রাজধানীতে কলেজছাত্র হত্যা ও যুবকের কবজি বিচ্ছিন্নের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৯
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে দনিয়া কলেজের শিক্ষার্থী মিনহাজুল ইসলামকে (২৫) কুপিয়ে হত্যা ও আদাবরে সুমন শেখ (২৬) নামে এক যুবককে কুপিয়ে কবজি বিচ্ছিন্ন করার ঘটনায় ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, দনিয়া কলেজের শিক্ষার্থী মিনহাজ হত্যা মামলার ৫ আসামি ও আদাবরের বালুর মাঠে ছিনতাইকারীদের হাতে যুবকের কবজি বিচ্ছিন্নের ঘটনায় ৪ আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
এ বিষয়ে আজ বেলা পৌনে ১২টায় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে ব্রিফ করা হবে। ব্রিফ করবেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক।
আরটিভি/আইএম/এস
মন্তব্য করুন
ডাক্তার দেখানো শেষে কর্মস্থলে ফেরা হলো না কনস্টেবল আরিফুলের
ডাক্তার দেখানো শেষে রাজধানীর কাকরাইল মোড়ে যাত্রীবাহী বাসের চাপায় আহত হন পুলিশ সদস্য আরিফুল ইসলাম (৪২)। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোরে তিনি মারা যান।
বুধবার (১ জানুয়ারি) দুপুর আড়াইটার দিকে কাকরাইল মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোর ৪টার দিকে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
নিহত আরিফুলের বাড়ি কুষ্টিয়ার জেলার কুমারখালি উপজেলার বানিয়াপাড়া গ্রামে। তার বাবার নাম খলিল মোল্লা। তিনি ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ থানায় পুলিশ কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
নিহত পুলিশ কনস্টেবল আরিফুল ইসলামের বোন মর্জিনা বেগম বলেন, আমার ভাই হার্টের রোগী ছিলেন। ঢাকায় হৃদরোগ হাসপাতালে ডাক্তার দেখিয়ে পুলিশ লাইন হাসপাতালে ওষুধ নেওয়ার জন্য যাচ্ছিলেন। পথে দ্রুতগামী একটি বাস তাকে ধাক্কা দেয়। গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে তাকে রাজারবাগ পুলিশ লাইনস হাসপাতাল ও পরে সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ তার মৃত্যু হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক গণমাধ্যমকে বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় বাসটি জব্দ করা হয়েছে।
আরটিভি/আইএম
রাজধানীর সীমান্ত সম্ভারে স্বর্ণের দোকানে দুর্ধর্ষ চুরি
রাজধানীর ধানমন্ডিতে সীমান্ত সম্ভার শপিং মলের এক স্বর্ণের দোকানে দিন-দুপুরে দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা ঘটেছে। তবে কী পরিমাণ স্বর্ণালংকার চুরি হয়েছে সেটি এখনও নিশ্চিত হতে পারেনি পুলিশ।
শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) জুমার নামাজের সময় ক্রাউন ডায়মন্ড অ্যান্ড জুয়েলার্স নামের দোকানে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় তদন্ত করছে পুলিশ।
ধানমন্ডি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সীমান্ত সম্ভারের গ্রাউন্ড ফ্লোরে ক্রাউন ডায়মন্ড অ্যান্ড জুয়েলার্স নামের স্বর্ণের দোকানে দুপুর ১টার পর চুরি হয়। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে, ফুটেজে স্বর্ণালংকার চুরি করতে দেখা গেছে। চুরির সঙ্গে যারা জড়িত তাদের শনাক্তের কাজ চলছে।
ওসি বলেন, দোকানের মালিক, মার্কেট কর্তৃপক্ষ ও মার্কেটের সিকিউরিটি অফিসারদের সঙ্গে কথাবার্তা চলছে। মামলা এখনও হয়নি। তবে বিষয়গুলো প্রক্রিয়াধীন।
আরটিভি/এমএ/এআর
৯ জানুয়ারি থেকে ঢাকায় শীত বাড়বে
ঢাকায় তীব্র কুয়াশা আর শীত অনুভূত হচ্ছিল বেশ কয়েকদিন। এরই মধ্যে শনিবার উঁকি দেয় সূর্য, আজও রোদের দেখা মেলায় বেড়েছে তাপমাত্রা। আগামী ৯ জানুয়ারি থেকে ঢাকায় আবারও শীতের তীব্রতা বাড়বে।
রোববার (৫ জানুয়ারি) আবহাওয়াবিদ আবদুর রহমান এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, পৌষের শেষে ঢাকায় যে উষ্ণতা অনুভূত হচ্ছে, সেই দশা আরও দুই-তিন দিন থাকবে। আগামী আগামী ৮ তারিখ পর্যন্ত ঢাকায় দিন এবং রাতের তাপমাত্রা আরও কিছুটা বাড়বে। এরপর আগামী ৯ জানুয়ারি থেকে আবার তাপমাত্রা কমে শীতের অনুভূতি বাড়বে।
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে আবদুর রহমান বলেন, ‘আপাতত শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা নেই। আগামী ৯ জানুয়ারির পর দেশের দুয়েক জায়গায় শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা আছে।’
শনিবার ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস; পরদিন সকালে তা দাঁড়ায় ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রোববার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আর মধ্য রাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং তা কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। এ সময় সারাদেশে দিনের ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।
আরটিভি/এসএপি/এআর
ঢাকাবাসীর জন্য শীত নিয়ে দুঃসংবাদ
কুয়াশার কারণে রাজধানী ঢাকা এবং আশপাশের অঞ্চলে আজ সূর্যের দেখা পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। ফলে এসব অঞ্চলে দিনের বেলায়ও শীতের অনুভূতি থাকবে এবং রাতে শীতের অনুভূতি আরও বাড়বে।
বুধবার (৮ জানুয়ারি) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান সংবাদমাধ্যকে এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, বুধবার দেশের অধিকাংশ জায়গায়ই ঘন কুয়াশা পড়েছে। ঢাকায় কুয়াশার ঘনত্ব গতকালের তুলনায় অনেকটাই বেশি। দিনভর এমন অবস্থা বজায় থাকবে। দুপুরের পর স্বল্প সময়ের জন্য সূর্যের দেখা মিলতে পারে। তবে সেটি ঠান্ডার অনুভূতি কমাতে তেমন সহায়ক হবে না।
হাফিজুর রহমান জানান, কুয়াশার ঘনত্ব অনেকটা বেড়ে যাওয়ায় দিনের বেলায়ও শীতের অনুভূতি বেড়েছে। তবে দিনে তীব্র শীতের অনুভূতি আগামী ২-৩ দিনের মধ্যে কমে আসবে। যদিও জানুয়ারিজুড়েই শীত থাকবে।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে সকাল ৭টায় প্রকাশিত পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকলেও আকাশ সাময়িকভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে ভোর থেকে হালকা ও মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়েছে। যে কারণে দিনে শীতের অনুভূতি বজায় থাকবে।
আরটিভি/এসএপি-টি
থানা থেকে পালালেন গ্রেপ্তার হওয়া সাবেক ওসি শাহ আলম
রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানা থেকে পালিয়েছেন গ্রেপ্তার হওয়া সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম।
বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) রাতে ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, উত্তরা পূর্ব থানারই ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছিলেন শাহ আলম। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনায় একটি মামলায় বুধবার মধ্যরাতে কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনস থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছিল উত্তরা পূর্ব থানার একটি দল। কিন্তু এরপর সেখান থেকে ঢাকা আনলেও কয়েক ঘণ্টাও আটকে রাখা যায়নি তাকে। বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে আদালতে সোপর্দ করার প্রক্রিয়া চলছিল। এর মধ্যেই তিনি কৌশলে পালিয়ে যান। তার পালানোর ঘটনায় এক এসআইকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
উত্তরা-পূর্ব থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল করিম বলেন, ‘একজন পুলিশ কর্মকর্তা থানা থেকে পালিয়ে গেছেন বলে শুনেছি। তবে এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া আছে ওসির সঙ্গে কথা বলার ব্যাপারে।’
শাহ আলমের বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে জানতে তার স্ত্রী শাপলা খাতুন বলেন, ‘শাহ আলমের কোনো খোঁজখবর আমার কাছে নেই। মোবাইল ফোনও বন্ধ পাচ্ছি।’
গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনায় হত্যাসহ একাধিক মামলার আসামি ছিলেন শাহ আলম। শাহবাগ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) থেকে গত ১ আগস্ট তাকে উত্তরা-পূর্ব থানার ওসি হিসেবে বদলি করা হয়।
আরটিভি/এসএপি/এস
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হাতাহাতি, আহত ৩
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজধানীর মিরপুরের থানা কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বে দু’পক্ষের হাতাহাতির ঘটনায় তিনজন আহত হয়েছেন। তাদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরের রূপায়ণ টাওয়ারে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন- মিরপুর মণিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী নাহিয়ান, ঢাকা পলিটেকনিকের ছাত্র শিক্ষার্থী রনি ও সাফরান।
ঘটনার একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) মিরপুরের সাত থানা নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি কমিটি ঘোষণা করা হয়। এরপর থেকে কমিটি নিয়ে শুরু হয় নানা আলোচনা-সমালোচনা। এ নিয়ে বেশ কয়েক দিন ধরে ঝামেলা চলছিল। পদপ্রত্যাশীদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও ছাত্রলীগ-সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ থাকায় পদ দেওয়া হয়নি। পদ না পাওয়ায় আগেই ঝামেলা করবে ঘোষণা দিয়েছিল তারা। যারা পদ পাননি তারা সন্ধ্যা থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কার্যালয়ে এসে বাগবিতণ্ডা শুরু করেন। এতে উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হয়। একপর্যায়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ সময় বেশ কয়েকজন আহত হন। তাদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সেল সম্পাদক (দপ্তর) জাহিদ আহসান বলেন, কিছু লোক এসে মিরপুর থানায় যুক্ত হতে চায়। তাদের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তারা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। কথা-কাটাকাটি হয়েছে, তবে হাতাহাতি বা হামলার ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি করেন তিনি।
আরটিভি/কেএইচ
বাম চোখে সমস্যা, শিশুর ডান চোখ অপারেশন করলেন চিকিৎসক
রাজধানীর একটি হসপাতালে বাম চোখে সমস্যা নিয়ে ভর্তি হয় দেড় বছরের শিশু ইরতিজা। তবে বাম চোখের পরিবর্তে ওই শিশুর ডান চোখে অপারেশন করেছেন চিকিৎসক।
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) বিকেলে ধানমন্ডির বাংলাদেশ আই হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, শিশু ইরতিজাকে মঙ্গলবার বিকেলে চোখের সমস্যার জন্য ধানমন্ডি আই হসপিটালে নেন পরিবারের লোকজন। বাম চোখের মধ্যে ময়লা জাতীয় বস্তুর উপস্থিতি নিশ্চিত করেন চিকিৎসক। পরে অ্যানেসথেসিয়া দিয়ে সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষ করে নেওয়া হয় অস্ত্রোপচার কক্ষে। অস্ত্রোপচার শেষে পরিবারের সদস্যরা দেখতে পান ইরতিজার বাম চোখের পরিবর্তে অস্ত্রোপচার হয়েছে ডান চোখে। পরে চিকিৎসককে জানালে তিনি শিশুটিকে আবার ওটিতে নিয়ে যান, এরপর বাম চোখে অপারেশন করেন। এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানিয়েছেন শিশুটির স্বজনরা। তবে বিষয়টি জানাজানির পর গা ঢাকা দিয়েছেন অভিযুক্ত ওই চিকিৎসক।
ভুক্তভোগী মা জানান, এ ঘটনা ঘটিয়ে চিকিৎসক রোগীকে ছাড়পত্র না দিয়ে পালিয়ে গেছেন। ওই চিকিৎসকের লাইসেন্স বাতিল করা হোক, তিনি যেন এভাবে আর কারো জীবন নষ্ট করতে না পারেন।
আই হসপিটালের প্রধান নির্বাহী বলেন, এ ঘটনার তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে ধানমন্ডি থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলী আহমেদ মাসুদ বলেন, ‘ভুক্তভোগী যখনই অভিযোগ দেবেন, তখনই আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সেটা যেই অপরাধ হোক না কেন ছাড় দেব না।’
আরটিভি/এসএপি/এআর