পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও স্বাভাবিক রাখার জন্য নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ ও বসুরহাটে থানার নিয়মিত পুলিশ ছাড়াও অতিরিক্ত তিনশ পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়াও র্যাব নিয়মিত টহল দিচ্ছে।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি মীর জাহিদুল হক রনি বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, পুলিশের দায়ের করা মামলায় ২৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য তিনশত পুলিশ মাঠে নামানো হয়েছে। তারা তিন শিফটে কাজ করবে। অতিরিক্ত এই পুলিশ রাঙ্গামাটি থেকে আনা হয়েছে। পাশাপাশি র্যাবের একটি অস্থায়ী ক্যাম্প করা হয়েছে।
এদিকে থানায় আরও একটি মামলা দায়ের করেছেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আরিফুর রহমান। মামলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খিজির হায়াত, সাধারণ সম্পাদক নুর নবী চৌধুরী ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলসহ ৯৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। বিপরীতে নুর নবী স্বপ্ন বাদী হয়েও একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
ওই এলাকায় বুধবার রাত ১২টায় ১৪৪ ধারা জারি শেষ হলেও বৃহস্পতিবার সকাল থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক। এরপরও এলাকাবাসী উদ্বিগ্ন হওয়ায় পুলিশ ছাড়াও র্যাব টহল দিচ্ছে।
নোয়াখালী জেলা প্রশাসক মো. খোরশেদ আলম খাঁন জানিয়েছেন, ১৪৪ ধারা জারি শেষ হলেও এখনো অনুমতি ছাড়া সভা-সমাবেশ করতে দেয়া হবে না কাউকে। প্রয়োজনে আমরা আরও কঠোর অবস্থানে যাব।
এসআর/