ভুল চিকিৎসায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী মৃত্যুর ঘটনায় করা মামলায় জামিন পেলেন সেন্ট্রাল হাসপাতালের ৮ ডাক্তার।
সোমবার সকালে ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলমের আদালতে আত্মসমর্পণ করে আইনজীবীর মাধ্যমে তারা জামিন আবেদন করেন। পরে ৩ হাজার টাকা মুচলেকায় আদালত তাদের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।
গেলো ১৮ মে ঢাকার সেন্ট্রাল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী আফিয়া জাহিন চৈতী। ভুল চিকিৎসায় মৃত্যু হয়েছে অভিযোগ করে হাসপাতালে ভাঙচুর চালান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
আফিয়া জাহিন চৈতির মৃত্যুর ঘটনায় ঢাবির ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর আমজাদ আলী বাদী হয়ে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। পরে হাসপাতাল পরিচালক ডা. এম এ কাশেমকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। শুক্রবার তিনি জামিন পান।
তবে অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহর দাবি চৈতির মৃত্যু চিকিৎসকের ভুলে নয়। বরং এক ধরনের মারাত্মক ক্যান্সারে তার মৃত্যু হয়েছে।
তিনি বলেন, আফিয়া জাহিন চৈতীকে ভর্তির পর রক্ত পরীক্ষায় ক্যান্সার ধরা পড়ে। রোগ শনাক্ত হওয়ার পরপরই তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। ভুল চিকিৎসার প্রশ্নই ওঠে না।
এইচটি/জেএইচ
