• ঢাকা শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo

নিজ ভিটা দেখতে মাকে বাংলাদেশে নিয়ে আসতে চান রূপাঞ্জনা

বিনোদন ডেস্ক, আরটিভি

  ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৫০
রুপাঞ্জনা মিত্র

পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রুপাঞ্জনা মিত্র। বর্তমানে কলকাতাতে থাকলেও অভিনেত্রীরে নানু বাড়ি ঢাকার আরমানিটোলায়। এখানে প্রায় ৯০০ বিঘার ওপর জমি ছিল তাদের। কিন্তু দেশভাগের সময় ভিটে মাটি ছেড়ে ওপার বাংলায় চলে যায় রূপাঞ্জনার পরিবার।

তবে কলকাতায় চলে গেলেও এখনও বাংলাদেশের জন্য মন কাঁদে রুপাঞ্জনার মা শুক্লা রায় মিত্রের। তাই মৃত্যুর আগে অন্তত একবার নিজ ভিটা চোখে দেখে যেতে চান তিনি। আর মায়ের সেই ইচ্ছা পূরণ করতেই তাকে নিয়ে বাংলাদেশে আসতে চান রুপাঞ্জনা। এজন্য সাহায্যও চেয়েছেন এই অভিনেত্রী।

সম্প্রতি এ প্রসঙ্গে ভারতীয় একটি গণমাধ্যমকে রূপাঞ্জনা বলেন, গত কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশে যেতে চাচ্ছিলেন মা। কিন্তু সেভাবে বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামানো হয়নি। তাই মা নিজে থেকে বাংলাদেশে ‘বঙ্গভিটা’গ্রুপের সঙ্গে যোগযোগ করেন। মাত্র দু’দিনের মধ্যে দারুণ সাড়া পেয়েছি আমরা। মা যে বাড়িটার খোঁজ করছিল, তার বেশ কিছু ছবি ইতোমধ্যেই হাতে এসেছে আমাদের।

জানা গেছে, রুপাঞ্জনার মা বাংলাদেশের ‘বঙ্গভিটা’গ্রুপে সাহায্য চেয়ে পোস্ট করলে সেই গ্রুপের অ্যাডমিন সাইফুল ইসলাম ওই সম্পত্তি খুঁজে বের করে তার ছবি দেখাতে চেষ্টা করেন। মূলত তিনিই স্বেচ্ছায় ভিটা ছেড়ে ওপারে চলে যাওয়া মানুষগুলোকে পুরনো ভিটার স্মৃতি ফিরিয়ে দিতে সাহায্য করেন।

অভিনেত্রী বলেন, সাইফুল তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। এমনকি ফেসবুক পোস্টে বহু স্থানীয় মানুষ সম্ভাব্য ভিটার ছবি দিয়েছেন। কিন্তু সেগুলি খতিয়ে না দেখে এখনই কোনো মন্তব্য করতে চান না তিনি।

বর্তমানে দুই দেশের পরিস্থিতিই খুব একটা ভালো না। তাই বেশি তাড়াহুড়া করছি না। ওই দেশের সব খবর আমরা জানি না। সব খবর আমাদের কাছেও আসে না। তাই আমি চাইব, যদি সে দেশের সরকার আমাদের সাহায্য করেন তাহলে ইচ্ছে রয়েছে মাকে নিয়ে ডিসেম্বর মাস নাগাদ বাংলাদেশ যাওয়ার। যদি তখন সম্ভব না হয়, তাহলে পরিস্থিতি এলে নতুন বছরেই না হয় যাব।

মন্তব্য করুন

Bangal
rtv Drama
Radhuni
  • বিনোদন এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
২৮ বছর পর প্রথমবার কলকাতা বইমেলায় থাকছে না বাংলাদেশ
ফের বোমাতঙ্কে কলকাতাগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
কলকাতার নতুন সিরিজে নাম লেখালেন আরিফিন শুভ
কলকাতায় দেখা গেছে সাবেক ডিএমপি কমিশনার গোলাম ফারুক ও প্রতিমন্ত্রী রাসেলকে