একজন ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্য তার শারীরিক স্বাস্থ্যের মতোই গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা শারীরিক অসুস্থতার মতোই বাস্তব। কিন্তু মানসিক এবং আচরণগত স্বাস্থ্য সম্পর্কে চর্চা খুবই সীমিত। শরীরের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের যেমন অসুস্থ হয় ঠিক তেমনি মানসিক স্বাস্থ্যও এর বাহিরে নয়। তাই মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে উদাসীনতা না করে সচেতনতা বাড়াতে হবে। মানসিক স্বাস্থ্য মানেই মানসিক রোগী নয়।
শুক্রবার (২০ জানুয়ারি) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত পারিবারিক মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন কাউন্সিলিং শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন আলোচকরা।
মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি সবাইকে নজর দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে এসময় বক্তারা বলেন, অনেক মানুষের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা যখন বিষণ্ণতা দ্বারা প্রভাবিত হয় তখন উপযুক্ত কাউন্সিলিংয়ের অভাবে নানা দুর্ঘটনা ঘটে। তাই সবার উচিত নিজে যেমন এই বিষয়টি নিয়ে সচেতন থাকা এবং পরিবার ও অন্যান্যদের মাঝেও সচেতনতা সৃষ্টিতে কাজ করা। মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে উদাসীনতা না করে সচেতনতা বাড়াতে হবে বলে গুরুত্ব দেন আলোচকরা।
সংগঠনের সভাপতি মুরসালিন নোমানীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল, কল্যাণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ, ইনোভেশন ফর ওয়েলবিং ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মনিরা রহমান, ব্রাইটার টুমোরো ফাউন্ডেশনের সভাপতি জয়শ্রী জামানসহ অনেকে।ৃ