তিন জেলায় ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা, নদীবন্দরে সতর্কতা
সারা দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে মেঘলা আবহাওয়া। হতে পারে ঝড় ও বৃষ্টিপাত। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, আজ ময়মনসিংহ, সিলেট ও কুমিল্লা অঞ্চলে ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এসব অঞ্চলের নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ সেপ্টেম্বর) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ, সিলেট এবং কুমিল্লা অঞ্চলসমূহের উপর দিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব/দক্ষিণ দিক থেকে ঘন্টায় ৪৫-৬০ কি.মি. বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। দিনের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে।
জিএ
মন্তব্য করুন
ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ এখন কোথায়, কখন আঘাত হানবে
পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে।
গতিবিধি অপরিবর্তিত থাকলে ঘূর্ণিঝড়টি বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে আগামীকাল শুক্রবার সকাল ৬টার মধ্যে ভারতের উড়িষ্যার পুরী ও পশ্চিমবঙ্গের সাগরদ্বীপের মধ্যবর্তী উপকূলে আঘাত হানতে পারে।
জানা গেছে, এরই মধ্যে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র প্রভাবে দেশের দক্ষিণের উপকূলীয় এলাকাগুলোতে বৈরী আবহাওয়া বিরাজ করছে। কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি ঝরছে।
আবহাওয়াবিদ মোহাম্মদ আবদুল রহমান খান বলেন, গতিপথ পরিবর্তন না করলে বৃহস্পতিবার রাতের যেকোনো সময় দক্ষিণ পশ্চিমের যে অঞ্চল বিশেষ করে খুলনা ও বরিশালের উপকূলীয় অঞ্চল অতিক্রম করতে পারে ‘দানা’।
‘দানা’র প্রভাবে খুলনা, সাতক্ষীরা, পিরোজপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় নদনদীর পানি বাড়ছে। রাজধানীতেও আকাশ মেঘলাসহ গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হয়েছে।
আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড়টি আজ সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৯৫ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৫৫ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ৪৮৫ কি.মি. দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৭৫ কি.মি. দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির অগ্রবর্তী অংশের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং এর অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ ভারি (৪৪-৮৮ মি.মি.) থেকে অতিভারি (৮৯ মি.মি.) বর্ষণ হতে পারে। প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিমি এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিমি, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ১১০ কিমি পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে ৩ (তিন) নম্বর (পুনঃ) ৩ (তিন) নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
আরটিভি/একে/এআর
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে রাষ্ট্রপতির বিষয়ে সিদ্ধান্ত
রাষ্ট্রপতির পদে মো. সাহাবুদ্দিনের থাকা না থাকার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে অন্তর্বর্তী সরকার।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত হয়।
এ বিষয়ে বন, পরিবেশ ও জলবায়ুবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের প্রশ্নে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে। দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে সমঝোতার ভিত্তিতেই বিষয়টাতে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।
এদিকে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবি জানিয়ে শিক্ষার্থীরা কয়েক দিন ধরে আন্দোলন করে আসছে। সবশেষ আলটিমেটাম দিয়ে কর্মসূচি স্থগিত করেন শিক্ষার্থীরা।
তবে এই এ মুহূর্তে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ চায় না দেশের অন্যতম প্রধান দল বিএনপি। দলটি মনে করে, রাষ্ট্রপতি পদে শূন্যতা হলে সাংবিধানিক ও রাজনৈতিক সংকট তৈরি হবে। বিএনপির শীর্ষপর্যায়ের তিন নেতা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সঙ্গে দেখা করে তাদের এই অবস্থান জানান।
এর আগে গত সোমবার রাষ্ট্রপতির মন্তব্যের ব্যাপারে সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল সাংবাদিকদের বলেন, রাষ্ট্রপতি যে বলেছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র পাননি, এটা হচ্ছে মিথ্যাচার এবং এটা হচ্ছে ওনার শপথ লঙ্ঘনের শামিল। কারণ, তিনি নিজেই ৫ আগস্ট রাত ১১টা ২০ মিনিটে পেছনে তিন বাহিনীর প্রধানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে বলেছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ওনার কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন এবং উনি তা গ্রহণ করেছেন।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি মানবজমিন পত্রিকার প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, আমি শুনেছি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন, কিন্তু আমার কাছে এ সংক্রান্ত কোনো দালিলিক প্রমাণ বা নথিপত্র নেই।
রাষ্ট্রপতির এই সাক্ষাৎকারটি প্রকাশিত হওয়ার পরপরই তীব্র সমালোচনার ঝড় ওঠে সব মহলে। একদিকে বর্তমান সরকার নিয়ে যেমন প্রশ্ন ওঠে সমালোচকগোষ্ঠীর মধ্যে, অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও এর সমর্থকগোষ্ঠীর মধ্যে তীব্র হয়ে ওঠে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবি। সরাসরি ক্ষোভ প্রকাশ করেন অন্তর্বর্তী সরকারের একাধিক উপদেষ্টাও।
এ অবস্থায় মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগের দাবি নিয়ে বঙ্গভবন ঘেরাও করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও সমর্থকরা। অতি উৎসাহী কেউ কেউ আবার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরাপত্তা বলয় ভেঙে বঙ্গভবনে ঢুকে পড়ার চেষ্টাও চালান। বঙ্গভবনের বিলাসিতা ছেড়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে নিজের রাস্তা দেখার কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে সমাবেশ ও বিক্ষোভ থেকে দাবি ওঠে, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগ করতে হবে এ সপ্তাহের মধ্যেই।
আরটিভি/এফএ/এসএ
থাইল্যান্ডে ভ্রমণপ্রত্যাশীদের জন্য সুখবর
থাইল্যান্ডে ভ্রমণপ্রত্যাশী বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ই-ভিসা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সরকার। এই ভিসা চালু হলে অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে থাইল্যান্ডের ভিসা নিতে পারবেন বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীরা। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী বছরের প্রথম থেকে বাংলাদেশিদের জন্য এ ভিসা কার্যক্রম চালু করতে যাচ্ছে থাইল্যান্ড।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) ব্যাংককে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ফাইয়াজ মুরশিদ কাজীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠককালে এ কথা জানান থাই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার শাখার মহাপরিচালক রাষ্ট্রদূত হ্বরায়ূত পংপ্রাপান্ত।
ব্যাংককের বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তি থেকে শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) এসব তথ্য জানা যায়।
এরইমধ্যে দেশটি তাদের ৬৯টি দূতাবাসের মাধ্যমে এ সুবিধা দেওয়া শুরু করেছে। কনস্যুলার শাখার মহাপরিচালক হ্বরায়ূত পংপ্রাপান্ত বলেন, আগামী ১৯ ডিসেম্বর থেকে দুই দেশের সরকারি পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতি সুবিধা চালু করা হবে।
গত এপ্রিলে ব্যাংককে স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত চুক্তি আগামী ১৯ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে। কূটনৈতিক পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতি ২০১৮ সাল থেকে কার্যকর রয়েছে।
কনস্যুলার শাখার মহাপরিচালক থাইল্যান্ডে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য আগ্রহী বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের ঢাকা থেকে ভিসা নেওয়ার সময় ডেসটিনেশন থাইল্যান্ড ভিসা (ডিটিভি) নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। পরিচর্যাকারীর ভিসাসহ এ ভিসা পাঁচ বছর মেয়াদি এবং প্রতি ভ্রমণ ছয় মাস মেয়াদি। এক্ষেত্রে থাই ইমিগ্রেশন কর্তৃক বাংলাদেশ দূতাবাস ব্যাংককের সুপারিশপত্র প্রয়োজন হবে না বলে উল্লেখ করেন মহাপরিচালক হ্বরায়ূত পংপ্রাপান্ত।
তিনি জানান, ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে আবেদনকারীদের মধ্যে নকল বা মিথ্যা ডকুমেন্ট জমা দেওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে। এক্ষেত্রে তিনি আবেদনকারীদের সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দেন। যদি তারা কোনো এজেন্টের মাধ্যমে ভিসা আবেদন করেন, সেক্ষেত্রে এজেন্ট সঠিক ডকুমেন্ট জমা দিচ্ছে কি না তা খেয়াল রাখার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এ ধরনের প্রবণতা বজায় থাকলে থাই কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট আবেদনকারীদের কালো তালিকাভুক্ত করতে বাধ্য হবে বলেও জানান রাষ্ট্রদূত হ্বরায়ূত পংপ্রাপান্ত।
আরটিভি/এসএইচএম/এআর
শেখ হাসিনার কণ্ঠসদৃশ ফোনালাপ ভাইরাল, যা বলছে অন্তর্বর্তী সরকার
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কণ্ঠসদৃশ একটি ফোনালাপ সামাজিকমাধ্যমে সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। তিন মিনিট ১৭ সেকেন্ডের ফোনালাপটি নিয়ে রোববার (২৭ অক্টোবর) রাত থেকে আলোচনার শুরু হয়।
নতুন এই ফোনালাপে শেখ হাসিনার কণ্ঠের মতো একজনকে বলতে শোনা গেছে, ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তোমাদের বাড়িঘরে যারা আগুন লাগিয়ে দিয়েছে, তাদের বাড়িঘর নেই? সব কথা কি বলে দিতে হয়? বর্তমানে এই সরকারকে মানুষ ব্যর্থতার চোখে দেখছে।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, অডিও রেকর্ড না দেখে, শুনে বলতে পারব না। ডিপ ফেকের মাধ্যমে অনেক সময় কণ্ঠ নকল করা যায়।
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের ব্যাপারে তিনি বলেন, সরকার এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। সরকার শুধু ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং সে সিদ্ধান্ত ইতোমধ্যে জানানো হয়েছে।
রোববার রাতে নতুন এই ফোনালাপে শেখ হাসিনার কণ্ঠ সদৃশ একজনকে বলতে শোনা যায়, ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তোমাদের বাড়িঘরে যারা আগুন লাগিয়ে দিয়েছে, তাদের বাড়ি ঘর নেই? সব কথা কি বলে দিতে হয়?
ফোনকলের অন্য প্রান্তের কণ্ঠটি গোবিন্দগঞ্জের সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান শাকিল আলম বুলবুলের দাবি করা হচ্ছে। তিনি বর্তমানে আত্মগোপনে রয়েছেন।
ফোনালাপে শেখ হাসিনা বলেন, যারা এখন বেশি বেশি বাড়াবাড়ি করছে। বেশি ভালো থাকবেন না আপনি। দেখো ডিসেম্বর পর্যন্ত ওই শত্রুরা টেকে কি না? কাউকে পালাতেও দেওয়া হবে না। যে কয়টা নাফরমানি করছে তাদের একটাও আস্ত থাকবে না।
এ সময় অন্য প্রান্ত থেকে শাকিল বলেন, জ্বি নেত্রী, আলহামদুলিল্লাহ। আপনার কথায় আমরা ভরসা রাখছি।
শেখ হাসিনা বলেন, একদম একদম।
তখন শাকিল বলেন, আপনি একটু মাথা ঠান্ডা রেখে আপনার কৌশলে এগোন নেত্রী। তবে সবাইকে সব কাজ বরাদ্দ রেখে।
শেখ হাসিনা বলেন, ঠিক আছে, আমি সবাইকে বলছি, তোমরা শুধু দুই মাস অপেক্ষা করো। কিছু বলো না।
সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বলেন, জ্বি নেত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, ওরা ফেল করবে, আর আমরা যদি কিছু করি, তখন বলবে আমাদের জন্য করতে পারে নাই। সেটা আর বলার মুখ নেই। জাতীয় আন্তর্জাতিকভাবেও ওই যে সুদখোর ইউনূসের গুটি গুটি চেহারার দ্বার আটকে গেছে মানুষের কাছে।
শাকিল বলেন, জ্বি নেত্রী অলরেডি বাংলার মানুষ বুঝে গেছে। মানুষ ভয়তেই কেউ মুখ খুলতে পারছে না।
শেখ হাসিনা বলেন, এখন ভয় পাওয়ার কিছু নেই, এখন ওদের ভয় দিতে হবে।
ওই আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, জ্বি নেত্রী, ওই যে আমাদের গোবিন্দগঞ্জের কালাম ভাই এমপি আর আমি উপজেলার চেয়ারম্যান বর্তমান ছিলাম নেত্রী, আর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পরপর ছিলাম দুবার, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম। ওনার বাড়ি গাড়ি সব জ্বালাই পুড়াই দিছে। আমারও বাড়ি গাড়ি সব জ্বালাই পোড়াই দিছে নেত্রী। আমাদের অসংখ্যা মামলা দিছে, আপনি শুধু আমাদের জন্য দোয়া রাখবেন।
শেখ হাসিনা বলেন, না আমি একটা কথা বলি, তোমাদের বাড়ি পোড়াই দিছে কে?
শাকিল বলেন, ওরাই নেত্রী, জামায়াত বিএনপি সকলই।
শেখ হাসিনা বলেন, তাদের ঘর-বাড়ি নেই?
শাকিল বলেন, জ্বি আছে।
শেখ হাসিনা বলেন, তাহলে, সবকিছু কি প্রকাশ্যে করতে হয়।
শাকিল বলেন, জ্বি না, না নেত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, তোমাদের নাই, তাহলে কারো ঘর-বাড়ি থাকবে না।
শাকিল বলেন, একটা সংশয় নেত্রী, মাননীয় নেত্রী গোবিন্দগঞ্জ আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সেক্রেটারি, তাদের নামে একটি মামলাও হয়নি। কিংবা তাদের বাড়ি-ঘরেও ওরা যায়নি। ওরা কিভাবে এটাকে?
শেখ হাসিনা বলেন, শোনো ওরা দেখে যেগুলি পোটেনশিয়াল, যেগুলি দেখে একেবারেই শক্ত তাদের ওরা তালিকা করে। সবাইকে কাউন্ট করে না। সেইজন্য বললাম, যাদের বাড়িঘর পোড়া গেছে, তাদের হিসাব নেওয়া হচ্ছে, কারা পোড়াতে আসছিল, আর আমার বাড়ি যদি পোড়ে তাদেরও পুড়বে।
শাকিল বলেন, জ্বি নেত্রী, জ্বি নেত্রী আলহামদুলিল্লাহ। আপনার সঙ্গে কথা বলে বুকটা ভরে গেল নেত্রী। আপনি ভালো থাকবেন।
শেখ হাসিনা বলেন, মামলা, আমারতো শুধু গোবিন্দগঞ্জ না, আমারতো সারা বাংলাদেশে ২২৭টি মার্ডার কেস। আমি বলছি সবাই তালিকা কর। তোমরাও তালিকা কর। ২২৭ মার্ডারের লাইন্সেস পেয়ে গেছি। এক মামলায় যে শাস্তি, শোয়া দুইশো মামলায় একই শাস্তি। তাই না। ঠিক আছে সেই শাস্তি নেব। তার আগে শোয়া দুইশো হিসাব করে নেব। এটা যেন মাথায় থাকে।
শাকিল বলেন, ইনশাআল্লাহ, ইনশাআল্লাহ।
শেখ হাসিনা বলেন, এবার একবার আসতে পারলে কেউ ফেলাইতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
আরটিভি/একে
লাখ টাকা কমছে হজের খরচ, প্যাকেজ ঘোষণা বুধবার
হজের খরচ কমাতে এবার দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করতে যাচ্ছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে আজিজিয়া নামে একটি প্যাকেজ থাকবে, যেটিতে খরচ কমবে প্রায় এক লাখ টাকা। অন্যটিতে খরচ কমবে ৪০-৪৫ হাজার টাকা। বিমানভাড়া কমিয়ে এবং হজযাত্রীদের সব ধরনের ভ্যাট-ট্যাক্স মওকুফ করে এবার হজের খরচ কমানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে।
ধর্ম মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বুধবার (৩০ অক্টোবর) সচিবালয়ে ২০২৫ সালের হজ প্যাকেজ ঘোষণা করবেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। সেখানে তিনি প্রথমবারের মতো দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করবেন।
জানা গেছে, দুই ধরনের প্যাকেজের মধ্যে একটি হলো, যারা মসজিদুল হারামের আশপাশের দেড় কিলোমিটারের মধ্যে বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকবেন। এতে গত বছরের তুলনায় ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা কমতে পারে। অন্যটি হবে আজিজিয়া প্যাকেজ বা হেরেম শরিফ থেকে চার-পাঁচ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে যারা থাকবেন। এ ক্ষেত্রে খরচ প্রায় এক লাখ টাকা কমতে পারে। তবে এবার সমুদ্রপথের বা বিশেষ কোনো প্যাকেজ থাকছে না বলে ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
গত বছর সাধারণ হজের প্যাকেজ ছিল ৫ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। এবার সেটি কমিয়ে ৪ লাখ ৭৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হচ্ছে। প্যাকেজটিতে মক্কা ও মদিনায় হেরেম শরীফ থেকে গড়ে দুই থেকে তিন কিলোমিটার দূরে হোটেলে থাকার ব্যবস্থা করা হবে। যা আজিজিয়া প্যাকেজ নামে অভিহিত হবে।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জানান, এবার দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করা হবে। এর মধ্যে হোটেল কাছে ও দূরের বিষয় থাকবে। একটি প্যাকেজে এক লাখ টাকার বেশি, অন্যটিতে প্রায় ৪০ হাজার টাকা কমছে এটা নিশ্চিত।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ অনুবিভাগ জানিয়েছে, গত বছরের চেয়ে এবার বিমান ভাড়া ৩৫ হাজার টাকা কমিয়ে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হচ্ছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ অংশে আরও কিছু সেবার দাম কমিয়ে আনা হচ্ছে। সৌদি অংশে দুটি খাতের খরচ কমানো হচ্ছে।
হজ অনুবিভাগ সূত্রে জানা গেছে, দ্বিতীয় যে প্যাকেজটি থাকবে সেটির নাম হবে আজিজিয়া প্যাকেজ। মক্কার হেরেম শরিফ থেকে দেড় থেকে দুই কিলোমিটার দূরে আজিজিয়া এলাকা। সেখানে ভারত, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের হজযাত্রীরা অবস্থান করেন। বাংলাদেশিরা এখানে থাকতে চান না। কারণ, খাবার হোটেল ও যাতায়াতের সুব্যবস্থা না থাকা। সেখানে তুলনামূলক হোটেল খরচ কম হওয়ায় এই প্যাকেজে খরচ কমছে এক লাখ টাকার বেশি। তবে এই প্যাকেজে কতজন হজযাত্রী পাওয়া যাবে তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে বিভিন্ন হজ এজেন্সি।
সংশ্লিষ্টরা জানান, মক্কার হেরেম শরিফ থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে আজিজিয়া নামক স্থানের সঙ্গে মিল রেখে এ প্যাকেজের নাম ‘আজিজিয়া’ রাখা হচ্ছে। ২০২০ সালে তৎকালীন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী প্রয়াত শেখ মো. আবদুল্লাহ এ প্যাকেজ চালুর সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু করোনার কারণে তা আটকে যায়। দুই বছর বন্ধ থাকার পর ২০২২ সালে পুনরায় হজ চালু হলে এটি নিয়ে তেমন আলোচনা হয়নি। কিন্তু ২০২৩ সালে হজের খরচ দেড় লাখ টাকা বেড়ে যাওয়ায় নতুন করে এ প্যাকেজ চালুর উদ্যোগ নেয় ধর্ম মন্ত্রণালয়। কিন্তু নানা কারণে সেই বছর সেটি বাস্তবায়িত হয়নি। এবার সেই প্যাকেজ ঘোষণা করতে যাচ্ছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
নতুন এ প্যাকেজে বিমান ভাড়া, আবাসনসহ অন্য খরচ সমন্বয় করলে এক থেকে দেড় লাখ টাকা খরচ কমে যাবে। এটি হলে সাড়ে ৫ লাখ টাকার মধ্যে হজ করা সম্ভব হবে। ফলে অনেকেই হজে যাওয়ার সাহস দেখাবেন বলে মনে করছেন হজ অনুবিভাগের কর্মকর্তারা। এই প্যাকেজ জনপ্রিয়তা পেলে ভবিষ্যতে এর খরচ আরও কমানো সম্ভব হবে বলে মনে করেন তারা।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (হজ অনুবিভাগ) মতিউল ইসলাম বলেন, হজের খরচ বেড়ে যাওয়ায় এটি নিয়ে সমালোচনা ঝড় ওঠে। এজন্য এবার দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করা হবে। যারা হেরেম শরিফ থেকে একটু দূরে থাকতে চান তাদের জন্য এ প্যাকেজ।
আরটিভি/এআর/এসএ
অচিরেই বাংলাদেশে শেখ হাসিনা ও আ.লীগের জায়গা হবে না: ড. ইউনূস
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, নিশ্চিতভাবে বাংলাদেশে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের অচিরেই কোনো জায়গা হবে না।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক গণমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রকাশিত একটি সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কোনো ফ্যাসিবাদী দলের অস্তিত্ব থাকতে পারে না। আওয়ামী লীগ জনগণকে নিয়ন্ত্রণ করেছে, তারা (রাজনৈতিক) মেকানিজম তৈরি করেছে, তারা নিজ স্বার্থে দেশের প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যবহার করেছে।
তিনি জানান, বর্তমান সরকার অবিলম্বে শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে দিতে ভারতকে চাপ দেবে না। এই মুহূর্তে বাংলাদেশ তার বড় প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়াতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আওয়ামী লীগ হয়তো ভেঙে যেতে পারে, কিন্তু তার সরকার এমন কিছু করবে না। কারণ, তারা রাজনৈতিক সরকার নয়।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল হাসিনাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা দিয়েছে। এ বিষয়ে ড. ইউনূস বলেন, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। এই মামলার রায় ঘোষণার পর ভারতের সঙ্গে প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় তাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে। আমি মনে করি না যে রায় হওয়ার আগে এটা করার দরকার আছে।
তিনি জানান, আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নিতে পারবে কি না, তা রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তাদেরকেই আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক স্থান নির্ধারণ করতে হবে।
রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার বা রাজনৈতিক দল গঠনের কোনো ইচ্ছা নেই বলে ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন ড. ইউনূস।
তিনি জানান, তার সরকার এখন পর্যন্ত নির্বাচনের রূপরেখাও চূড়ান্ত করেনি। তাদের কাজ সবকিছু স্বাভাবিক করা এবং সংস্কার সম্পন্ন করা। নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ হলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এ নিয়ে আলোচনা করবেন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ ও হিন্দুদের ওপর ব্যাপক নৃশংসতা নিয়ে দেশটির অভিযোগ প্রসঙ্গেও সাক্ষাৎকারে নিজের বক্তব্য তুলে ধরেন ড. ইউনূস।
তিনি ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে জানান, গত ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর হিন্দুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার কিছু ঘটনা ঘটেছে এবং খুব অল্পসংখ্যক প্রাণহানি হয়েছে। তবে এসব ঘটনা ধর্মের ভিত্তিতে হয়নি। এর প্রধান কারণ, আওয়ামী লীগের অনুসারী হিসেবে টার্গেট করা হয়েছে। হামলার শিকার অধিকাংশ হিন্দু আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিলেন। এটাকে ভিন্ন রূপ দেওয়া হচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা প্রতিবেশী। আমাদের একে অপরের প্রয়োজন। আমাদের মধ্যে অবশ্যই সবচেয়ে ভালো সম্পর্ক থাকতে হবে, যেমনটি দুই প্রতিবেশীর থাকা উচিত।
আরটিভি/এসএপি-টি
দেশের বাজারে সব রেকর্ড ছাড়াল স্বর্ণ
দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বাজুস এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ভরিতে ১ হাজার ৫৭৫ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৩ হাজার ৫২৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের ভরিপ্রতি স্বর্ণ ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ১৭ হাজার ৪৩৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৬ হাজার ৫২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
স্বর্ণের নতুন এ দাম বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) থেকে কার্যকর হবে।
বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।
এর আগে, গত ২২ অক্টোবর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৮৯০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪১ হাজার ৯৫১ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।
উল্লেখ্য, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৪৫ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ২৮ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ১৭ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।
আরটিভি/আরএ