• ঢাকা রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১
logo
টাঙ্গাইলে জেলা আ.লীগের সভাপতি-সম্পাদকসহ ২৩০ জনের নামে মামলা
টাঙ্গাইলে মন্দির পাহারায় জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা
টাঙ্গাইলের বিভিন্ন উপজেলায় মন্দির পাহারায় নিয়োজিত রয়েছেন জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। ছাত্রজনতার আন্দেলনের মুখে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর কোনো দুষ্কৃতকারী যাতে সংখ্যালঘুদের বাড়ি ও ধর্মীয় উপাসনালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও লুটতরাজ করতে না পারে সেজন্য এ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন তারা। রাতদিন পালাক্রমে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন নেতাকর্মীরা।  সরেজমিনে ভূঞাপুর উপজেলার নিকরাইল মন্দিরে গিয়ে দেখা যায়, রাতদিন পালাক্রমে দায়িত্ব পালন করছেন জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। তারা সার্বক্ষণিক মন্দিরের সামনে অবস্থান করছেন। এ ছাড়াও ওই এলাকার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিবারের লোকজনের নিরাপত্তায় নিয়োজিত রয়েছেন। সেখানে উপস্থিত নেতাকর্মীদের মধ্যে ছিলেন টাঙ্গাইল জেলা জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য ও মসজিদ মিশন জেলা শাখার সভাপতি আব্দুস সালাম, ভূঞাপুর উপজেলা জামায়াতের আমির আব্দুল্লাহ আল মামুন, সেক্রেটারি মাওলানা নজরুল ইসলাম, উপজেলা শিবিরের সভাপতি মুহাইমিনুল ইসলাম।  শুধু ভূঞাপুর নয়, জেলার প্রতিটি উপজেলার মন্দির ও সংখ্যালঘুদের বাড়ি পাহারায় নিয়োজিত রয়েছেন জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা। তারা বলছেন, কেন্দ্রীয় দায়িত্বশীলদের নির্দেশনা মোতাবেক তারা এ দায়িত্ব পালন করছেন। টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলায় ১৪৫টি মন্দির রয়েছে।  ভূঞাপুর উপজেলা জামায়াতের আমির আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংখ্যালঘুদের মন্দির ও বাড়িঘর রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব। আমাদের সদস্যরা রাত-দিন দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। কেউ যাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য সবাইকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতাদের পালানোর সময় বেঁধে দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা
টাঙ্গাইলে এমপির বাসায় আগুন, সংঘর্ষে আহত ২০
টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, যোগ দিলেন অভিভাবকরাও
টাঙ্গাইলে বৃষ্টি উপেক্ষা করে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ 
টাঙ্গাইলে চলন্ত সিএনজির ওপর গাছ পড়ে যাত্রী নিহত
টাঙ্গাইলে চলন্ত সিএনজির ওপর গাছ পড়ে এক যাত্রী নিহত হয়েছেন। তার নাম হাসমত আলী (৫০)। সোমবার টাঙ্গাইল আয়নাপুর সড়কের ছোটবাসালিয়া কলেজ মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মঙ্গলবার (৯ জুলাই) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের পুলিশ বক্সের ইনচার্জ এএসআই মো. আতিকুল ইসলাম। নিহত হাসমত আলী টাঙ্গাইল সদর উপজেলার মগড়া ইউনিয়নের গোসের গাগরজান গ্রামের মফিজ উদ্দিনের ছেলে। তিনি রাজমিস্ত্রির শ্রমিকের কাজ করতেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেলে কোনো প্রকার নিরাপত্তা ছাড়া সড়কের পাশের কাঁঠাল গাছ তিন শ্রমিক কাটছিলেন। কাটা শেষে হঠাৎ গাছটি চলন্ত সিএনজির ওপর পড়ে তিন যাত্রী আহত হন। এদের মধ্যে হাসমত আলী ও মফিজ মিয়াকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক হাসমত আলীকে মৃত ঘোষণা করেন। হাসমত আলীর ছেলে সজীব মিয়া বলেন, ‘আমার বাবা কাজ শেষে বাড়ি ফেরার সময় এ ঘটনা ঘটে। এটি দুর্ঘটনা নয়। আমি এর সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও শাস্তি দাবি জানাচ্ছি।’ এ বিষয়ে এএসআই মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।’
টাঙ্গাইলে দেখা মিলেছে রাসেলস ভাইপার, দাবি আইনজীবীর
টাঙ্গাইলে শহরের সাবালিয়া পাঞ্জাপাড়ায় বিষধর রাসেলস ভাইপার সাপের দেখা মিলেছে। পরে সেটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছেন স্থানীয়রা।  শনিবার (২২ জুন) সকালে টাঙ্গাইল জজ কোর্টের সাবেক জিপি অ্যাডভোকেট আব্দুর রশিদের বাসার গেটে পাওয়া যায় এ সাপটি। এ দিকে পুরো জেলাজুড়ে চলছে রাসেলস ভাইপার আতঙ্ক। অনেকে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে সাপটি দেখা গিয়েছে বলে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছেন। আবার অনেকেই সেই পোস্টটিকে গুজব বলে পালটা পোস্ট দিচ্ছেন।    এ বিষয়ে অ্যাডভোকেট আব্দুর রশিদ বলেন, ‘শহরে শনিবার সকাল থেকে বৃষ্টি হচ্ছিল। আমি বাসার নিচে চেম্বারে বসে কাজ করছিলাম। বৃষ্টির মধ্যে বেলা সাড়ে ১১টায় আমার বাসার এক ভাড়াটিয়া বাইরে যাওয়ার সময় দেখেন একটি রাসেলস ভাইপার সাপ গেট পেরিয়ে বাসার ভেতরে প্রবেশ করছে। তখন তিনি ডাকাডাকি করলে আমার চেম্বারের লোকজন গিয়ে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে সাপটিকে মেরে ফেলেন। এরপর থেকে স্থানীয় লোকজনের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।’  অ্যাডভোকেট আব্দুর রশিদ আরও বলেন, ‘এই সাপ যেহেতু একসঙ্গে ৫০ থেকে ৮০টি বাচ্চা দেয়। সেহেতু বাসার আশেপাশে আরও সাপ থাকতে পারে। আমাদের এ মহল্লায় সাপ নিধনে দ্রুত অভিযান চালানো জরুরি।’ টাঙ্গাইল বিভাগীয় বন কর্মকর্তা সাজ্জাদুল বলেন, ‘আমরা মূলত বণ্য প্রাণী নিয়ে কাজ করি। বর্তমানে সারাদেশে রাসেলস ভাইপার নিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি জানলাম। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করব।’ টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন ডা. মিনহাজ উদ্দিন মিয়া বলেন, ‘রাসেলস ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া সাপে আতঙ্কিত না হয়ে আমাদের সকলকে সচেতন থাকতে হবে। সাপে কাটা রোগীদের জন্য প্রত্যেক উপজেলায় ১০টি করে অ্যান্টিভেনম ডোজ এবং জেলায় ১০০টি ডোজ সংরক্ষিত আছে। প্রয়োজনে এর পরিমাণ আরও বাড়ানো হবে। আমরা সতর্ক অবস্থানে আছি।’ সিভিল সার্জন আরও বলেন, ‘শুনেছি জেলার সখিপুরে একজনকে সাপে কামড় দিয়েছে। পরে দেরিতে হাসপাতালে আনা হলে অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় ময়মনসিংহ মেডিকেলে তাকে রেফার্ড করলে সেখানে তিনি মারা যান। এ ছাড়া টাঙ্গাইলে আর কাউকে সাপে কাটার খবর পাইনি।’  টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার শহিদুল ইসলাম শান্ত বলেন, ‘কয়েক বছর আগে আমার বাবা আবু সাইদকে (৬০) সাপে কাটার পর তাকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা অবহেলা করে অ্যান্টিভেনম ডোজ দেননি। পরে তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেলে নেওয়ার পর মৃত্যু হয়। আমি চাই আর কেউ যেনো সাপের কামড়ে যথাযথ চিকিৎসার অভাবে মারা না যান। এ জন্য কর্তৃপক্ষকে আরও দায়িত্বশীল হতে হবে।’ 
নাড়ির টানে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছে লাখো মানুষ
ঈদে বাড়ি ফিরতে হবে, পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করতে হবে, এক সঙ্গে ঈদের নামাজ পড়তে হবে, এক সঙ্গে এলাকার সবাই কোরবানি দেবো তাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি যাচ্ছি। কথাগুলো বলছিলেন গার্মেন্টস কর্মী আরিফা। আরিফার বাড়ি রংপুরে। ঈদ আসলেই ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানজট যেন নিত্যসঙ্গী। বরাবরের মতো এবারও মহাসড়কে দেখা যায়, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্রাকের ওপরে বৃষ্টির মধ্যে ভিজে ভিজে বাড়ি ফিরছেন ঘরমুখো মানুষ। শুক্রবার (১৪ জুন) দুপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে দেখা যায় এ চিত্র।  বগুড়াগামী রুবেল হাসান নামে এক যাত্রী বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাতে গাবতলী বাসস্ট্যান্ডে বাস কাউন্টারে গেছিলাম, টিকিট কাটতে গিয়ে দেখি টিকিট নেই। পরে দেখি একটি ট্রাকে যাত্রী তোলা হচ্ছে। চালকের সঙ্গে কথা বললে উনি যেতে সম্মত হলেন। পরে বগুড়ার জন্য ৬০০ টাকা ভাড়া মিটিয়ে পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করার জন্য রওনা হলাম। জীবনের ঝুঁকি হলেও কী হবে, ঈদ তো পরিবারের সঙ্গে করতে মন চায়। তাই বাড়ি যাচ্ছি।’  আজগর আলী নামে রংপুরগামী একজন বলেন, ‘টিকিট না পেয়ে পরিবারের সবাইকে নিয়ে জীবনের ঝুঁকি জেনেও ট্রাকে উঠে পরলাম। কি করার পরিবারের সবার ইচ্ছে গ্রামের বাড়ি গিয়ে ঈদ উদযাপন করবে। তাই বউ আর সন্তানদের নিয়ে ট্রাকেই উঠে গেলাম।’  সুমাইয়া আক্তার নামে একজন বলেন, ‘আমার বাড়ি সিরাজগঞ্জের তারাশে। আমি গাজীপুরে একটি গার্মেন্টসে চাকরি করি, সকালে চন্দ্রা থেকে ট্রাকে উঠেছি। এখনও এলেঙ্গা পার হতে পারিনি। জানিনা কখন বাড়ি ফিরবো। ভোর সকাল থেকে যানজট লেগে আছে।’ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি যাওয়ার বিষয়ে লুমন নামে একজন বলেন, ‘এখন ট্রাকই একমাত্র ভরসা। বাসের টিকিট না পেলে কি করমু বলেন। ঢাকায় আসা গরুবোঝাই ট্রাকগুলো যাত্রী নিয়ে যাইতেছে। তাই আমরাও সেগুলোতে উঠে বাড়ি যাইতেছি। ঝুঁকি থাকলেও কিছু করার নেই। তবুও আমরা যেভাবে হোক বাড়ি যামু।’  এ দিকে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, শুক্রবার (১৪ জুন) ভো‌রে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়‌কের কালিহাতী উপ‌জেলার পুংলী এলাকায় মালবাহী এক‌টি ট্রাক উল্টে যায়। এতে মহাসড়‌কে যান চলাচল বন্ধ হ‌য়ে‌ যায়। ফ‌লে মহাসড়‌কের পুংলী হ‌তে টাঙ্গাইলের আশিকপুর বাইপাস পর্যন্ত এলাকাজু‌ড়ে যানজটের সৃ‌ষ্টি হয়। প‌রে সকাল সা‌ড়ে ৮টার দি‌কে মালামালসহ ট্রাক‌টি স‌রি‌য়ে নেওয়া হলে সা‌র্ভিস লেন দি‌য়ে প‌রিবহন চলাচল শুরু হয়।  এ বিষয়ে এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মীর মো. সাজেদুর রহমান জানান, ‘ভো‌রে এক‌টি মালবাহী ট্রাক সড়‌কে উল্টে প‌ড়ে। এতে ট্রা‌কে থাকা মালের বস্তাগু‌লো সড়‌কে ছড়িয়ে ছি‌টি‌য়ে প‌ড়ে যায়। ফ‌লে কিছু সময় প‌রিবহন চলাচল বন্ধ ছিল উত্তরবঙ্গগামী লে‌নে। ত‌বে সা‌ভির্স লেন চালু ছিল। ‌ক্ষতিগ্রস্ত ট্রাক‌টি স‌রি‌য়ে নেওয়ার পর দ্রুত গ‌তি‌তে প‌রিবহন চলাচল কর‌ছে‌।’ 
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ৫ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক 
ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ৫ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।  সোমবার (১০ জুন) বেলা ১১টার দিকে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এর আগে ভোর ৬টার দিকে মহাসড়কের আনালিয়া বাড়ি এলাকায় একটি ট্রাক বিকল হয়ে গেলে কালিহাতী উপজেলার পৌলি থেকে শল্লা পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। এ ছাড়াও বৃষ্টির কারণে পণ্যবোঝাই যানবাহনের ধীরগতি ও অতিরিক্ত গাড়ির চাপ যানজটের অন্যতম কারণ বলে জানায় পুলিশ। পরে ট্রাকটি সড়ক থেকে সরিয়ে নেওয়া হলে যান চলাচল শুরু হয়। পরে যান চলাচল বেলা ১১টার দিকে স্বাভাবিক হয়ে আসে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মীর মোহাম্মদ সাজেদুর রহমান। তিনি বলেন, ভোর ৬টার দিকে সড়কের কালিহাতী উপজেলার আনালিয়া বাড়ি এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা বাসের পেছনে একটি ট্রাক ধাক্কা দিলে ট্রাকটি বিকল হয়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে বিকল হওয়া ট্রাকটি সরিয়ে নেওয়া হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হতে থাকে।
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ১২ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের কালিহাতী উপজেলার পৌলি থেকে শল্লা পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।  সোমবার (১০ জুন) ভোর ৬টার দিকে মহাসড়কের আনালিয়া বাড়ি এলাকায় একটি ট্রাক বিকল হয়ে গেলে এ যানজটের সৃষ্টি হয়।  এ ছাড়াও বৃষ্টির কারণে পণ্যবোঝাই যানবাহনের ধীরগতি ও অতিরিক্ত গাড়ির চাপ যানজটের অন্যতম কারণ বলে জানিয়েছে পুলিশ। এতে করে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে যাত্রী ও চালকদের।  বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মীর মোহাম্মদ সাজেদুর রহমান। তিনি জানান, ভোর ৬টার দিকে সড়কের কালিহাতী উপজেলার আনালিয়া বাড়ি এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা বাসে একটি ট্রাক ধাক্কা দেয়। এতে ট্রাকটি বিকল হয়ে যায়। এ দুর্ঘটনা থেকেই যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে বিকল হওয়া ট্রাকটি সরিয়ে নেওয়া হলে যান চলাচল শুরু হয়। এ ছাড়াও বৃষ্টির কারণে উত্তরাঞ্চল থেকে ছেড়ে আসা আমসহ বিভিন্ন পণ্যবাহী ট্রাকের ধীরগতি ও অতিরিক্ত গাড়ির চাপের কারণে যানবাহনের দীর্ঘ সারির সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশ সড়কে কাজ করছে।  বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হবে বলেও জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।