• ঢাকা সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
বসতঘরে যাত্রীবাহী বাস, ঘুমন্ত বৃদ্ধা নিহত
গাজীপুরে ডাকাতের ছুরিকাঘাতে পিকআপের হেলপার নিহত, চালক আহত
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় মুরগি ক্রয় করতে যাওয়া পিকআপে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ডাকাতের ছুরিকাঘাতে পিকআপের হেলপার (চালকের সহকারী) জাকিরুল ইসলাম (২০) নিহত এবং চালক হৃদয় (২৭) আহত হয়েছে। শনিবার রাত ২টায় কাপাসিয়া-মনোহরদী সড়কের কাপাসিয়া উপজেলার সালদৈ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।  রোববার (১৩ অক্টোবর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন। নিহত জাকিরুল ইসলাম ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মমরেজপুর গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে এবং আহত চালক হৃদয় কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার মাধখোলা গ্রামের ছিদ্দিক মিয়ার ছেলে। কাপাসিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবদুল মমিন বলেন, গাজীপুর থেকে পিকআপ নিয়ে কাপাসিয়ার সালদৈ এলাকায় মুরগি কেনার জন্য আসছিল চালক হৃদয় ও তার সহকারী জাকিরুল ইসলাম। রাত ২টার দিকে কাপাসিয়া-মনোহরদী সড়কের কাপাসিয়া উপজেলার সালদৈ এলাকায় পৌঁছালে সড়কের পাশে ওত পেতে থাকা ডাকাত সদস্যরা তাদের পিকআপ লক্ষ্য করে ঢিল ছোড়ে। এ সময় পিকআপের সামনের গ্লাসে ঢিল লাগলে চালক গাড়ির গতি কমিয়ে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সড়কের পাশ থেকে ১০ থেকে ১২ জন ডাকাত তাদের পিকআপ ঘেরাও করে। ডাকাতরা চালক হৃদয়কে গাড়ি থেকে নামিয়ে তার কাছে থাকা মুরগি ক্রয়ের টাকা ডাকাতদের দিতে বলে। তার কাছে টাকা নেই এবং সে টাকার বিষয়ে কিছু জানে না বলে ডাকাতদের জানায় সে। পরে ডাকাতরা পিকআপের ভেতরে থাকা হেলপার (চালকের সহকারী) জাকিরুল ইসলামের কাছে টাকা চায়। সে টাকা দিতে অস্বীকার করলে ডাকাতরা তার গলায় ধারালো ছুরি দিয়ে আঘাত করে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে আহত করে। পরে ডাকাতরা তার কাছে থাকা মুরগি কেনার নগদ এক লাখ ৩০ হাজার টাকা নিয়ে যায়। কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন আহত চালক হৃদয় জানান, ডাকাতরা চলে যাওয়ার পর পিকআপে উঠে হেলপার জাকিরুলকে ধাক্কা দিলে তাকে মৃত দেখতে পায় হৃদয়। পরে জাকিরুলসহ পিকআপ নিয়ে কাপাসিয়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সাইফুলের চায়ের দোকানে এসে স্থানীয়দেরকে জানালে তারা কাপাসিয়া থানায় খবর দেয় এবং চিকিৎসার জন্য আমাকে কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মামুনুর রহমান বলেন, ডাকাতদের হামলায় আহত চালক হৃদয়কে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাখা হয়েছে। ঘটনাস্থলে ডাকাতরা চালকের সহকারী জাকিরুল ইসলামকে হত্যা করেছে বলে শুনেছি। কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন জানান, ডাকাতদের ছুরিকাঘাতে নিহত জাকিরুল ইসলামের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার গলায় ধারালো ছুরির আঘাত রয়েছে। এ ছাড়াও শরীরের বিভিন্ন স্থানে কোপানোর আঘাত রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য নিহতের মরদেহ গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আরটিভি/এমকে/এআর
আ.লীগ সরকার ধর্মীয় শিক্ষাকে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে: মিজানুর রহমান
সাবেক প্রতিমন্ত্রী রিমিসহ ৯২ জনের বিরুদ্ধে মামলা 
গৃহবধূকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
কাপাসিয়ায় পানিতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু
রাজেন্দ্রপুরে বাস-পিকআপ সংঘর্ষ, আহত ৩
গাজীপুরের কাপাসিয়া-রাজেন্দ্রপুর সড়কের রাজেন্দ্রপুর চৌরাস্তায় যাত্রীবাহী বাস ও পিকআপভ্যানের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৩ যাত্রী আহত হয়েছেন। তাৎক্ষণিক আহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠান। সোমবার (২৪ জুন) সকাল সাড়ে ৭টায় রাজেন্দ্রপুর চৌরাস্তায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।  দুর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন গাজীপুরের শালনা হাইওয়ে থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) ফারুক হোসেন। প্রত্যক্ষদর্শী জিয়াউল আহসান বলেন, কিশোরগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী ‘অনন্যা ক্লাসিক’ নামে একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে পিকআপভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে বাসের সামনের অংশ ভেঙে যায়। এ বিষয়ে বাবুল খান নামে ‘অনন্যা ক্লাসিক’ এর এক কর্মকর্তা বলেন, ‘বাসের সামনের অংশ দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাসের বড় গ্লাস ভেঙে যাওয়ায় এ বাসটি আর ঢাকা যাচ্ছে না। বাসের যাত্রীদের আমাদের কোম্পানির অন্য বাসে তুলে দেওয়া হয়েছে। সড়কে বাস চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।’ গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর মডার্ণ ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ রকিবুল ইসলাম বলেন, ‘দুর্ঘটনায় একাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। আমি অজ্ঞাত একজনকে স্থানীয় হাসপাতালে পাঠিয়েছি। দুর্ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয়রা কয়েকজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন।’
শীতলক্ষ্যার ভাঙনে হুমকিতে অর্ধশত পরিবার
গত দুই দিনের ভারী বৃষ্টিপাতে গাজীপুরের কাপাসিয়ায় শীতলক্ষ্যা নদীর পানি বেড়ে যায়। ফলে ভাঙনের কবলে পড়ে নদীর তীরবর্তী আধাপাকা ঘরসহ পাঁচটি ঘর। এ ছাড়া ভাঙনের ঝুঁকিতে আছে একটি মাদরাসা ও ঈদগাহ মাঠসহ অর্ধশত ঘরবাড়ি। আকস্মিক নদী ভাঙনে আতঙ্কে রয়েছেন তীরবর্তী বাসিন্দারা। তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারা জানান, তাদের ঘরবাড়ি দেবে গেছে। অন্যত্র ঘরবাড়ি সরিয়ে নেওয়ার ইচ্ছা থাকলেও জায়গার অভাবে সরাতে পারছেন না। খোলা আকাশের নিচে ছেলে-মেয়ে নিয়ে দিন পার করতে হচ্ছে তাদের। ভাঙনের শিকার বাবুল মিয়া বলেন, অব্যাহত ভারী বৃষ্টিপাতে এভাবে ঘর বিলীন হবে ভাবতে পারিনি। আমার ঘর নদীতে দেবে গেছে। এখন থাকারও জায়গা নেই। এ অল্প জায়গায় প্রায় ৫০ বছরের বসতি তাদের। এখন শেষ টুকুও হারাতে বসেছেন। হেনা বেগম বলেন, ভারী বৃষ্টিপাতের পর হঠাৎ ভাঙন শুরু হয়। মুহূর্তেই নদীর পাড়ের মাটি ভেঙে পড়তে থাকে। আমাদের ঘরের বেড়া ভেঙে যায়। ঘরের সব আসবাবপত্রও বের করতে পারিনি। বৃষ্টি থামলে বেড়া সরানোর চেষ্টা করলে মাটি দেবে গিয়ে ঘর ভেঙে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গত দুইদিন যাবত ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হলে নদী তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন দেখা দেয়। মুহূর্তেই পাঁচটি বসতঘর দেবে যায়। এতে ওই পাঁচটি পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়ে। ওইসব পরিবারের পাঁচটি সাবমার্সিবল টিউবওয়েলও নদীতে তলিয়ে গেছে। দ্রুত ভাঙন ঠেকানো না গেলে অর্ধশত বাড়িঘর নদীতে পড়বে। নদীপাড়ের বাসিন্দাদের চোখেমুখে হতাশা ও আতঙ্ক দেখা গেছে। ভাঙন রোধ না করলে তারা বাড়িঘর নিয়ে কোথায় যাবেন। ভারী বৃষ্টিপাত এবং নদীতে দ্রুত পানি বৃদ্ধি ও সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে কাপাসিয়া ঈদগাহ মাঠ ও মাদরাসার একটি আধাপাকা ভবন। কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আমানত হোসেন খান বলেন, আগামীকাল সকালে আমি ঘটনাস্থলে যাব। ক্ষতিগ্রস্তদের সহযোগিতাসহ ভাঙন রোধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কাপাসিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ কে এম লুৎফর রহমান বলেন, বুধবার (১৯ জুন) আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ওখানে বড় একটা গাইড ওয়াল দিতে হবে। সেই গাইড ওয়াল দিতে যে পরিমাণ টাকা লাগবে তা উপজেলা পরিষদ থেকে দেওয়ার সুযোগ নেই। গাজীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেছি। যত দ্রুত সম্ভব একটি টিম পাঠাবে ঘটনাস্থলে। তাদের মাধ্যমে ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।  
কাশিমপুর কারাগারে বন্দি নারী হাজতির মৃত্যু
গাজীপুরের কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি রাশিদা বেগম (৫১) নামের এক নারী হাজতির মৃত্যু হয়েছে।  ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ছয় দিন চিকিৎসা নেওয়ার পর বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় মারা যান ওই নারী।  আরও পড়ুন : চট্টগ্রামের পটিয়ায় নির্বাচনী প্রচারের সময় দুজনকে ছুরিকাঘাত   জানা যায়, রাশিদা বেগমকে ১৫ দিন আগে রাজবাড়ীর পাংশা থানার পুলিশ গ্রেপ্তার করে। পরে তাকে রাজবাড়ী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। সেখানে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের মাধ্যমে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। রাশিদা বেগম পরিবারের সঙ্গে পাংশা থানার চাঁদপুর গ্রামে বসবাস করতেন। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।  আরও পড়ুন : মানিকগঞ্জে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের উদ্যোগে কৃষকের মাঝে পাওয়ার টিলার বিতরণ   মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া। তিনি বলেন, মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
সোনার বাংলা গড়তে নৌকায় ভোট দিন : সোহেল তাজ 
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে এখনও অনেক কাজ বাকি। কাজগুলো সম্পন্ন করতে আগামী ৭ তারিখে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের পুত্র ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমদ (সোহেল তাজ)। বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) বিকেলে কাপাসিয়া পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে গাজীপুর ৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বড় বোন সিমিন হোসেন রিমির নির্বাচনী জনসভায় তিনি এ কথা বলেন। সোহেল তাজ বলেন, দুর্নীতি, অনিয়ম পিছনে ফেলে আমাদের নতুন প্রজন্মের জন্য সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। যে জাতি নিজের অর্থ দিয়ে একটি দেশ স্বাধীন করতে পারে, সেই জাতি বীরের জাতি। আমাদের সামনে আরও কাজ রয়ে গেছে। কাজগুলো সম্পন্ন করতে আগামী ৭ তারিখে নৌকা মার্কায় ভোট দিতে হবে। আমি সেই ভোট চাইতে এসেছি। তাজউদ্দীন আহমদের পুত্র বলেন, আমার বোন সিমিন হোসেন রিমি তার মানবিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে প্রমাণ করেছে, সে ভালো কাজ করেছে।  আমাদের ভিতরে অনেকে বিবেদ সৃষ্টি করতে চায়। মনে রাখবেন, নৌকা আমাদের প্রাণের মার্কা। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রিমিকে নৌকা প্রতীক দিয়েছেন। রিমিকে নৌকা ভোট দিয়ে কাজ করার সুযোগ দেবেন।    তিনি বলেন, আমাদের সোনার বাংলার একটা স্বপ্ন ছিল। স্বপ্ন ছিল একটা মানুষ বিনা চিকিৎসায় মারা যাবে না। একটি মানুষও না খেয়ে মারা যাবে না। এমন একটি সোনার সুন্দর দেশ, যে দেশে সবার শিক্ষার অধিকার থাকবে। যে দেশে মানুষ সুন্দর-শান্তিতে বসবাস করতে পারবে। যে দেশে কোনো অনিয়ম থাকবে না, কোনো দুর্ণীতি থাকবে না। ন্যায়বিচার থাকবে, মানুষের সমান অধিকার থাকবে। ভোটারদের উদ্দেশে সোহেল তাজ বলেন, এখানে একটা কমন জিনিস হলো সবকিছুর মূলে আছে তাজউদ্দীন আহমদ। আপনারা নৌকায় ভোট দিয়েছিলেন তাজউদ্দীন আহমদকে। ভালোবাসার প্রতিফলন ঘটিয়েছিলেন বারবার নৌকায় ভোট দিয়ে। আজ বাংলাদেশের মানুষ আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। আপনাদের মূল্যবান ভোটের কারণে সেদিন ইতিহাস সৃষ্টি করতে পেরেছিলাম।  গাজীপুর- ৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী এবং দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সিমিন হোসেন রিমি কাপাসিয়ার উন্নয়নের কথা তুলে ধরে বলেন, কাপাসিয়া তাজউদ্দীন আহমদের পূণ্য ভূমি। আমাদের স্বাধীনতার প্রতীক, উন্নয়নের প্রতীক, বঙ্গবন্ধুর প্রতীক, শেখ হাসিনার প্রতীক নৌকা। আমাকে নৌকায় ভোট দিয়ে আপনাদের পাশে রেখে কাজ করার সুযোগ দেবেন।  তিনি বলেন, ‘কাপাসিয়াকে মডেল উপজেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাই। যেখানে মানুষের তথ্যের জন্য ডাটাবেজ তৈরি করা হবে। যে যে ধরনের কাজে দ্ক্ষ, তাকে সে ধরনের কাজে যুক্ত করা হবে।  স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোটেক মাজহারুল ইসলামের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন রিমির বোন মাহজাবিন আহমদ মিমি, উপজেলা চেয়ারম্যান আমানত হোসেন খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান ও আজগর রশিদ খান, মিজানুর রহমান প্রধান বক্তব্য রাখেন।