দুই মাস ধরে এক কিশোরীকে ধর্ষণ এবং গর্ভবতী করে দেয়া অভিযোগ উঠেছিল ২৭ বছরের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। কিন্তু ভারতের বম্বে হাইকোর্ট বলছে, কেবলমাত্র ১৭ বছর বয়সী ওই কিশোরীর অভিযোগের ভিত্তিতে ওই ব্যক্তিকে দোষী প্রমাণ করা যাবে না। তাই তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।
আইপিসি এবং প্রোটেকশন অব চিল্ড্রেন ফ্রম সেক্সুয়াল অফেন্সেস (পকসো) আইনের অধীনে জগেশ্বর কাউলে নামের ওই ব্যক্তিকে ২০১৯ সালের ১২ নভেম্বর ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন হিনগানঘাট সেশন কোর্ট। কিন্তু ওই কিশোরী গর্ভবতী হয়ে পড়েছিলেন এমন কোনও জোরালো প্রমাণ নেই। এছাড়া ডিএনএ টেস্ট এবং কিশোরী গর্ভবতী হওয়া নিয়েও সরকারি কৌঁসুলির নীরবতার কারণে জগেশ্বরকে মুক্তি দেয় হাইকোর্ট।
আরও পড়ুন :
- ‘নির্বাচনে জিততে মুসলিমদের ভোটের দরকার নেই বিজেপির’
- অযোধ্যা মসজিদের জমির মালিকানা দাবি দুই বোনের
- পুলিশের ডিএসপি মেয়েকে স্যালুট জানিয়ে ইন্সপেক্টর বাবা ভাইরাল
বিচারপতি পুষ্পা গানেদিওয়ালা বলেন, জগেশ্বরের বোনের বাসায় ধষর্ণের ঘটনা ঘটেছে বলে ওই কিশোরী যে বক্তব্য দিয়েছে তার স্বপক্ষে জোরালো প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেনি সরকারি কৌঁসুলি। বহুবার ধর্ষণের শিকার হয়েছে, শুধুমাত্র এমন অভিযোগের ভিত্তিতে কাউকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেয়া যায় না।
এ