• ঢাকা সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫
বন্ধুদের সঙ্গে নদীতে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে বন্ধুদের সঙ্গে নদীতে গোসলে নেমে ফাহাদ সিকদার নামে এক স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।  সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলার উয়ার্শী নদীর নাগরপাড়া খেয়াঘাট পারে গোসলে নেমে নিখোঁজ হয় ফাহাদ।  পরে বিকালে চারটার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। নিহত ফাহাদ সিকদার উয়ার্শী ইউনিয়নের নবগ্রাম গ্রামের মামুন সিকদারের ছেলে। সে মৈশামূড়া বসন্ত কুমারী উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র ছিল। উয়ার্শী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য সেকেন্দার মিয়া বলেন, দুপুরে উয়ার্শী নদীর নাগরপাড়া খেয়াঘাটে বন্ধুদের সঙ্গে গোসল করতে নদীতে নামে ফাহাদ। পানিতে নেমে বন্ধুদের সঙ্গে খেলা করতে গিয়ে স্রোতে ভেসে গভীর পানির নিচে ডুবে নিখোঁজ হয়ে যায়। খবর পেয়ে প্রথমে স্থানীয় লোকজন খোঁজাখুজি করতে থাকেন। পরে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেওয়া হয়। ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল চেষ্টা চালিয়ে বিকেলে ৪টার দিকে স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করে। মির্জাপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের স্টেশন অফিসার মো. বেলাল হোসেন ঘটনার সত্যতা স্বীকার বলেন, ‘বিকেলে ৪টার দিকে স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।’ এ দিকে গোসল করতে নেমে স্কুলছাত্র ফাহাদের মৃত্যুর খবর জানাজানি হলে পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। আরটিভি/এমকে
মির্জাপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় স্ত্রী নিহত, স্বামী হাসপাতালে 
মির্জাপুর থানার ওসি ও তিন এসআই প্রত্যাহার
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ২
মির্জাপুরের পুকুরপাড়ে গ্রেনেড উদ্ধার
গরমে ট্রেনের হাইড্রোলিক ব্রেকে আগুন, আহত ১০
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে রাজশাহীগামী সিল্কসিটি এক্সপ্রেসের চাকার ঘর্ষণে হাইড্রোলিক ব্রেকে আগুন লাগে। এসময় আতঙ্কে হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে অন্তত ১০জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার মহেড়া রেলস্টেশনে এ ঘটনা ঘটে। সংশ্লিষ্ট ও স্থানীয় সূত্র জানায়, বিকেলে ঢাকাগামী কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ক্রসিংয়ের জন্য সিল্কসিটি এক্সপ্রেসকে মহেড়া স্টেশনে থামানো হয়। এসময় ট্রেনের ‘ট’ বগির কয়েকজন যাত্রী নিচে নেমে হাইড্রোলিক ব্রেকে আগুন দেখতে পান। আগুনের খবর ছড়িয়ে পড়লে আতঙ্কিত যাত্রীরা ভয়ে ট্রেন থেকে লাফিয়ে নামার চেষ্টা করলে অন্তত ১০জন আহত হন। পরে ট্রেনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। মহেড়া রেলস্টেশন মাস্টার সোহেল খান জানান, ক্রসিংয়ের জন্য সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনটি স্টেশনে থামানো হয়েছিল। সিল্কসিটি এক্সপ্রেস থামানোর সময় গরমে চাকার ঘর্ষণে হাইড্রোলিক ব্রেক থেকে আগুন লাগে। যাত্রীরা তাৎক্ষণিক জানতে পারায় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটেনি। ট্রেন থেকে লাফিয়ে নিচে নামার কারণে আহত কয়েকজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। ট্রেনটি ১ ঘণ্টা ২৫ মিনিট পর সন্ধ্যা ৬টা ২৫ মিনিটে রাজশাহীর উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এ বিষয়ে মির্জাপুর স্টেশন মাস্টার কামরুল হাসান জানান, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার কারণে মির্জাপুর রেলস্টেশনে সিরাজগঞ্জগামী সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেন কিছুক্ষণ থেমে ছিল। পরে মির্জাপুর থেকে দেরিতে ট্রেনটি গন্তব্যে ছেড়ে যায়।
প্রবাসীর স্ত্রীকে নিয়ে উধাও ছাত্রলীগ নেতা
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে সিঙ্গাপুর প্রবাসীর স্ত্রীকে নিয়ে উধাও হয়েছেন ছাত্রলীগের এক নেতা। শনিবার (১৩ এপ্রিল) সকাল ৯টার সময় উপজেলার বহুরিয়া ইউনিয়নের বুধিরপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত রোমান খান (২৬) উপজেলার বহুরিয়া গ্রামের আউলাদ খানের ছেলে ও বহুরিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক বলে জানা যায়। এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার বুধিরপাড়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে হাছানের সঙ্গে সখিপুর উপজেলার হতেয়া রাজাবাড়ী গ্রামের বারেক মিয়ার মেয়ে চম্পা আক্তার (২৫) এর পারিবারিকভাবে ২০১৭ সালে বিয়ে হয়। তাদের সংসারে ১৯ মাস বয়সী একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। প্রবাসে থাকার সুযোগে ছাত্রলীগ নেতা রোমান খান চম্পা আক্তারের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলেন। প্রবাসী হাছানের জমানো নগদ ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও ৯ ভরি ওজনের বিভিন্ন স্বর্ণালঙ্কারসহ চম্পাকে নিয়ে উধাও হন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রোমান খান।  প্রবাসী হাছানের বাবা দেলোয়ার হোসেন শনিবার (১৩ এপ্রিল) রাতে মির্জাপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। উধাও হওয়া ছাত্রলীগ নেতা রোমান খানের মন্তব্য নেওয়ার চেষ্টা করা হলেও তাকে এলাকায় পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তার নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া যায়। মির্জাপুর উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক সেতাব মাহমুদ বলেন, আমি ঢাকায় রয়েছি। বিষয়টি আপনার মাধ্যমেই শুনতে পেলাম। এ ব্যাপারে আমাকে কেউ অবগত করেনি। আমি খোঁজ নিচ্ছি। এ বিষয়ে মির্জাপুর থানাও ওসি মো. রেজাউল করিম জানান, একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি, ছুরিকাঘাতে পুলিশ সদস্য হাসপাতালে 
টাঙ্গাইলে যাত্রীবাহী বাসে আবারও ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের মির্জাপুর উপজেলার গোড়াই নামক এলাকায় ডাকাত দলের ছুরিকাঘাতে সুভাষ চন্দ্র সাহা নামে এক পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত হয়েছেন। তাকে ঢাকা মেডিকেলে কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।  মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। সুভাষচন্দ্র নাটোরের সিংড়া থানার ডাহিয়া গ্রামের কুবির সাহার ছেলে। বর্তমানে তিনি গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হিসেবে কর্মরত আছেন। জানা যায়, পুলিশ সদস্য সুভাষচন্দ্র গতকাল ঢাকায় একটি মামলার সাক্ষী দেওয়া শেষে রাতের দিকে বাসযোগে কর্মস্থলে ফিরছিলেন। বাসটি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের মির্জাপুর উপজেলার গোড়াই নামক স্থানে পৌঁছালে  একদল ডাকাত বাসের ভেতর উঠে ডাকাতি শুরু করে। এ সময় পুলিশ সদস্য সুভাষ চন্দ্র বাধা দিলে ডাকাত দল তার শরীরের বিভিন্ন অংশ কুপিয়ে রক্তাক্ত করে। কাছে থাকা মোবাইল ও নগদ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে মির্জাপুর থানা পুলিশ ঘটনাটি জানতে পেরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য আজ সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বর্তমানে জরুরি বিভাগের ৪ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসা চলছে তার। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া। তিনি বলেন, আজ সকালে গুরুতর আহত অবস্থায় ওই পুলিশকে হাসপাতালে আনা হলে জরুরি বিভাগে তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।
ছিনতাইয়ের সময় দুই পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তার
ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব মহাসড়কে ছিনতাইয়ের সময় দুই পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তার হয়েছেন।  সোমবার (২৫ মার্চ) রাতে মির্জাপুর উপজেলার ধেরুয়া এলাকায় স্থানীয়রা তাদেরকে আটক করে দেওহাটা পুলিশ ফাঁড়িতে সোপর্দ করা হয়। গ্রেপ্তার দুই পুলিশ কনস্টেবল হলেন- সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার কোদালিয়ার ময়নাল হকের ছেলে মো. মোহসীন মিয়া এবং টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার মিরেকপুর গ্রামের কৈলা রাজবংশীর ছেলে রিপন রাজবংশী। জানা গেছে, সোমবার রাতে ধেরুয়া ফ্লাইওভার ব্রিজের দক্ষিণ পাশে একটি পিকআপকে সিগনাল দিয়ে চালক ও হেলপারকে গাড়ি থেকে নামায়। এরপর থানায় নেওয়ার ভয় দেখিয়ে তাদের কাছ থেকে ১১ হাজার ৫৫০ টাকা ছিনিয়ে নেয় ওই দুই পুলিশ সদস্য। পরে ভুক্তভোগীদের চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে ওই দুই কনস্টেবলকে আটক করে। এসময় তাদের কাছ থেকে একটি মোটরসাইকেল, একটি হ্যান্ডকাফ, পুলিশের পোশাক ও বেল্ট ও নগদ ৩০ হাজার ২১০ টাকা উদ্ধার করা হয়। পরে তাদেরকে দেওহাটা পুলিশ ফাঁড়িতে সোপর্দ করে স্থানীয়রা। ওই রাতেই পিকআপ চালক রানা বাদী হয়ে ওই দুই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। গ্রেপ্তার ওই দুই কনস্টেবল মানিকগঞ্জের দৌলতপুর থানায় কর্মরত। ইতোমধ্যে তাদেরকে বহিষ্কার করেছেন মানিকগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ গোলাম আজাদ খান। তারা টাঙ্গাইলে গ্রেপ্তার হওয়ায় মানিকগঞ্জের দৌলতপুর থানার এসআই খলিল তাদের তথ্য দিতে অপরাগতা প্রকাশ করেছেন। মির্জাপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রেজাউল করিম বলেন, এই ঘটনায় পিকআপ চালক বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) দুপুরে তাদেরকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।  
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু ও নারী নিহত
টাঙ্গাইলে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু ও নারী হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকালে ও দুপুরে এ দুর্ঘটনা দুটি ঘটে।  নিহতরা হলেন মধুপুর উপজেলার বেকারকোনা গ্রামের সুভাষ দেবনাথের স্ত্রী সরস্বতী দেবনাথ (৫৭) এবং গোপালপুর উপজেলার মির্জাপুর উত্তরপাড়া গ্রামের ইয়াদ আলীর ছেলে সিয়াম (৮)। সকালে মির্জাপুর উত্তরপাড়া এলাকায় ট্রাকের চাপায় শিশু সিয়াম এবং দুপুরে ধোপাকান্দি ইউনিয়নের সাজানপুর এলাকায় সিএনজি চালিত অটোরিকশা থেকে পড়ে ট্রাকের চাপায় পিষ্ট হয়ে নারীর মৃত্যু হয়েছে। গোপালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমদাদুল ইসলাম তৈয়ব জানান, ধোপাকান্দি ইউনিয়নের সাজানপুর মুদিখানা এলাকায় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের একটি অনুষ্ঠান শেষে মধুপুর যাওয়ার সময় অটো থেকে ওই নারী পড়ে যায়। এ সময় পেছন দিক থেকে আসা একটি ট্রাকে পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। ওসি ইমদাদুল ইসলাম আরও জানান, এর আগে সকালে মির্জাপুর উত্তরপাড়া এলাকায় শিশু সিয়াম অটো থেকে নেমে দৌড়ে রাস্তা পার হওয়ার সময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক তাকে চাপায় দেয়। এ সময় সে গুরুতর আহত হলে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে ওই শিশুর মৃত্যু হয়।  আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলেও জানান ওসি। 
টাঙ্গাইলে পিকআপ ও সিএনজি সংঘর্ষ, নিহত ৪
টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলায় পিকআপ ও সিএনজি চালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে চারজন নিহত হয়েছেন। রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে উপজেলার বাঁশতৈল ইউনিয়নের তেলিপাড়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় নিহতদের নাম-পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বাঁশতৈল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হুমায়ূন কবীর। তিনি জানান, বিকেলে সখিপুর থেকে ছেড়ে আসা পিকআপ ভ্যানের সঙ্গে অটোরিকশার সংঘর্ষে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে মির্জাপুর থানার ওসি রেজাউল করিম বলেন, সখীপুর থেকে একটি পিকআপ ভ্যান উপজেলার বাঁশতৈল তেলিপাড়া এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি যাত্রীবাহী সিএনজির সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিন যাত্রী নিহত হন। গুরুতর আহত হন আরও একজন। পরে স্থানীয়রা আহতকে উদ্ধার করে মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে।