• ঢাকা বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo

ঈদযাত্রায় দ্বিতীয় দিনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু

আরটিভি নিউজ

  ২৫ মার্চ ২০২৪, ০৯:১১
ঈদুল ফিতর
ছবি-সংগৃহীত

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। আগামী ১০ এপ্রিলকে ঈদুল ফিতর ধরে রোববার (২৪ মার্চ) থেকে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি করছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। এদিন ৩ এপ্রিলের আন্তনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি করা হয়।

এদিকে আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সোমবার (২৫ মার্চ) ট্রেন যাত্রার দ্বিতীয় দিনের টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। আজ ৪ এপ্রিলের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি করা হবে। এদিন সকাল ৮টা থেকে রেলওয়ের ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট পাওয়া যাবে।

এবার স্পেশালসহ আন্তঃনগর ট্রেনে ঢাকা থেকে বহির্গামী টিকিট সংখ্যা ৩৩ হাজার ৫০০টি। এ সময়ে পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে এবং দুপুর ২টায় পূর্বাঞ্চলের ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হবে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নেওয়া কার্যবিবরণী থেকে এসব তথ্য জানা যায়।

জানা গেছে, আগের ঈদগুলোতে ৫ দিনের টিকিট বিক্রি করা হলেও এবারই প্রথমবারের মতো ৭ দিনের টিকিট বিক্রি করবে রেলওয়ে। ঈদে ঘরমুখো মানুষের ট্রেন যাত্রা ভোগান্তিবিহীন করতে শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হবে।

দুটি শিফটে এবার টিকিট বিক্রি করা হবে। যাত্রীদের জন্য টিকিট ক্রয় সহজলভ্য করতে পশ্চিমাঞ্চলে চলাচলরত সব আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট সকাল ৮টা হতে এবং পূর্বাঞ্চলে চলাচল আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট দুপুর ২টা থেকে ইস্যু করা হবে।

রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঈদের অগ্রিম ও ফেরত যাত্রার শতভাগ টিকিট অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রয় করা হচ্ছে। যাত্রীরা ঈদের অগ্রিম যাত্রা ও ফেরত যাত্রার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ একবার করে টিকিট ক্রয় করতে পারবেন। একজন যাত্রী সর্বাধিক চারটি টিকিট কিনতে পারবেন।

উল্লেখ্য, ঈদের আগে আন্তনগর ট্রেনের ৫ এপ্রিলের টিকিট ২৬ মার্চ, ৬ এপ্রিলের টিকিট ২৭ মার্চ, ৭ এপ্রিলের টিকিট ২৮ মার্চ, ৮ এপ্রিলের টিকিট ২৯ মার্চ এবং ৩০ মার্চ ৯ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে।

এ ছাড়া যাত্রী সাধারণের অনুরোধে ২৫ শতাংশ টিকিট যাত্রা শুরুর আগে প্রারম্ভিক স্টেশনের কাউন্টারে পাওয়া যাবে।

মন্তব্য করুন

Bangal
rtv Drama
Radhuni
  • বাংলাদেশ এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
এক জমি চারজনের কাছে বিক্রি, আ.লীগ নেতা কারাগারে
বিগ ব্যাশে দল পেলেও, আইপিএলে অবিক্রিত রিশাদ
কেজি দরে বিক্রি হওয়া ভাস্কর্যটি মুক্তিযোদ্ধার নয়
এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৭ হাজার ৬০০ টাকায়