একুশে পদকপ্রাপ্ত পদার্থবিজ্ঞানী, অধ্যাপক অজয় রায়কে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে দার মরদেহ নিয়ে আসা হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে।
তার আগে সকাল ১০টার দিকে রাজধানীর বারডেম হাসপাতাল থেকে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় তার বেইলি রোডের বাসায়। সেখানে ছেলে অনুজিৎ রায়, পুত্রবধূ কেয়া বর্মণসহ স্বজন, প্রতিবেশী ও গুণগ্রাহীরা অশ্রুসজল হয়ে পড়েন।
শহীদ মিনারে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের ব্যবস্থাপনায় তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর তার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ ও জগন্নাথ হলে। সেখানে সর্বস্তরের মানুষ তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানান।
সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান অধ্যাপক অজয় রায়। তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর।
শিক্ষা আন্দোলন মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক অজয় রায় একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির প্রতিষ্ঠাতাদেরও একজন। সর্বশেষ তিনি নির্মূল কমিটির উপদেষ্টা ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞানের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক অজয় রায় অস্ত্রহাতে মুক্তিযুদ্ধও করেছেন। মনেপ্রাণে তিনি একটি ধর্মনিরপেক্ষ মুক্তচিন্তার রাষ্ট্র চেয়েছেন। পেশাগত জীবনে তিনি সবসময়ই বিজ্ঞানভিত্তিক মানবতাবাদী শিক্ষার পক্ষে কথা বলেছেন।
পি