নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলা ও সেনবাগ থানায় ২৪ ঘণ্টায় ৩টি শিশু ধর্ষণের মামলা হয়েছে। সেনবাগের অভিযুক্ত ২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) রাতে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল খায়ের ও সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল বাতেন মৃধা মামলা সত্যতা নিশ্চিত করেন। অন্যদিকে হাতিয়ায় অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার অভিযান চলছে।
হাতিয়ার ওসি আবুল খায়ের বলেন, চরঈশ্বর ইউনিয়নে বিয়ের প্রলোভনে এক কিশোরীকে (১৩) ধর্ষণের অভিযোগে নির্যাতিতার ভাই মামলা দায়ের করেছে। আসামি চরঈশ্বর ২ নম্বর ওয়ার্ডের জাকের হোসেনের ছেলে সুমনকে (১৯) গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। গত ৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার) রাত সাড়ে ১০টার দিকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।
সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল বাতেন মৃধা বলেন, মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) সকালে বীজবাগ ইউনিয়নে মক্তব থেকে আরবি পড়ে বাড়ি ফেরার পথে ১১ বছর বয়সী এক শিশু ধর্ষণ ও একই বয়সী আরেক শিশুকে ধর্ষণ-চেষ্টায় ২টি মামলা দায়ের হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় বীজবাগ ইউনিয়নের মধ্য বীজবাগ গ্রামের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদের বাড়ির করিম উল্যার ছেলে নুরুল আমিন (৩২) ও বিরামপুর গ্রামের ওমর ফারুককে (১৯) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) বিকেলে ধর্ষণচেষ্টার আসামি ওমর ফারুককে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। নুরুল আমিনকে বুধবার (১৪ জুলাই) সোপর্দ করা হবে।
জিএম