গাইবান্ধার ঘাঘট ও ব্রহ্মপুত্রের পানি এখনো বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফুলছড়িতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ভাঙ্গা অংশ দিয়ে পানি ঢুকে ফুলছড়ি, সাঘাটা ও সদরের ৬টি ইউনিয়ন নতুন করে প্লাবিত হয়েছে।
দুর্গত এলাকায় পানিবাহিত ডায়রিয়া, আমাশয়সহ চর্মরোগ ছড়িয়ে পড়ছে। জামালপুরে যমুনার পানি কিছুটা কমলেও এখনো বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জেলার সাত উপজেলার ৫০টি ইউনিয়নে তিন লাখের বেশি মানুষ পানিবন্দি হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
এদিকে দাঁতভাঙ্গা বেইলী ব্রিজ ভেঙ্গে সদরের সঙ্গে মাদারগঞ্জ উপজেলার সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। লালমনিরহাটের ৫ টি উপজেলার কয়েক হাজার মানুষ উঁচু জায়গায় বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে। তবে বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের জন্য হাহাকার চলছে দুর্গত এলাকায়।