• ঢাকা শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
‘মুগ্ধ ও স্নিগ্ধ একই ব্যক্তি’, এই দাবির সত্যতা নিয়ে যা জানা গেল
মাহমুদুর রহমান সৎসাহস ও দেশপ্রেমের জীবন্ত প্রতীক: আসিফ নজরুল
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে সৎসাহস আর দেশপ্রেমের জীবন্ত প্রতীক বলে অ্যাখ্যা দিয়েছেন।  শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি এ অ্যাখ্যা দেন। এ সময় আইন উপদেষ্টা মাহমুদুর রহমানের সঙ্গে নিজের কয়েকটি ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে আরও লিখেছেন, বহু বছর পর দেখা হলো প্রিয় মাহমুদ ভাইয়ের সঙ্গে। দুইদিন আগে বাংলা একাডেমিতে। সবশেষে তিনি কবি নজরুল ইনস্টিটিউট ও লতিফুল ইসলাম শিবলীকে ধন্যবাদ জানান। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পোস্টটিতে দেড় হাজারেরও বেশি পাঠক মন্তব্য করেছেন। ইয়াসিন সোহাগ নামে একজন লিখেছেন, সময়ের সাহসী সন্তান মাহমুদুর রহমানের সুস্বাস্থ্য এবং দীর্ঘায়ু কামনা করি। রুমন আহমেদ লিখেছেন, রক্তাক্ত অবস্থায় যখন তিনি বলেছিলেন এই দেশের জন্য এবং ইসলামের জন্য আমি জীবন দেব, তখন থেকে উনার প্রতি আলাদা একটা ভালোবাসা জন্ম নিয়েছে, আল্লাহ উনাকে নেক হায়াত দান করুন। আবুল বাসার আব্দুল আওয়াল লিখেছেন, আপনারা সুপরামর্শ করে দেশকে কীভাবে এগিয়ে নেওয়া যায়, সেই চিন্তাভাবনা করবেন। ইনশাআল্লাহ্,  দেশ এগিয়ে যাবে। ফেরদৌস আকন্দ নামে আরেকজন লিখেছেন, আপনাদের উভয়ের জন্যই অনেক অনেক শুভকামনা। দেশ ও জাতির কল্যাণে আপনাদের ভূমিকা বলিষ্ঠ হোক। আরটিভি/আইএম/এস
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ নিয়ে যা জানালেন উপদেষ্টা নাহিদ
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত
এই ছবির মাঝেই নিহিত উজ্জ্বল আগামীর প্রতিশ্রুতি: মুশফিক আনসারী
শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এ কথা কি সত্যিই বলেছেন ট্রাম্প?
প্রয়োজনে আবারও অভ্যুত্থান হবে: সারজিস আলম
কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম বলেছেন, গণহত্যার বিচারের পূর্বে আওয়ামী লীগকে কোন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না। প্রয়োজনে দ্বিতীয় অভ্যুত্থান হবে। মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বিকেলে ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত স্ট্যাটাসটিতে সাড়ে ১৩ হাজারেরও বেশি পাঠক মন্তব্য করেছেন। রায়হান আহমেদ তামিম নামে একজন লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট এবং তাদের সহযোগীদের সব ধরনের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে ছাত্র-জনতা বদ্ধপরিকর। মোহাম্মদ সালাউদ্দিন লিখেছেন, অবশ্যই ভাই। সময়োপযোগী পোস্ট। ধন্যবাদ আপনাকে। এইচ এম জহিরুল ইসলাম লিখেছেন, রাইট, সবার দাবি এটাই। নাজমুল ইসলাম কাসেমী নামের আরেকজন লিখেছেন, ইনশাআল্লাহ এটাই হবে। আমরা ছিলাম, আছি, থাকব। এর আগে, আজ দুপুরে আওয়ামী পুনর্বাসন নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি লিখেছেন, ছেলেদের রক্তের ওপর পা রেখে দিল্লিকে কিবলা বানিয়ে ক্ষমতার মসনদে যাওয়ার আকাঙ্ক্ষা জনগণের মুক্তির নিয়তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা। আওয়ামী পুনর্বাসনের জন্য যারা উদ্যোগ নেবে, তাদেরকে ইতিহাস গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত করবে। পোস্টে হাসনাত আরও লিখেছেন, জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে যারা ধারণ করে, যারা গণমানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে চায়, তারা ২৪–পরবর্তী বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করার দাবি ছাড়া আওয়ামী লীগ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আর কোনো দ্বিতীয় বক্তব্য দিতে পারে না। এ ছাড়া সোমবার (১৮ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠিত ‘নবীন চোখে গণঅভ্যুত্থান ও আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, আমরা সরকারের পক্ষ থেকে যখন আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের কথা বলি, তখন রাজনৈতিক দলগুলো তাদের বক্তৃতায় সেটি বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। আরটিভি/আইএম  
আ.লীগের পুনর্বাসনে উদ্যোগ গ্রহণকারীরা গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত হবেন: হাসনাত
বাংলাদেশের রাজনীতিতে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনে যারা উদ্যোগ নেবেন, ইতিহাসে তারা গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত হবেন বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফাইড অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি। পোস্টে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ছেলেদের রক্তের ওপর পা রেখে দিল্লিকে কিবলা বানিয়ে ক্ষমতার মসনদে যাওয়ার আকাঙ্ক্ষা জনগণের মুক্তির নিয়তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা। আওয়ামী পুনর্বাসনের জন্য যারা উদ্যোগ নেবে, তাদেরকে ইতিহাস গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত করবে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক ওই পোস্টে আরও লিখেন, জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে যারা ধারণ করে, যারা গণমানুষের আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে চায়, তারা ২৪–পরবর্তী বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করার দাবি ছাড়া আওয়ামী লীগ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আর কোনো দ্বিতীয় বক্তব্য দিতে পারে না। এর আগে গতকাল সোমবার (১৮ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠিত ‘নবীন চোখে গণ-অভ্যুত্থান ও আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, আমরা সরকারের পক্ষ থেকে যখন আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের কথা বলি, তখন রাজনৈতিক দলগুলো তাদের বক্তৃতায় সেটি বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে।  আরটিভি/এসএইচএম    
উপদেষ্টা আসিফকে নিয়ে এক্স পোস্টে যা বললেন পা‌কিস্তান হাইক‌মিশনার
অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ। সোমবার (১৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে সাক্ষাৎ অনুষ্ঠান শেষে উপদেষ্টা আসিফের সঙ্গে সেলফি তোলেন পাকিস্তানের হাইকমিশনার। এর কিছুক্ষণ পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স (টুইটার)-এ সেই ছবি পোস্ট দেন ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ। টুইটে হাইকমিশনার লিখে‌ন, আজকে যুব ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সঙ্গে তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ হয়েছে। এ সময় বিপিএলের (বাংলা‌দেশ প্রিমিয়ার লিগ) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পাকিস্তানি কিংবদন্তি গায়ক রাহাত ফতেহ আলী খানের পারফরম্যান্সসহ পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়গুলো আলোচনায় উঠে এসেছে। আরটিভি/এএইচ-টি
ফেসবুকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সতর্কতা দিলেন সারজিস আলম
নিজের সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সতর্কতা দিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম। সোমবার (১৮ নভেম্বর) দুপুরে ফেসবুক স্ট্যাটাসে  তিনি লিখেছেন, আমার সঙ্গে কারও ছবি আছে মানেই সে আমার পরিচিত বা কাছের কেউ এমন নয়। কেউ যদি আমার সঙ্গে তার ছবি বা সংশ্লিষ্ট কিছু দেখিয়ে কোনো সুপারিশ করে তবে সে বিষয়টিকে পাত্তা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। ‘ব্যক্তিগতভাবে সুপারিশ আমি পছন্দ করি না। যোগ্য মানুষগুলো তাদের যোগ্যতার ভিত্তিতে উপযুক্ত জায়গায় যাবে, এমন স্বপ্নই আমি সবসময় দেখি এবং এটাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটের সাথে প্রাসঙ্গিক।’ সারজিস আরও লিখেছেন, কোথাও কোনো যৌক্তিক ও প্রয়োজনীয় বিষয়ে কথা বলার প্রয়োজন হলে আমি নিজে দায়িত্ব নিয়ে কথা বলি। অন্য কাউকে দিয়ে কথা বলানো বা সুপারিশ পাঠানো এসব কাজ আমার ব্যক্তিত্বের সঙ্গে যায় না। কেউ যদি আমার নাম ভাঙিয়ে কিছু বলে বা করার চেষ্টা করে তাহলে বলবেন- সরাসরি আমার সঙ্গে কথা বলিয়ে দিতে। তখনই সত্য মিথ্যার পার্থক্য বুঝতে পারবেন। এ সময় প্রতারক, ভন্ড ও সুবিধাবাজ থেকে সাবধান থাকতে বলছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এই সমন্বয়ক। আরটিভি/আরএ/এসএ
হাসপাতালে আহতদের ক্ষোভ ‘ষড়যন্ত্রমূলক’, শেয়ার করলেন হাসনাত-সারজিস
জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে সংঘটিত অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে আহত হওয়ার পর এখনও চিকিৎসাধীন যারা সরকারের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করছেন, তাদের এই ক্ষোভ ‘ষড়যন্ত্রমূলক’ দাবি করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছেন সাদিকুর রহমান খান নামে এক ব্যক্তি। চিকিৎসা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশকারী ওই আহতদের ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়ানো হয়েছে পোস্টটিতে।  সেই পোস্টটি আবার শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) রাতে নিজ নিজ ভেরিফাইড অ্যাকাউন্টে শেয়ার করে একমত পোষণ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম।  সারজিস যেখানে শুধু মূল পোস্টদাতার ক্রেডিট দিয়ে পুরো লেখাটি নিজ টাইমলাইনে হুবহু তুলে দিয়েছেন; হাসনাত সেখানে সাদিকুর রহমান খানের পোস্টটি শেয়ার করে লিখেছেন, ‘দুঃখজনক বাস্তবতা’।  পাঠকদের জন্য পোস্টের পুরো লেখাটি হুবহু তুলে ধরা হলো:- আহতদের এক গ্রুপের দাবি হলো, ওদের এখন উপদেষ্টা বানাতে হবে। আজ কালের মধ্যেই একটা গ্রুপ কাফনের কাপড় পড়ে রাস্তায় নামার প্রিপারেশান নিচ্ছে। এরা রাস্তায় শুইয়া পড়বে। উপদেষ্টা না করা পর্যন্ত উঠবে না।  অন্যদিকে, সারা দেশে নিউজ করা হবে যে, আহতরা চিকিৎসা পাচ্ছে না। আওয়ামী লীগের এতিমসহ বিভিন্ন  পেইজ থেকে অলরেডি ব্যাপকভাবে শেয়ার করা হয়েছে। আরও জোরে শোরে প্রচার করার প্রিপারেশান চলতেছে।  মজার ব্যাপার হলো, এদের মধ্যে অনেকেই ছাত্রলীগের লোকজন। ছাত্রদের হাতে মাইর খাইয়া আহত সেজে এখন আর হাসপাতাল ছাড়তেছে না।  বহু ‌‘আহত’ নেতারা সারাদিন প্রোগ্রাম করেন। ব্যস্ত সময় পার করে এসে হাসপাতালে ঘুমান। ডাক্তাররা এক মাস আগেই ওদের ছুটি দিয়েছে। সুস্থ ঘোষণা করেছে। বাট এরপরেও ওরা কেউ ছুটি নেয়নি। হাসপাতালে থেকেই ‘আহত’ পলিটিক্স করতেছে।  এদের এখন দাবি হলো, হাসপাতাল ভিত্তিক নেতা নিয়োগ দিতে হবে। চিন্তা করেন। হাসপাতাল কি রাজনীতি করার জায়গা? একজন আহত মানুষের নেতা হওয়ার শখ থাকে?  আর যখন পুরো ব্যাপারটাকে আওয়ামী লীগের পালাইয়া থাকা অনলাইন এক্টিভিস্টরা প্রমোট করতেছে, তখন এইটাকে কি আর নির্দোষ বলার সুযোগ আছে?  আমার ধারণা পুরো রাজনীতির পেছনে দুইটা কারণ আছে।  ১। এদের সাথে ছাত্রলীগের শক্ত যোগাযোগ আছে। এরা এসব করাইতেছে যাতে সাধারণ মানুষ মনে করে যে সরকার আহতদের চিকিৎসা করছে না। এতে পরেরবার কেউ যাতে রাস্তায় না নামে।  ২। সরকার আহতদের টাকা আর কার্ড দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এখানে নেতা হতে পারলেই বড় অঙ্কের একটা টাকা মারা যাবে। এমনকি লিস্টে নাম ঢুকানোর বিনিময়েও টাকা খাইতে পারবে।  কথা হলো, এতো সাহস এরা পাইতেসে কই?  কারণ, মানুষের সিমপ্যাথি। বেশিরভাগ অ্যাক্টিভিস্ট, টকশোর লোকজন সবাই এদের "আহত" বলে বলে মানুষের মধ্যে সিমপ্যাথি তৈরি করতেছে। এদের চিকিৎসার দায়িত্ব নিতে বলতেছে।  অথচ একজন আহত মানুষ কেন উপদেষ্টা হতে চাইবে বা একজন আহত মানুষ কীভাবে সারাদিন অনুষ্ঠান করে এসে রাতে হাসপাতালে ঘুমাবে, এই প্রশ্নটা কেউই করতেছে না।  এই আবেগের ব্যবসাতে সব লাভ ঘরে তুলতেছে লীগ। পেইজে পেইজে ছড়াইয়া দিয়েছে যে আহতরা চিকিৎসা পাইতেছে না। আমার মনে হয়, সরকারের এবার কঠোর হওয়া উচিত।  আনসারদের মতো না হলে এরাও কবে বইলা নিজেদের মেরে ফেলে নিজেরাই ঐটা প্রচার করে একটা বিরাট ঝামেলা তৈরি করতে পারে। মিডিয়াগুলো দয়া করে আবেগের আয়নাটা রেখে সরেজমিনে যান, দেখে তারপর নিউজ করেন। আনসার লীগের পর এবার যে সরকার আহত লীগের খপ্পড়ে পড়েছে, এই ভয়ংকর ষড়যন্ত্রের কথা আপনারা মানুষকে কেন জানাচ্ছেন না এখনও? আপনারা বারবার বলতেছেন, চিকিৎসা করেন, চিকিৎসা করেন, চিকিৎসা করেন। অসুস্থ মানুষের চিকিৎসা করা যায়। বাট সুস্থ মানুষ যখন রাস্তায় শুয়ে উপদেষ্টা হওয়ার দাবি করে, সেইটার চিকিৎসা কী হবে?  আরটিভি/এসএইচএম 
‘হারপিক’ নিয়ে ফেসবুকে তোলপাড়, জানা গেল কারণ
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সম্প্রতি হারপিকের বোতল হাতে এক অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টের ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। বিষয়টি রীতিমতো নেটিজেনদের হাসির খোরাক হয়েছে। জানা গেছে, অনলাইনে লাইভ টকশোতে আলোচকদের তর্ক-বিতর্কের মাঝেই এ ঘটনা ঘটেছে। টকশো চলাকালেই হঠাৎ ব্যারিস্টার নিঝুম মজুমদারকে হারপিক দেখান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আইন বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট সাইয়েদ আবদুল্লাহ। বিষয়টি মুহূর্তেই সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে যায়।  এর আগে নিঝুম মজুমদারের একটি ফোনকল সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। সেখানে নিঝুম মজুমদার তার কথিত প্রেমিকাকে হারপিক খেয়ে আত্মহত্যার হুমকি দেন। যদিও ফোনকলটির সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি।  এদিকে গত ৮ নভেম্বর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ৬২ জনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী অভিযোগটি দায়ের করলেও ব্যারিস্টার ও সলিসিটর নিঝুম মজুমদার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তা জানান। এরপর থেকেই নেটিজেনরা নিঝুম মজুমদারকে কটাক্ষ করে ‘হারপিক মজুমদার’ নামে অবিহিত করছেন। যে লাইভ টকশোতে নিঝুমকে হারপিক দেখানো হয়, সেখানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ৬২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে আলোচনা করা হচ্ছিল। আরটিভি/এসএপি /এআর
অভিনব কৌশলে স্ত্রীকে খুশি করলেন জাকারবার্গ
হাজারো ব্যস্ততার মাঝেও স্ত্রী প্রিসিলা চ্যানকে খুশি করার চেষ্টা করেন ফেসবুক ও মেটার প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ। আর প্রায়ই তার সেসব কাণ্ড নেটিজেনদের আলোচনার কারণ হয়। এ ঘটনায় এবার অভিনব কৌশল ব্যবহার করে ফের আলোচনায় জাকারবার্গ। বুধবার (১৩ নভেম্বর) স্ত্রী প্রিসিলার সঙ্গে প্রথম দেখা হওয়ার দিনটি উদযাপন করতে একটি গান প্রকাশ করেছেন মেটার সিইও।  দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, ২০০০ সালে প্রকাশিত লিল জন অ্যান্ড দ্য ইস্ট সাইড বয়েজের গান ‘গেট লো’-এর একটি নতুন সংস্করণ প্রকাশ করেছেন মার্ক জাকারবার্গ। গানটি নতুন করে লেখেন তিনি এবং তার সঙ্গে গানটি গেয়েছেন সংগীতশিল্পী টিপেইন। বিষয়টি নিয়ে ইনস্টাগ্রামের এক পোস্ট করেন মার্ক জাকারবার্গ। তিনি নিজের ও প্রিসিলা চ্যানের তরুণ বয়সের ছবি জুড়ে দেন।  পোস্টটিতে জাকারবার্গ বলেন, যখন আমি প্রথম প্রিসিলাকে কলেজ পার্টিতে দেখেছিলাম, তখন ‘গেট লো’ গানটি বাজছিল। তাই প্রতি বছর ডেটিং অ্যানিভার্সারিতে আমরা এটা শুনি। এ বছর আমি টি-পেইনের এর সঙ্গে মিলে এই গানের আমাদের নিজস্ব সংস্করণ করলাম।  তিনি জানান, ট্র্যাকটি স্পটিফাইতে ‘জি-পেইন’ নামে পাওয়া যাবে। ‘২০০২ সালে লিল জন এবং ইস্ট সাইড বয়েজের ‘কিংস অফ ক্রাঙ্ক’ অ্যালবামে প্রকাশিত হয় গানটি। এই পোস্টে মজা করেই মন্তব্য করেছেন প্রিসিলা চ্যান। তিনি বলেন, এখন সেই ২১ বছর আগের মত কিছু করতে পারি না। তবে এই গান কিন্তু আমাদের স্মৃতিতে আমাকে ফিরিয়ে নিয়ে গেল। আরটিভি/এসএপি-টি