ই-বর্জ্য নিয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতার অনেক অভাব রয়েছে বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) রাজধানীর বসুন্ধরায় এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ই-বর্জ্য নিয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতার অনেক অভাব রয়েছে। এর ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে ব্যাপক জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে। ই-বর্জ্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে পরিবেশ ও প্রতিবেশ রক্ষায় সরকারের পাশাপাশি ডিজিটাল ডিভাইস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানসমূহকে এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি বলেন, আমরা অন্য দেশের ইলেকট্রনিক পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন হতে পারি না। ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা একটি কঠিন কাজ। সফলভাবে ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা করতে পারলে সব জনগোষ্ঠীর জন্য তা হবে অত্যন্ত কল্যাণকর।
তিনি আরও বলেন, গবেষণায় বিপুল বিনিয়োগের ধারাবাহিকতায় চীনের একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গোটা ইউরোপ ও আমেরিকাকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যাচ্ছে।
প্রযুক্তিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বে গত সাড়ে চৌদ্দ বছরে বাংলাদেশ পঞ্চম শিল্প বিপ্লবের নেতৃত্বের যোগ্যতা অর্জন করেছে বলেও জানান ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
ওয়ার্ল্ড ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি অর্গানাইজেশনের সঙ্গে তার ২০১৯ সালে জেনেভায় এক বৈঠকের অভিজ্ঞতার বিষয়ে মোস্তাফা জব্বার বলেন, ওই বছর আমেরিকা এবং ইউরোপ তিন হাজার উদ্ভাবনের প্যাটেন্ট রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করে। অন্যদিকে চীনের একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান একাই ৫ হাজারটি উদ্ভাবনের প্যাটেন্ট নিবন্ধনের জন্য আবেদন পেশ করে।