সমিত সোমের অভিষেক ম্যাচে পারফরম্যান্স সত্যিই চোখে পড়ার মতো ছিল। ৬টি সুযোগ তৈরি করে তিনি দেখিয়েছেন যে, বাংলাদেশের মিডফিল্ডে একজন সৃজনশীল খেলোয়াড় কতটা জরুরি। যদিও গোলদাতার অভাব আবারও স্পষ্ট হয়েছে। তবে সমিতের খেলার ধরনে ভবিষ্যতের জন্য আশাবাদী হওয়া যায়।
তার ইনস্টাগ্রামের আবেগী বার্তা থেকে বোঝা যায়, দেশের হয়ে খেলার অনুভূতি তাকে ছুঁয়ে গেছে। অভিষেক ম্যাচ জয়ে রাঙাতে না পারলেও, তার দায় খুব একটা ছিল না। সে বরং নিজের কাজটা ভালোভাবে করে দিয়েছেন।
এ নিয়ে অবশ্য কিছুটা হতাশ হয়েছেন সমিত। তবে বাংলাদেশের দর্শকদের ভালোবাসায় সে হতাশা অবশ্য উড়ে যাওয়ার কথা। তাই বাংলাদেশের হয়ে প্রথম ম্যাচ খেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে একটি আবেগী বার্তা দিয়েছেন সমিত সোম।
তিনি লিখেছেন, ধন্যবাদ বাংলাদেশ, প্রথমবারের মতো এই দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা এবং খেলার এক অসাধারণ অনুভূতি হয়েছে। ম্যাচে আমরা যা চেয়েছি, তা করতে পারিনি। তাই একটু হতাশ। তবে এই দলের অংশ হতে পেরে আমি দারুণ গর্বিত।
এখন সামনে হংকংয়ের বিপক্ষে ডাবল হেডার ম্যাচ। সেগুলোয় তার উপস্থিতি ও ধারাবাহিকতা অনেক গুরুত্বপূর্ণ হবে বাংলাদেশের জন্য। সমিত যদি এমনভাবেই চালিয়ে যেতে পারেন, তাহলে বাংলাদেশের মিডফিল্ডে একটা বড় পরিবর্তনের সূচনা হতে পারে।
আরটিভি/এসকে