পাবনায় চেয়ারম্যান হলেন যারা
দ্বিতীয় ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পাবনার নয়টি উপজেলার ছয়টিতে আওয়ামী লীগ ও তিনটিতে বিদ্রোহী প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। এর মধ্যে পাবনা সদর উপজেলায় মোশারোফ হোসেন ও সুজানগর উপজেলায় শাহীনুজ্জামান শাহীন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন।
গতকাল সোমবার পাবনার সাতটি উপজেলায় নির্বাচন হয়েছে। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী নির্বাচিতরা হলেন-
ঈশ্বরদী: ঈশ্বরদী উপজেলায় আওয়ামী লীগের নুরুজ্জামান বিশ্বাস (নৌকা) ৪১,৯০৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোখলেছুর রহমান মিন্টু (আনারস) পেয়েছেন ১৯,২৩৭ ভোট।
------------------------------------------------------------
আরও পড়ুন : বিলাইছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতিকে গুলি করে হত্যা
-------------------------------------------------------------
আটঘরিয়া: এ উপজেলায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপ-সম্পাদক তানভীর ইসলাম (মোটরসাইকেল) ২৭,১৫৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ইশারত আলী স্বতন্ত্র (আনারস) পেয়েছেন ১৬,২৪৬ ভোট।
চাটমোহর: এ উপজেলায় পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আলহাজ আবদুল হামিদ মাস্টার (ঘোড়া) ৪২,৮০৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন সাখো (নৌকা) পেয়েছেন ৩৮,১১০ ভোট।
ভাঙ্গুড়া: এ উপজেলায় পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের মো. বাকিবিল্লাহ (নৌকা) ৩৫,৩৪৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোস্তাফিজুর রহমান মন্টু (লাঙ্গল) পেয়েছেন ২,৩৪৯ ভোট।
ফরিদপুর: এ উপজেলায় গোলাম হোসেন গোলাপ (আনারস) প্রতীকে পেয়েছেন ২৫,৭৮০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী খলিলুর রহমান (নৌকা) পেয়েছেন ১৪,০৫৯ ভোট।
বেড়া: এ উপজেলায় আওয়ামী লীগের আব্দুল কাদের (নৌকা) ৩১,২০৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আফজাল হোসেন (আনারস) পেয়েছেন ১৪,২৪০ ভোট।
সাঁথিয়া: এ উপজেলায় আওয়ামী লীগের আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ দেলোয়ার (নৌকা) ৪৭,৮৪০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াত সমর্থিত আবু তালেব প্রামাণিক (ঘোড়া) পেয়েছেন ১০,৫৭৩ ভোট।
জেবি
মন্তব্য করুন