মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর সঙ্গে পরিবারের সদস্যদের দেখা করতে শনিবার বিকেল সাড়ে তিনটায় সময় দিয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ। মীর কাসেমের স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুন এ তথ্য জানিয়েছেন।
প্রাণভিক্ষা না চাওয়ায় যেকোনো সময় ফাঁসি কার্যকর হতে পারে মীর কাসেম আলীর। সরকারি নির্দেশনা পাওয়া মাত্রই রায় কার্যকর করবে প্রশাসন।
শুক্রবার দুপুরের পর মীর কাসেম আলী প্রাণভিক্ষা চাইবেন না বলে কারা প্রশাসনকে জানিয়ে দেন। এরপরই আপিল বিভাগের দেয়া মৃতুদণ্ডাদেশ কার্যকরের ক্ষণ গণনা শুরু হয়।
শুক্রবার বিকেল থেকেই কারাগারের চারপাশ ও ফটকের সামনে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়। পোশাকে ও সাদা পোশাকে কাজ করছে গোয়েন্দারা। কারা ফটকেও তল্লাশি করে নিয়মিত দর্শনার্থীদের ভেতরে প্রবেশ করার অনুমতি দেয়া হচ্ছে। এ ছাড়া কারা ফটকের সামনে বসানো হয়েছে তল্লাশি চৌকি।