কাঠমাণ্ডু ঘোষণার মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুই দিনের বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলন।
নেপালের গ্র্যান্ড হোটেলে পররাষ্ট্র সচিব শহিদুল হক জানিয়েছেন, ভূটানে নির্বাচিত সরকার না থাকায় অক্টোবরের আগে সন্ত্রাসবিরোধী চুক্তি সই হচ্ছে না। ব্যবসা-বিনিয়োগ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে রোহিঙ্গা ইস্যু আলোচনায় ছিল না। এ বিষয়ে সরাসরি কোনও আলোচনা হয়নি। তবে সাইড লাইনে আলোচনা হয়েছে।
আঞ্চলিক বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সঞ্চালন সম্পর্কিত চুক্তি সইয়ের কথা তিনি জানিয়েছেন।
নেপালে বৃহস্পতিবার শুরু হয় দুদিনের বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, নেপালের প্রধানমন্ত্রী এবং চতুর্থ বিমসটেক সম্মেলনের চেয়ারপার্সন কে. পি শর্মা ওলী, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, ভুটানের অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা দাশো সেরিং ওয়াংচুক এবং বিমসটেকের অন্যান্য নেতারা উদ্বোধনী অধিবেশনে ভাষণ দেন।
-------------------------------------------------------
আরও পড়ুন : ঈদে সড়কে প্রাণ গেল ২৫৯ জনের, আহত ৯৬০
-------------------------------------------------------
বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এতে বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশের জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে একত্রে কাজ অব্যাহত রাখায় সম্মত হয়।
বাংলাদেশ ও নেপাল বিদ্যুৎ খাতের পাশাপাশি বাণিজ্য ও বিনিয়োগে দু’দেশের মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করতে ঐকমত্য হয়েছে। বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলির মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই ঐকমত্য হয়।
বৈঠক দ্বিপাক্ষিক ও আঞ্চলিক সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতা জোরদারের ওপর গুরুত্ব দেয়া হয়।
আরও পড়ুন :
জেএইচ