নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা ও বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ঘটনায় বেগমগঞ্জ থানার এসআই ও এএসআইয়ের গাফিলতির প্রমাণ মিলেছে। বৃহস্পতিবার বিচারপতি মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি কামরুল হোসেন মোল্লার বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।
আদালত বলছে, পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে দায়ীদের বিরুদ্ধে সাজা দেয়ার হার কম। ধর্ষণ ও নির্যাতন করে ভিডিও ছড়িয়ে দেয়া হলে নির্যাতনের শিকার নারী এবং তাদের পরিবারে বিরূপ প্রভাব পড়ে।
আরও পড়ুন...লঞ্চের কেবিনে ধ'র্ষণের পর তরুণীকে সদরঘাট রেখে পালাল তরুণ
এ সময় পর্নোগ্রাফি ও ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার ঘটনায় মোবাইল কোর্টের সাজা দেয়ার এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তোলেন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের আইনজীবীরা।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী অনিক আর হক। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ মো. রাসেল চৌধুরী। পরে আদালত শুনানি মুলতবি করেন।
আরও পড়ুন...ধ'র্ষণের চেষ্টা করায় বসের গো'পনাঙ্গ কাটলেন বাংলাদেশি তরুণী
গত বছরের ৪ অক্টোবর ওই নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ঘটনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দেশব্যাপী তোলপাড় শুরু হয়। এ নিয়ে বেগমগঞ্জ মডেল থানায় মামলা হলে ঘটনার হোতা দোলোয়ার এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যান।
এমআই