• ঢাকা মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি ২০২৫, ২৩ পৌষ ১৪৩১
logo
গাজীপুর সাফারি পার্কে নীলগাই পরিবারে নতুন অতিথি
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে পাঁচ শতাধিক দোকানপাট উচ্ছেদ
গাজীপুরের কালিয়াকৈর ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের দুপাশে থাকা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন হাইওয়ে পুলিশ ও জেলা পুলিশ।  শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) দুপুরে মহাসড়কের চন্দ্রা, সফিপুর, মৌচাক এ অভিযান শুরু করা হয়। জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী গাজীপুরের কালিয়াকৈরে উপজেলার ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের চন্দ্রা, সফিপুর, মৌচাক এলাকায় সড়কের দুপাশে প্রায় পাঁচ শতাধিক অবৈধ দোকানপাট গড়ে তুলে। তবে প্রভাবশালী একটি চাঁদাবাজ চক্র ফুটপাট ও মহাসড়কের কিছু অংশ দখল করে ভাড়া দিয়ে চাঁদা আদায় করতো। বিষয়টি প্রশাসনের নজরে এলে দুপুরে ওই অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান শুরু করা হয়। উচ্ছেদে অভিযানের নেতৃত্ব দেয় হাইওয়ে পুলিশ ও জেলা পুলিশ। নাওজোড় হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রইছ উদ্দিন বলেন, জনগণ যেন সাধারণভাবে চলাচল করতে পারে সেজন্য এ অভিযান। মহাসড়ক থেকে অবৈধ স্থাপনা এবং যানবাহন উচ্ছেদে আমরা হাইওয়ে পুলিশ ও জেলা পুলিশসহ যৌথভাবে অভিযান শুরু করেছি। এর আগে অবৈধ দোকানদার অবৈধ যারা যানবাহন চালায় তাদেরকে আমরা সতর্ক করেছিলাম। মাইকিং করেছি তারা যেন এক কাজ না করে। সড়ক পরিবহন আইন অনুযায়ী এটা অপরাধ। তারপরও তারা শোনেন নাই, তাই আজকে আমরা যৌথভাবে এ অভিযান শুরু করেছি। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। আরটিভি/এমকে/এআর
মধ্যরাতে দম্পতির ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা, স্বামী নিহত
বোতাম কারখানায় আগুন, চিকিৎসাধীন অবস্থায় রং মিস্ত্রির মৃত্যু
শ্রীপুরে কারখানায় আগুন, নিহত ৩ জনের পরিচয় মিলেছে
বিএনপির এক নেতা বহিষ্কার, দুজনকে শোকজ
শ্রীপুরে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
গাজীপুরের শ্রীপুরে ওভারটেক করার সময় ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে মোটরসাইকেল দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। পুলিশ ট্রাকসহ চালককে আটক করেছে। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুর ২টায় মাওনা-কালিয়াকৈর সড়কের কাওরানবাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।  নিহতরা হলেন—শেরপুরের ঝিনাইগাতি উপজেলার কাংশা গ্রামের গোলাপ হোসেনের ছেলে ঠিকাদার শফিকুল ইসলাম (৪৫) এবং জামালপুর সদর উপজেলার বৌঠামারী গ্রামের তৈয়ব আলীর ছেলে নির্মাণশ্রমিক আব্দুল জলিল (৩৯)। তারা গাজীপুর মহানগরীর সালনা এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন। আটক ট্রাক চালক সেলিম মিয়া শেরপুরের ঝিনাইগাতি উপজেলার বনগাঁও গ্রামের বাসিন্দা। মাওনা ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ কুদ্দুস মৃধা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শফিকুল ইসলাম সকালে কালিয়াকৈরের ফুলবাড়িয়া এলাকায় মাদরাসার কাজ পরিদর্শনে যাচ্ছিল। মাওনা থেকে কালিয়াকৈরগামী ট্রাক তাদের মোটরসাইকেলকে ওভারটেক করার চেষ্টা করে। এ সময় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলটি নিচে চলে গেলে ওই ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হয়। আরটিভি/এএএ-টি  
রান্নাঘরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, মা-ছেলে দগ্ধ
গাজীপুরের শ্রীপুরে বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মা ও ছেলে দগ্ধ হয়েছেন। স্বজনরা দুজনকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নেন। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে নেওয়া হয়। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় শ্রীপুর পৌরসভার ভাংনাহাটি (উত্তরপাড়া) এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন– ওই এলাকার আবুল হাশেম প্রধানের স্ত্রী শামসুন্নাহার (৩২) এবং তার ছেলে সানোয়ার হোসেন প্রধান (১২)। শামসুন্নাহারের ভাই মহিউদ্দিন জানান, বেলা ১১টার দিকে তার বোন রান্নাঘরে রান্না করতে যান। ডুপ্লেক্স বাড়ির দোতলায় রান্নাঘরসহ সব ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ ছিল। চুলায় আগুন জ্বালানোর সঙ্গে সঙ্গেই গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে পুরো ঘরে আগুন ধরে যায়। ঘরের বিভিন্ন মামলামাল চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায়। রান্নাঘরের জানালা নিচতলায় পড়ে যায়। ধারণা করা হচ্ছে, লিকেজ হয়ে ঘরে গ্যাস ছড়িয়ে যেতে পারে। এ কারণে আগুন জ্বালানোর সঙ্গে সঙ্গেই গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে এ দুর্ঘটনা ঘটে। মাওনা চৌরাস্তা আলহেরা হাসপাতালের ব্যবস্থাপক মুসা কলিমুল্লাহ জানান, শামসুন্নাহার এবং তার ছেলে সানোয়ার হোসেন প্রধানকে তাদের হাসপাতালে নিয়ে আসেন স্বজনরা। হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক দগ্ধদের গাড়িতে রেখেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। পরে তাদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে রেফার্ড করা হয়েছে। শামসুন্নাহারের ৯০ ভাগ এবং তার ছেলে সানোয়ারের মুখমণ্ডল দগ্ধ হয়েছে। শ্রীপুরের মাওনা ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মাহমুদুল হাসান বলেন, গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের বিষয়ে আমাদের কেউ জানাননি। আপনাদের (সাংবাদিক) মাধ্যমে জানতে পারলাম। আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি। শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল জানান, গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের বিষয়ে কেউ পুলিশকে অবহিত করেনি। আরটিভি/এএএ  
গাজীপুরে মহাসড়ক অবরোধ করে জুবায়েরপন্থীদের বিক্ষোভ
গাজীপুরের টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমার মাঠ জুবায়েরপন্থিদের বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন জুবায়েরপন্থী অনুসারীরা। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে জেলার শ্রীপুর উপজেলার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মুলাইদের পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় এ অবরোধ তৈরি করেন জুবায়েরপন্থী। এতে এক ঘণ্টারও বেশি সময় মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকায় মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের তৈরি হয়েছে।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ওসি খন্দকার জয়নাল আবেদীন মন্ডল। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, গাজীপুরের টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে থাকা জুবায়েরপন্থীদের গতরাতে মাঠ থেকে মারধর করে বিতাড়িত করা হয়েছে। এ সময় সাথীদের রক্তের বন্যায় পবিত্র ইজতেমা ময়দান রক্তাক্ত হয়েছে, সাথীদের মারধর করা হয়েছে।  যতক্ষণ না পর্যন্ত সাদপন্থীদের কাছ থেকে মাঠ উদ্ধার করে জুবায়েরপন্থীদের বুঝিয়ে দেওয়া হবে ততক্ষণ পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে জুবায়েরপন্থীরা। এ বিষয়ে শ্রীপুর থানার ওসি খন্দকার জয়নাল আবেদীন মন্ডল বলেন, ‘ইজতেমা ময়দানে সংঘর্ষে হতাহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থিরা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে। এতে মহাসড়কের উভয়পাশে যান চলাচল বন্ধ আছে। আমরা ঘটনাস্থলে আছি। তাদের সঙ্গে কথা হচ্ছে।’ আরটিভি/এমকে
সন্তানসহ ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে মায়ের আত্মহত্যা
গাজীপুরের শ্রীপুরে শিশু রওজাতুল জান্নাত রাফসাকে (১) কোলে নিয়ে চলন্ত ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন মা নাসরিন আক্তার (৩০)।  সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথ শ্রীপুর উপজেলার সাতখামাইর রেল ষ্টেশনে এ ঘটনা ঘটে। নিহতের স্বামী রাসেল মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নিহত নাসরিন আক্তার ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার টাঙ্গাবো গ্রামের রাসেল মিয়ার স্ত্রী। তাদের এক বছরের শিশু সন্তান রাফসা। রাসেল স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে শ্রীপুরের তেলিহাটি ইউনিয়নের টেপিরবাড়ী গ্রামের আমতলী এলাকার আহম্মেদ ফকিরের বাড়িতে ভাড়া থেকে স্থানীয় একটি কারখানায় চাকরি করত। নিহতের স্বামী জানান, আমি গত তিনদিন যাবত কারখানায় যাইনি। এ নিয়ে সকাল থেকে স্ত্রী নাসরিন আক্তারের সাথে ঝগড়া হয়। ঝগড়ার পরে তার স্ত্রী মেয়ে রাফসাকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর আত্মহত্যার খবর পেয়ে শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে শিশুকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী রাজু মিয়া জানান, সকাল থেকেই নাসরিন আক্তার তার শিশু সন্তানকে কোলে নিয়ে সাতখামাইর ষ্টেশন এলাকায় বসেছিলেন। ট্রেন আসার আগে সে মুঠোফোনে কথা বলছিল। ঢাকা থেকে মোহনগঞ্জগামী মহুয়া এক্সপ্রেস ট্রেন সাতখামাইর ষ্টেশন অতিক্রম করার সময় নাসরিন আক্তার শিশু সন্তানসহ চলন্ত ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেয়। এ সময় শিশু সন্তান একটু আঘাত পেলেও শিশুর মা নাসরিন আক্তারের একটি পা ভেঙ্গে যায় এবং নাক ও কান দিয়ে রক্ত বের হতে থাকে। স্থানীয়রা নাসরিনকে ষ্টেশন থেকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। শ্রীপুর রেল স্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান স্থানীয়দের বরাত দিয়ে জানান, ঢাকা থেকে মোহনগঞ্জগামী মহুয়া এক্সপ্রেস ট্রেন সাতখামাইর ষ্টেশন অতিক্রম করার এক নারী তার শিশু সন্তানকে কোলে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেয়। স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা প্রণয় ভূষণ দাস বলেন, ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত শিশু রাফসাকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। শুনেছি ওই হাসপাতালে নেওয়ার পথে শিশুটি মারা গেছে। জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশন ষ্টেশনের ইনচার্জ সেতাবুর রহমান জানান, ট্রেনের ধাক্কায় এক নারী ও তার শিশু সন্তান আহত হয়। মা ও মেয়েকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মৃত্যু হয়।
শ্রীপুরে লেপ-তোশকের দোকানে আগুন
গাজীপুরের শ্রীপুরে মধ্য বাজারে লেপ-তোশকের দোকানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তাৎক্ষণিক আগুনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস। শনিবার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে শ্রীপুর বাজারের ভুলু খানের মালিকানাধীন মার্কেটে আগুন লাগে। প্রত্যক্ষদর্শী এমদাদুল হক বলেন, সন্ধ্যা ৬টার দিকে লেপ তোশকের দোকানে তুলা রাখার ঘরে হঠাৎ করে ধোঁয়া দেখা যায়। পরে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। খবর পেয়ে মাওনা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে আগুণ নিয়ন্ত্রনে আনে। আগুনে পাশের ভাঙ্গারী দোকানের কিছু অংশ পুড়ে যায়। শ্রীপুর ফায়ার সার্ভিসের ইন্সপেক্টর হুমায়ুন কবির জানান, শ্রীপুর বাজারে আগুন লাগার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিটের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে সাড়ে ৬টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আরটিভি/এমএ-টি  
মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে স্কুলছাত্র নিহত
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার টেংরা এলাকায় দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে সাব্বির হোসেন (১৬) নামে এক স্কুলছাত্র নিহত হয়েছে। এ সময় আদিল (১৭) নামে এক তরুণ আহত হয়। বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল ৮টায় টেংরা-জৈনা বাজার আঞ্চলিক সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।  নিহত সাব্বির শ্রীপুর উপজেলার বেকাসাহারা এলাকার মো. সোহেল মিয়ার ছেলে। সে স্থানীয় নওয়াব আলী আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্র ছিল। এলাকাবাসী ও নিহতের স্বজনরা জানান, সকালে সাব্বির ও আদিল দুই বন্ধু মোটরসাইকেলে করে পাশের এলাকায় খেজুরের রস খেতে বাসা থেকে বের হয়। একপর্যায়ে তারা মোটরসাইকেল নিয়ে টেংরা এলাকায় পৌঁছায়। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা আরেকটি মোটরসাইকেলের সাথে তাদের মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে সাব্বির মারা যায় এবং তার বন্ধু আদিল আহত হয়। পরে আদিলকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে রেফার্ড করেন।   শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল জানান, এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।