বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে আনা অসম্ভব নয় তবে কঠিন। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে আনা কঠিন হওয়ার কারণ হলো ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে খুনের পর রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতায় খুনিদের দেশের বাইরে পাঠানো হয়েছে। দেশেও অনেককে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু খুনের নেপথ্যে কারা দায়ী, তাদের শনাক্তে কমিশন গঠনের চেষ্টা করা হবে। এটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। জানালেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
আজ (মঙ্গলবার) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা এবং সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ২০০১ সালে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসার পর বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পৃষ্টপোষকতা দিয়েছে। এমনকি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মুখ্যসচিব বিমানবন্দরে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী মেজর ডালিমের স্ত্রীর লাশ রিসিভ করেছে।
আনিসুল হক বলেন, আগামী ৫ বছরে জনগণের সুবিচার ও সুষ্ঠু বিচার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। মানুষের সুবিচার কি হওয়া উচিত তা বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া সংবিধানেই উল্লেখ রয়েছে। সেই বিষয়গুলো নিশ্চিত করেই মানুষের সুবিচারের ব্যবস্থা করা হবে।
তিনি বলেন, গতবার আমার মন্ত্রণালয়ের দু’টো বিভাগই আমাকে সহযোগিতা করেছে। যার ফলে অনেক কাজই করা সম্ভব হয়েছে। গতবারের অভিজ্ঞতার আলোকে অসম্পাদিত কাজগুলো এগিয়ে নিতে চাই। গত সরকারের সময় অনেকগুলো পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। সেগুলো আরও জোরদার ও সুদৃঢ় করা হবে।
জেএইচ