• ঢাকা সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
প্রতিমা বিসর্জন দিতে গিয়ে ২ নৌকার সংঘর্ষ, নিহত ১
টাঙ্গাইলে অটোরিকশায় বাসের ধাক্কা, চালকসহ নিহত ৩
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন। শুক্রবার (১১ অক্টোবর) রাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু সড়কের সল্লা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।  নিহতরা হলেন, অটোরিকশা চালক ভূঞাপুরের অলোয়া ইউনিয়নের চেংটাপাড়া এলাকার চান্দু মণ্ডলের ছেলে শওকত মণ্ডল ও অটোরিকশার যাত্রী ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া এলাকার নয়ন চন্দ্র দাস। নয়ন পূজা উপলক্ষে তার শ্বশুরবাড়ি সল্লা বেড়াতে এসেছিলেন। আরেক জনের পরিচয় পাওয়া যায়নি।  পুলিশ ও নিহতের পরিবার জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যারপর উপজেলার দেউপুর পূজা মণ্ডপ থেকে অটোরিকশায় সল্লা ফিরছিলেন ৭ পূজারী। পথিমধ্যে মহাসড়ক পার হবার সময় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা উত্তরবঙ্গগামী অরিন ট্রাভেলসের একটি বাস অটোরিকশাটিকে ধাক্কা দেয়৷ এতে অটোরিকশায় থাকা শিশুসহ ৮জন গুরুতর আহত হয়। পরে আহতদের উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পথে নয়নের মৃত্যু হয়। অন্য আহতদের টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে রাত ১১টার দিকে অটোরিকশার চালক শওকত মন্ডলের অবস্থার অবনতি হলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। আজ আরেক জনের মৃত্যু হয়।   বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার উপপরিদর্শক আবিদ হোসেন খান জানান, বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ তিনজন নিহত হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। দুর্ঘটনা কবলিত বাস ও অটোরিকশা উদ্ধার করে থানায় নেওয়া হলেও বাসের চালক পলাতক রয়েছে বলেও জানান তিনি।  আরটিভি/এএএ
ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২
ধলেশ্বরী নদীতে নিখোঁজ ২ জনের মরদেহ উদ্ধার 
বাস-পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় ৩ কোটি ৬৫ লাখ টাকার টোল আদায়
টাঙ্গাইলে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল যুবকের
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে বিল্লাল হোসেন (৩৮) নামে এক মোটরসাইকেলচালক নিহত হয়েছেন।  সোমবার (১০ জুন) সকাল ৮টার দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের সরাতৈল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।  নিহত বিল্লাল হোসেন ঢাকার ডেমরা থানার মুসলিম নগর এলাকার আনিছ মিয়ার ছেলে।  এ বিষয়ে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার উপপরিদর্শক ইউসুফ আলী বলেন, বিল্লাল হোসেন পাবনা থেকে ঢাকার দিকে যাচ্ছিলেন। সকাল ৮টার দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের কালিহাতী উপজেলার সরাতৈল নামক স্থানে পৌঁছালে একটি ট্রাক তার মোটরসাইকেলের ওপর দিয়ে চলে যায়। ইউসুফ আলী আরও বলেন, এতে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই বিল্লাল হোসেনের মৃত্যু হয়। মরদেহ থানায় রাখা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।
টাঙ্গাইলে কাভার্ডভ্যান-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, চালক নিহত
টাঙ্গাইলের কা‌লিহাতী‌তে কাভার্ডভ‌্যান ও ট্রা‌কের মু‌খোমু‌খি সংঘ‌র্ষে চালক নিহত হ‌য়ে‌ছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হ‌য়ে‌ছেন আরও দুজন। আহত‌দের উদ্ধার ক‌রে টাঙ্গাইল জেনা‌রেল হাসপাতা‌লে পা‌ঠানো হয়েছে।  মঙ্গলবার (৭ মে) ভোর ৫টার দি‌কে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধ‌ু সেতু মহাসড়‌কের উপ‌জেলার সরা‌তৈল এলাকায় এ সংঘ‌র্ষের ঘটনা ঘ‌টে। তাৎক্ষণিক হতাহ‌ত‌দের প‌রিচয় পাওয়া যায়‌নি। এ দি‌কে দুর্ঘটনার কার‌ণে মহাসড়‌কে যান চলাচল বন্ধ হ‌য়ে‌ যায়। এতে করে মহাসড়‌কের উভয়পাশে চার কি‌লো‌মিটার এলাকায় তীব্র যানজ‌টের সৃ‌ষ্টি হয়। পরে ক্ষ‌তিগ্রস্ত যানবাহন দুটি উদ্ধার করে সরিয়ে নেওয়া হলে মহাসড়‌কে যানবাহন চলাচল শুরু হয়। বঙ্গবন্ধ‌ু সেতুপূর্ব থানার উপ‌প‌রিদর্শক (এসআই) লিটন মিয়া জানান, ঢাকাগামী ট্রা‌কের সঙ্গে উত্তরবঙ্গগামী কাভার্ডভ‌্যা‌নের মু‌খোমু‌খি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে ট্রা‌ক চালক মারা যান। এ ছাড়া কাভার্ডভ‌্যা‌নের চালকসহ আরও দুজন গুরুতর আহত হন। আহত‌দের দ্রুত উদ্ধার ক‌রে টাঙ্গাইল জেনা‌রেল হাসপাতা‌লে পাঠা‌নো হ‌য়ে‌ছে। নিহত ট্রাক চাল‌কের প‌রিচয় পাওয়া যায়‌নি।  আইনি প্রক্রিয়া শে‌ষে মর‌দেহ নিহত স্বজন‌দের কা‌ছে হস্তান্তর করা হ‌বে বলেও জানান তিনি।
রেললাইনে উঠে গেল বাস, প্রাণে বাঁচল হাজারও যাত্রী 
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রেললাইনে উঠে পড়ে বাস। এ ঘটনায় বাস ও ট্রাকের চালকসহ ৪ থেকে ৫ জন আহত হন। এ দিকে এমন ঘটনায় ডিউটিরত পুলিশ সদস্যের তাৎক্ষণিক তৎপরতায় প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন ঢাকা ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনের হাজারও যাত্রী।  বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকালে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার উপপরিদর্শক (এসআই) টিটু চৌধুরী এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গত মঙ্গলবার রাত ২টা ১০ মিনিটের দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের উপজেলার হাতিয়া নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় কিছু সময়ের জন্য ঢাকা ও উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ বন্ধ ছিল। পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, মঙ্গলবার রাত ২টার দিকে মহাসড়কের হাতিয়া এলাকায় ঢাকাগামী আরপি এক্সপ্রেস নামে একটি বাস ও বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্বগামী একটি ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রেললাইনের উপরে উঠে যায়। এ সময় মধ্যরাতে মহাসড়কে ঘটনাস্থলে ডিউটিরত ছিলেন বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার উপপরিদর্শক (এসআই) টিটু চৌধুরীসহ আরও বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য। তারা জানতে পারেন টাঙ্গাইল থেকে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস নামে একটি ট্রেন বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেলস্টেশনের দিকে ছেড়েছে। একপর্যায়ে দ্রুত সংশ্লিষ্ট জায়গায় ফোন করে ট্রেনটি থামানোর জন্য অনুরোধ জানান এসআই টিটু। পরে ট্রেনটি ঘটনাস্থলে এসে দাঁড়ালে বড় ধরনের দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পায় ট্রেনের হাজারও যাত্রী। এরপর দ্রুত বাসটি সরানো হলে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। ট্রেনে থাকা যাত্রীরা জানান, হঠাৎ করে ট্রেনটি হাতিয়া নামক এলাকায় থেমে যায়। পরে জানতে পারি এখানে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রেললাইনে উঠে পড়ে। ঘটনাস্থলে দ্রুত ট্রেনটি দাঁড় না করালে যেকোন বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটতে পারতো। আগেই অবগত হওয়ায় প্রাণে রক্ষা পায় ট্রেনের হাজারও যাত্রী। এ ঘটনায় বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার উপপরিদর্শক (এসআই) টিটু চৌধুরী জানান, মঙ্গলবার রাত ২টা ১০ মিনিটের দিকে মহাসড়কের হাতিয়া এলাকায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে বাসটি রেললাইন উঠে যায়। পরে দ্রুত পুলিশ রেলওয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে টাঙ্গাইল স্টেশন থেকে ছেড়ে আসা ‘পঞ্চগড় এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি ঘটনাস্থলে দাঁড় করানো হয়। এতে করে ট্রেনের হাজারও যাত্রী রক্ষা পায়। তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় বাসের ৪ জন যাত্রী ও ট্রাকের চালকসহ ৫ জন গুরুতর আহত হন। পরে তাদেরকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। দুর্ঘটনা কবলিত বাস ও ট্রাকটি সেতু পূর্ব থানায় রাখা হয়েছে।
মামার বিয়েতে গিয়ে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার 
টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার দশকিয়ায় মামার বিয়েতে গিয়ে বংশাই নদীতে নিখোঁজ ১০ বছরের শিশু মাশিয়ানের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে।  সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকালে তার মরদেহ নদীতে ভেসে থাকতে দেখে স্থানীয়রা উদ্ধার করেন।  এর আগে রোববার দুপুরে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হয় মো. মাশিয়ান। সে ঘাটাইল উপজেলার হামিদপুর গ্রামের মাসুদ তালুকদারের ছেলে। এ বছর ২০ পারা কোরআনের হিফজ শেষ করেছে সে। সল্লা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবদুল আলীম জানান, এলাকায় নাহিদ হোসেন নামে একজনের বিয়ে উপলক্ষে তার ভাগ্নে তাদের বাড়িতে আসে। এ সময় মাশিয়ানসহ তিন শিশু বংশাই নদীতে গোসল করতে নামলে তিনজনই ডুবে যেতে থাকে। পরে স্থানীয়রা দুজনকে তাৎক্ষণিক উদ্ধার করতে পারলেও অপর মাশিয়ান নিখোঁজ হয়। তাকে উদ্ধারে এলেংগা ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল কার্যক্রম চালিয়েও ব্যর্থ হয়।  তিনি আরও জানান, সোমবার সকালে স্বজনরা নদীর পাড়ে গিয়ে তার মরদেহ ভেসে থাকতে দেখেন। শিশু মাশিয়ানের মরদেহ তার গ্রামের বাড়ি ঘাটাইল নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে কালিহাতী উপজেলার ওসি কামরুল ফারুক জানান, নদীতে নিখোঁজ শিশু মাশিয়ানের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। 
গোসলে নেমে স্রোতে ভেসে গেল শিশু
টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার বংশাই নদীতে গোসল করতে নেমে মো. মাশিয়ান (১০) নামে এক শিশু নিখোঁজ হয়েছে।  রোববার (১৪ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শিশু মাশিয়ান তার অন্যান্য সাথীদের সঙ্গে মামার বাড়ির সামনে নদীতে গোসল করতে নেমে স্রোতের তোড়ে ভেসে যায়।  মাশিয়ান ঘাটাইল উপজেলার হামিদপুর বাজার এলাকার মাসুদ তালুকদারের ছেলে। সে স্থানীয় একটি মাদরাসার ২০ পারার হাফেজ।  ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সল্লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম জানান, নিখোঁজ মাশিয়ান মামার বাড়ি বেড়াতে এসে তার ৪-৫ জন বন্ধু নিয়ে নদীতে গোসল করতে নামে। এ সময় ৩ জন স্রোতের তোড়ে ভেসে যায়। স্থানীয়রা দুজনকে জীবিত উদ্ধার করতে পারলেও মাশিয়ানকে উদ্ধার করতে পারেনি।  তিনি আরও জানান, মাশিয়ানের নিখোঁজ হওয়ার খবর পেয়ে টাঙ্গাইল সদর ফায়ার স্টেশনের একটি ডুবুরি দল ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। শিশুটির সন্ধান পেতে তারা কাজ করছে।  টাঙ্গাইল সদর ফায়ার স্টেশনের লিডার আমজাদ হোসেন জানান, শিশুটির সন্ধান পেতে আমরা আমাদের সাধ্য অনুযায়ী চেষ্টা করছি।
টাঙ্গাইলে নদীতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে নদীর পানিতে ডুবে অজ্ঞাত এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।  শুক্রবার (১২ এপ্রিল) দুপুরে কালিহাতী উপজেলার আকুয়া গ্রামে পৌলি নদীতে ডুবে তার মৃত্যু হয়।  স্থানীয়রা জানান, উপজেলার পৌলি নদীতে গোসল করার সময় নিহত যুবক নদীতে ডুবে যায়। পরে নদীর আশে পাশে থাকা স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে আনার আগেই মৃত্যু হয়। তবে এখনও ওই যুবকের পরিচয় পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে উপজেলার সহদেবপুর ইউনিয়নের স্থানীয় ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম নিশ্চিত করে জানান, স্থানীয়রা মরদেহটি উদ্ধার করে রেখে দিয়েছে। হয়তোবা আশপাশের কারোর আত্মীয়স্বজন হবে। তবে এখনও পরিচয় পাওয়া যায়নি।