মাদারীপুরে নির্মাণাধীন ভবনের নিচ তলার একটি কক্ষে বোমাসদৃশ বস্তু রেখে মালিকের কাছে চাঁদা দাবি করা হয়েছিল।
তবে রোববার (৭ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা থেকে র্যাব ও পুলিশের দুটি বোমা বিশেষজ্ঞ টিম ঘটনাস্থলে এসে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে জানায় বোমাসদৃশ বস্তুটি বোমা নয়, ছিল বোমা তৈরির ব্যাটারি ও সার্কিট।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. মনিরুজ্জামান ফকির এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, রোববার (৭ নভেম্বর) বিকেলে পুলিশ এবং র্যাবের ২টি বোমা বিশেষজ্ঞ টিম ঘটনাস্থলে এসেছে। বোমাসদৃশ বস্তুটি বোমা কিনা তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে দেখা গেছে সেটি বোমা নয়। কোনো বিস্ফোরক দ্রব্য নয়।
উল্লেখ্য, মাদারীপুর শহরের পৌরসভার সামনে অবসর প্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল চারতলা বাড়ি নির্মাণ করছেন। ভবনের নিচ তলার একটি কক্ষে বোমা রেখে মোবাইলে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনা পুলিশকে জানালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে মাদারীপুর পুলিশ সুপার (এসপি) গোলাম মোস্তফা রাসেল। এ ছাড়াও মাদারীপুর র্যাব ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক স্কোয়াড্রন লিডার মো. সাদেকুল ইসলামসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
জিএম/এসকে