২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৪৮ পিএম
একটু চোখ বন্ধ করে ভাবুন—আপনার শৈশবের সবচেয়ে আনন্দঘন মুহূর্তগুলো কী ছিল? হয়তো মনে পড়ছে ছুটির বিকেলে মাঠজুড়ে দৌড়াদৌড়ি, কিংবা ভোরবেলার শিশিরভেজা ঘাসে শিউলি কুড়ানোর ছবি।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৬:৫১ এএম
নিজেদের ওয়েবসাইটে সিগি ডেইরি বলছে, অ্যালকোহল ছাড়তে বলার বদলে আমরা এবার বলছি, এক মাসের জন্য নিজের স্মার্টফোনটাকে ছেড়ে দেখান।
০২ অক্টোবর ২০২৩, ০৪:২২ পিএম
প্রযুক্তির আসক্তি খারাপ নয় ,যদি তার সদ্ব্যবহার করা হয়। উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কে কাজে লাগাতে হবে। ইনোভেটিভ কাজকে এগিয়ে নিতে প্রযুক্তির সদ্ব্যবহার করতে হবে। তরুণদের বিপুল সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে মাদকাসক্ত রোধ করতে হবে।
১৮ আগস্ট ২০২৩, ০৬:০৩ পিএম
বিশ্বে মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ হলো স্ট্রোক। ব্যক্তি চাইলে এর ৯০ শতাংশই প্রতিরোধ করতে পারে। সবচেয়ে বড় প্রভাব ফেলছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রতি আসক্তি।
৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১২:৫২ পিএম
বর্তমানে খুবই প্রয়োজনীয় এবং অপরিহার্য বস্তু মোবাইল। কিন্তু এর মন্দ দিকটা হলো- ক্রমাগত ও অত্যধিক ব্যবহার এর প্রতি আসক্তি তৈরি হয়।
২৬ এপ্রিল ২০২৩, ০৭:০৪ পিএম
বর্তমান প্রেক্ষাপটে শিশুদের মোবাইল থেকে দূরে রাখতে বেশ হিমশিম খেতে হয় অভিভাবকদের।
১১ আগস্ট ২০২১, ১২:৫০ পিএম
চা ও কফি পান অবশ্যই আসক্তির পর্যায়ে ফেলছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। সেইসঙ্গে অতিরিক্ত এই আসক্তির ফলে হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ে বল মত প্রকাশ করেছেন তারা। তবে চা-কফির আসক্তির ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট হাসপাতাল এর সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. ওয়াজিউল আলম চৌধুরী।
২৯ মে ২০২১, ১২:৪২ পিএম
ফ্রি ফায়ার ও পাবজির মতো জনপ্রিয় দুই গেম বন্ধ হচ্ছে বাংলাদেশে। ইতোপূর্বে সাময়িক সময়ের জন্য পাবজি বন্ধ করা হলেও পরে ফের চালু করা হয় গেমটি। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে সুপারিশ করা হয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনে।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ০৪:৩৯ পিএম
শিশুদের ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে। অনেকে গেমস খেলায় অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে। কেউ কেউ আবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেকে আপডেট রাখার চেষ্টা করছে। এভাবে শিশুদের ইন্টারনেট নির্ভরতা বাড়ছে। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিশুদের ইন্টারনেট ব্যবহার নিরাপদ করতে বাবা-মাকে মূলত দুটি জিনিস যোগাযোগ-মাধ্যমে রাখতে হবে। এর মধ্যে একটি হচ্ছে– শিশুরা ইন্টারনেট ব্যবহার করতে গিয়ে কোনো বিপদে পড়ছে কিনা। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে– তারা কোনো আসক্তিতে জড়িয়ে পড়ছে কিনা।
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৬-২০২৫ | RTV Online |