শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে কঠোর লকডাউন থাকার কারণে ঈদ শেষ হতেই দৌলতদিয়া ঘাট দিয়ে রাজধানীমুখী মানুষের চাপ বাড়ছে। কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। অপরদিকে ঈদের তৃতীয় দিনেও ঢাকা ছেড়ে বাড়ি আসছে শতশত যাত্রী।
এ কারণে দৌলতদিয়া ঘাটে শুক্রবার সকাল থেকেই যাত্রী ও ছোট ছোট প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাসের চাপ বেড়েছে অধিক হারে। ঘাটে ১৬টি ফেরি থাকায় কাঁচামাল ও অ্যাম্বুলেন্সের সাথে এ সব গাড়ি পার হচ্ছে অনায়াসেই।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার পর থেকে দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার প্রবেশদ্বার দৌলতদিয়া ঘাটে ঢাকামুখী যাত্রী ও যানবাহনের ভিড় বাড়তে থাকে। তবে পাঁয়ে হাটা যাত্রী, ব্যক্তিগত গাড়ি ও মোটরসাইকেলের চাপ বেশি লক্ষ্য করা গেছে। ওই সব গাড়ি রাতে পার হতে না পারায় শুক্রবার সকাল ১১টা পর্যন্ত পার হয়েছে। এর পর শুরু হয়েছে ছোট গাড়ির চাপ।
এ সময় সামাজিক দূরত্ব কেউ মানছে না। বরং গাদাগাদি করে ফেরিতে ওঠা-নামা করছে যাত্রীরা।
বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মোঃ শিহাব উদ্দিন জানান, শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে ১৪ দিনের কঠোর লকডাউন শুরু। যে কারণে অনেকে ঢাকামুখী ও ঘরমুখী হচ্ছেন। ফলে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে যানবাহন ও যাত্রীদের ভিড় ছিল শুক্রবার সকাল ১১টা পর্যন্ত। এখন ছোট ছোট গাড়িতে করেও যাত্রী আসছে। বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ছোট বড় ১৪টি ফেরি চলাচল করছে।
পি