মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে গত কয়েক দিনের চেয়ে যানবাহন ও যাত্রীদের চাপ কমেছে। তবে বর্তমানে শিমুলিয়া প্রান্তে শতাধিক প্রাইভেটকার ও পিকাপ পারের অপেক্ষায় রয়েছেন।
শনিবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরের পর থেকে শিমুলিয়া নদীবন্দরের লঞ্চ, স্পিডবোট ও ফেরি ঘাটে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ অনেক কম দেখা যায়। তবে ১ নম্বর ফেরি ঘাট দিয়ে শুধু মোটরসাইকেল পার করা হচ্ছে। এ কারণে দীর্ঘ সময় অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে না তাদের।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. শফিকুল ইসলাম জানান, আজ শনিবার সকালে যাত্রীর চাপ থাকলেও দুপুর ১টার পর থেকে অনেকটাই ফাঁকা শিমুলিয়া ঘাট। তবে যাত্রী ও যানবাহন পার করতে ছোট-বড় ১০টি ফেরি চলাচল করছে।
মুন্সীগঞ্জের পুলিশ সুপার আব্দুল মোমেন জানান, ঘরমুখো মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। শিমুলিয়া প্রান্তে ৩০০ পুলিশ সদস্য রয়েছেন। পাশাপাশি, নৌ পুলিশের সদস্যরাও আছে।
তিনি আরও জানান, ফেরি ঘাট তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। শুধু মোটরসাইকেলের জন্য ১ নম্বর ফেরি ঘাট। ৩ নম্বর ফেরিঘাট প্রাইভেট কারের জন্য। ২ ও ৪ নম্বর ফেরি ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।