• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo

মহেশপুর সীমান্ত দিয়ে বাড়ছে অনুপ্রবেশকারীর সংখ্যা (ভিডিও)

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি, আরটিভি অনলাইন

  ২৩ নভেম্বর ২০১৯, ১৩:৫৩

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্ত দিয়ে ক্রমেই বাড়ছে ভারতীয় অনুপ্রবেশকারীর সংখ্যা।

সেখানে দীর্ঘদিন নাগরিকত্ব না পেয়ে নানা বঞ্চনার শিকার হয়ে ভুক্তভোগীরা সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করছেন বাংলাদেশে।

ফলে সীমান্ত এলাকায় কঠোর সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বিজিবি।

জানা যায়, বিজিবির চোখ ফাঁকি দিয়ে গভীর রাতে ভারত ও বাংলাদেশি দালালদের মাধ্যমে বাংলাদেশের ঢুকে পড়ছেন নারী-পুরুষ ও শিশুসহ অসংখ্য মানুষ।

চলতি মাসের বর্তমান সময় পর্যন্ত ভারতের বেঙ্গালুরু, কর্নাটক, উত্তরপ্রদেশ ও আসামের বিভিন্ন এলাকা থেকে সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশকারী ২০৩ জন বিজিবির হাতে আটক হয়েছেন। তবে সীমান্ত এলাকায় এখনও অনেকেই অবস্থান করছে বলে শোনা গেছে।

যাদবপুর গ্রামের সিরাজুল ইসলাম বলেন, রাতের বিভিন্ন সময় বিজিবি’র চোখ ফাঁকি দিয়ে অনুপ্রবেশকারীরা বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে কাঁটাতারবিহীন এলাকা দিয়ে। তাদের মধ্যে অনেকেই সীমান্ত এলাকার বিভিন্ন বাড়িতে অবস্থান করছেন।

জেলার মহেশপুরে ভারতীয় সীমান্ত রয়েছে ৫৭ কিলোমিটার। এর মধ্যে কাঁটাতারবিহীন এলাকা রয়েছে প্রায় ১১ কিলোমিটার। এই সীমান্ত এলাকার মাটিলা, লেবুতলা, মকধ্বরপুর, বাঁশবাড়ি, পলিয়ানপুরসহ বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে এ অনুপ্রবেশ ঘটছে।

এসব অনুপ্রবেশকারীর মধ্যে অনেকেই পাসপোর্টবিহীন অবস্থায় বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়েছিলেন।

আটকদের মধ্যে অধিকাংশেরই বাড়ি বরিশাল, পটুয়াখালী, বাগেরহাট, মাদারীপুর কিংবা খুলনা এলাকায়।

এ ব্যাপারে মহেশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাশেদুল আলম আরটিভি অনলাইনকে বলেন, বিজিবির হাতে আটক অনুপ্রবেশকারীদের মামলার প্রেক্ষিতে আদালতে সোপর্দ করা হচ্ছে।

মহেশপুর উপজেলা ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুজন সরকার আরটিভি অনলাইনকে বলেন, অবৈধভাবে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।

জেবি

মন্তব্য করুন

Bangal
rtv Drama
Radhuni
  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
‘ভারতীয়দের জানা উচিত তাদের পূর্ব সীমান্তে আরও স্মার্ট ও সাহসী মানুষ বাস করে’
চট্টগ্রামে ভারতীয় হাইকমিশন অভিমুখে হেফাজতের লংমার্চের ডাক
সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা নিয়ে ভারতীয় মিডিয়া মিথ্যা তথ্য দিচ্ছে: ফখরুল
বাংলাদেশ নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার প্রচারণা ও ইসকন প্রসঙ্গে যা বলল দিল্লি