিক টিম ঘটনাস্থলে রওনা দিয়েছে। তিনি আরও বলেন, তাৎক্ষণিকভাবে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছি। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সদর থানা পুলিশ ও ট্যুরিস্ট পুলিশের টিম ঘটনাস্থলে আছে। পুলিশের ফরেনসিক টিম তথ্য সংগ্রহের পর ভেটেনারি সার্জন ও কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ভেটেনারি সার্জন যৌথভাবে পোস্টমর্টেম করবে। তারপর হাতির মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। তবে আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি, অন্য কোথাও হাতিটির মৃত্যু হয়েছে। পরে এখানে এনে ফেলে রেখেছে। তদন্তের পর এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।