• ঢাকা মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি ২০২৫, ২৩ পৌষ ১৪৩১
logo
কাপাসিয়ায় বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল প্রধান শিক্ষকের
বসতঘরে যাত্রীবাহী বাস, ঘুমন্ত বৃদ্ধা নিহত
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বসতঘরে উঠে পড়ায় ঘুমন্ত নারী মিনারা বেগমের (৬০) মৃত্যু হয়েছে। তিনি উপজেলার চেওরাইট গ্রামের শুক্কুর আলীর স্ত্রী।  সোমবার (১১ নভেম্বর) সকালে কাপাসিয়া-কিশোরগঞ্জ সড়কের টোক ইউনিয়নের পেওরাইদ গ্রামের শুক্কুর আলীর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।  কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন দুর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয় উজলী দীঘীর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোমতাজ উদ্দীন জানান, যাত্রীবাহী পথের সাথী পরিবহন কাপাসিয়া থেকে টোকের দিকে যাচ্ছিল। বাসটি ইলোর বাড়ির মোড়ে পৌঁছালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শুক্কুর আলীর বাড়ির টিনের বেড়া ভেঙে টিনের ঘরে ঢুকে পড়ে। এ সময় ঘরে ঘুমন্ত অবস্থায় থাকা শুক্কুর আলীর স্ত্রী মিনারা বেগম ঘটনাস্থলেই নিহত হন। দুর্ঘটনায় তার ঘরে থাকা ফ্রিজ, গ্যাসের চুলাসহ অন্যান্য আসবাবপত্র ভেঙে গেছে। ওসি কামাল হোসেন বলেন, কাপাসিয়া-কিশোরগঞ্জ সড়কের পেওরাইদ গ্রামের ইলোর বাড়ির মোড়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী বাস পথের সাথী পরিবহন বসতবাড়িতে ঢুকে পড়ে। দুর্ঘটনায় ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধা মিনারা বেগম ঘটনাস্থলেই নিহত হন। ঘরে থাকা আসবাবপত্র ক্ষতিগস্ত হয়। বাসটি আটক করলেও চালক পালিয়ে গেছেন। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। নিহতের স্বজনদের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আরটিভি/এমকে
গাজীপুরে ডাকাতের ছুরিকাঘাতে পিকআপের হেলপার নিহত, চালক আহত
আ.লীগ সরকার ধর্মীয় শিক্ষাকে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে: মিজানুর রহমান
সাবেক প্রতিমন্ত্রী রিমিসহ ৯২ জনের বিরুদ্ধে মামলা 
গৃহবধূকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
কাপাসিয়ায় পানিতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় গত দুদিনে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু হয়েছে।  শনিবার (২৭ জুলাই) দুপুরে এবং শুক্রবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টায় তাদের মৃত্যু হয়েছে। নিহতরা হলো কাপাসিয়া উপজেলার ধামুয়ারচালা গ্রামের সাত্তারের ছেলে হাসিব মিয়া (৮), সম্মানিয়া ইউনিয়নের মফিজ মিয়ার ছেলে তরিকুল (১৬) ও একই গ্রামের আলতাফ হোসেনের ছেলে ফাহাদ (১৭)। নিহত শিশু হাসিব মিয়ার ভাই জাকির হোসেন বলেন, হাসিব তার বন্ধুদের সঙ্গে দুপুরে ধামুয়ারচালা গ্রামের বাড়ির পাশে একটি ডোবায় সাঁতার কাটতে যায়। খেলার একপর্যায়ে শিশু হাসিব ডোবা থেকে উঠে দৌড়াদৌড়ি করে পাশের কৃষি জমিতে গেলে গর্তে পড়ে যায়। সম্প্রতি ওই জমি থেকে মাটি বিক্রি করায় গর্তটি গভীর ছিল। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে হাসিবকে তুলে কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আবাসিক কর্মকর্তা (আরএমও) মোহাম্মদ নকিব তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ দিকে কাপাসিয়া ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার রহিম দেওয়ান বলেন, শুক্রবার দুপুরে কাপাসিয়ার মনোহরদী আঞ্চলিক সড়কে সম্মানিয়া ব্রিজের নিচে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। ৫ থেকে ৭ জন বন্ধু ওই ব্রিজের নিচে গোসল করতে যায়। পানিতে গোসল করার সময় তরিকুল ও ফাহাদ পানিতে তলিয়ে যায়। খবর পেয়ে স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করার চেষ্টা করে এবং ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়। খবর পেয়ে টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিদল ঘটনাস্থলে পৌঁছে সন্ধ্যায় তাদেরও উদ্ধার করে।
রাজেন্দ্রপুরে বাস-পিকআপ সংঘর্ষ, আহত ৩
গাজীপুরের কাপাসিয়া-রাজেন্দ্রপুর সড়কের রাজেন্দ্রপুর চৌরাস্তায় যাত্রীবাহী বাস ও পিকআপভ্যানের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৩ যাত্রী আহত হয়েছেন। তাৎক্ষণিক আহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠান। সোমবার (২৪ জুন) সকাল সাড়ে ৭টায় রাজেন্দ্রপুর চৌরাস্তায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।  দুর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন গাজীপুরের শালনা হাইওয়ে থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) ফারুক হোসেন। প্রত্যক্ষদর্শী জিয়াউল আহসান বলেন, কিশোরগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী ‘অনন্যা ক্লাসিক’ নামে একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে পিকআপভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে বাসের সামনের অংশ ভেঙে যায়। এ বিষয়ে বাবুল খান নামে ‘অনন্যা ক্লাসিক’ এর এক কর্মকর্তা বলেন, ‘বাসের সামনের অংশ দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাসের বড় গ্লাস ভেঙে যাওয়ায় এ বাসটি আর ঢাকা যাচ্ছে না। বাসের যাত্রীদের আমাদের কোম্পানির অন্য বাসে তুলে দেওয়া হয়েছে। সড়কে বাস চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।’ গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর মডার্ণ ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ রকিবুল ইসলাম বলেন, ‘দুর্ঘটনায় একাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। আমি অজ্ঞাত একজনকে স্থানীয় হাসপাতালে পাঠিয়েছি। দুর্ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয়রা কয়েকজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন।’
শীতলক্ষ্যার ভাঙনে হুমকিতে অর্ধশত পরিবার
গত দুই দিনের ভারী বৃষ্টিপাতে গাজীপুরের কাপাসিয়ায় শীতলক্ষ্যা নদীর পানি বেড়ে যায়। ফলে ভাঙনের কবলে পড়ে নদীর তীরবর্তী আধাপাকা ঘরসহ পাঁচটি ঘর। এ ছাড়া ভাঙনের ঝুঁকিতে আছে একটি মাদরাসা ও ঈদগাহ মাঠসহ অর্ধশত ঘরবাড়ি। আকস্মিক নদী ভাঙনে আতঙ্কে রয়েছেন তীরবর্তী বাসিন্দারা। তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারা জানান, তাদের ঘরবাড়ি দেবে গেছে। অন্যত্র ঘরবাড়ি সরিয়ে নেওয়ার ইচ্ছা থাকলেও জায়গার অভাবে সরাতে পারছেন না। খোলা আকাশের নিচে ছেলে-মেয়ে নিয়ে দিন পার করতে হচ্ছে তাদের। ভাঙনের শিকার বাবুল মিয়া বলেন, অব্যাহত ভারী বৃষ্টিপাতে এভাবে ঘর বিলীন হবে ভাবতে পারিনি। আমার ঘর নদীতে দেবে গেছে। এখন থাকারও জায়গা নেই। এ অল্প জায়গায় প্রায় ৫০ বছরের বসতি তাদের। এখন শেষ টুকুও হারাতে বসেছেন। হেনা বেগম বলেন, ভারী বৃষ্টিপাতের পর হঠাৎ ভাঙন শুরু হয়। মুহূর্তেই নদীর পাড়ের মাটি ভেঙে পড়তে থাকে। আমাদের ঘরের বেড়া ভেঙে যায়। ঘরের সব আসবাবপত্রও বের করতে পারিনি। বৃষ্টি থামলে বেড়া সরানোর চেষ্টা করলে মাটি দেবে গিয়ে ঘর ভেঙে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গত দুইদিন যাবত ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হলে নদী তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন দেখা দেয়। মুহূর্তেই পাঁচটি বসতঘর দেবে যায়। এতে ওই পাঁচটি পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়ে। ওইসব পরিবারের পাঁচটি সাবমার্সিবল টিউবওয়েলও নদীতে তলিয়ে গেছে। দ্রুত ভাঙন ঠেকানো না গেলে অর্ধশত বাড়িঘর নদীতে পড়বে। নদীপাড়ের বাসিন্দাদের চোখেমুখে হতাশা ও আতঙ্ক দেখা গেছে। ভাঙন রোধ না করলে তারা বাড়িঘর নিয়ে কোথায় যাবেন। ভারী বৃষ্টিপাত এবং নদীতে দ্রুত পানি বৃদ্ধি ও সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে কাপাসিয়া ঈদগাহ মাঠ ও মাদরাসার একটি আধাপাকা ভবন। কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আমানত হোসেন খান বলেন, আগামীকাল সকালে আমি ঘটনাস্থলে যাব। ক্ষতিগ্রস্তদের সহযোগিতাসহ ভাঙন রোধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কাপাসিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ কে এম লুৎফর রহমান বলেন, বুধবার (১৯ জুন) আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ওখানে বড় একটা গাইড ওয়াল দিতে হবে। সেই গাইড ওয়াল দিতে যে পরিমাণ টাকা লাগবে তা উপজেলা পরিষদ থেকে দেওয়ার সুযোগ নেই। গাজীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেছি। যত দ্রুত সম্ভব একটি টিম পাঠাবে ঘটনাস্থলে। তাদের মাধ্যমে ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।  
কাশিমপুর কারাগারে বন্দি নারী হাজতির মৃত্যু
গাজীপুরের কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি রাশিদা বেগম (৫১) নামের এক নারী হাজতির মৃত্যু হয়েছে।  ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ছয় দিন চিকিৎসা নেওয়ার পর বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় মারা যান ওই নারী।  আরও পড়ুন : চট্টগ্রামের পটিয়ায় নির্বাচনী প্রচারের সময় দুজনকে ছুরিকাঘাত   জানা যায়, রাশিদা বেগমকে ১৫ দিন আগে রাজবাড়ীর পাংশা থানার পুলিশ গ্রেপ্তার করে। পরে তাকে রাজবাড়ী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। সেখানে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের মাধ্যমে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। রাশিদা বেগম পরিবারের সঙ্গে পাংশা থানার চাঁদপুর গ্রামে বসবাস করতেন। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।  আরও পড়ুন : মানিকগঞ্জে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের উদ্যোগে কৃষকের মাঝে পাওয়ার টিলার বিতরণ   মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া। তিনি বলেন, মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
সোনার বাংলা গড়তে নৌকায় ভোট দিন : সোহেল তাজ 
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে এখনও অনেক কাজ বাকি। কাজগুলো সম্পন্ন করতে আগামী ৭ তারিখে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের পুত্র ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমদ (সোহেল তাজ)। বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) বিকেলে কাপাসিয়া পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে গাজীপুর ৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বড় বোন সিমিন হোসেন রিমির নির্বাচনী জনসভায় তিনি এ কথা বলেন। সোহেল তাজ বলেন, দুর্নীতি, অনিয়ম পিছনে ফেলে আমাদের নতুন প্রজন্মের জন্য সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। যে জাতি নিজের অর্থ দিয়ে একটি দেশ স্বাধীন করতে পারে, সেই জাতি বীরের জাতি। আমাদের সামনে আরও কাজ রয়ে গেছে। কাজগুলো সম্পন্ন করতে আগামী ৭ তারিখে নৌকা মার্কায় ভোট দিতে হবে। আমি সেই ভোট চাইতে এসেছি। তাজউদ্দীন আহমদের পুত্র বলেন, আমার বোন সিমিন হোসেন রিমি তার মানবিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে প্রমাণ করেছে, সে ভালো কাজ করেছে।  আমাদের ভিতরে অনেকে বিবেদ সৃষ্টি করতে চায়। মনে রাখবেন, নৌকা আমাদের প্রাণের মার্কা। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রিমিকে নৌকা প্রতীক দিয়েছেন। রিমিকে নৌকা ভোট দিয়ে কাজ করার সুযোগ দেবেন।    তিনি বলেন, আমাদের সোনার বাংলার একটা স্বপ্ন ছিল। স্বপ্ন ছিল একটা মানুষ বিনা চিকিৎসায় মারা যাবে না। একটি মানুষও না খেয়ে মারা যাবে না। এমন একটি সোনার সুন্দর দেশ, যে দেশে সবার শিক্ষার অধিকার থাকবে। যে দেশে মানুষ সুন্দর-শান্তিতে বসবাস করতে পারবে। যে দেশে কোনো অনিয়ম থাকবে না, কোনো দুর্ণীতি থাকবে না। ন্যায়বিচার থাকবে, মানুষের সমান অধিকার থাকবে। ভোটারদের উদ্দেশে সোহেল তাজ বলেন, এখানে একটা কমন জিনিস হলো সবকিছুর মূলে আছে তাজউদ্দীন আহমদ। আপনারা নৌকায় ভোট দিয়েছিলেন তাজউদ্দীন আহমদকে। ভালোবাসার প্রতিফলন ঘটিয়েছিলেন বারবার নৌকায় ভোট দিয়ে। আজ বাংলাদেশের মানুষ আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। আপনাদের মূল্যবান ভোটের কারণে সেদিন ইতিহাস সৃষ্টি করতে পেরেছিলাম।  গাজীপুর- ৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী এবং দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সিমিন হোসেন রিমি কাপাসিয়ার উন্নয়নের কথা তুলে ধরে বলেন, কাপাসিয়া তাজউদ্দীন আহমদের পূণ্য ভূমি। আমাদের স্বাধীনতার প্রতীক, উন্নয়নের প্রতীক, বঙ্গবন্ধুর প্রতীক, শেখ হাসিনার প্রতীক নৌকা। আমাকে নৌকায় ভোট দিয়ে আপনাদের পাশে রেখে কাজ করার সুযোগ দেবেন।  তিনি বলেন, ‘কাপাসিয়াকে মডেল উপজেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাই। যেখানে মানুষের তথ্যের জন্য ডাটাবেজ তৈরি করা হবে। যে যে ধরনের কাজে দ্ক্ষ, তাকে সে ধরনের কাজে যুক্ত করা হবে।  স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোটেক মাজহারুল ইসলামের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন রিমির বোন মাহজাবিন আহমদ মিমি, উপজেলা চেয়ারম্যান আমানত হোসেন খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান ও আজগর রশিদ খান, মিজানুর রহমান প্রধান বক্তব্য রাখেন।