ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে আনন্দ। ঈদ মানেই ধনী-গরিব ভেদাভেদ ভুলে পরস্পরকে বুকে টেনে নেওয়ার উজ্জ্বলতম দিন। বছর ঘুরে আবারও এসেছে ঈদ। চারদিকে শুরু হয়েছে খুশি আর আনন্দের বন্যা।
এদিকে ঈদকে কেন্দ্র করে দেশের বিনোদন অঙ্গনে লেগেছে আনন্দের ছোঁয়া। অনেকেই প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদ করতে গিয়েছেন নিজেদের গ্রামের বাড়ি। আবার অনেকেই চিরচেনা শহর ঢাকাতেই করেছেন। সেই কাতারে আছেন ঢাকাই সিনেমার প্রিয়মুখ প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। ঈদ নিয়ে আরটিভির সঙ্গে আলাপ হলো এই অভিনেত্রীর।
আরটিভি: কোরবানি ঈদের দিনটা কিভাবে কাটলো?
দীঘি: আসলে কোরবানি ঈদে তো কাজের চাপ অনেক বেশি থাকে। সকাল থেকেই কোরবানির পশু নিয়ে কাজ শুরু হয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সকাল ৮-৯ টার মধ্যেই আমাদের কোরবানি দেওয়ার কাজ শেষ হয়ে গিয়েছিল। এরপর মাংস কাটাকাটি থেকে শুরু করে সবার মধ্যে বন্টন করতে করতে সারাদিন শেষ। সন্ধ্যার পর আমার কাজিনদের সঙ্গে একটু আড্ডা, এইতো এভাবেই কেটে গেছে ঈদ।
আরটিভি: কোরবানি ঈদ নিয়ে মজার স্মৃতির কথা জানতে চাই...
দীঘি: ছোটবেলা থেকেই আমি পুরো এলাকার কোরবানির গরুগুলো ঘুরে ঘুরে দেখতাম। এবার আমি চাঁদরাতে দেশের বাইরে থেকে ঢাকায় এসেছি। সবাই ফোনে ফোনেই আমাকে ছবি পাঠায়, কে কোন গরু কিনেছিল। বলা যায়, এবার ফোনে ফোনেই গরু দেখার কাজ শেষ করেছি।
আরটিভি: আগের ঈদ আর এখনকার ঈদের মধ্যে কোনো পার্থক্য খুঁজে পান কি?
দীঘি: ছোটবেলার ঈদটা অন্যরকম ছিলো। কোনো চিন্তা ছিলো না, যা ইচ্ছে তাই করতে পারতাম। এখন আসলে অনেক দায়িত্ব পালন করতে হয় ঈদ আসলে। তবে সবচেয়ে বড়
পার্থক্য হলো আগে মায়ের সঙ্গে ঈদ করতাম আর এখন তো মাকে ছাড়াই করতে হয়।
আরটিভি: নতুন কাজ নিয়ে জানতে চাই...
দীঘি: এবার ঈদে দেশের একটি ওটিটি মাধ্যমে মুক্তি পেয়েছে মাহমুদুর রহমান হিমির পরিচালনায় ‘হাইড এন সিক’।
আরটিভি/এএ